[iসমস্ত প্রসংশা মহান আল্লাহ তালার যিনি সারা বিশ্ব জাহানের পালন কর্তা ও দুরুদ ও সালাম ঐ মহা মানবের উপর যার সকল চিন্তা ছিল সব সময় উম্মতের জন্য ও গোটা মানব জাতীর জন্য ও দুরুদ ও সালাম তার পরিবার ও সাহাবায় কেরাম এর উপর।
হে মুমিনগণ, তোমাদের মধ্যে যে স্বীয় ধর্ম থেকে ফিরে যাবে, অচিরে আল্লাহ এমন সম্প্রদায় সৃষ্টি করবেন, যাদেরকে তিনি ভালবাসবেন এবং তারা তাঁকে ভালবাসবে। তারা মুসলমানদের প্রতি বিনয়-নম্র হবে এবং কাফেরদের প্রতি কঠোর হবে। তারা আল্লাহর পথে জেহাদ করবে এবং কোন তিরস্কারকারীর তিরস্কারে ভীত হবে না। এটি আল্লাহর অনুগ্রহ-তিনি যাকে ইচ্ছা দান করেন। আল্লাহ প্রাচুর্য দানকারী, মহাজ্ঞানী। (৫৪-সুরা মায়েদা)
ভাইয়েরা আমি লেখালেখিতে পারদর্শী না তার পরও সাহস করেছি। বাকী আাল্লাহ আমাকে তাওফিক দেন।
এই আয়াতের অর্থ পড়লাম কিন্তু আমরা যদি আমাদের অন্তর চোখ দিয়ে তাকাই। তাহলে মুফাসসীর ও আলেম ওলামাদের বয়ান থেকে আমরা বুঝতে পারি আমাদের দেশের ও নামদারি সকল মুসলিম শাস্বকেরা সবাই মুরতাদ হয়ে গিয়েছে। কারন তারা ইসলামের আঈন পাল্টে দেয় তারা নাস্তিকদের নিরাপত্তা দেয়। আর যারা নাস্তিকদের জাহান্নামে পাঠায় তারা হয় সন্ত্রাসী ও উগ্রপন্থী ও মৌলবাদী। আসলে যারা তাওহিদ পুরোপুরি মানার চেষ্টা করে তারাই তো ইসলামের বিধিবিধান মানতে আগ্রহী হয় আর নাস্তিক মুরতাদদের ভাষায় তারা হয় মৌলবাদ,উগ্রবাদী,জঙ্গি ইত্যাদি। যেমন আমাদের দেশের নামধারী বুদ্ধিজীবিরা ইসলামকে সাম্প্রদায়ীক বলে বিদ্রূপ করে।তাই দেখা যায় বাংলাদেশের শিক্ষানিতি নিয়ে তারা কথা তুলেছে যে কিছুদিন পুর্বে আমাদের পাঠ্যপুস্তক এ নাকি মৌলবাদ,সাম্প্রদায়িকতা রয়েছে যার কারনে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম নাকি জঙ্গিবাদীতে যরিয়ে যাবে। যেখানে আপনার ইসলামের ক্ষুদ্রতম শিক্ষা ঐ পাঠ্যপুস্তকে নেই আর তারা তাকেই সাম্প্রদায়িক বলে বিশ্বাস করে আর এরা তো কওমী মাদরাসাকে বলে জঙ্গিদের কারখানা কারন তারা তো সঠিক ইসলাম শিক্ষা করে মানার চেষ্টা করে। তাই ঐ সমস্ত শাস্বক তাদের নিরাপত্তা দিয়ে ইরতাদ করেছে,আল্লাহ সুবহানু ওয়া তালার বিধানগুলোকে তুছ্য তাছিল্য করছে ও যারা সঠিক ইসলাম মানতে চায় তাদের বন্ধি করছে তাদের পরিবার গুলোকে হয়রানি করে তারা ইরতাদ করেছে। যতই বলুক আমরা ইসলামের সেবা করে যাচ্ছি আমরা কওমী মাদরাসাগুলোকে সনদ দিচ্ছি তারপর ও তাদের সাথে যুদ্ধ করা ফরজ হয়েছে কেননা প্রলোভন দেখিয়ে আপনাকেও চায় ইরতাদ করতে।তাই আলেম ওলামাদের সঠিক ইসলামী আকিদা বিশ্বাস মানুষকে যানানো। এই মানুষগুলো কাল কেয়ামতের দিন তাদের দিকে হাত উচু করে বলবে এরাতো আমাদের সঠিক ব্যাক্ষা দেয়নি তাই আমরা গোমরা হয়েছি।আল্লাহ সুবহানু ওয়া তালা আমাদের সকল আলেম ওলামাদের সঠিক কথা বলার সঠিক আমল করার সঠিক পথে চলার তাওফিক দান করেন।আমিনi]
