Tweet
যা জানা আমাদের জন্য এখন খুবি জরুরী !!!!
শুরু করছি মহান সেই পবিত্র রবের নাম শুরু করে যিনি আমাদের জন্য প্রেরণ করেছেন মহান শিক্ষক হযরত মুহাম্মদ সঃ’কে।
দরুদ বর্ষিত হোক আমাদের মহান নেতা হজরত মুহাম্মাদ সঃ’এর উপর যিনি উম্মার চিন্তায় সর্বদাই অস্থির ছিলেন। শেষ জমানায় তার অনুপস্থিতে মুমিনরা যেন পথহারা নাহয়ে যায় সেবিষয়ে তিনি অসংখ্য ভবিষৎবাণী রেখে গেছেন যা আজ দিবালোকের মতো স্পষ্ট।
আজ যারা এই দিবালোকের মতো সত্য’কে দেখেও না দেখে; তাদের আমরা বলেতে পারি চোখ থাকিতেও অন্ধ!
আর যারা ঐসকল হাদিস গুলো’কে মনে করে “এই হাদিস গুলো যেভাবে বর্ণনা করেছে সেভাবেই হতে হবে এবং তাদের মনগড়া রুপকথা বানিয়ে রেখেছেন যেমন “দাজ্জাল গাধায় চরে আসবেন”। তাহলে আমরা তাদের ঐ অবস্থায় ছেরে দিতে চাই যখন দাজ্জাল এসে তাদের বুঝাবেন।
আমাদের এখন কাজ হল তারাতারি প্রস্তুত হওয়া এবং যারা বুঝতে চায় তাদের বুঝানো।
লেখাকে দীর্ঘ না করে বলছি। “নুহ আঃ যখন মরুভূমিতে জাহাজ তৈরি করছিল তখন তার কউম তাকে পাগল বলে সম্মধন করেছিল”। আজ আমাদের পাগল বলা হয়, আমরা এতে বিরাট খুশি।
আমি বিষয়ভিত্তিক কিছু লেখা এখন থেকে নিয়মিত লেখার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ্* ওমা তউফিকি ইল্লাহবিল্লাহ।
আজকের বিষয়ঃ মুসলিম বিশ্বকে পানি শুন্য করা।
"একটি শক্তি" সুকৌশলে পৃথিবীর সমস্ত শক্তি দখল করে নিয়েছে। মূলত তারাই চালাচ্ছে এই পৃথিবী। তারা ব্যাপক শিল্প বিপ্লবের মাধম্যে পৃথিবীর ইকো সিস্টেমকে ধ্বংস করে দিয়েছে। আজ পৃথিবীর ৯৫% ভাগ লোকের জন্য বিশুদ্ধ খাবার পানি নাই। তারা মরিয়া পৃথীবির পানি সম্পদ তাদের নিয়ন্ত্রনে নিতে। তাই তারা ভুপৃষ্ঠের পানিকে দুষিত করেছে, এরপর তারা মাটির নিচের পানি যেটাকে আল্লাহ হাজার হাজার বছর ধরে আমাদের জন্য জমা করে রেখেছেন তাও ধ্বংশ করে দিচ্ছে হাইড্রো ফ্র্যকসারিং এর মাধ্যমে।
পবিত্র হাদিস থেকে পাই। দাজ্জাল আসবে পানি নহর নিয়ে যাতে করে মানুষ তাকে রব হিসেবে গ্রহন করে নেয়। ভূমিকে কৃত্তিম ভাবে খরা করে দেয়া হবে এবং HARP অথবা Blue Beam Project এর মাদ্ধমে বৃষ্টি এনে বা বৃষ্টির চিত্র দেখিয়ে মানুষের অন্তর থেকে ইমানের শেষ কনাটুকু সে নিঃশেষ করবে। কানা দাজ্জালের প্রধান শিকার হবে “শুধুই মুসলিমরা” কারন অন্য ধর্মের মানুষের অন্তর হচ্ছে খালি বাড়ি সেখানে এই মহা চোরের তো চুরি করার কিছুই নেই। মুসলিমদের অন্তর হচ্ছে সম্পদশিল।
মুসলিম বিশ্বের নদী-নালা গুলো আটকে দিচ্ছে পানি শুন্য করে দেয়ার জন্য। UNDP’র অর্থায়নে ভারতকে দাজ্জালি সঙ্ঘ (জাতি সঙ্ঘ) হুকুম দিয়েছে মুসলিম ভূমি বাংলাদেশে ও পাকিস্তানকে পানি শুন্য করতে হবে তারি পরিপ্রেক্ষিত তারা ‘টিপাইমুখ ফারাক্কা’র বাধ নির্মাণ করেছে। আজ আমাদের দেশের নদী-নালা গুলো কঙ্কালসার হয়ে পরেছে। পাকিস্তানকে পানি শুন্য করেছে সিন্ধু নদে বাধ দিয়ে।
