সালাহউদ্দিন আইয়্যুবী(রঃ) !এমন এক লৌহ মানব,যার আতঙ্ক কুফফারদের অন্তরে আজও বিরাজমান।
ক্রুসেডকে তিনি এমন ভাবে ভেঙ্গেছিলেন যা জোড়া দিতে কুফফারদের হাজার বছর সময় লেগেছে।
সারা বিশ্বের কুফরী শক্তিকে তিনি এমনভাবে নাকানি চুবানি দিয়েছিলেন যে, তা আজকের কুফফাররাও ভুলে যায়নি।
তাই যখনই মুসলিমরা নির্যাতিত হয়, আকসা আক্রান্ত হয়, শাম ইরাক ফিলিস্তিন রক্তাক্ত হয় তখনই আল্লাহর সৈনিক সালাহউদ্দিন আইয়্যুবীর নাম অসহায় মুসলিমদের মুখে মুখে উচ্চারিত হয়।
তাই আজও সালাউদ্দিনের কবর জিয়ারতে গিয়ে অনেক মুসলিম কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন আর চিৎকার করে বলতে থাকেঃ''কুম ইয়া সালাহ্দীন কুম !"
উঠো হে সালাহউদ্দিন উঠো!!! আমরা আর পারছিনা! ওরা আমাদের গ্রাস করে ফেলছে! উঠো সালাদিন জলদি উঠো!!!
কিন্তু সালাহদিন তো ক্বিয়ামাতের আগে আর উঠবেননা !
তাই বলে কি আমরা সালাউদ্দিনকে আর পাবোনা? ক্রুসেডও কি আর ভাঙ্গা হবেনা?
অবশ্যই হবে !
তবে...
এক ঐতিহাসিক বলেছিলেনঃ"প্রত্যেক যুগেই সালাহউদ্দিন আউয়্যুবীর জন্ম হয় কিন্তু আয়্যুবীর সেই দূর্ধর্ষ সৈন্য বাহিনীকে আর দেখা যায়না"।
সালাহউদ্দিন আইয়্যুবীর যুদ্ধ জীবনকে যদি পর্যালোচনা করা হয় তাহলে সালাহউদ্দিন আইয়্যুবী পাবেন ৫০ মার্ক আর তার সৈন্য বাহীনি পাবে ৫০!
ক্রুসেড যুদ্ধে সালাহউদ্দিন আর তার সৈন্য বাহীনির অবদান সমান সমান।
সালাহউদ্দিন আইয়্যুবী কিছুই করতে পারতেননা যদি তার সৈন্যরা আন্তুরিকভাবে যুদ্ধ না করতেন।সালাহউদ্দিন আউয়্যুবীর প্রত্যেকটি সৈন্য ছিলেন সালাহউদ্দিন আউয়্যুবীর মতই।
তাঁর সৈনিকগণ এমন ছিলেন যেন তারা সালাউদ্দিন আইয়্যুবীর দেহেরই একটি অংশ!
সালাহউদ্দিন আইয়্যুবী (রহঃ) যুদ্ধের পরিকল্পনা করতেন আর তা দক্ষতার সাথে বাস্তবায়ন করত তার সৈনিকরা।
সালাহউদ্দিন আইয়্যুবীর (রহঃ) প্রতিটি আদেশকে তার সৈন্যরা শিরধার্য মনে করতেন। নেতার আনুগত্যের বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন আয়্যুবীর সৈনিকেরা।
নেতা যেই হউক না কেন যদি তার অনুসারীরা নেতার প্রতি আনুগত্যশীল হয় তাহলে সেই নেতা অবশ্যই যুদ্ধে সফল হবেন।কারণ নেতা তার প্রতিটি পরিকল্পনা তার আনুগত্যশীল সৈন্যদের দ্বারা খুব সহজেই বাস্তবায়ন করতে পারবেন।
আর নেতা যত বিচক্ষণ আর অভিজ্ঞ হননা কেন যদি তার সৈন্যরা নেতার প্রতি আনুগত্যপরায়ন না হয় তাহলে নেতার হাজারো কৌশল আর পরিকল্পনা সবই ভেস্তে যাবে।
যুদ্ধ বিজয়ের সবচেয়ে বড় বাধা হল রবের পূর্ণ দাসত্ব না করা এবং নেতার আনুগত্যে অবহেলা করা । আমরা যতদিন পর্যন্ত আল্লাহর একনিষ্ঠ গোলাম এবং নেতার প্রতি আনুগত্য পরায়ন না হব ততদিন পর্যন্ত বিজয় বিলম্ব হবেই; যদিও হাজারো সালাহউদ্দিন আইয়্যুবী আমাদের নেতৃত্ব দিক!
আসুন আমরা সালাউদ্দিনে আইয়্যুবীর অপেক্ষা না করে নিজেদেরকে সালাহউদ্দীনের সৈনিকদের মত গড়ে তুলি।তাহলে অচিরেই আমরা যুগের সালাউদ্দিনকে খুঁজে পাবো ইনশাআল্লাহ। যার নেতৃত্বে আমরা আক্বসাকে পুনরোদ্ধার করবো আর তাগুতের মসনদ চুড়মাড় করে খেলাফেতের সুশীতল ছায়ায় বসবাস করবো...
