বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। আসসালামু আলাইকুম। দাওয়াহ ইলাল্লাহ ফোরামে আপনাকে স্বাগতম।
আপনার আসল ইমেইল এড্রেস দিয়ে এখানে আইডি খুলবেন না। আগে আসল ইমেইল আইডী দিয়ে থাকলে সেটাও পরিবর্তন করুন।
পাসওয়ার্ড ও ইমেইল এড্রেস পরিবর্তনের জন্য Settings - Edit Email and Password এ ক্লিক করুন।
আমাদের বর্তমান আইপি এড্রেসঃ https://82.221.139.185
***
বাংলা না দেখা গেলে, এখানে ক্লিক করুন
*****
ফোরামে সদস্য হতে চাইলে এখানে রেজিষ্টার করুন
*****
ফোরামের অনিওন এড্রেসঃ dawah4m4pnoir4ah.onion
*****
জাযাকাল্লাহ ভাই, গুম হওয়া থেকে এবং গুম হওয়ার সময় তাগুতের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার আমাদের একমাত্র উপায় নিজের সাথে সর্বদা অস্ত্র মজুদ রাখা তা আপনার সামর্থ অনুযায়ী যাই হোক, আর সেটা হতে হবে পকেট অস্ত্র, কারণ আমাদের প্রত্যেক ভাই ঐ গুম হন বাজারে গিয়ে কিবা, শহরে বেড়াতে গিয়ে কিংবা আর বিভিন্ন জায়াগায় বেড়াতে গিয়ে, এজন্য আমরা আমাদের সাথে সর্বদা পকেট অস্ত্র মজুদ রাখতে পারি, আমি একটি বলি যেমন:- ছুরি এ অস্ত্রটা সাথে রাখা আমাদের প্রত্যেকের প্রয়োজন, আর এই অস্ত্রটা সাথে রাখলেই আমরা গুম হওয়া থেকে বাচতে পারি, যারা আমাদেরকে গুম করে নিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আসবে তখন আমরা সেই আমাদের পকেট অস্ত্র দিয়ে আমরা আমাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে যাপিয়ে পড়তে পারি। আজ আমাদের দুঃখের বিষয় যে শুনলেই খারাপ লাগে যখন শুনি আমাদের ভাইদের গুম করা হচ্ছে, কারণ আল্লাহর শত্রুরা এবং আমাদের শত্রুরা আমাদের নাম শুনলে বা আমাদের উপস্থিতি শুনতে পেলে আমাদের ভয়ে কাপার উচিত ছিল, যে জঙ্গিরা আসছে, আমাদের গুম করতে পারে বা হামলা করতে পারে। এখন তা উল্টু হচ্ছে আমাদের গুম করা হচ্ছে। কেন আমাদের গুম করা হবে আমরাতো আল্লাহর সৈনিক আমরাতো আল্লাহ ছাড়া আর কোন তাগুত বা যাই হোক কাউকেউ ভয় করি না একমাত্র আল্লাহকেই ভয় করি। তাই অবশেষে আমি আমার ভাইদের বলবো হে আমার ভাই আপনি সর্বদা অস্ত্র সাথে রাখুন, তা যাই হোক মাঠে,ঘাটে, বাজারে, শহরে, ইত্যাদি যে কোন জায়গায় অস্ত্র নিয়ে যান, যখন এই দেখবেন আপনাকে ধরার জন্য কিবা আপনাকে তুলে নেওয়ার জন্য কয়েকজনের বাহিনি আপনাকে তুলে নেওয়ার জন্য আসছে, বা আপনাকে ধরে ফেলেছে, এবং গাড়িতে উঠানোর চেষ্টা করছে, তখন আল্লাহর উপর ভরসা করে একটি জুড়ে একটি তাকবীর দিয়ে আপনার সেই পকেট অস্ত্র দিয়ে তাদের উপর যাপিয়ে পড়–ন। আমি আমার কথা বলি আজ ছয় মাস হয়েগেছে আমি ৬৫০ টাকা দিয়ে বাজার থেকে একটি চাইনিচ ছুরি অস্ত্র কিনেছি, যা সর্বদা সাথে রাখি, এবং ঘর থেকে এই মনে করে বের হই যে হে আল্লাহ আজ হয়তো আমার শেষ দিন হতে পারে। আরেকটি কথা আমার ভাইদের বলবো আপনারা পুলিশের চেকপুষ্ট গুলো সর্বদা এড়িয়ে চলুন কারণ তাগুতেরা সর্বদা তাদের চেকপুষ্টগুলোতে চেক করে বেশি। তবে এর চেকহওয়ার ভয়ে যেন আমরা অস্ত্র থেকে বিরত না থাকি। জাযাকাল্লাহ ভাইয়েরা ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইল।
Last edited by রক্ত ভেজা পথ; 11-05-2017, 08:10 AM.
