প্রথম কিস্তি
ফরিদ উদ্দীন মাসউদ সাহেব একজন দেওবন্দী আলেম হয়ে বর্তমানে সরকার দলীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যেভাবে কোমরে গামছা বেঁধে মাঠে নেমেছেন তা এদেশের মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত উদ্বেগজনক এবং দুঃখজনক। তিনি এদেশের সবচে বড় একজন বিতর্কিত আলেম। কর্মজীবনের শুরু লগ্নে তিনি ফরিদাবাদ থেকে বহিস্কৃত হয়েছেন। বারিধারা, চৌধুরীপাড়াসহ নানা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে বিতাড়িত হয়েছেন। কোনো প্রতিষ্ঠানের সাথেই তার বনিবনা হয়নি। এই কারণে তিনি সর্বত্র বিতাড়িত হয়েছেন। শেষ পর্যন্ত নিজে একটি মাদরাসা করে কোনো রকম মাথা গোঁজার ঠাঁই করেছেন। 2005 সালে বি এন পি’র শাসনামলে জে এম বি’র সাথে সম্পৃক্ততার মামলা খেয়ে জেল খেটেছেন। আর এই প্রতিশোধ নিতে গিযে তিনি আওয়ামী নেত্রীর সাথে গভীর সম্পর্ক গড়ে তোলায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন এবং এই ক্ষেত্রে তিনি আাওয়ামীলীগের পদলেহনে লিপ্ত রয়েছেন। না হয় তিনি শাহবাগী নাস্তিক-মুরতাদদের সাথে একাত্বতা পোষণ করেন কীভাবে? ওনি জীবনে কখনো তাবলীগ করতে কোথাও গেলেন না আজকে এমন কী মনে হলো যে যার জন্য শাহবাগে যেতে হবে? ওনার এইসব কথা যে রাজনৈতিক ভেল্কিবাজি আর প্রতারণা সে কথা বলার আর অপেক্ষা রাখে না। তিনি যদি নাস্তিকদের প্রতি এতই দরদী হয়ে থাকেন পরবর্তীকালে তাদের দাওয়াত দিতে যান নি কেনো? নাস্তিকরাই কি তার দাওয়াত কবুল করেছে? না, করেনি। আর আপনি ওখানে গিয়ে যদি সমস্ত নাস্তিকদের ঈমানের দাওয়াত দিয়েই থাকেন এরপরও যদি নাস্তিকতা থেকে ফিরে না আসে: ঈমান না আনে তাহলে এদেরকে এখন হত্যা করতে কোনো অসুবিধা নেই। কারণ, হত্যা করার আগে এদেরকে দাওয়াত দেওয়ার বিষয়টি প্রয়োজন ছিলো আর সে কাজটি স্বয়ং আপনি নিজেই করে এসেছেন। তাই আমরা বলতে পারি মাসউদ ভাই নাস্তিকদের দাওয়াত দিয়েছেন: তারা প্রত্যাখ্যান করেছে। সুতরাং তাদেরকে এখন হত্যা করতে শরীয়তে কোনো প্রকারের বাধা-নিষেধ নেই। আলহামদুলিল্লাহ! মাসউদ ভাই আমাদের কাজ এক ধাপ এগিয়ে দিয়েছেন।
চলবে.......
ফরিদ উদ্দীন মাসউদ সাহেব একজন দেওবন্দী আলেম হয়ে বর্তমানে সরকার দলীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যেভাবে কোমরে গামছা বেঁধে মাঠে নেমেছেন তা এদেশের মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত উদ্বেগজনক এবং দুঃখজনক। তিনি এদেশের সবচে বড় একজন বিতর্কিত আলেম। কর্মজীবনের শুরু লগ্নে তিনি ফরিদাবাদ থেকে বহিস্কৃত হয়েছেন। বারিধারা, চৌধুরীপাড়াসহ নানা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে বিতাড়িত হয়েছেন। কোনো প্রতিষ্ঠানের সাথেই তার বনিবনা হয়নি। এই কারণে তিনি সর্বত্র বিতাড়িত হয়েছেন। শেষ পর্যন্ত নিজে একটি মাদরাসা করে কোনো রকম মাথা গোঁজার ঠাঁই করেছেন। 2005 সালে বি এন পি’র শাসনামলে জে এম বি’র সাথে সম্পৃক্ততার মামলা খেয়ে জেল খেটেছেন। আর এই প্রতিশোধ নিতে গিযে তিনি আওয়ামী নেত্রীর সাথে গভীর সম্পর্ক গড়ে তোলায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন এবং এই ক্ষেত্রে তিনি আাওয়ামীলীগের পদলেহনে লিপ্ত রয়েছেন। না হয় তিনি শাহবাগী নাস্তিক-মুরতাদদের সাথে একাত্বতা পোষণ করেন কীভাবে? ওনি জীবনে কখনো তাবলীগ করতে কোথাও গেলেন না আজকে এমন কী মনে হলো যে যার জন্য শাহবাগে যেতে হবে? ওনার এইসব কথা যে রাজনৈতিক ভেল্কিবাজি আর প্রতারণা সে কথা বলার আর অপেক্ষা রাখে না। তিনি যদি নাস্তিকদের প্রতি এতই দরদী হয়ে থাকেন পরবর্তীকালে তাদের দাওয়াত দিতে যান নি কেনো? নাস্তিকরাই কি তার দাওয়াত কবুল করেছে? না, করেনি। আর আপনি ওখানে গিয়ে যদি সমস্ত নাস্তিকদের ঈমানের দাওয়াত দিয়েই থাকেন এরপরও যদি নাস্তিকতা থেকে ফিরে না আসে: ঈমান না আনে তাহলে এদেরকে এখন হত্যা করতে কোনো অসুবিধা নেই। কারণ, হত্যা করার আগে এদেরকে দাওয়াত দেওয়ার বিষয়টি প্রয়োজন ছিলো আর সে কাজটি স্বয়ং আপনি নিজেই করে এসেছেন। তাই আমরা বলতে পারি মাসউদ ভাই নাস্তিকদের দাওয়াত দিয়েছেন: তারা প্রত্যাখ্যান করেছে। সুতরাং তাদেরকে এখন হত্যা করতে শরীয়তে কোনো প্রকারের বাধা-নিষেধ নেই। আলহামদুলিল্লাহ! মাসউদ ভাই আমাদের কাজ এক ধাপ এগিয়ে দিয়েছেন।
চলবে.......
Comment