ক্রুসেডকে তিনি এমন ভাবে ভেঙ্গেছিলেন যা জোড়া দিতে কুফফারদের হাজার বছর সময় লেগেছে।
সারা বিশ্বের কুফরী শক্তিকে তিনি এমনভাবে নাকানি চুবানি দিয়েছিলেন যে, তা আজকের কুফফাররাও ভুলে যায়নি।
তাই যখনই মুসলিমরা নির্যাতিত হয়, আকসা আক্রান্ত হয়, শাম ইরাক ফিলিস্তিন রক্তাক্ত হয় তখনই আল্লাহর সৈনিক সালাহউদ্দিন আইয়্যুবীর নাম অসহায় মুসলিমদের মুখে মুখে উচ্চারিত হয়।
তাই আজও সালাউদ্দিনের কবর জিয়ারতে গিয়ে অনেক মুসলিম কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন আর চিৎকার করে বলতে থাকেঃ''কুম ইয়া সালাহ্দীন কুম !"
উঠো হে সালাহউদ্দিন উঠো!!! আমরা আর পারছিনা! ওরা আমাদের গ্রাস করে ফেলছে! উঠো সালাদিন জলদি উঠো!!!
কিন্তু সালাহদিন তো ক্বিয়ামাতের আগে আর উঠবেননা !
তাই বলে কি আমরা সালাউদ্দিনকে আর পাবোনা? ক্রুসেডও কি আর ভাঙ্গা হবেনা?
অবশ্যই হবে !
তবে...
এক ঐতিহাসিক বলেছিলেনঃ"প্রত্যেক যুগেই সালাহউদ্দিন আউয়্যুবীর জন্ম হয় কিন্তু আয়্যুবীর সেই দূর্ধর্ষ সৈন্য বাহিনীকে আর দেখা যায়না"।
সালাহউদ্দিন আইয়্যুবীর যুদ্ধ জীবনকে যদি পর্যালোচনা করা হয় তাহলে সালাহউদ্দিন আইয়্যুবী পাবেন ৫০ মার্ক আর তার সৈন্য বাহীনি পাবে ৫০!
ক্রুসেড যুদ্ধে সালাহউদ্দিন আর তার সৈন্য বাহীনির অবদান সমান সমান।
সালাহউদ্দিন আইয়্যুবী কিছুই করতে পারতেননা যদি তার সৈন্যরা আন্তুরিকভাবে যুদ্ধ না করতেন।সালাহউদ্দিন আউয়্যুবীর প্রত্যেকটি সৈন্য ছিলেন সালাহউদ্দিন আউয়্যুবীর মতই।
তাঁর সৈনিকগণ এমন ছিলেন যেন তারা সালাউদ্দিন আইয়্যুবীর দেহেরই একটি অংশ!
সালাহউদ্দিন আইয়্যুবী (রহঃ) যুদ্ধের পরিকল্পনা করতেন আর তা দক্ষতার সাথে বাস্তবায়ন করত তার সৈনিকরা।
সালাহউদ্দিন আইয়্যুবীর (রহঃ) প্রতিটি আদেশকে তার সৈন্যরা শিরধার্য মনে করতেন। নেতার আনুগত্যের বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন আয়্যুবীর সৈনিকেরা।
নেতা যেই হউক না কেন যদি তার অনুসারীরা নেতার প্রতি আনুগত্যশীল হয় তাহলে সেই নেতা অবশ্যই যুদ্ধে সফল হবেন।কারণ নেতা তার প্রতিটি পরিকল্পনা তার আনুগত্যশীল সৈন্যদের দ্বারা খুব সহজেই বাস্তবায়ন করতে পারবেন।
আর নেতা যত বিচক্ষণ আর অভিজ্ঞ হননা কেন যদি তার সৈন্যরা নেতার প্রতি আনুগত্যপরায়ন না হয় তাহলে নেতার হাজারো কৌশল আর পরিকল্পনা সবই ভেস্তে যাবে।
যুদ্ধ বিজয়ের সবচেয়ে বড় বাধা হল রবের পূর্ণ দাসত্ব না করা এবং নেতার আনুগত্যে অবহেলা করা । আমরা যতদিন পর্যন্ত আল্লাহর একনিষ্ঠ গোলাম এবং নেতার প্রতি আনুগত্য পরায়ন না হব ততদিন পর্যন্ত বিজয় বিলম্ব হবেই; যদিও হাজারো সালাহউদ্দিন আইয়্যুবী আমাদের নেতৃত্ব দিক!
আসুন আমরা সালাউদ্দিনে আইয়্যুবীর অপেক্ষা না করে নিজেদেরকে সালাহউদ্দীনের সৈনিকদের মত গড়ে তুলি।তাহলে অচিরেই আমরা যুগের সালাউদ্দিনকে খুঁজে পাবো ইনশাআল্লাহ। যার নেতৃত্বে আমরা আক্বসাকে পুনরোদ্ধার করবো আর তাগুতের মসনদ চুড়মাড় করে খেলাফেতের সুশীতল ছায়ায় বসবাস করবো...
Comment