শুরু করছি আল্লাহ্* সুবাঃর নামে যিনি আমাদের পথ প্রদর্শনের জন্য সত্য সহকারে সত্য নবী সঃ’কে পাঠিয়েছেন।
দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক আমাদের প্রাণ প্রিয় রাসুল সঃ এর উপর তার পরিবার, তার সাহাবী রঃ এবং কেয়ামত পর্যন্ত একনিষ্ঠভাবে যারা তার আনিত বিধানকে মেনে চলবে তাদের উপর।
কেয়ামতের ঘন্টা ধ্বনি রাসুল সঃ আসার সাথে সাথেই বাজা শুরু করেছে। রাসুল সঃ আমাদের সতর্ক করার জন্য নানা ভাবে বলেছেন। যেমন কিছু বলেছেন রুপকার্থে আবার কিছু বলেছেন স্পষ্টার্থে।
স্পষ্টার্থে যেসব হাদিস আমাদের জানিয়ে গেছেন সেসব হচ্ছে “মাহদি আঃ, ঈসা আঃ এবং মিত্থুক কানা দাজ্জাল আসবেন ইত্যাদি।
কেয়ামত সংক্রান্ত যেসব হাদিস আমাদের জন্য রাসুল সঃ রেখেগেছেন। তার বেশীরভাগ রূপকার্থে। যদি ঐ সকল হাদিস রূপকার্থে না রেখে স্পষ্টার্থে বর্ণনা করতেন তাহলে সেসব বিষয় সেই সময় সাহাবাদের বুঝতে কষ্ট হতেন এবং রাসুল সঃ’এর শত্রুরা এই নিয়ে সমাজে নতুন ফেত্না সৃষ্টি করতেন। এম্নিতেই রাসুল সঃ কথাগুলো বুঝার ক্ষমতা কুফফারদের ছিল না; তাই তারা আমাদের প্রানের রাসুল সঃকে কুটিক্তি করতেন (এটা আমার ব্যক্তিগত অভিমত আমার ভুল হতে পারে)।
তাই রাসুল সঃ সেই সময় হাদিস গুলোকে রূপকার্থেই সংরক্ষিত করেছেন যাতে করে তার সঃ'এর সাহাবারা রঃ’রা এবং জুগে জুগে সত্যনিষ্ঠ মানুষেরা- শেষ সময়ের তার উম্মাতের কাছে লক্ষণগুলো পৌঁছে দিতে পারে। মূলত এই হাদিসগুলো তাদের সময় প্রয়োজন ছিল না, কারণ তখন এইসব বিষয়গুলো তারা আবিস্কার করেনি।
“আমরা কেয়ামতের একটি আলামতকে চিহ্নিত করেছি”
“আবু সাঈদ রাঃ বর্ণিত, রাসুল সঃ বলেছেন- ঐ সত্তার সপথ যার হাতে আমাদের প্রাণ নিহিত! কেয়ামত সংগঠিত হবে না যতক্ষন না চতুষ্পদ জন্তু, চাবুকের অগ্রভাগ এবং জুতার ফিতা- মানুষের সাথে কথা বলবে”।
আজ আমরা জুতার ফিতা নিয়ে কথা বলব ইনশাআল্লাহ্*।
লক্ষ করুণঃ
(ছবিটি স্থাপন করা যায়নি। দয়া করে কেউ যদি কমেন্টে বলতেন এই পষ্টে কিভাবে ছবি স্থপন করা যায়)
জুতার ফিতার দিকে তাকিয়ে আমরা লক্ষ করলেই দেখবো এটা এক্ষণকার একটি অতিপরিচিত ডিভাইসের সাথে মিলে যায় যা রাসুল সঃ ১৪০০ বছর আগে উম্মতকে সতর্ক করার জন্য বলেগেছেন।
লক্ষকরুনঃ
(ছবিটি স্থাপন করা যায়নি। দয়া করে কেউ যদি কমেন্টে বলতেন এই পষ্টে কিভাবে ছবি স্থপন করা যায়)
“জুতার ফিতা”র দুইটা প্রান্ত “ইয়ার ফোনে”র দুইটা প্রান্ত যা দুই কানে দিয়ে কথা বলা যায়। কোরআন আবৃতি, ওয়াজ এবং নাশিদ বা অন্যান্য সব কিছু শুনা যায়।
রাসুল সঃ যদি সাহাবা রাঃ’কে বলতেন “ইয়ার ফোনে”র সাথে কথা না বলা পর্যন্ত কেয়ামত সংগঠিত হবে না। তাহলে সাহাবা রাঃ জিগ্যেস করতেন ইয়া রাসুল সঃ ইয়ার ফোন কি? রাসুল সঃ বলতেন এটা হচ্ছে মোবাইল ফোন সংযোগ দিয়ে কথা বলতে হয়; সাহাবা তখন বলতেন ইয়া রাসুল সঃ মোবাইল ফোনটা কি! রাসুল সঃ বলতেন এটা হচ্ছে তার বিহিন একটা যন্ত্র; সাহাবা রাঃ তখন একের পর এক প্রশ্ন করে যেতেন। তার কি! মোবাইল নেটওয়ার্ক কি...............!!
