হে মুয়াহহিদ আকিদা'র ভাই !
আমার এই কথাগুলো পড়ার পূর্বে আপনার অন্তরের জানালাকে খুলে দিন, যেন তা আপনার অন্তরে প্রবেশ করতে পারে।
নিশ্চয় এই আকিদাহ যা আপনি অন্তরে আঁকড়ে ধরে রেখেছেন, তা কখনোই মুছে যাবার নয় বিইজনিল্লাহ।
কারণ তা এমনি এমনি আসেনি বরং তা এসেছে অনেক কষ্ট ও কুরবানির পরে।
আর তা নিশ্চয় আল্লাহ'র অনুগ্রহে।
মুরতাদ বাহিনী যতই টর্চার বা রিমান্ড করুক না কেন, হয়তো বেশি থেকে বেশি হলে আমাদের মেরে ফেলবে কিন্তু ওরা কি পারবে এই আকিদাহ কে অন্তর থেকে মুছে দিতে ?
নাকি পারবে এই তাওহীদের পথ থেকে বিচ্যুত করতে ?
আল্লাহ'র কসম, কখনোই না।
অতঃপর,
যদি তাওাগিতের বাহিনী আপনাকে গ্রেফতার করতে আসলে, ধরা পড়া বা আত্মসমর্পণ এর চিন্তা মাথায় ও আনবেন না। হাতের কাছে যা থাকে তাই নিয়েই ঝাপিয়ে পড়বেন আপনার রবের নামে।
তখন আপনার টার্গেট শুধু ২টি...
হয় সবগুলোকে উড়িয়ে দিবেন নয়তো যুদ্ধ করতে করতে আপনার রবের সাথে সাক্ষাত করবেন শাহাদার মাধ্যমে।
আর তা কতই না উত্তম যাত্রা আখিরাহ এর দিকে।
এবং...
এর ব্যতিক্রম অন্য কোনো উপায় নেই, হয়তো শারিয়াহ নয়তো শাহাদাহ বিইজনিল্লাহ।
ফা-ওয়াল্লাহি !
শাহাদার সুযোগ আপনি বার বার পাবেন না, তাই প্রথম সুযোগ কখনোই হাত ছাড়া করবেন না। আর আপনার পরিবার এর কথা ভাববেন না কারণ তারা আল্লাহ'র জিম্মায়।
হে আমার ভাই !
আপনি যদি আমালিয়াত আল ইস্তিশহাদি না করে বরং আত্মসমর্পণ করেন তবে তার পরবর্তী অবস্থার কথা চিন্তা করুন। কতই না কষ্ট আর পরীক্ষা।
আপনার আর পরিবার যাদের দুশ্চিন্তায় আপনি আমালিয়াত আল ইস্তিশহাদি করতে চিন্তা করছেন আর পিছপা হচ্ছেন সেই পরিবার কে কি ছেড়ে দিবে যদি আপনি তা না করেন !
কাজেই সোয়াত বা র*্যাব, সেনা বা পুলিশ এসকল মুরতাদ বাহিনীর সমাগম দেখে ভয় পাবেন না ভাই, কারণ তারা তো আপনাকেই ভয় পায়।
আল্লাহ'র কসম তারা আপনাকেই ভয় পায়, না জানি আপনি এখনই ওদের জাহান্নামে পাঠিয়ে দেন এই ভয়ে।
কাজেই আমালিয়াত আল ইস্তিশহাদি করে আপনার রবকে বলুন
"হে আমার রব ! আমি তাড়াতাড়ি আপনার কাছে চলে এলাম যেন আপনি আমার উপর সন্তুষ্ট হয়ে যান"
আমার এই কথাগুলো পড়ার পূর্বে আপনার অন্তরের জানালাকে খুলে দিন, যেন তা আপনার অন্তরে প্রবেশ করতে পারে।
নিশ্চয় এই আকিদাহ যা আপনি অন্তরে আঁকড়ে ধরে রেখেছেন, তা কখনোই মুছে যাবার নয় বিইজনিল্লাহ।
কারণ তা এমনি এমনি আসেনি বরং তা এসেছে অনেক কষ্ট ও কুরবানির পরে।
আর তা নিশ্চয় আল্লাহ'র অনুগ্রহে।
মুরতাদ বাহিনী যতই টর্চার বা রিমান্ড করুক না কেন, হয়তো বেশি থেকে বেশি হলে আমাদের মেরে ফেলবে কিন্তু ওরা কি পারবে এই আকিদাহ কে অন্তর থেকে মুছে দিতে ?
নাকি পারবে এই তাওহীদের পথ থেকে বিচ্যুত করতে ?
আল্লাহ'র কসম, কখনোই না।
অতঃপর,
যদি তাওাগিতের বাহিনী আপনাকে গ্রেফতার করতে আসলে, ধরা পড়া বা আত্মসমর্পণ এর চিন্তা মাথায় ও আনবেন না। হাতের কাছে যা থাকে তাই নিয়েই ঝাপিয়ে পড়বেন আপনার রবের নামে।
তখন আপনার টার্গেট শুধু ২টি...
হয় সবগুলোকে উড়িয়ে দিবেন নয়তো যুদ্ধ করতে করতে আপনার রবের সাথে সাক্ষাত করবেন শাহাদার মাধ্যমে।
আর তা কতই না উত্তম যাত্রা আখিরাহ এর দিকে।
এবং...
এর ব্যতিক্রম অন্য কোনো উপায় নেই, হয়তো শারিয়াহ নয়তো শাহাদাহ বিইজনিল্লাহ।
ফা-ওয়াল্লাহি !
শাহাদার সুযোগ আপনি বার বার পাবেন না, তাই প্রথম সুযোগ কখনোই হাত ছাড়া করবেন না। আর আপনার পরিবার এর কথা ভাববেন না কারণ তারা আল্লাহ'র জিম্মায়।
হে আমার ভাই !
আপনি যদি আমালিয়াত আল ইস্তিশহাদি না করে বরং আত্মসমর্পণ করেন তবে তার পরবর্তী অবস্থার কথা চিন্তা করুন। কতই না কষ্ট আর পরীক্ষা।
আপনার আর পরিবার যাদের দুশ্চিন্তায় আপনি আমালিয়াত আল ইস্তিশহাদি করতে চিন্তা করছেন আর পিছপা হচ্ছেন সেই পরিবার কে কি ছেড়ে দিবে যদি আপনি তা না করেন !
কাজেই সোয়াত বা র*্যাব, সেনা বা পুলিশ এসকল মুরতাদ বাহিনীর সমাগম দেখে ভয় পাবেন না ভাই, কারণ তারা তো আপনাকেই ভয় পায়।
আল্লাহ'র কসম তারা আপনাকেই ভয় পায়, না জানি আপনি এখনই ওদের জাহান্নামে পাঠিয়ে দেন এই ভয়ে।
কাজেই আমালিয়াত আল ইস্তিশহাদি করে আপনার রবকে বলুন
"হে আমার রব ! আমি তাড়াতাড়ি আপনার কাছে চলে এলাম যেন আপনি আমার উপর সন্তুষ্ট হয়ে যান"
Comment