পাকিস্তানে মুসলমানদের রক্ত প্রবাহিত করা প্রসঙ্গে পাকিস্তান ও সারা দুনিয়ার মুজাহিদদের প্রতি আল কায়েদা উপমহাদেশ শাখার আমীর মাওলানা আসিম উমর হাফিজাহুল্লাহর পয়গাম "শরীয়ত ছাড়া যুদ্ধ, কেবল-ই ক্রন্দল" থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট উল্লেখ করলাম। যা অধুনা একটি ঘটে যাওয়া ঘটনার সাথে মিল রাখে। দ্বীনের পথের সহযাত্রীরা অনেক খোরাক পাবেন ইনশা আল্লাহ। পূর্ণ বয়ানটির বাংলা অনুবাদ পাওয়ার আশায় রইলাম।
আমার প্রিয় মুজাহিদ ভাইগন! একটি বিষয়কে ভালভাবে বুঝে রাখা উচিত! আল্লাহ ও তাঁর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিহাদের ময়দানে যে সকল জিনিস থেকে নিষেধ করেছেন, তাতে জিহাদেরই ফায়দা রয়েছে। আমাদের বুঝে আসুক বা না আসুক। আমাদের আকল ও বুঝশক্তি তা অনুধাবন করতে পারুক অথবা না পারুক। বাস্তবতা সেটাই শরীয়তে যা বর্ননা করা হয়েছে। তাঁর মধ্যেই জিহাদের ফায়েদা রয়েছে, তাঁর মধ্যেই দ্বীনের ফায়েদা রয়েছে। উদাহরণ স্বরূপ আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লড়াইয়ে দুশমনের ওই সকল মহিলা ও শিশুদের হত্যা করতে নিষেধ করেছেন, যারা লড়াইয়ে অংশ নেয়নি। যদি কেউ নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ফরমানের মুকাবেলায় নিজের আকল চালিয়ে দেয় সে এই কথা বলবে যে, মহিলা ও শিশুদের উপর হামলার ফলে দুশমনের মাঝে অধিক ভীতি সৃষ্টি হবে, তাঁদের অধিক ক্ষতি হবে, ফলে তারা লড়াই করতে অক্ষম হয়ে পরবে। অতঃপর সে মহিলা ও বাচ্চাদের উপর হামলা করা শুরু করে দেয়। তাহলে এটা তাঁর নির্বুদ্ধিতা ও যোগ্যতার কমতি বলে ধরে নেওয়া হবে। এক অগভীর জ্ঞানের অধিকারী যোদ্ধা-ই এমনটি ভাবতে পারে, যে মানুষের প্রাকৃতিক সভাব সম্পর্কে অবগত নয়। কেননা আপনি যদি একটু গভীরভাবে মানুষের প্রাকৃতিক সভাব ও তাঁর গতিপ্রকৃতি উপর পর্যবেক্ষণ করেন। বিশেষ করে মহিলা ও শিশুদের রক্ত প্রবাহিত করার বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করেন, তাহলে আপনার রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ফরমানের উপর ইয়াকিন ও বিশ্বাস দৃঢ় ও মজবুত হবে যে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বলে একটি উসুল বা মূলনীতি এই আধুনিক যুদ্ধের যুগেও তেমনি উপকারি ১৪০০ বছর পূর্বে যেমন উপকারি ছিল। আপনি নিজেই চিন্তা করুন! আপনার মাঝে ঘৃণা ও ক্রোধ কখন বৃদ্ধি পায়, নিজের সহযোগী যোদ্ধাদের মরা লাশ দেখে নাকি নিজের স্ত্রী ও ছেলেমেয়েদের মরা লাশ দেখে? মনে রাখবেন! মহিলা ও শিশুদের লাশ মানুষের মনে ও ঘৃণা ও প্রতিশোধের রক্ত তপ্ত করে দেয়।
এমনকি ভীতু থেকে ভীতু মানুষও স্বীয় স্ত্রী ও সন্তানদের লাশ দেখে মরতে ও মারতে প্রস্তুত হয়ে যায়। আপনি কি দেখেননি মহিলাদের মত কমজোর মানুষও স্বীয় সন্তানকে বাঁচাতে নিজের জানকে মৃত্যুর মুখে ঢেলে দেয়? বুঝা গেল মহিলা ও শিশুদের লড়াই হত্যাকারীর বিরুদ্ধে ঘৃণা ও প্রতিশোধের আগুন বৃদ্ধি করে দেয়। তাঁর শত্রুর সংখ্যা বৃদ্ধির কারণ হয়ে দাড়ায়। তাঁর বিরুদ্ধে লড়ার জযবাকে আরও সমৃদ্ধ করে।