তদ্রুপ আরবের মুসলিমদের পানি শুন্য করার জন্য। মিসরের নীলনদকে শুকিয়ে ফেলেছে আফ্রিকায় ড্যাম তৈরি করে। আরবের প্রধানতম নদী ইউফ্রেটিস, ট্রাইগিস এবং অনন্যা নদীনালা গুলো বন্ধ করেছে “বর্ণচোরা এরদাগনের” দেশ সেকুলার তুর্কি, কামাল আতাতুরকা ড্যাম তৈরির মাধ্যমে।
দাজ্জালি সংস্থার কাজ হচ্ছে মিস্টি পানির রিসোর্সগুলো কব্জা করা। যেমন নদী নালা খাল বিল, হ্রদ, দিঘী এবং ঝর্না।
আল্লাহ্* রাসুল সঃ বলেছেন দাজ্জালি ফেত্নার সময় তোমরা এমন দূরবর্তী অঞ্চলে চলে যাও (যেখেন দাজ্জালের সিস্টেম পৌছুতে পারেনি) যেখানে বৃষ্টির পড়ে বা পানির উৎস আছে।
বাঙ্গালাদেশের দাজ্জালি আগ্রাসনের অনেক কাজের মধ্যে একটা হচ্ছে পানি শুন্য করা।
আপনারা জেনে থাকবেন বাংলাদেশ মিস্টি পানির রিজার্ভের ক্ষেত্রে বিশ্বে প্রথম সারিতে আছে। এটা আল্লাহ্* সুবাঃ একটি অপার করুনা।
কিন্তু এই পানি নিঃশেষ করা জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
যারা ঢাকায় বসবাস করে তারা দেখে থাকবেন। ঢাকায় ওয়াসার যে নতুন পাইপলাইন সংযোগ করছে তা এক বেতিক্রম বৈশিষ্ট আছে। “অটো ভাল্ব সিস্টেম” যা পানির প্রবাহকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
আমরা দৃঢ় বিশ্বাস এটা স্বাভাবিক কোন পাইপলাইন না এর মধ্যে অবশ্যই কিছু রহস্য আছে। যা সংযোগ করা হচ্ছে দাজ্জালি অর্থায়নে দ্রুততার সহিত।
দাজ্জালি মহা পরিকল্পনার মধ্যে একটি হচ্ছে নগরায়ন। যেমন ধরুন আপনার বাড়িতে পিঁপড়া ভরে গেছে আপনি তাদের খুঁজে খুঁজে মারাটা হবে অনেক সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। আপনি বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিন “এক যায়াগা কিছু চিনি রেখেদিন, দেখবেন কিছুক্ষণ পর সকল পিঁপড়া এসে জড় হইছে তখন আপনি কেরাসিন ঢেলেদিন” সব শেষ। তেমনি দাজ্জালের সেবকরা শহরকে চাকচিক্য করেছে যাতে সারা দেশের মানুষ সবা শহর কেন্দ্রিক হয়, যাতে করে তাদের ঈমানকে হরন করা যায় খুব তুচ্ছ বিষয় দিয়ে, যেমন ধরুন “ গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি খাদ্য ইত্যাদি”। একটা দিন যদি এই সব কিছু বন্ধ করে দেয় তবে কেমন হয়! তা পাঠক আপনি ভালো ভাবে অবগত আছেন আমি শুধু বলব বিশেষ কাজ সেরে বাথরুমের বসে আছেন কিন্তু টেপ ছেরে দেখলেন পানি নাই!!!!!!!!
বাংলাদেশের মাটির নিচে যে মিষ্টি পানির রিজার্ভ আছে তা নিঃশেষ করার জন্য, আমাদের “তাগুতি বুড়িকে” আদেশ দিয়েছেন। নিন্মে দেখুন।
UN wants Bangladesh on high-level panel on water
UN Secretary General Ban Ki-moon phoned Prime Minister Sheikh Hasina last night and offered Bangladesh membership in a UN high-level panel on water, which is to be formed.
Hasina readily accepted it.
"Ban Ki-moon phoned Prime Minister Sheikh Hasina around 8:00pm and said the United Nations is going to constitute a high-level panel on water," said PM's Press Secretary Ihsanul Karim.
After exchanging greetings, he said, the UN chief made the proposal which she accepted.
