পরম করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামে
জাবহাতু ফাতহিশ-শাম’ গঠনের ব্যাপারে
স্বৈরাচারী একনায়ক আসাদ শাসনের ফলে সৃষ্টি হওয়া ভোগান্তি ও যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে এবং সিরিয়ার বিপ্লবকে সহায়তা করতে ২০১১ সালে জাবহাতুন নুসরাহ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো। এটি দ্রুততার সাথে সামরিক ও বেসামরিক পরিসরে প্রধান অংশীদার হতে প্রমাণ রেখেছিলো এবং স্থানীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে জনসমর্থন লাভ অব্যাহত রেখেছে।
আমাদের সংগঠন কখনোই বিচ্ছিন্নতাবাদী মানসিকতা ধারণ করে না এবং এর সদস্যরা অন্যান্য আন্তরিক সংগঠনগুলোর পাশাপাশি লড়াই অব্যাহত রেখেছে, সকল সম্মুখ যুদ্ধে তারা তাদের পরস্পরনির্ভর সম্পর্ক শক্তিশালী করেছে। এই সংগঠনগুলো সমাজে এতো গভীরভাবে প্রোথিত যে, তারা গর্বের সাথে যাদেরকে অবিরাম সেবা দেয়,তাদেরকে জনসাধারণ থেকে বিচ্ছিন্ন করার সকল প্রচেষ্টা ব্যর্থ বলে প্রমাণিত হবে।
ঐক্য ও বিজয়ের মধ্যে অনস্বীকার্য ও অবিচ্ছেদ্য আন্তঃসম্পর্ক রয়েছে এবং অতীতে অসংখ্য ক্ষেত্রে তা স্পষ্ট প্রতীয়মান হয়েছে। ‘জাইশুল ফাতহ’এর অর্জন হচ্ছে তার একটি প্রধান উদাহরণ। আমাদের অর্জন ও সারিগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করা সিরিয়ার বিপ্লবের লক্ষ্য পূরণে সহায়ক। অতএব ঐক্য অর্জনের পাশাপাশি সেই প্রক্রিয়ায় যে কোনো বাঁধা অতিক্রম করা একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ প্রাধান্যপ্রাপ্ত বিষয়,যাতে অবশ্যই মনোনিবেশ প্রদান করা হবে। অধিকন্তু আমাদের আন্দোলনের লক্ষ্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন যেকোনো কাজ সর্বতোভাবে পরিহার করা হবে।
এই বিবেচনায়, একটি সত্যিকার একীভূতকরণকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে এমন অপ্রয়োজনীয় সম্পর্ক অথবা ‘সন্ত্রাসবাদী সংগঠনকে টার্গেট’ করার অজুহাতে আমাদের বিপ্লবকে দূর্বল করার ভিত্তি হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে, তা থেকে বিমুক্ত হওয়া প্রয়োজন।
অতএব, আমারা নিম্নোক্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছিঃ
১- ‘জাবহাতুন নুসরাহ’ নামের অধীনে সব ধরণের অপারেশন সম্পূর্ণ বন্ধ করা হলো।
২- একটি স্বাধীন নতুন দল ‘জাবহাতু ফাতহিশ-শাম’ গঠন হলো, যার কোনো বহিরাগত সম্পর্ক নেই।
‘‘জাবহাতু ফাতহিশ-শাম’ এর লক্ষ্যগুলো হচ্ছে, আসাদ শাসনের স্বৈরতন্ত্র থেকে শামকে সম্পূর্ণভাবে মুক্ত করার উদ্দেশ্যে আমাদের জিহাদ অব্যাহত রাখা এবং সমাজকে নিরাপত্তা, স্তিতিশীলতা এবং সম্মানজনক জীবন উপহার দিবে এমন একটি ন্যায়পরায়ণ, স্বাধীন ইসলামী হুকুমত প্রতিষ্ঠা করতে সকল প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা । সমাজের কল্যাণে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ও প্রতিষ্ঠান সরবরাহ করতে আমরা আমাদের নতুন সংগঠনকে সেসব গ্রুপের সাথে সহযোগিতা অব্যাহত রাখার পরিকল্পনাসহ বিন্যস্ত করেছি। এই অধ্যায়ে আমরা সকল আন্তরিক গ্রুপের মধ্যে পূর্ণ একীভূতকরণের জন্য প্রয়োজনীয় পূর্ব-আবশ্যক বিষয়সমূহ প্রতিষ্ঠা করার আশা করি, যাতে আমাদের জনগণের জন্য একটি যথাযথ সমাধানের সুযোগ তৈরি হয়।
