বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। আসসালামু আলাইকুম। দাওয়াহ ইলাল্লাহ ফোরামে আপনাকে স্বাগতম।
আপনার আসল ইমেইল এড্রেস দিয়ে এখানে আইডি খুলবেন না। আগে আসল ইমেইল আইডী দিয়ে থাকলে সেটাও পরিবর্তন করুন।
পাসওয়ার্ড ও ইমেইল এড্রেস পরিবর্তনের জন্য Settings - Edit Email and Password এ ক্লিক করুন।
আমাদের বর্তমান আইপি এড্রেসঃ https://82.221.139.185
***
বাংলা না দেখা গেলে, এখানে ক্লিক করুন
*****
ফোরামে সদস্য হতে চাইলে এখানে রেজিষ্টার করুন
*****
ফোরামের অনিওন এড্রেসঃ dawah4m4pnoir4ah.onion
*****
হে ভাই আমার! আমরা আমাদের রক্ত দিয়ে আপনার জন্য কাঁদব ইনশা'আল্লাহ!
নিশ্চয়ই আপনি সফল হয়েছেন এবং অগ্রবর্তীদের শামিল হয়েছেন... আপনাকে যে ভুলে যাবে সে নিজেই হবে বিস্মৃত !
শহিদ ক্কায়েদ মুকুল রানা রাহিমাহুল্লাহর জন্য আমাদের কান্না রক্ত হয়ে ঝরবে বিইযনিল্লাহ । তিনি আমাদের প্রেরণা ।
আর শহিদের রক্ত আলো এবং আগুন । পুরো কাশ্মীরে এখন যেই আগুন জ্বলছে তা হলো শহিদ বুরহান ওয়ানীর রক্ত ।
মুকুল রানাদের রক্তও ইনশাআল্লাহ বাংলার জমিনে আগুন হয়ে জ্বলে উঠবে।
ইয়া রাহমান ! বিশ্বের নির্য়াতিত মুসলিমদেরকে সাহায্য করুন। তাগুতদেরকে পরাজিত করুন। আমিন।
মুকুল রানা (রাহিঃ) ভাই সম্পর্কে বেশ কয়েক দিন ধরেই নিচের এই রকম একটি ছন্দ মনে মনে আবৃতি করতাম...
আজ এটা দেখে নিজেকে আটকাতে পারলাম না্*
হে আমার প্রিয় ভাই মুকুল রানা (রাহিঃ)
আপনি ছিলেন আল্লাহর সেই সিংহ যার ভয়ে শত্রুরা ছিল তটস্থ
আপনার মাধ্যমে আল্লাহ মুমিনদের অন্তরকে করেছিলেন প্রশান্ত...
আপনি চিন্তা করবেন না ভাই,
আপনি রেখে গেছেন, তৈরি করে গিয়েছেন একদল সিংহ শাবক
যারা আজও ঘোষণা দেয় আমাদের একজনও জীবিত থাকা পর্যন্ত হবে না এই কাজ বন্ধ।
আপনি আনন্দিত হন আপনার তৈরি করা শাবকরা আজ শের হয়ে উঠেছে
তারা আল্লাহর শক্তিতে কাঁপিয়ে দিয়েছে হোয়াইট হাউজের নাপাক মঞ্চ...
আমরা ভুলি নি,
ভুলবো না ইংশা আল্লাহ...
আমরা এই পথ ছেড়ে যাই নি
এবং যাব না বিইয নিল্লাহ...
আল্লাহু আকবার !!!!
শহিদ ক্কায়েদ মুকুল রানা রাহিমাহুল্লাহর সম্পর্কে একটি ঘটনা শুনেছিলাম কয়েক দিন আগে, একটি নির্ভর যোগ্য সুত্রে,
কিন্তু তা দাওয়াহ ইলাল্লায় দেওয়ার খেয়াল করেও বিভিন্ন কারেণে বিলম্ব করেছি,
আজ বলতে ইচ্ছা করলাম, যাতে ভাইদের উৎসাহ আরো বৃদ্দি পায়,
এক হাফেজ সাহেব মুকুল রানা ভাইকে তিনি রমযানে শহিদ হওয়ার পর সপ্নযোগে দেখলেন, মুকুল রানা ভাই একজন শাতিমের ছবি দেখিয়ে বল্লেন একে মারতে হবে, সাথে সাথে ঘুম ভেংগে গেল , ঘুম থেকে উঠে কয়েকজন ভাইকে স্বপ্নটি বলার পর, ভাইরা ঐ ভাইকে বললো যে, আপনি মুকুল রানা ভাইকে জিজ্ঞেস করতে পারলেন না যে, আল্লাহ তার সাথে কিরুপ আচরণ করেছে?