কুফফার না বুঝার কারনে এটা নিয়ে আর সমজে ফেত্না ছরাতেন। আল্লাহু আলাম।
(আমি আমার বুঝের থেকে বলেছি এটা ভুল হতে পারে, আর যদি সঠিক হয় আল্লাহ্* সুবাঃ এর জন্য আমাকে ক্ষমা করে দিন এবং মানুষদের বুঝের তৌফিক দান করুণ আমীন)
আবু দুজানা
৩০/০৪/১৬ বিকেল ৬ টা ৭
দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক আমাদের প্রাণ প্রিয় রাসুল সঃ এর উপর তার পরিবার, তার সাহাবী রঃ এবং কেয়ামত পর্যন্ত একনিষ্ঠভাবে যারা তার আনিত বিধানকে মেনে চলবে তাদের উপর।
কেয়ামতের ঘন্টা ধ্বনি রাসুল সঃ আসার সাথে সাথেই বাজা শুরু করেছে। রাসুল সঃ আমাদের সতর্ক করার জন্য নানা ভাবে বলেছেন। যেমন কিছু বলেছেন রুপকার্থে আবার কিছু বলেছেন স্পষ্টার্থে।
স্পষ্টার্থে যেসব হাদিস আমাদের জানিয়ে গেছেন সেসব হচ্ছে “মাহদি আঃ, ঈসা আঃ এবং মিত্থুক কানা দাজ্জাল আসবেন ইত্যাদি।
কেয়ামত সংক্রান্ত যেসব হাদিস আমাদের জন্য রাসুল সঃ রেখেগেছেন। তার বেশীরভাগ রূপকার্থে। যদি ঐ সকল হাদিস রূপকার্থে না রেখে স্পষ্টার্থে বর্ণনা করতেন তাহলে সেসব বিষয় সেই সময় সাহাবাদের বুঝতে কষ্ট হতেন এবং রাসুল সঃ’এর শত্রুরা এই নিয়ে সমাজে নতুন ফেত্না সৃষ্টি করতেন। এম্নিতেই রাসুল সঃ কথাগুলো বুঝার ক্ষমতা কুফফারদের ছিল না; তাই তারা আমাদের প্রানের রাসুল সঃকে কুটিক্তি করতেন (এটা আমার ব্যক্তিগত অভিমত আমার ভুল হতে পারে)।
তাই রাসুল সঃ সেই সময় হাদিস গুলোকে রূপকার্থেই সংরক্ষিত করেছেন যাতে করে তার সঃ'এর সাহাবারা রঃ’রা এবং জুগে জুগে সত্যনিষ্ঠ মানুষেরা- শেষ সময়ের তার উম্মাতের কাছে লক্ষণগুলো পৌঁছে দিতে পারে। মূলত এই হাদিসগুলো তাদের সময় প্রয়োজন ছিল না, কারণ তখন এইসব বিষয়গুলো তারা আবিস্কার করেনি।
“আমরা কেয়ামতের একটি আলামতকে চিহ্নিত করেছি”
“আবু সাঈদ রাঃ বর্ণিত, রাসুল সঃ বলেছেন- ঐ সত্তার সপথ যার হাতে আমাদের প্রাণ নিহিত! কেয়ামত সংগঠিত হবে না যতক্ষন না চতুষ্পদ জন্তু, চাবুকের অগ্রভাগ এবং জুতার ফিতা- মানুষের সাথে কথা বলবে”।
আজ আমরা জুতার ফিতা নিয়ে কথা বলব ইনশাআল্লাহ্*।
লক্ষ করুণঃ
(ছবিটি স্থাপন করা যায়নি। দয়া করে কেউ যদি কমেন্টে বলতেন এই পষ্টে কিভাবে ছবি স্থপন করা যায়)
জুতার ফিতার দিকে তাকিয়ে আমরা লক্ষ করলেই দেখবো এটা এক্ষণকার একটি অতিপরিচিত ডিভাইসের সাথে মিলে যায় যা রাসুল সঃ ১৪০০ বছর আগে উম্মতকে সতর্ক করার জন্য বলেগেছেন।
লক্ষকরুনঃ
(ছবিটি স্থাপন করা যায়নি। দয়া করে কেউ যদি কমেন্টে বলতেন এই পষ্টে কিভাবে ছবি স্থপন করা যায়)
“জুতার ফিতা”র দুইটা প্রান্ত “ইয়ার ফোনে”র দুইটা প্রান্ত যা দুই কানে দিয়ে কথা বলা যায়। কোরআন আবৃতি, ওয়াজ এবং নাশিদ বা অন্যান্য সব কিছু শুনা যায়।
রাসুল সঃ যদি সাহাবা রাঃ’কে বলতেন “ইয়ার ফোনে”র সাথে কথা না বলা পর্যন্ত কেয়ামত সংগঠিত হবে না। তাহলে সাহাবা রাঃ জিগ্যেস করতেন ইয়া রাসুল সঃ ইয়ার ফোন কি? রাসুল সঃ বলতেন এটা হচ্ছে মোবাইল ফোন সংযোগ দিয়ে কথা বলতে হয়; সাহাবা তখন বলতেন ইয়া রাসুল সঃ মোবাইল ফোনটা কি! রাসুল সঃ বলতেন এটা হচ্ছে তার বিহিন একটা যন্ত্র; সাহাবা রাঃ তখন একের পর এক প্রশ্ন করে যেতেন। তার কি! মোবাইল নেটওয়ার্ক কি...............!!
কুফফার না বুঝার কারনে এটা নিয়ে আর সমজে ফেত্না ছরাতেন। আল্লাহু আলাম।
(আমি আমার বুঝের থেকে বলেছি এটা ভুল হতে পারে, আর যদি সঠিক হয় আল্লাহ্* সুবাঃ এর জন্য আমাকে ক্ষমা করে দিন এবং মানুষদের বুঝের তৌফিক দান করুণ আমীন)
আবু দুজানা
৩০/০৪/১৬ বিকেল ৬ টা ৭
Comment