তথ্য প্রযুক্তির এ যুগে যদিও আমরা ঢের পিছিয়ে আছি দাজ্জালী মিডিয়ার চেয়ে। তবে আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টাতো চালিয়ে যেতে হবে- সম্ভব না বলে হাত-পা গুটিয়ে থাকলে তো হক-বাতিলের এ লড়াইয়ে আমাদের ভাইদের কলজে-ছেঁচা কোরবানির সাথে ছলনা করা হবে শুধু!
দেখুন, আজ কুফ্ফাররা গোয়েবলসীয় কায়দায় কিভাবে জ্বলজ্যান্ত মিথ্যের গায়ে সত্যের প্রলেপ মেখে উম্মাহকে ধোঁকা দিয়ে যাচ্ছে। নিশ্চিত হারা যুদ্ধ তারা এভাবে জিতে যাচ্ছে। সিরিয়ার দিকেই দেখুন- আলেপ্পো, ওয়াদি-বারাদা’য় তারা এ কৌশলই প্রয়োগ করেছে। মিথ্যার পর মিথ্যা সাজিয়ে তাদের পদলেহি মিডিয়াগুলো দিনকে রাত, রাতকে দিন বলে প্রচার করছে। আর আমরা সেগুলো গিলেও যাচ্ছি নির্বিকারভাবে!
তারা প্রচার করে মুজাহিদরা সন্ত্রাসী, বর্বর, শিক্ষাবিরোধী- আমরা তালি বাজাই। তাদের কণ্ঠে কণ্ঠ মিলাই। ইসলামের দন্ডবিধি নিয়ে যাচ্ছেতাই বলে বেড়ায়; আর আমরা শুধু দাঁত কামড়ে দায়িত্ব পার করি।
পাশ্চাত্য মিডিয়ার এ সয়লাবের মধ্যেও মুজাহিদগণ যতটুকু প্রতিরোধ করে যাচ্ছেনÑতাতেই তাদের সব কৌশল মার খাচ্ছে। কতোভাবে চেষ্টা করেছে জিহাদি-চেতনাকে মানুষের হৃদয় থেকে মুছে দিতে। পেরেছে? ইনশাআল্লাহ পারবেও না; বরং নাইন-ইলেভেনের যৌক্তিকতা দিন-দিন স্পষ্ট হচ্ছে।
বিশ্বের নানাপ্রান্তে মুজাহিদগণ উম্মাহর কল্যাণে কী কার্যক্রম পরিচালনা করছে তার সঠিক চিত্র যদি তুলে ধরা যেত- তাহলে সুপার পাওয়ারদের গোমর ফাঁস হয়ে যেত কবেই।
সোমালিয়ায় মুজাহিদরা জাকাতবিধান দক্ষতার সাথে আঞ্জাম দিয়ে মানুষের দুর্দশা লাঘবে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। দুর্ভিক্ষপীড়িত মানুষ কেন তাদের সঙ্গ দিচ্ছেÑ তার রহস্য এখানেই লুকিয়ে আছে। আফগানিস্তানে ন্যাটোর সমরায়োজন তালেবান-মুজাহিদরা কীভাবে বালুর ঢিবিতে পরিণত করেছে; এ তথ্য যদি পুঙ্খানুপুঙ্খ মিডিয়ায় চিত্রিত হতো- তাহলে অবস্থা কোথায় দাঁড়াতো?
ময়দানের লড়াইয়ের চেয়ে এ লড়াইয়ের গুরুত্ব কম নয়। আর এ লক্ষেই তিতুমীর মিডিয়া কাজ করে যাচ্ছে। এটি তারই একটি প্রয়াস।
আশাতো আছে অনেক কিছুরই। তবে আপাতত প্রতি পক্ষকাল অন্তরন্তর আপনাদের সাথে মিলিত হওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা আমরা করবো- আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা যদি সহায় হোন। নিশ্চয় আমরা তাঁর করুণাপ্রত্যাশী।
দেখুন, আজ কুফ্ফাররা গোয়েবলসীয় কায়দায় কিভাবে জ্বলজ্যান্ত মিথ্যের গায়ে সত্যের প্রলেপ মেখে উম্মাহকে ধোঁকা দিয়ে যাচ্ছে। নিশ্চিত হারা যুদ্ধ তারা এভাবে জিতে যাচ্ছে। সিরিয়ার দিকেই দেখুন- আলেপ্পো, ওয়াদি-বারাদা’য় তারা এ কৌশলই প্রয়োগ করেছে। মিথ্যার পর মিথ্যা সাজিয়ে তাদের পদলেহি মিডিয়াগুলো দিনকে রাত, রাতকে দিন বলে প্রচার করছে। আর আমরা সেগুলো গিলেও যাচ্ছি নির্বিকারভাবে!
তারা প্রচার করে মুজাহিদরা সন্ত্রাসী, বর্বর, শিক্ষাবিরোধী- আমরা তালি বাজাই। তাদের কণ্ঠে কণ্ঠ মিলাই। ইসলামের দন্ডবিধি নিয়ে যাচ্ছেতাই বলে বেড়ায়; আর আমরা শুধু দাঁত কামড়ে দায়িত্ব পার করি।
পাশ্চাত্য মিডিয়ার এ সয়লাবের মধ্যেও মুজাহিদগণ যতটুকু প্রতিরোধ করে যাচ্ছেনÑতাতেই তাদের সব কৌশল মার খাচ্ছে। কতোভাবে চেষ্টা করেছে জিহাদি-চেতনাকে মানুষের হৃদয় থেকে মুছে দিতে। পেরেছে? ইনশাআল্লাহ পারবেও না; বরং নাইন-ইলেভেনের যৌক্তিকতা দিন-দিন স্পষ্ট হচ্ছে।
বিশ্বের নানাপ্রান্তে মুজাহিদগণ উম্মাহর কল্যাণে কী কার্যক্রম পরিচালনা করছে তার সঠিক চিত্র যদি তুলে ধরা যেত- তাহলে সুপার পাওয়ারদের গোমর ফাঁস হয়ে যেত কবেই।
সোমালিয়ায় মুজাহিদরা জাকাতবিধান দক্ষতার সাথে আঞ্জাম দিয়ে মানুষের দুর্দশা লাঘবে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। দুর্ভিক্ষপীড়িত মানুষ কেন তাদের সঙ্গ দিচ্ছেÑ তার রহস্য এখানেই লুকিয়ে আছে। আফগানিস্তানে ন্যাটোর সমরায়োজন তালেবান-মুজাহিদরা কীভাবে বালুর ঢিবিতে পরিণত করেছে; এ তথ্য যদি পুঙ্খানুপুঙ্খ মিডিয়ায় চিত্রিত হতো- তাহলে অবস্থা কোথায় দাঁড়াতো?
ময়দানের লড়াইয়ের চেয়ে এ লড়াইয়ের গুরুত্ব কম নয়। আর এ লক্ষেই তিতুমীর মিডিয়া কাজ করে যাচ্ছে। এটি তারই একটি প্রয়াস।
আশাতো আছে অনেক কিছুরই। তবে আপাতত প্রতি পক্ষকাল অন্তরন্তর আপনাদের সাথে মিলিত হওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা আমরা করবো- আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা যদি সহায় হোন। নিশ্চয় আমরা তাঁর করুণাপ্রত্যাশী।
DOWNLOAD NOW
Comment