হে মুমিনগণ, তোমাদের মধ্যে যে স্বীয় ধর্ম থেকে ফিরে যাবে, অচিরে আল্লাহ এমন সম্প্রদায় সৃষ্টি করবেন, যাদেরকে তিনি ভালবাসবেন এবং তারা তাঁকে ভালবাসবে। তারা মুসলমানদের প্রতি বিনয়-নম্র হবে এবং কাফেরদের প্রতি কঠোর হবে। তারা আল্লাহর পথে জেহাদ করবে এবং কোন তিরস্কারকারীর তিরস্কারে ভীত হবে না। এটি আল্লাহর অনুগ্রহ-তিনি যাকে ইচ্ছা দান করেন। আল্লাহ প্রাচুর্য দানকারী, মহাজ্ঞানী। (৫৪-সুরা মায়েদা)
ভাইয়েরা আমি লেখালেখিতে পারদর্শী না তার পরও সাহস করেছি। বাকী আাল্লাহ আমাকে তাওফিক দেন।
এই আয়াতের অর্থ পড়লাম কিন্তু আমরা যদি আমাদের অন্তর চোখ দিয়ে তাকাই। তাহলে মুফাসসীর ও আলেম ওলামাদের বয়ান থেকে আমরা বুঝতে পারি আমাদের দেশের ও নামদারি সকল মুসলিম শাস্বকেরা সবাই মুরতাদ হয়ে গিয়েছে। কারন তারা ইসলামের আঈন পাল্টে দেয় তারা নাস্তিকদের নিরাপত্তা দেয়। আর যারা নাস্তিকদের জাহান্নামে পাঠায় তারা হয় সন্ত্রাসী ও উগ্রপন্থী ও মৌলবাদী। আসলে যারা তাওহিদ পুরোপুরি মানার চেষ্টা করে তারাই তো ইসলামের বিধিবিধান মানতে আগ্রহী হয় আর নাস্তিক মুরতাদদের ভাষায় তারা হয় মৌলবাদ,উগ্রবাদী,জঙ্গি ইত্যাদি। যেমন আমাদের দেশের নামধারী বুদ্ধিজীবিরা ইসলামকে সাম্প্রদায়ীক বলে বিদ্রূপ করে।তাই দেখা যায় বাংলাদেশের শিক্ষানিতি নিয়ে তারা কথা তুলেছে যে কিছুদিন পুর্বে আমাদের পাঠ্যপুস্তক এ নাকি মৌলবাদ,সাম্প্রদায়িকতা রয়েছে যার কারনে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম নাকি জঙ্গিবাদীতে যরিয়ে যাবে। যেখানে আপনার ইসলামের ক্ষুদ্রতম শিক্ষা ঐ পাঠ্যপুস্তকে নেই আর তারা তাকেই সাম্প্রদায়িক বলে বিশ্বাস করে আর এরা তো কওমী মাদরাসাকে বলে জঙ্গিদের কারখানা কারন তারা তো সঠিক ইসলাম শিক্ষা করে মানার চেষ্টা করে। তাই ঐ সমস্ত শাস্বক তাদের নিরাপত্তা দিয়ে ইরতাদ করেছে,আল্লাহ সুবহানু ওয়া তালার বিধানগুলোকে তুছ্য তাছিল্য করছে ও যারা সঠিক ইসলাম মানতে চায় তাদের বন্ধি করছে তাদের পরিবার গুলোকে হয়রানি করে তারা ইরতাদ করেছে। যতই বলুক আমরা ইসলামের সেবা করে যাচ্ছি আমরা কওমী মাদরাসাগুলোকে সনদ দিচ্ছি তারপর ও তাদের সাথে যুদ্ধ করা ফরজ হয়েছে কেননা প্রলোভন দেখিয়ে আপনাকেও চায় ইরতাদ করতে।তাই আলেম ওলামাদের সঠিক ইসলামী আকিদা বিশ্বাস মানুষকে যানানো। এই মানুষগুলো কাল কেয়ামতের দিন তাদের দিকে হাত উচু করে বলবে এরাতো আমাদের সঠিক ব্যাক্ষা দেয়নি তাই আমরা গোমরা হয়েছি।আল্লাহ সুবহানু ওয়া তালা আমাদের সকল আলেম ওলামাদের সঠিক কথা বলার সঠিক আমল করার সঠিক পথে চলার তাওফিক দান করেন।আমিনi]
Comment