ইতিহাসের জন্য একটি প্রশ্ন
ওরাকজাইতে আল-বাগদাদীর এক সমর্থক দাবী করেছে যে, আমিরুল মুমিনীন মোল্লা মোহাম্মাদ উমার রহিমাহুল্লহ-এর মৃত্যুর পর তালেবানদের নেতৃত্ব পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার হাতে গিয়ে পড়েছে। একই সাথে, দাবিক ম্যাগাজিনও দাবি করেছে আমিরুল মুমিনীন মোল্লা আখতার মোহাম্মদ মানসুর পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থার লোক।
এই সকল মিথ্যাচার দিয়ে আল-বাদরী নিজের জন্য এমন এক দরজা খুলেছে যার জন্য সে শুধু নিজেকেই দোষারোপ করতে পারে।
ইসলামী ইতিহাস লিপিবদ্ধ করেছে সেই সকল মুশরিক এবং মুরতাদদের জীবনচরিত যারা তওবা করেছিল এবং কেমন ছিল তাদের সঙ্গে নবী (সাঃ) এবং তাঁর সাহাবীগণের (রাঃ) আচরণ।
ইব্রাহিম আল-বাদরী কি সেই ইতিহাসকে স্মরণ করতে পারবেঃ তার দলে কারা সাদ্দামের বাথিস্ট গোয়েন্দা সংস্থার অফিসার? সাদ্দামের জন্য তাদের চাকরীকালে তারা মুসলিমদের সাথে কী কী অপরাধ করেছিলো? তারা কি সেগুলোর জন্য তাওবা করেছিলো? এবং কখন ? তারা কি তাদের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থদের শরঈ হক আদায় করেছিলো?
তারা কখন বাথিস্ট গোয়েন্দা সংস্থার চাকরী ত্যাগ করেছিলো? এমনটি নয় তো যে বাথিস্ট সরকারের পতনের পর, তারা সেটা করতে বাধ্য হয়েছিলো, নাকি পতনের আগে?
তারা যে তাগুতের সেবা করতো তার উপর কি তারা তাকফির করেছিলো? আর কিভাবে?
আপনার দলে তাদের ভূমিকা কী? আর তারা নেতৃত্বের কী পদে অধিকৃত?
তাদের কি আপনাকে দাওলাতুল ইরাক্ব আল- ইসলামিয়্যাহ -এর আমীর নির্বাচনে ভূমিকা ছিল আর তারপর দাওলাতুল ইরাক্ব ওয়াশ শাম আল- ইসলামিয়্যাহ এর ঘোষণায়; অতঃপর আল-ক্বায়িদাহ-র নেতৃত্বের অমান্যতায় এবং এর তাকফীর ঘোষণা ও গালিগালাজে আর তাদের কি আপনাকে খলীফা নির্বাচনে ভূমিকা ছিল?
শরীয়াহর হুকুম এড়িয়ে যাওয়ায় তাদের কি কোন ভূমিকা ছিল এবং মুসলিমদের ও তাদের মুজাহিদ দলগুলিকে তাকফীরে এবং তাদের শ্রেষ্ঠাংশকে হত্যায় এবং তাদের উপর যুদ্ধ ঘোষণায় আর তাদের নেতৃত্বে বিভক্তির চেষ্টায় ?
এগুলি হচ্ছে ইতিহাসের জন্য প্রশ্ন যার বিষয়ে গোয়েন্দা সংস্থা অধিক জানে,আপনি কি সেগুলিকে মুসলিমদের থেকে লুকিয়ে রাখবেন ?
আমরা আপনার জবাবের জন্য অপেক্ষা করব। আমাদের অপেক্ষার প্রহর কি দীর্ঘ করা হবে?
-অনুবাদে
GIMF উপমহাদেশ
ওরাকজাইতে আল-বাগদাদীর এক সমর্থক দাবী করেছে যে, আমিরুল মুমিনীন মোল্লা মোহাম্মাদ উমার রহিমাহুল্লহ-এর মৃত্যুর পর তালেবানদের নেতৃত্ব পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার হাতে গিয়ে পড়েছে। একই সাথে, দাবিক ম্যাগাজিনও দাবি করেছে আমিরুল মুমিনীন মোল্লা আখতার মোহাম্মদ মানসুর পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থার লোক।
এই সকল মিথ্যাচার দিয়ে আল-বাদরী নিজের জন্য এমন এক দরজা খুলেছে যার জন্য সে শুধু নিজেকেই দোষারোপ করতে পারে।
ইসলামী ইতিহাস লিপিবদ্ধ করেছে সেই সকল মুশরিক এবং মুরতাদদের জীবনচরিত যারা তওবা করেছিল এবং কেমন ছিল তাদের সঙ্গে নবী (সাঃ) এবং তাঁর সাহাবীগণের (রাঃ) আচরণ।
ইব্রাহিম আল-বাদরী কি সেই ইতিহাসকে স্মরণ করতে পারবেঃ তার দলে কারা সাদ্দামের বাথিস্ট গোয়েন্দা সংস্থার অফিসার? সাদ্দামের জন্য তাদের চাকরীকালে তারা মুসলিমদের সাথে কী কী অপরাধ করেছিলো? তারা কি সেগুলোর জন্য তাওবা করেছিলো? এবং কখন ? তারা কি তাদের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থদের শরঈ হক আদায় করেছিলো?
তারা কখন বাথিস্ট গোয়েন্দা সংস্থার চাকরী ত্যাগ করেছিলো? এমনটি নয় তো যে বাথিস্ট সরকারের পতনের পর, তারা সেটা করতে বাধ্য হয়েছিলো, নাকি পতনের আগে?
তারা যে তাগুতের সেবা করতো তার উপর কি তারা তাকফির করেছিলো? আর কিভাবে?
আপনার দলে তাদের ভূমিকা কী? আর তারা নেতৃত্বের কী পদে অধিকৃত?
তাদের কি আপনাকে দাওলাতুল ইরাক্ব আল- ইসলামিয়্যাহ -এর আমীর নির্বাচনে ভূমিকা ছিল আর তারপর দাওলাতুল ইরাক্ব ওয়াশ শাম আল- ইসলামিয়্যাহ এর ঘোষণায়; অতঃপর আল-ক্বায়িদাহ-র নেতৃত্বের অমান্যতায় এবং এর তাকফীর ঘোষণা ও গালিগালাজে আর তাদের কি আপনাকে খলীফা নির্বাচনে ভূমিকা ছিল?
শরীয়াহর হুকুম এড়িয়ে যাওয়ায় তাদের কি কোন ভূমিকা ছিল এবং মুসলিমদের ও তাদের মুজাহিদ দলগুলিকে তাকফীরে এবং তাদের শ্রেষ্ঠাংশকে হত্যায় এবং তাদের উপর যুদ্ধ ঘোষণায় আর তাদের নেতৃত্বে বিভক্তির চেষ্টায় ?
এগুলি হচ্ছে ইতিহাসের জন্য প্রশ্ন যার বিষয়ে গোয়েন্দা সংস্থা অধিক জানে,আপনি কি সেগুলিকে মুসলিমদের থেকে লুকিয়ে রাখবেন ?
আমরা আপনার জবাবের জন্য অপেক্ষা করব। আমাদের অপেক্ষার প্রহর কি দীর্ঘ করা হবে?
-অনুবাদে
GIMF উপমহাদেশ
Comment