আমাদের প্রিয় ভাইয়েরা,
১, আমাদের আর বেশি সতরক হতে হবে,
২, মাসউল ভাইদের কথা ও পরামরশ শোনতে হবে।
৩, আল্লাহ এর নিকট বেশি-বেশি দোয়া ও ইস্তেগফার করা চাই।
৪, সকাল সন্ধার আজকার গোলো অধিক ইহতেমামের সহিত আমল করা করতে হবে, মনে রাখতে হবে মুজাহিদগন এগুলো এমন ভাবে
গুরুত্ত দিয়ে থাকে, জে ভাবে দেহের জন্য খাবারের প্রয়জন।
৫, আসলিহা সাথে রাখা চাই, কেননা এটা মুসালসাল সুন্নাহ।
৬,যথা সমভব, মুরতাদদের অফিস, তাগুতের বাহিনির এরিয়া, এরিয়ে চলার চেস্টা করুন। এবং কোন ভাইকে ওই এলাকায় সাখখাতের জন্য ইস্পট দিবেন না।
৭, কাহকে সন্দেহ হলে, তাকে মিস করার চেস্টা করুন, এবং স্মভব হলে এলাকা ত্যাগ করুন।
৮ মহান আলাহ এর উপর ভরসা করুন, কারন তিনিই আমাদের উত্তম নিরাপত্তা প্রদান কারি।
ইন্নালিল্লাহ...............
প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা,
আমরা গুম এর ব্যপারে যাযা করতে পারি,
১. আসলিহা সাথে রাখুন সবসময়, কেননা তা মুসালসাল সুন্নাহ।
২. মাসউল ভাইদের পরামরশ ও কথা মেনে চলার চেস্টা করুন, কেননা তাদের ইতায়াত যেন রাসুল (সা
এরই ইতাটাত।
৩. সকাল সন্ধার আযকার গুলু আর বেশি ইহতিমামের সহিত আদায় করুন, কেননা এগুলু মুসলিমদের নিরাপদ
দুরগ। আর মুজাহিদগন এগুলোর উপর এমন জুরুরি ভাবে আমল করেন, যে ভাবে দেহের জন্য খাবার কে জুরুরি মনে
করেন।
৪. তাগুতের অফিস, তাগুতের বাহিনির চেকপোস্ট, তাদের এলাকা, যথা সম্বভ এরিয়ে চলার চেস্টা করুন, এবং কোন ভাইকে ওই
এলাকায় সাখখাতের ইস্থান না দেওয়াই ভাল। কেননা তারা আমাদের ভয় পায়, সেজন্য ওতা অদের সিকিওরিটি নেওয়ার চেস্টা করে।
৫. কোন ব্যক্তিকে জাসুস হিসাবে সন্দেহ হলে তাকে এরিয়ে চলার চেস্টা করুন, এবং সম্ভব হলে দুত এলাকা ত্যাগ করুন, কেননা
আল্লাহর জমিন অনেক প্রসস্ত।
৬. বিষেসত ওই সব দোয়া গুলু পড়ুন যে গুলু শত্রু এর মোকাবালায় খুবই কারযকর, যেমন সুরা ইয়াসিন এর ৯নং আয়াত, আল্লাহুম্মাস্তুর আওরাতানা ওয়ামিন রাওয়াতানা, ইন্না কাফাইনাকাল মুস্তাহজিয়ীন, আল্লাহুম্মাক ফিনা হুম বিমা শিয়তা....... ইত্যাদি আর অনেক দোয়া
যেগুলো আমরা উলামাদের নিকট হতে শিখে নিতে পারি।
৭.সরবপুরি মহা প্রতাফশালী আল্লাহর নিকট নিরাপত্তা কামনা করা, কেননা তিনিইত আমাদের উত্তম অভিবাবক, এবং তিনিই আমাদের
জন্য যথেস্ট শত্রু এর মোকাবালায়।
এখন যেনো এমন না হয় কতক ভাইয়েরা আসলিহার জন্য দোকানে যাওয়া শুরু করে । এ ক্ষেত্রে আমার পরামর্শ হলো : আমাদের হাতের জুর বাড়ানো দরকার । দৌরের স্পিট বাড়ানো দরকার । প্রচুর পরিমাণে প্রশিক্ষন দরকার ,যাতে করে একটি মাত্র ঘুশিতে শুত্রুর জীবন নিভে যায় ।
# এব্যাপারে বিজ্ঞ ভাইদের পরামর্শ দরকার ।
আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।
এখন যেনো এমন না হয় কতক ভাইয়েরা আসলিহার জন্য দোকানে যাওয়া শুরু করে । এ ক্ষেত্রে আমার পরামর্শ হলো : আমাদের হাতের জুর বাড়ানো দরকার । দৌরের স্পিট বাড়ানো দরকার । প্রচুর পরিমাণে প্রশিক্ষন দরকার ,যাতে করে একটি মাত্র ঘুশিতে শুত্রুর জীবন নিভে যায় ।
# এব্যাপারে বিজ্ঞ ভাইদের পরামর্শ দরকার ।
হা...হা...হা...!!!
বেশ, bokhtiar ভাই! খুব চমৎকার কমেন্ট!
শ দিয়ে ঘুশি না মেরে স বা ষ দিয়ে ঘুসি/ঘুষি মারলে আরও হিট হবে কিন্তু!
