বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম,
“আমরা বাগদাদীর খিলাফাতকে স্বীকৃতি দেই না এবং এটা নবুয়্যতের আদলে খিলাফাহ মনে করি না। এর অর্থ এই নয় যে, তার সমুদয় সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপ আমরা অবৈধ মনে করি। তার যেমন রয়েছে পাহাড়সম ভুল তেমনি রয়েছে যথার্থ কিছু পদক্ষেপও।
তার ভুলের ফিরিস্তি যতই বড় হোক না কেন আমি যদি ইরাক বা শামে উপস্থিত থাকতাম; খৃষ্টান, ধর্মনিরেপেক্ষতাবাদী, সাফাবী ও নুসাইরীদের বিরুদ্ধে অবশ্যই তার দিকে সাহায্যের হাত প্রসারিত করতাম। কারণ, বিষয়টি এসবের অনেক উর্ধ্বে। এটি হচ্ছে খৃস্টানদের হামলার মুখোমুখি মুসলিম উম্মাহর সমস্যা। তাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এই হামলার মোকাবেলা করা সকল মুজাহিদের অপরিহার্য দায়িত্ব।” (ইসলামী বসন্ত সিরিজ, ১ম পর্ব।)
“আমরা বাগদাদীর খিলাফাতকে স্বীকৃতি দেই না এবং এটা নবুয়্যতের আদলে খিলাফাহ মনে করি না। এর অর্থ এই নয় যে, তার সমুদয় সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপ আমরা অবৈধ মনে করি। তার যেমন রয়েছে পাহাড়সম ভুল তেমনি রয়েছে যথার্থ কিছু পদক্ষেপও।
তার ভুলের ফিরিস্তি যতই বড় হোক না কেন আমি যদি ইরাক বা শামে উপস্থিত থাকতাম; খৃষ্টান, ধর্মনিরেপেক্ষতাবাদী, সাফাবী ও নুসাইরীদের বিরুদ্ধে অবশ্যই তার দিকে সাহায্যের হাত প্রসারিত করতাম। কারণ, বিষয়টি এসবের অনেক উর্ধ্বে। এটি হচ্ছে খৃস্টানদের হামলার মুখোমুখি মুসলিম উম্মাহর সমস্যা। তাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এই হামলার মোকাবেলা করা সকল মুজাহিদের অপরিহার্য দায়িত্ব।” (ইসলামী বসন্ত সিরিজ, ১ম পর্ব।)
এখন পর্যন্ত আই এসের এই অভিযানকে আমরা মোবারাকবাদ জানানো কর্তব্য মনে করছি এবং একজন মুসলিম হিসেবে অভিযানে শরীক রেস্টুরেন্টের ভেতর অবস্থানকারী আই এস সদস্যদের উদ্দেশ্য একটি নাসিহা দিতে চাচ্ছি। কোনো আই এস সমর্থক যদি তাদের নিকট বিষয়টি উথাপন করে তাহলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিষয়টি যাচাই করে দেখতে পারে,
সেটি হচ্ছে - চতুর্থ এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দাবী হিসেবে তারা যে বিষয়টি মুরতাদ-কুফফারদের নিকট যা চাইবে...
দাবিটি হবে - "যমুনা টিভি, ইন্ডিপেন্ডেন্ট, সময় অথবা এন টি ভি কিংবা চ্যনেল আইয়ের মত বহুল প্রচারিত টিভি মিডিয়াগুলোর যে কোনো একটির সাংবাদিক ও ক্যমেরামেন ভেতরে প্রবেশ করতে দিতে হবে। এবং আমাদের ভাষ্য সরাসরি তুলে ধরতে হবে। (আশা করা যায়, রেস্টূরেন্টের ভেতর ইন্টারনেট/টিভি রয়েছে যার মাধ্যমে বিষয়টি উনারা চেকব্যাক করতে পারবেন) কোনোপ্রকার কাটছাট ব্যাতীত। কাজ শেষে সাংবাদিককে আবার ফেরত দেয়া হবে। "
আশা করি, এতে উদ্দেশ্য পরিষ্কার করা যাবে। কুফফার মিডিয়া ফায়দা উঠাতে ব্যর্থ হবে। এছাড়াও, অভিযানটি আরও দীর্ঘ করার সুযোগ হবে। কুফফারদের অন্তরে ত্রাস সৃষ্টি করার সুযোগ হবে।
অহেতুক বিদ্বেষ আমাদের কাম্য নয়। ইসলামের বিজয় ও মুসলিমদের সম্ভ্রম সুরক্ষিত করার জন্য জিহাদের রাস্তা আমরা বেছে নিয়েছি...
হে আল্লাহ্* ! আপনি সাক্ষী থাকুন। আমি পৌঁছে দিয়েছি।
ওয়াসসালাম।।
Comment