জেএমবি এবং আনসার আল ইসলামের যে দুটি গ্রুপ বর্তমানে সক্রিয় রয়েছে তারা খুবই দক্ষ। তারা প্রযুক্তি সম্পর্কে যেমন ভালো জানে তেমনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কৌশল সম্পর্কেও অবগত। তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিতে সক্ষম। একারণে তাদের ধরতে পুলিশের বিকল্প পথ ভাবতে হবে। প্রয়োজনে আন্ডার কাভার বা স্টিং অপারেশন চালাতে হবে। ‘জঙ্গি প্রতিরোধে আমাদের কাজ করতে হবে ঠাণ্ডা মাথায়। তারা যেমন ‘কুল’ হয়ে কাজ করে, আমাদের তার চেয়েও বেশি ‘কুল’ হয়ে কাজ করতে হবে। ধূমধাম অভিযান চালিয়ে সফলতা হবে না। তারা যে আদর্শ লালন করে, যাদের অনুসরণ করে তার ভেতরে ঢুকতে হবে। কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট সেভাবেই কাজ শুরু করেছে।
জঙ্গিরা বর্তমানে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে পারস্পরিক তথ্য আদান-প্রদান করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিতে তারা নিত্য-নতুন অ্যাপস ব্যবহার করে।আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা জঙ্গিদের যোগাযোগের উপকরণ নিয়ে গবেষণা করছে। এসব কিভাবে নজরদারির আওতায় আনা যায় তার কর্ম-কৌশল নির্ধারণ চলছে। প্রয়োজনে এসব উপকরণ নজরদারি করতে বিদেশ থেকে উন্নত প্রযুক্তি স্থাপন করা হবে।
বিশ্বব্যাপীই নিরাপত্তা আজ হুমকির মুখে। ব্রাসেলস ও ফ্রান্সে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তার মধ্যেও হামলা হয়েছে। টার্গেট হামলা নিশ্চিদ্র নিরাপত্তার মধ্যেও সংঘটিত হয়। এটা জানলেও ঠেকানো কঠিন। কারণ সরকার যতই নিরাপত্তাব্যবস্থা তৈরি করুক, জঙ্গিরা সুযোগমতো হামলা চালায়। সুতরাং এ ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা এবং আরও বেশি তথ্য সংগ্রহ ও নিরাপত্তাব্যবস্থা তৈরি করা ছাড়া বিকল্প নেই। সরকারকে আরও বেশি গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহ করতে হবে। সেই আলোকে ব্যবস্থা নিতে হবে। কারণ যত বেশি তথ্য জানা থাকবে, ব্যবস্থা নেয়া তত সহজ হবে।
জঙ্গিরা বর্তমানে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে পারস্পরিক তথ্য আদান-প্রদান করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিতে তারা নিত্য-নতুন অ্যাপস ব্যবহার করে।আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা জঙ্গিদের যোগাযোগের উপকরণ নিয়ে গবেষণা করছে। এসব কিভাবে নজরদারির আওতায় আনা যায় তার কর্ম-কৌশল নির্ধারণ চলছে। প্রয়োজনে এসব উপকরণ নজরদারি করতে বিদেশ থেকে উন্নত প্রযুক্তি স্থাপন করা হবে।
বিশ্বব্যাপীই নিরাপত্তা আজ হুমকির মুখে। ব্রাসেলস ও ফ্রান্সে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তার মধ্যেও হামলা হয়েছে। টার্গেট হামলা নিশ্চিদ্র নিরাপত্তার মধ্যেও সংঘটিত হয়। এটা জানলেও ঠেকানো কঠিন। কারণ সরকার যতই নিরাপত্তাব্যবস্থা তৈরি করুক, জঙ্গিরা সুযোগমতো হামলা চালায়। সুতরাং এ ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা এবং আরও বেশি তথ্য সংগ্রহ ও নিরাপত্তাব্যবস্থা তৈরি করা ছাড়া বিকল্প নেই। সরকারকে আরও বেশি গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহ করতে হবে। সেই আলোকে ব্যবস্থা নিতে হবে। কারণ যত বেশি তথ্য জানা থাকবে, ব্যবস্থা নেয়া তত সহজ হবে।
কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট
(পুলিশের সব ইউনিটে জঙ্গি প্রতিরোধ সেল তৈরি করার নির্দেশনা দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। এসব সেল জঙ্গি সংগঠনগুলোর কার্যক্রম মনিটর করে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করবে। পুলিশ সদর দপ্তরের এলআইসি শাখার তত্ত্বাবধানে গোয়েন্দা প্রতিবেদনগুলো সমন্বয় করে অভিযান চালানো হবে। একই সঙ্গে পুলিশের নবগঠিত কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটকে আরো বেশি শক্তিশালী ও প্রযুক্তিবান্ধব করে গড়ে তোলা হচ্ছে। পুলিশের বিশেষ শাখা এসবি ও এলিট ফোর্স র*্যাবকে জঙ্গি সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করার জন্য বিশেষ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এর বাইরে সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা- এনএসআইয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে জঙ্গি প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার প্রক্রিয়া চলছে।)কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট
(edited)
Comment