সবাইকে জাযাকুমুল্লাহ! আসলে মহান আল্লাহ তাআলা'র উপর তায়াক্কুল যেমন বাড়াতে হবে, তাআল্লুক মাআল্লাহ-ও গভীর থেকে গভীরতর করতে হবে। গুরুত্বের সাথে মাসনূন আমাল জারি রাখা চাই! মহান আল্লাহ আমাদের সব ভাইকে হেফাজত করুন!
বিঃদ্রঃ আবু বাসীর রাযি. এর কৌশল মনে আছে তো? সুযোগ মতো সাইজও করতে হবে। আর bokhtiar ভাইয়ের পরামর্শ মতো ঘুসি/ঘুষি বসিয়ে দিতে হবে। বিইযনিল্লাহ!
গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলছেন, জঙ্গিরা বর্তমানে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে পারস্পরিক তথ্য আদান-প্রদান করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিতে তারা নিত্য-নতুন অ্যাপস ব্যবহার করে।গোয়েন্দা সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, জঙ্গিরা সাধারণত মোবাইল ফোন বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কমন উপকরণগুলো ব্যবহার করছে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা নিয়মিত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ বিভিন্ন ব্লগ নজরদারি করে থাকে। কিন্তু জঙ্গিরা ‘প্রটেক্টেড টেক্সট’ ঘরানার এমন কিছু সফটওয়্যার ব্যবহার করে যাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নজরদারি করতে পারে না সূত্র জানায়, ধারাবাহিক জঙ্গি হামলা ঠেকাতে সাঁড়াশি অভিযানের পরিবর্তে গোপনীয় তৎপরতা চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পুলিশের সব ইউনিটে জঙ্গি প্রতিরোধ সেল তৈরি করার নির্দেশনা দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। এসব সেল জঙ্গি সংগঠনগুলোর কার্যক্রম মনিটর করে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করবে। পুলিশ সদর দপ্তরের এলআইসি শাখার তত্ত্বাবধানে গোয়েন্দা প্রতিবেদনগুলো সমন্বয় করে অভিযান চালানো হবে।
গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলছেন, জেএমবি এবং আনসার আল ইসলামের যে দুটি গ্রুপ বর্তমানে সক্রিয় রয়েছে তারা খুবই দক্ষ। তারা প্রযুক্তি সম্পর্কে যেমন ভালো জানে তেমনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কৌশল সম্পর্কেও অবগত। তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিতে সক্ষম। একারণে তাদের ধরতে পুলিশের বিকল্প পথ ভাবতে হবে। প্রয়োজনে আন্ডার কাভার বা স্টিং অপারেশন চালাতে হবে।
কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘জঙ্গি প্রতিরোধে আমাদের কাজ করতে হবে ঠাণ্ডা মাথায়। তারা যেমন ‘কুল’ হয়ে কাজ করে, আমাদের তার চেয়েও বেশি ‘কুল’ হয়ে কাজ করতে হবে। ধূমধাম অভিযান চালিয়ে সফলতা হবে না। তারা যে আদর্শ লালন করে, যাদের অনুসরণ করে তার ভেতরে ঢুকতে হবে। কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট সেভাবেই কাজ শুরু করেছে।
খবরটি সংগ্রহ করা হয়েছে দৈানক আমার দেশ পেপার থেকে
ভাইয়েরা বুজতেই তো পারছেন আমাদের কতটা সতর্ক ভাবে চলা উচিৎ হে আল্লাহ তোমি আমাদের ভাইদের হেফাজত কর আমিন
আমার একটা বিষয়ে দ্বিধা-দ্বন্ধ লাগছে। সাথে অস্ত্র রাখা।ছুরি বা এজাতীয় কিছু। কিন্তু অনেক সময়ই পুলশের পক্ষ থেকে চেক হয়। সেখানে সাথে কিছু না পেলে ছেড়ে দেয়। বিশেষ করে কয়েকটি রোডে প্রায়ই চেক হয়।
তো এখন অস্ত্রটি রাখলে তো যে বিপদ ছিল না, সে বিপদটি অনর্থক এসে পড়ল। আমি আসলে বিষয়টি চিন্তা করে কুলিয়ে উঠতে পারছি না। এ বিষয়ে একটি সুন্দর পরামর্শ দিয়ে উপকৃত করবেন ইংশাআল্লাহ।
দায়িত্বশীল কোন ভাই বিষয়টা বিস্তারিতভাবে বললে ভাল হয়।
ভাইদেরকে গুম করার সংখ্যা আবার ও দিন দিন বাড়ছে সবার কাছে দোয়া পার্থী আল্লাহ আমাদেরকে হেফাজত করুন !!!
সঠিক দাওয়াত ভাই! ইদানিং বিশেষভাবে যা ঘটেছে, তা হল আমাদের কয়েকজন ভাই প্রকাশ্যে এরেস্ট হয়েছেন। তা আপনি বললেন, গুম করার সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে, তো বাড়ল কই? আর গুম হল কই? এটা তো সাধারণ গ্রেফতার। পুলিশ কি পরিবারের কাছে গ্রেফতারের কথা অস্বীকার করেছে? যদি অস্বীকার না করে থাকে, তবে গুম বলা হয় কিভাবে?
Comment