তুরস্কের এই সামরিক বিদ্রোহ কেন? কেন একজন গণতান্ত্রিক ভাবে নির্বাচিত রাষ্ট্রপ্রধান কে সরিয়ে সামরিক বাহিনী কে গণতন্ত্র কে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে তাকে সরিয়ে !!!???
ইরদগান একজন মুসলিম গণতান্ত্রিক নেতা যিনি
--- ইসলামী আইনের কিছু বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করেছেন ক্ষমতায় আসার পর। এই জন্য সেকুলার পন্থীসহ পশ্চিমা ক্রুসেডারদের চক্ষুশূল তিনি যেমন চক্ষুশূল হয়েছিলেন মিশরে মোহাম্মাদ মুরসি।
--- তিনি সুন্নি মুসলিম বিশেষ করে ফিলিস্তিনীদের কে সাহায্য করেছে প্রকাশে।
--- সিরিয়ার সুন্নি মুসলিমদের সামরিক ভাবে আসার ও শিয়া কাফেরদের বিরুদ্ধে
মোট কথা তাকে একজন মোডারেট মুসলিম শাসক হিসেবে গণ্য করা যাই।
এই সামরিক বিদ্রোহ সংগঠিত হচ্ছে ক্রুসেডারদের সাহায্যেই যেমন সংগঠিত হয়েছিল মিশরে।
আলহামদুলিল্লাহ্*! এই সামরিক বিদ্রোহের মাধ্যমে সারা বিশ্বের মুসলিমদের কাছে আবারো পরিষ্কার হয়ে গেল যে, গণতন্ত্রে ধ্বজাধারী পশ্চিমা ক্রুসেডাররা মুসলিম বিশ্বে এমন কোন নেতা মেনে নেবে না যে ইসলামী মূল্যবোধ কে সম্মান করবে। শরিয়াহ প্রতিষ্ঠা তো দুরের কথা! সেই নেতা যদি ১০০% ভোটেও জিতে ক্ষমতায় যায় যেমন জিতেছিল ফিলিস্তিনের হামাস; তবুও তা মেনে নেবে না ক্রুসেডাররা।
গণতন্ত্রের মাধ্যমে ইসলাম বা শরিয়াহ কোন দিন আসবে না কারণ, গণতন্ত্রই কুফুরী! কুফুরি দিয়ে কিভাবে শরিয়াহ প্রতিষ্ঠা সম্ভব!
আল্লাহ আমাদের কে সঠিক বোঝার তাওফিক দিন এবং আমরা যারা সত্যিই ইসলাম কে, শরিয়াহ কে প্রতিষ্ঠা করতে চাই তাদেরকে হেদায়েত দান করেন এবং গণতন্ত্র থেকে ফিরিয়ে দাওয়াত ও জ্বিহাদের পথে পরিচালিত করেন। আমীন।
ইরদগান একজন মুসলিম গণতান্ত্রিক নেতা যিনি
--- ইসলামী আইনের কিছু বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করেছেন ক্ষমতায় আসার পর। এই জন্য সেকুলার পন্থীসহ পশ্চিমা ক্রুসেডারদের চক্ষুশূল তিনি যেমন চক্ষুশূল হয়েছিলেন মিশরে মোহাম্মাদ মুরসি।
--- তিনি সুন্নি মুসলিম বিশেষ করে ফিলিস্তিনীদের কে সাহায্য করেছে প্রকাশে।
--- সিরিয়ার সুন্নি মুসলিমদের সামরিক ভাবে আসার ও শিয়া কাফেরদের বিরুদ্ধে
মোট কথা তাকে একজন মোডারেট মুসলিম শাসক হিসেবে গণ্য করা যাই।
এই সামরিক বিদ্রোহ সংগঠিত হচ্ছে ক্রুসেডারদের সাহায্যেই যেমন সংগঠিত হয়েছিল মিশরে।
আলহামদুলিল্লাহ্*! এই সামরিক বিদ্রোহের মাধ্যমে সারা বিশ্বের মুসলিমদের কাছে আবারো পরিষ্কার হয়ে গেল যে, গণতন্ত্রে ধ্বজাধারী পশ্চিমা ক্রুসেডাররা মুসলিম বিশ্বে এমন কোন নেতা মেনে নেবে না যে ইসলামী মূল্যবোধ কে সম্মান করবে। শরিয়াহ প্রতিষ্ঠা তো দুরের কথা! সেই নেতা যদি ১০০% ভোটেও জিতে ক্ষমতায় যায় যেমন জিতেছিল ফিলিস্তিনের হামাস; তবুও তা মেনে নেবে না ক্রুসেডাররা।
গণতন্ত্রের মাধ্যমে ইসলাম বা শরিয়াহ কোন দিন আসবে না কারণ, গণতন্ত্রই কুফুরী! কুফুরি দিয়ে কিভাবে শরিয়াহ প্রতিষ্ঠা সম্ভব!
আল্লাহ আমাদের কে সঠিক বোঝার তাওফিক দিন এবং আমরা যারা সত্যিই ইসলাম কে, শরিয়াহ কে প্রতিষ্ঠা করতে চাই তাদেরকে হেদায়েত দান করেন এবং গণতন্ত্র থেকে ফিরিয়ে দাওয়াত ও জ্বিহাদের পথে পরিচালিত করেন। আমীন।
Comment