Tweet
মুজাহিদদের তথ্য প্রাপ্তি এবং প্রচার: তাগুতের একটি অপকৌশল
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়াতাআলার জন্য
দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক রহমাত ও মালাহিমের নবী মুহাম্মাদ (স
এর জন্য।
প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা,
আমরা জানি, বর্তমানে তাগুত মিডিয়াগুলোতে (টিভি চ্যানেল/ পত্রিকা ইত্যাদি) জোরালোভাবে মুজাহিদদের গ্রেফতার এবং গ্রেফতার পরবর্তী জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে প্রাপ্ত বিভিন্ন তথ্যের বিষয় প্রচার করা হচ্ছে। এর কারণ আসলে কি? আমরা যতটুকু জানি, তদন্ত কার্যক্রমের জন্য গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের থেকে প্রাপ্ত তথ্য গোপন রাখতে হয়। এবং এটাই স্বাভাবিক। তাহলে আইন-শৃঙ্খলাবাহীনি কেন প্রাপ্ত তথ্যসমূহ প্রচার করছে (যদিও তার অধিকাংশই মিথ্যা গদবাধা প্রচারণা ছাড়া আর কিছুই নয়) । আসুন বিষয়টি একটু খতিয়ে দেখা যাক –
১. এর মাধ্যমে জনসাধারণকে ভীত করে তোলা যাতে করে বাংলাদেশে আল-কায়দার মুজাহিদ ভাইদের প্রতি জনসমর্থনের যে সম্ভাবনা এবং নজির সৃষ্টি হয়েছে তা ব্যাহত করা এবং জনগনের মাধ্যমে মুজাহিদদের সাহায্যপ্রাপ্ত হওয়ার রাস্তা বাধাগ্রস্থ করা।
২. মুজাহিদ ভাইদেরকে দ্বিধান্বিত করা (যদিও তা সম্ভব নয় ইনশাআল্লাহ)
৩. এর মাধ্যমে এটা প্রমান করার চেষ্টা করা যে, তাদের গোয়েন্দা তৎপরতা মুজাহিদদের গোপনীয়তা ধরে ফেলেছে এবং তারা প্রায় মুজাহিদদের শীর্ষ পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। বিষয়টি একেবারেই মুরতাদ ও মুনাফিকদের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয় (যদিও আমাদের কিছু ভাই কারাগারে বন্দী আছে)। এদের দৌড় ইনশাআল্লাহ আই.এস, জে.এম.বি পর্যন্তই। তাছাড়া কিছু মুজাহিদ যদি ধরা পড়েও যায় অথবা তাগুতের হাতে নিহত হয় তার মানে কি এই যে, বাংলাদেশে জিহাদ বন্ধ হয়ে যাবে? তাহলে চিন্তা করে দেখুন, একুশ শতকের জিহাদের অগ্রনায়ক শাইখ ওসামা বিন লাদেন (রহি.) এর শাহাদাতের পরে তাঁর হাতে পরিচালিত জিহাদ স্থিমিত হয়ে পড়েছে নাকি আল্লাহর রহমতে তা আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বিস্তৃতি লাভ করেছে?
৪. রাজনৈতিকভাবে বিষয়টিকে দাঁড় করানোর চেষ্টা করা এবং জনগনকে এটা বুঝানোর চেষ্টা করা যে, কিছু যুবক একটি সরকার বিরোধী দলের ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়।
৫. ধর্মপ্রাণ যুবকদের মনে জিহাদের বিষয়ে ভীতি তৈরি করা যাতে তারা সহজে জিহাদী কোন তান্জীমের সাথে যুক্ত হতে ভয় পায় বিশেষ করে আল-কায়দার মুজাহিদদের সাথে।
৬. অভিভাবকদের মনে ভীতি তৈরি করা যাতে তারা তাদের সন্তানদেরকে ইসলামী শিক্ষা থেকে দূরে রাখে এবং ধার্মিকতার পথে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। কারণ, তাগুত সরকার তো এটাই চায় যে, এদেশের যুব সম্প্রদায় নৈতিকভাবে বিকলাঙ্গ হয়ে পড়ুক, যারা তাগুতের যুলুম অত্যাচারে অথবা ইসলাম বিদ্বেষীতায় প্রতিবাদ মুখর হবে না।
৭. কথিত সন্ত্রাস প্রতিহত করার নাম করে তাদের প্রভূ রাষ্ট্র যেমন ভারত, অ্যামেরিকা এদের সন্তুষ্টি অর্জন করা।
এর পাশাপাশি আপনি নিজেই চিন্তা করে দেখুন, আরও কিছু কারণ আপনার দৃষ্টিগোচর হবে ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ তাআলা ঘোষনা করেন, “তোমরা হতাশ হয়ো না, হীনবল হয়ো না, তোমরাই বিজয়ী হবে যদি তোমরা মুমিন হও”
পরিশেষে প্রয়াত আমিরুল মুমিনিন মোল্লা মুহাম্মাদ উমার (রহি.) এর মত বলতে চাই, “বাংলাদেশ তাগুত সরকার ওয়াদা করেছে জঙ্গীবাদ নির্মূল করার, আর আল্লাহ ওয়াদা করেছেন মুজাহিদদের বিজয় দান করার। আমরা অচিরেই দেখবো, ওয়াদা পালনে কে বেশি অগ্রগামী, তাগুত নাকি আল্লাহ!
দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক রহমাত ও মালাহিমের নবী মুহাম্মাদ (স
এর জন্য।প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা,
আমরা জানি, বর্তমানে তাগুত মিডিয়াগুলোতে (টিভি চ্যানেল/ পত্রিকা ইত্যাদি) জোরালোভাবে মুজাহিদদের গ্রেফতার এবং গ্রেফতার পরবর্তী জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে প্রাপ্ত বিভিন্ন তথ্যের বিষয় প্রচার করা হচ্ছে। এর কারণ আসলে কি? আমরা যতটুকু জানি, তদন্ত কার্যক্রমের জন্য গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের থেকে প্রাপ্ত তথ্য গোপন রাখতে হয়। এবং এটাই স্বাভাবিক। তাহলে আইন-শৃঙ্খলাবাহীনি কেন প্রাপ্ত তথ্যসমূহ প্রচার করছে (যদিও তার অধিকাংশই মিথ্যা গদবাধা প্রচারণা ছাড়া আর কিছুই নয়) । আসুন বিষয়টি একটু খতিয়ে দেখা যাক –
১. এর মাধ্যমে জনসাধারণকে ভীত করে তোলা যাতে করে বাংলাদেশে আল-কায়দার মুজাহিদ ভাইদের প্রতি জনসমর্থনের যে সম্ভাবনা এবং নজির সৃষ্টি হয়েছে তা ব্যাহত করা এবং জনগনের মাধ্যমে মুজাহিদদের সাহায্যপ্রাপ্ত হওয়ার রাস্তা বাধাগ্রস্থ করা।
২. মুজাহিদ ভাইদেরকে দ্বিধান্বিত করা (যদিও তা সম্ভব নয় ইনশাআল্লাহ)
৩. এর মাধ্যমে এটা প্রমান করার চেষ্টা করা যে, তাদের গোয়েন্দা তৎপরতা মুজাহিদদের গোপনীয়তা ধরে ফেলেছে এবং তারা প্রায় মুজাহিদদের শীর্ষ পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। বিষয়টি একেবারেই মুরতাদ ও মুনাফিকদের মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয় (যদিও আমাদের কিছু ভাই কারাগারে বন্দী আছে)। এদের দৌড় ইনশাআল্লাহ আই.এস, জে.এম.বি পর্যন্তই। তাছাড়া কিছু মুজাহিদ যদি ধরা পড়েও যায় অথবা তাগুতের হাতে নিহত হয় তার মানে কি এই যে, বাংলাদেশে জিহাদ বন্ধ হয়ে যাবে? তাহলে চিন্তা করে দেখুন, একুশ শতকের জিহাদের অগ্রনায়ক শাইখ ওসামা বিন লাদেন (রহি.) এর শাহাদাতের পরে তাঁর হাতে পরিচালিত জিহাদ স্থিমিত হয়ে পড়েছে নাকি আল্লাহর রহমতে তা আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বিস্তৃতি লাভ করেছে?
৪. রাজনৈতিকভাবে বিষয়টিকে দাঁড় করানোর চেষ্টা করা এবং জনগনকে এটা বুঝানোর চেষ্টা করা যে, কিছু যুবক একটি সরকার বিরোধী দলের ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়।
৫. ধর্মপ্রাণ যুবকদের মনে জিহাদের বিষয়ে ভীতি তৈরি করা যাতে তারা সহজে জিহাদী কোন তান্জীমের সাথে যুক্ত হতে ভয় পায় বিশেষ করে আল-কায়দার মুজাহিদদের সাথে।
৬. অভিভাবকদের মনে ভীতি তৈরি করা যাতে তারা তাদের সন্তানদেরকে ইসলামী শিক্ষা থেকে দূরে রাখে এবং ধার্মিকতার পথে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। কারণ, তাগুত সরকার তো এটাই চায় যে, এদেশের যুব সম্প্রদায় নৈতিকভাবে বিকলাঙ্গ হয়ে পড়ুক, যারা তাগুতের যুলুম অত্যাচারে অথবা ইসলাম বিদ্বেষীতায় প্রতিবাদ মুখর হবে না।
৭. কথিত সন্ত্রাস প্রতিহত করার নাম করে তাদের প্রভূ রাষ্ট্র যেমন ভারত, অ্যামেরিকা এদের সন্তুষ্টি অর্জন করা।
এর পাশাপাশি আপনি নিজেই চিন্তা করে দেখুন, আরও কিছু কারণ আপনার দৃষ্টিগোচর হবে ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ তাআলা ঘোষনা করেন, “তোমরা হতাশ হয়ো না, হীনবল হয়ো না, তোমরাই বিজয়ী হবে যদি তোমরা মুমিন হও”
পরিশেষে প্রয়াত আমিরুল মুমিনিন মোল্লা মুহাম্মাদ উমার (রহি.) এর মত বলতে চাই, “বাংলাদেশ তাগুত সরকার ওয়াদা করেছে জঙ্গীবাদ নির্মূল করার, আর আল্লাহ ওয়াদা করেছেন মুজাহিদদের বিজয় দান করার। আমরা অচিরেই দেখবো, ওয়াদা পালনে কে বেশি অগ্রগামী, তাগুত নাকি আল্লাহ!
Comment