বাংলায় অনুবাদে- GIMF উপমহাদেশ
জাবহাতু ফাতহিশ-শাম’ গঠনের ব্যাপারে
স্বৈরাচারী একনায়ক আসাদ শাসনের ফলে সৃষ্টি হওয়া ভোগান্তি ও যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে এবং সিরিয়ার বিপ্লবকে সহায়তা করতে ২০১১ সালে জাবহাতুন নুসরাহ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো। এটি দ্রুততার সাথে সামরিক ও বেসামরিক পরিসরে প্রধান অংশীদার হতে প্রমাণ রেখেছিলো এবং স্থানীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে জনসমর্থন লাভ অব্যাহত রেখেছে।
আমাদের সংগঠন কখনোই বিচ্ছিন্নতাবাদী মানসিকতা ধারণ করে না এবং এর সদস্যরা অন্যান্য আন্তরিক সংগঠনগুলোর পাশাপাশি লড়াই অব্যাহত রেখেছে, সকল সম্মুখ যুদ্ধে তারা তাদের পরস্পরনির্ভর সম্পর্ক শক্তিশালী করেছে। এই সংগঠনগুলো সমাজে এতো গভীরভাবে প্রোথিত যে, তারা গর্বের সাথে যাদেরকে অবিরাম সেবা দেয়,তাদেরকে জনসাধারণ থেকে বিচ্ছিন্ন করার সকল প্রচেষ্টা ব্যর্থ বলে প্রমাণিত হবে।
ঐক্য ও বিজয়ের মধ্যে অনস্বীকার্য ও অবিচ্ছেদ্য আন্তঃসম্পর্ক রয়েছে এবং অতীতে অসংখ্য ক্ষেত্রে তা স্পষ্ট প্রতীয়মান হয়েছে। ‘জাইশুল ফাতহ’এর অর্জন হচ্ছে তার একটি প্রধান উদাহরণ। আমাদের অর্জন ও সারিগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করা সিরিয়ার বিপ্লবের লক্ষ্য পূরণে সহায়ক। অতএব ঐক্য অর্জনের পাশাপাশি সেই প্রক্রিয়ায় যে কোনো বাঁধা অতিক্রম করা একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ প্রাধান্যপ্রাপ্ত বিষয়,যাতে অবশ্যই মনোনিবেশ প্রদান করা হবে। অধিকন্তু আমাদের আন্দোলনের লক্ষ্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন যেকোনো কাজ সর্বতোভাবে পরিহার করা হবে।
এই বিবেচনায়, একটি সত্যিকার একীভূতকরণকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে এমন অপ্রয়োজনীয় সম্পর্ক অথবা ‘সন্ত্রাসবাদী সংগঠনকে টার্গেট’ করার অজুহাতে আমাদের বিপ্লবকে দূর্বল করার ভিত্তি হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে, তা থেকে বিমুক্ত হওয়া প্রয়োজন।
অতএব, আমারা নিম্নোক্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছিঃ
১- ‘জাবহাতুন নুসরাহ’ নামের অধীনে সব ধরণের অপারেশন সম্পূর্ণ বন্ধ করা হলো।
২- একটি স্বাধীন নতুন দল ‘জাবহাতু ফাতহিশ-শাম’ গঠন হলো, যার কোনো বহিরাগত সম্পর্ক নেই।
‘‘জাবহাতু ফাতহিশ-শাম’ এর লক্ষ্যগুলো হচ্ছে, আসাদ শাসনের স্বৈরতন্ত্র থেকে শামকে সম্পূর্ণভাবে মুক্ত করার উদ্দেশ্যে আমাদের জিহাদ অব্যাহত রাখা এবং সমাজকে নিরাপত্তা, স্তিতিশীলতা এবং সম্মানজনক জীবন উপহার দিবে এমন একটি ন্যায়পরায়ণ, স্বাধীন ইসলামী হুকুমত প্রতিষ্ঠা করতে সকল প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা । সমাজের কল্যাণে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ও প্রতিষ্ঠান সরবরাহ করতে আমরা আমাদের নতুন সংগঠনকে সেসব গ্রুপের সাথে সহযোগিতা অব্যাহত রাখার পরিকল্পনাসহ বিন্যস্ত করেছি। এই অধ্যায়ে আমরা সকল আন্তরিক গ্রুপের মধ্যে পূর্ণ একীভূতকরণের জন্য প্রয়োজনীয় পূর্ব-আবশ্যক বিষয়সমূহ প্রতিষ্ঠা করার আশা করি, যাতে আমাদের জনগণের জন্য একটি যথাযথ সমাধানের সুযোগ তৈরি হয়।
বাংলায় অনুবাদে- GIMF উপমহাদেশ
Comment