যদি আপনি এই বিষয়টি বুঝে থাকেন যে, শিশু ও লড়াই করছেনা এমন মহিলাদের রক্ত প্রেক্ষাপটে ঘৃণা ও প্রতিশোধ সৃষ্টি করে, তাহলে এবার এই হাকিকতকেও অনুধাবন করে নিন যে, আল্লাহ তায়ালা স্বীয় হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিহাদের নির্দেশ এই জন্য দিয়েছেন যে, তাঁরা এই জিহাদের মাধ্যমে দ্বীনের দুশমনদের লড়াই করার জযবাকে চুরমার করে দিবে। তাদের লড়াইয়ের প্রতিজ্ঞাকে পরাজিত করে দিবে। এই জন্য দুশমনের নেতৃত্ব ও উপরস্ত কর্তাদের মাথার খুপরি উড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আমার প্রিয় মুজাহিদ ভাইগন! একটি বিষয়কে ভালভাবে বুঝে রাখা উচিত! আল্লাহ ও তাঁর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিহাদের ময়দানে যে সকল জিনিস থেকে নিষেধ করেছেন, তাতে জিহাদেরই ফায়দা রয়েছে। আমাদের বুঝে আসুক বা না আসুক। আমাদের আকল ও বুঝশক্তি তা অনুধাবন করতে পারুক অথবা না পারুক। বাস্তবতা সেটাই শরীয়তে যা বর্ননা করা হয়েছে। তাঁর মধ্যেই জিহাদের ফায়েদা রয়েছে, তাঁর মধ্যেই দ্বীনের ফায়েদা রয়েছে। উদাহরণ স্বরূপ আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লড়াইয়ে দুশমনের ওই সকল মহিলা ও শিশুদের হত্যা করতে নিষেধ করেছেন, যারা লড়াইয়ে অংশ নেয়নি। যদি কেউ নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ফরমানের মুকাবেলায় নিজের আকল চালিয়ে দেয় সে এই কথা বলবে যে, মহিলা ও শিশুদের উপর হামলার ফলে দুশমনের মাঝে অধিক ভীতি সৃষ্টি হবে, তাঁদের অধিক ক্ষতি হবে, ফলে তারা লড়াই করতে অক্ষম হয়ে পরবে। অতঃপর সে মহিলা ও বাচ্চাদের উপর হামলা করা শুরু করে দেয়। তাহলে এটা তাঁর নির্বুদ্ধিতা ও যোগ্যতার কমতি বলে ধরে নেওয়া হবে। এক অগভীর জ্ঞানের অধিকারী যোদ্ধা-ই এমনটি ভাবতে পারে, যে মানুষের প্রাকৃতিক সভাব সম্পর্কে অবগত নয়। কেননা আপনি যদি একটু গভীরভাবে মানুষের প্রাকৃতিক সভাব ও তাঁর গতিপ্রকৃতি উপর পর্যবেক্ষণ করেন। বিশেষ করে মহিলা ও শিশুদের রক্ত প্রবাহিত করার বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করেন, তাহলে আপনার রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ফরমানের উপর ইয়াকিন ও বিশ্বাস দৃঢ় ও মজবুত হবে যে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বলে একটি উসুল বা মূলনীতি এই আধুনিক যুদ্ধের যুগেও তেমনি উপকারি ১৪০০ বছর পূর্বে যেমন উপকারি ছিল। আপনি নিজেই চিন্তা করুন! আপনার মাঝে ঘৃণা ও ক্রোধ কখন বৃদ্ধি পায়, নিজের সহযোগী যোদ্ধাদের মরা লাশ দেখে নাকি নিজের স্ত্রী ও ছেলেমেয়েদের মরা লাশ দেখে? মনে রাখবেন! মহিলা ও শিশুদের লাশ মানুষের মনে ও ঘৃণা ও প্রতিশোধের রক্ত তপ্ত করে দেয়।
এমনকি ভীতু থেকে ভীতু মানুষও স্বীয় স্ত্রী ও সন্তানদের লাশ দেখে মরতে ও মারতে প্রস্তুত হয়ে যায়। আপনি কি দেখেননি মহিলাদের মত কমজোর মানুষও স্বীয় সন্তানকে বাঁচাতে নিজের জানকে মৃত্যুর মুখে ঢেলে দেয়? বুঝা গেল মহিলা ও শিশুদের লড়াই হত্যাকারীর বিরুদ্ধে ঘৃণা ও প্রতিশোধের আগুন বৃদ্ধি করে দেয়। তাঁর শত্রুর সংখ্যা বৃদ্ধির কারণ হয়ে দাড়ায়। তাঁর বিরুদ্ধে লড়ার জযবাকে আরও সমৃদ্ধ করে।
যদি আপনি এই বিষয়টি বুঝে থাকেন যে, শিশু ও লড়াই করছেনা এমন মহিলাদের রক্ত প্রেক্ষাপটে ঘৃণা ও প্রতিশোধ সৃষ্টি করে, তাহলে এবার এই হাকিকতকেও অনুধাবন করে নিন যে, আল্লাহ তায়ালা স্বীয় হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিহাদের নির্দেশ এই জন্য দিয়েছেন যে, তাঁরা এই জিহাদের মাধ্যমে দ্বীনের দুশমনদের লড়াই করার জযবাকে চুরমার করে দিবে। তাদের লড়াইয়ের প্রতিজ্ঞাকে পরাজিত করে দিবে। এই জন্য দুশমনের নেতৃত্ব ও উপরস্ত কর্তাদের মাথার খুপরি উড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
Comment