পরদিন আবার একি স্বপ্ন দেখলো হফেজ সাহেব যে, একজন শাতিমের ছবি দেখিয়ে বললো একে মারতে হবে, তখন ভাই জিজ্ঞেস করে ফেললেন যে, আল্লাহ আপনার সাথে কিরুপ আচরণ করেছে, তখন মুকুল রানা ভাই সেই হাফেজ সাহেব এর হাত ধরে একটি সবুজ বাগানে নিয়ে গেল যা আনেক মনোরম একটি সবুজ বাগান তারপর মুকুল রানা ভাই বললো আমি আমার দায়িত্য পালন করেছি, তোমরা তোমাদের দায়িত্য পূর্ণ কর,
==========
আসলে শহিদেরা কোন দিন মরেনা তারা জিবিত , মুকুল রানা ভাই শহিদ হয়েছেন গত রমযানে , আথচ তিনি শহিদ হওয়ার পরও নাস্তিক হত্যায় সহযোগিতা করতেছেন , আর তার নিরাপত্তাদাতা স্বয়ং আল্লাহ আল্লাহ রাব্বুল আলামিন, যাকে দুনিয়ার কোন মানুষ নিরাপত্তা দিতে পারেনা তার নিরাপত্তাদাতা স্বয়ং আল্লাহ নিজেই হয়ে যান, তাগুতরা তাকে শহিদ করে কি লাভ হলো? তাকেতো মারতে পারেনি তিনিতো জিবিত তিনি এখনো নাস্তিক হত্যার সহযোগী, এখন তাগুতরা কি করবে?
হে আমার প্রিয় ভাই মুকুল রানা (রাহিঃ)
আপনি ছিলেন আল্লাহর সেই সিংহ যার ভয়ে শত্রুরা ছিল তটস্থ
আপনার মাধ্যমে আল্লাহ মুমিনদের অন্তরকে করেছিলেন প্রশান্ত...
আপনি চিন্তা করবেন না ভাই,
আপনি রেখে গেছেন, তৈরি করে গিয়েছেন একদল সিংহ শাবক
যারা আজও ঘোষণা দেয় আমাদের একজনও জীবিত থাকা পর্যন্ত হবে না এই কাজ বন্ধ।
আপনি আনন্দিত হন আপনার তৈরি করা শাবকরা আজ শের হয়ে উঠেছে
তারা আল্লাহর শক্তিতে কাঁপিয়ে দিয়েছে হোয়াইট হাউজের নাপাক মঞ্চ...
আল্লাহু আকবার। আপনার এই কবিতা আমার মন ছুয়ে গেছে। আল্লাহ আপনাকে উত্তম জাঝা দান করুন।
আমরা দুনিয়ায় বিচরন কারি মৃত প্রানি,চিরঞ্জিব মুজাহিদ আপনাকে কী শুনাব শান্তুনার বানী,আমরা প্রত্যাসি আপন রব্বের কাছে আমাদের জন্য সুপারিশ রাখবেন যেন আপনাদের পিছনে থাকতে পারি, ভাই আপনি মরেন নি পৃথিবীর মানচিত্রে আপনার নাম অক্ষয় হয়ে থাকল , প্রতিটি ঘাটিতে প্রতিটি মানযিলে আপনি থাকবেন হৃদয়ে,অগ্নেয় গিরির উত্তাপ হয়ে,যেই ঝর বুকের ভিতর তা প্রকাশ পাবে ইনশাআল্লাহ তাগুতনিপাতকারি সাইক্লোন হয়ে, দ্বীনের জন্য কুরবান না হলে এ জীবনের কী মুল্য আছে? আমরা যেন আগুন আর বারুদ হয়ে আল্লাহর নামে বিস্ফোরন ঘটিয়ে বাতিলের হিসাব চুকিয়ে যেতে পারি।
আমরা দুনিয়ায় বিচরন কারি মৃত প্রানি,চিরঞ্জিব মুজাহিদ আপনাকে কী শুনাব শান্তুনার বানী,আমরা প্রত্যাসি আপন রব্বের কাছে আমাদের জন্য সুপারিশ রাখবেন যেন আপনাদের পিছনে থাকতে পারি, ভাই আপনি মরেন নি পৃথিবীর মানচিত্রে আপনার নাম অক্ষয় হয়ে থাকল , প্রতিটি ঘাটিতে প্রতিটি মানযিলে আপনি থাকবেন হৃদয়ে,অগ্নেয় গিরির উত্তাপ হয়ে,যেই ঝর বুকের ভিতর তা প্রকাশ পাবে ইনশাআল্লাহ তাগুতনিপাতকারি সাইক্লোন হয়ে, দ্বীনের জন্য কুরবান না হলে এ জীবনের কী মুল্য আছে? আমরা যেন আগুন আর বারুদ হয়ে আল্লাহর নামে বিস্ফোরন ঘটিয়ে বাতিলের হিসাব চুকিয়ে যেতে পারি।
ইনশাআল্লাহ আমাদের কথা একদিন বাস্তব হয়ে দেখা দিবে ........