আমাদের এখন কাজ হচ্ছে বেশি বেশি হাদিস থেকে দিকনির্দেশনা নেয়া।
আমি আমার সাদ্ধ অনুযায়ী আমার ভাইদের বুঝাতে চেষ্টা করেছি এর মধ্যে ভুল হয়ে তাখলে আল্লাহ্* সুবাঃ আমাকে ক্ষমা করেদিন...আমীন।।
আবু দুজানা ১৮/০৪/১৬ সকাল ৯-১৬
দরুদ বর্ষিত হোক আমাদের মহান নেতা হজরত মুহাম্মাদ সঃ’এর উপর যিনি উম্মার চিন্তায় সর্বদাই অস্থির ছিলেন। শেষ জমানায় তার অনুপস্থিতে মুমিনরা যেন পথহারা নাহয়ে যায় সেবিষয়ে তিনি অসংখ্য ভবিষৎবাণী রেখে গেছেন যা আজ দিবালোকের মতো স্পষ্ট।
আজ যারা এই দিবালোকের মতো সত্য’কে দেখেও না দেখে; তাদের আমরা বলেতে পারি চোখ থাকিতেও অন্ধ!
আর যারা ঐসকল হাদিস গুলো’কে মনে করে “এই হাদিস গুলো যেভাবে বর্ণনা করেছে সেভাবেই হতে হবে এবং তাদের মনগড়া রুপকথা বানিয়ে রেখেছেন যেমন “দাজ্জাল গাধায় চরে আসবেন”। তাহলে আমরা তাদের ঐ অবস্থায় ছেরে দিতে চাই যখন দাজ্জাল এসে তাদের বুঝাবেন।
আমাদের এখন কাজ হল তারাতারি প্রস্তুত হওয়া এবং যারা বুঝতে চায় তাদের বুঝানো।
লেখাকে দীর্ঘ না করে বলছি। “নুহ আঃ যখন মরুভূমিতে জাহাজ তৈরি করছিল তখন তার কউম তাকে পাগল বলে সম্মধন করেছিল”। আজ আমাদের পাগল বলা হয়, আমরা এতে বিরাট খুশি।
আমি বিষয়ভিত্তিক কিছু লেখা এখন থেকে নিয়মিত লেখার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ্* ওমা তউফিকি ইল্লাহবিল্লাহ।
আজকের বিষয়ঃ মুসলিম বিশ্বকে পানি শুন্য করা।
"একটি শক্তি" সুকৌশলে পৃথিবীর সমস্ত শক্তি দখল করে নিয়েছে। মূলত তারাই চালাচ্ছে এই পৃথিবী। তারা ব্যাপক শিল্প বিপ্লবের মাধম্যে পৃথিবীর ইকো সিস্টেমকে ধ্বংস করে দিয়েছে। আজ পৃথিবীর ৯৫% ভাগ লোকের জন্য বিশুদ্ধ খাবার পানি নাই। তারা মরিয়া পৃথীবির পানি সম্পদ তাদের নিয়ন্ত্রনে নিতে। তাই তারা ভুপৃষ্ঠের পানিকে দুষিত করেছে, এরপর তারা মাটির নিচের পানি যেটাকে আল্লাহ হাজার হাজার বছর ধরে আমাদের জন্য জমা করে রেখেছেন তাও ধ্বংশ করে দিচ্ছে হাইড্রো ফ্র্যকসারিং এর মাধ্যমে।
পবিত্র হাদিস থেকে পাই। দাজ্জাল আসবে পানি নহর নিয়ে যাতে করে মানুষ তাকে রব হিসেবে গ্রহন করে নেয়। ভূমিকে কৃত্তিম ভাবে খরা করে দেয়া হবে এবং HARP অথবা Blue Beam Project এর মাদ্ধমে বৃষ্টি এনে বা বৃষ্টির চিত্র দেখিয়ে মানুষের অন্তর থেকে ইমানের শেষ কনাটুকু সে নিঃশেষ করবে। কানা দাজ্জালের প্রধান শিকার হবে “শুধুই মুসলিমরা” কারন অন্য ধর্মের মানুষের অন্তর হচ্ছে খালি বাড়ি সেখানে এই মহা চোরের তো চুরি করার কিছুই নেই। মুসলিমদের অন্তর হচ্ছে সম্পদশিল।
মুসলিম বিশ্বের নদী-নালা গুলো আটকে দিচ্ছে পানি শুন্য করে দেয়ার জন্য। UNDP’র অর্থায়নে ভারতকে দাজ্জালি সঙ্ঘ (জাতি সঙ্ঘ) হুকুম দিয়েছে মুসলিম ভূমি বাংলাদেশে ও পাকিস্তানকে পানি শুন্য করতে হবে তারি পরিপ্রেক্ষিত তারা ‘টিপাইমুখ ফারাক্কা’র বাধ নির্মাণ করেছে। আজ আমাদের দেশের নদী-নালা গুলো কঙ্কালসার হয়ে পরেছে। পাকিস্তানকে পানি শুন্য করেছে সিন্ধু নদে বাধ দিয়ে।
তদ্রুপ আরবের মুসলিমদের পানি শুন্য করার জন্য। মিসরের নীলনদকে শুকিয়ে ফেলেছে আফ্রিকায় ড্যাম তৈরি করে। আরবের প্রধানতম নদী ইউফ্রেটিস, ট্রাইগিস এবং অনন্যা নদীনালা গুলো বন্ধ করেছে “বর্ণচোরা এরদাগনের” দেশ সেকুলার তুর্কি, কামাল আতাতুরকা ড্যাম তৈরির মাধ্যমে।
