ইবনে তায়মিয়্যাহ (রঃ) এর সময়ের ঘটনা ...
তখন তাতারদের আগ্রাসন চলছে । তাতাররা বাগদাদে এক দিনে যে পরিমান রক্তপাত করেছিল তাতে লাশের কারনে মহামারী ছড়িয়ে গিয়েছিল ।
যাই হক তাতারদের মাঝেও ইসলামের কিছু অনুসরণ ছিল ।
" তবে কি তোমরা গ্রন্থের কিয়দংশ বিশ্বাস কর এবং কিয়দংশ অবিশ্বাস কর? যারা এরূপ করে পার্থিব জীবনে দূগর্তি ছাড়া তাদের আর কোনই পথ নেই। কিয়ামতের দিন তাদের কঠোরতম শাস্তির দিকে পৌঁছে দেয়া হবে। আল্লাহ তোমাদের কাজ-কর্ম সম্পর্কে বে-খবর নন। "
(২ঃ৮৫)
অতঃপর,
তাতারদের সাথে যুদ্ধের সময় মাঝে মাঝেই তাতারদের ঘাটিগুলো থেকে আজানের ধ্বনি ভেসে আসত মুসলিমদের সেনানিবাসে ।
তখন মুসলমানদের মনে খুত খুত করা শুরু করে । তারা বলাবলি করে আমরা কি নিজের ভাইদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করব ??
তখন শাইখুল ইসলাম ইবনে তায়মিয়্যাহ (রাহিমাহুল্লাহ ) বলেন , "আল্লাহ্*র কসম ! আমি যদি তাদের (তাতারদের)সাথে থেকে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে আসি আর আমার মাথায় কুরআন থাকে তাও তোমরা আমাকে হত্যা করবে ।"
-->>বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম পাতায় একজনের কুরআন তিলাওয়াতের ছবি থেকে ঘটনাটা মনে পরে গেল ।
" যেসব লোক আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন, তদনুযায়ী ফায়সালা করে না, তারাই কাফের। "
(৫ঃ৪৪)
অতঃপর আবার আল্লাহ্* তা'আলার সেই আয়াত স্মরণ করছি ,
" তবে কি তোমরা গ্রন্থের কিয়দংশ বিশ্বাস কর এবং কিয়দংশ অবিশ্বাস কর? যারা এরূপ করে পার্থিব জীবনে দূগর্তি ছাড়া তাদের আর কোনই পথ নেই। কিয়ামতের দিন তাদের কঠোরতম শাস্তির দিকে পৌঁছে দেয়া হবে। আল্লাহ তোমাদের কাজ-কর্ম সম্পর্কে বে-খবর নন। "
(২ঃ৮৫)
" অতএব, তোমার পালনকর্তার কসম, সে লোক ঈমানদার হবে না, যতক্ষণ না তাদের মধ্যে সৃষ্ট বিবাদের ব্যাপারে তোমাকে ন্যায়বিচারক বলে মনে না করে। অতঃপর তোমার মীমাংসার ব্যাপারে নিজের মনে কোন রকম সংকীর্ণতা পাবে না এবং তা হূষ্টচিত্তে কবুল করে নেবে। "
(৪ঃ৬৫)
" আর আমি আদেশ করছি যে, আপনি তাদের পারস্পরিক ব্যাপারাদিতে আল্লাহ যা নাযিল করেছেন তদনুযায়ী ফয়সালা করুন । "
(৫ঃ৪৯)
" তারা কি জাহেলিয়াত আমলের ফয়সালা কামনা করে? আল্লাহ অপেক্ষা বিশ্বাসীদের জন্যে উত্তম ফয়সালাকারী কে? "
(৫ঃ৫০)
তখন তাতারদের আগ্রাসন চলছে । তাতাররা বাগদাদে এক দিনে যে পরিমান রক্তপাত করেছিল তাতে লাশের কারনে মহামারী ছড়িয়ে গিয়েছিল ।
যাই হক তাতারদের মাঝেও ইসলামের কিছু অনুসরণ ছিল ।
" তবে কি তোমরা গ্রন্থের কিয়দংশ বিশ্বাস কর এবং কিয়দংশ অবিশ্বাস কর? যারা এরূপ করে পার্থিব জীবনে দূগর্তি ছাড়া তাদের আর কোনই পথ নেই। কিয়ামতের দিন তাদের কঠোরতম শাস্তির দিকে পৌঁছে দেয়া হবে। আল্লাহ তোমাদের কাজ-কর্ম সম্পর্কে বে-খবর নন। "
(২ঃ৮৫)
অতঃপর,
তাতারদের সাথে যুদ্ধের সময় মাঝে মাঝেই তাতারদের ঘাটিগুলো থেকে আজানের ধ্বনি ভেসে আসত মুসলিমদের সেনানিবাসে ।
তখন মুসলমানদের মনে খুত খুত করা শুরু করে । তারা বলাবলি করে আমরা কি নিজের ভাইদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করব ??
তখন শাইখুল ইসলাম ইবনে তায়মিয়্যাহ (রাহিমাহুল্লাহ ) বলেন , "আল্লাহ্*র কসম ! আমি যদি তাদের (তাতারদের)সাথে থেকে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে আসি আর আমার মাথায় কুরআন থাকে তাও তোমরা আমাকে হত্যা করবে ।"
-->>বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম পাতায় একজনের কুরআন তিলাওয়াতের ছবি থেকে ঘটনাটা মনে পরে গেল ।
" যেসব লোক আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন, তদনুযায়ী ফায়সালা করে না, তারাই কাফের। "
(৫ঃ৪৪)
অতঃপর আবার আল্লাহ্* তা'আলার সেই আয়াত স্মরণ করছি ,
" তবে কি তোমরা গ্রন্থের কিয়দংশ বিশ্বাস কর এবং কিয়দংশ অবিশ্বাস কর? যারা এরূপ করে পার্থিব জীবনে দূগর্তি ছাড়া তাদের আর কোনই পথ নেই। কিয়ামতের দিন তাদের কঠোরতম শাস্তির দিকে পৌঁছে দেয়া হবে। আল্লাহ তোমাদের কাজ-কর্ম সম্পর্কে বে-খবর নন। "
(২ঃ৮৫)
" অতএব, তোমার পালনকর্তার কসম, সে লোক ঈমানদার হবে না, যতক্ষণ না তাদের মধ্যে সৃষ্ট বিবাদের ব্যাপারে তোমাকে ন্যায়বিচারক বলে মনে না করে। অতঃপর তোমার মীমাংসার ব্যাপারে নিজের মনে কোন রকম সংকীর্ণতা পাবে না এবং তা হূষ্টচিত্তে কবুল করে নেবে। "
(৪ঃ৬৫)
" আর আমি আদেশ করছি যে, আপনি তাদের পারস্পরিক ব্যাপারাদিতে আল্লাহ যা নাযিল করেছেন তদনুযায়ী ফয়সালা করুন । "
(৫ঃ৪৯)
" তারা কি জাহেলিয়াত আমলের ফয়সালা কামনা করে? আল্লাহ অপেক্ষা বিশ্বাসীদের জন্যে উত্তম ফয়সালাকারী কে? "
(৫ঃ৫০)
Comment