আমরা চলে যেতে পারি কিন্ত আমাদের শপথ আল্লাহ তাআলা অবশ্যই পুরা করবেন।
ইয়া রাহমান ! বিশ্বের নির্য়াতিত মুসলিমদেরকে সাহায্য করুন। তাগুতদেরকে পরাজিত করুন। আমিন।
মুমিনদের মধ্যে কিছু লোক সত্যবাদী ছিল আল্লাহর প্রতি তাদের ওয়াদার বিষয়ে। তাদের মধ্যে কিছু লোক এই ওয়াদাকে পূরণ করেছে (এবং মৃত্যুবরণ করেছে) এবং তাদের মধ্যে কিছু লোক অপেক্ষা করছে ( সুযোগের জন্য)। তারা তাদের সংকল্পকে (ওয়াদার শর্ত) মোটেই পরিবর্তন করেনি
আল্লাহ মুকুল রানা ভাইকে শহীদদের উচ্চ স্তরে অবস্থান দান করুন। যারা উনাকে হত্যা করেছে, তাদের হিদায়াত দিন আর তা না থাকলে দুনিয়া ও আখিরাতে উভয়টিতেই লাঞ্চিত করুন।
গত ফেব্রুয়ারির দিকে হঠাত করে যখন মুকুল রানা ভাইয়ের এরেষ্ট এর কথা শুনেছিলাম, তখন কেন যেন বার বার মনে হচ্ছিল যে, আল্লাহ তায়ালা ভাইকে শাহাদত দিতে চাচ্ছেন হয়তো। এটা এক ভাইয়ের সাথে শেয়ারও করেছিলাম। কেননা, ভাই এরেস্ট হওয়ার কোন কারন প্রকাশ্য ছিল না। এছাড়া এতদিন আল্লাহর সরাসরি নুসরতে ভাইরা শাতিমদের হত্যা করে যাচ্ছিল। অনেক দুরদর্শী এক মুজাহিদ নেতা ছিলেন তিনি। উনার আমল আখলাক অনেক উত্তম ছিল। যিনি খুবই কম কথা বলতেন। ধীরস্থির ছিলেন। নফল সিয়াম রাখতেন। তাহাজ্জুদ গুজার আল্লাহ ওয়ালা ভাই ছিলেন।
পরে আমার মনে উকি দেওয়া সেই আশঙ্কাটাই বাস্তবে ঘটলো। লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ। হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি'মাল ওয়াকিল।
আসলে এই পরীক্ষা হচ্ছে যুদ্ধক্ষেত্রের বিজয়ের মুকাদ্দিমাহ বা ভুমিকা। এর মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা মুমিনদেরকে আলাদা করেন মুনাফিকদের থেকে। তাই এটা তামহীজও বটে। এর মাঝেই দেখতে পাচ্ছি আগামীর বিজয়ের সুর্য।
আশান্বিত হও হে মুজাহিদ। হয়োনা হতাশ-স্তব্ধ। কেননা, এটা টিকে থাকার লড়াই,সবরের যুদ্ধ।
আছ ছাবা-ত হাত্তাল মামা-ত
মৃত্যু অবধি স্থীরতা কাম্য।
আসলেই শাইখ আনোয়ার আওলাকী রহঃ বলেনঃ"জিহাদ নামক বৃক্ষের ফল হচ্ছে শাহাদত। ফল যখন পেকে যায় তখন তা মালিক গ্রহন করেন। ঠিক তেমনি আল্লাহ তায়ালা তার প্রিয় বান্দাদেরকে বিশেষভাবে পুরস্কৃত করতে শাহদতের মধ্যমে নিজের কাছে নিয়ে যান।" মৃত্যুর সময়ে যিনি জান্নাতে তার বাড়ী ও হুরদের দেখতে পান।
হে আলাহ! আপনি আমাদেরকেও শহীদ হিসেবে কবুল করুন আমীন।
Comment