দাজ্জালি সংস্থার কাজ হচ্ছে মিস্টি পানির রিসোর্সগুলো কব্জা করা। যেমন নদী নালা খাল বিল, হ্রদ, দিঘী এবং ঝর্না।
আল্লাহ্* রাসুল সঃ বলেছেন দাজ্জালি ফেত্নার সময় তোমরা এমন দূরবর্তী অঞ্চলে চলে যাও (যেখেন দাজ্জালের সিস্টেম পৌছুতে পারেনি) যেখানে বৃষ্টির পড়ে বা পানির উৎস আছে।
বাঙ্গালাদেশের দাজ্জালি আগ্রাসনের অনেক কাজের মধ্যে একটা হচ্ছে পানি শুন্য করা।
আপনারা জেনে থাকবেন বাংলাদেশ মিস্টি পানির রিজার্ভের ক্ষেত্রে বিশ্বে প্রথম সারিতে আছে। এটা আল্লাহ্* সুবাঃ একটি অপার করুনা।
কিন্তু এই পানি নিঃশেষ করা জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
যারা ঢাকায় বসবাস করে তারা দেখে থাকবেন। ঢাকায় ওয়াসার যে নতুন পাইপলাইন সংযোগ করছে তা এক বেতিক্রম বৈশিষ্ট আছে। “অটো ভাল্ব সিস্টেম” যা পানির প্রবাহকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
আমরা দৃঢ় বিশ্বাস এটা স্বাভাবিক কোন পাইপলাইন না এর মধ্যে অবশ্যই কিছু রহস্য আছে। যা সংযোগ করা হচ্ছে দাজ্জালি অর্থায়নে দ্রুততার সহিত।
দাজ্জালি মহা পরিকল্পনার মধ্যে একটি হচ্ছে নগরায়ন। যেমন ধরুন আপনার বাড়িতে পিঁপড়া ভরে গেছে আপনি তাদের খুঁজে খুঁজে মারাটা হবে অনেক সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। আপনি বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিন “এক যায়াগা কিছু চিনি রেখেদিন, দেখবেন কিছুক্ষণ পর সকল পিঁপড়া এসে জড় হইছে তখন আপনি কেরাসিন ঢেলেদিন” সব শেষ। তেমনি দাজ্জালের সেবকরা শহরকে চাকচিক্য করেছে যাতে সারা দেশের মানুষ সবা শহর কেন্দ্রিক হয়, যাতে করে তাদের ঈমানকে হরন করা যায় খুব তুচ্ছ বিষয় দিয়ে, যেমন ধরুন “ গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি খাদ্য ইত্যাদি”। একটা দিন যদি এই সব কিছু বন্ধ করে দেয় তবে কেমন হয়! তা পাঠক আপনি ভালো ভাবে অবগত আছেন আমি শুধু বলব বিশেষ কাজ সেরে বাথরুমের বসে আছেন কিন্তু টেপ ছেরে দেখলেন পানি নাই!!!!!!!!
বাংলাদেশের মাটির নিচে যে মিষ্টি পানির রিজার্ভ আছে তা নিঃশেষ করার জন্য, আমাদের “তাগুতি বুড়িকে” আদেশ দিয়েছেন। নিন্মে দেখুন।
UN wants Bangladesh on high-level panel on water
UN Secretary General Ban Ki-moon phoned Prime Minister Sheikh Hasina last night and offered Bangladesh membership in a UN high-level panel on water, which is to be formed.
Hasina readily accepted it.
"Ban Ki-moon phoned Prime Minister Sheikh Hasina around 8:00pm and said the United Nations is going to constitute a high-level panel on water," said PM's Press Secretary Ihsanul Karim.
After exchanging greetings, he said, the UN chief made the proposal which she accepted.
আমাদের এখন কাজ হচ্ছে বেশি বেশি হাদিস থেকে দিকনির্দেশনা নেয়া।
আমি আমার সাদ্ধ অনুযায়ী আমার ভাইদের বুঝাতে চেষ্টা করেছি এর মধ্যে ভুল হয়ে তাখলে আল্লাহ্* সুবাঃ আমাকে ক্ষমা করেদিন...আমীন।।
আবু দুজানা ১৮/০৪/১৬ সকাল ৯-১৬
Comment