Announcement

Collapse
No announcement yet.

পারিবারিক বিষয়ে দিক-নির্দেশনা।।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • পারিবারিক বিষয়ে দিক-নির্দেশনা।।

    পারিবারিক বিষয়ে দিক-নির্দেশনা।।
    শাইখুল হাদীস আবু ইমরান হাফিজাহুল্লাহ

    ডাউনলোড:
    https://www.sendspace.com..
    Last edited by Taalibul ilm; 02-08-2018, 10:32 PM. Reason: security
    শত্রু অভিমুখী যুদ্ধা।

  • #2
    বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম
    পারিবারিক বিষয়ে দিক-নির্দেশনা
    শাইখুল হাদীস আবু ইমরান হাফিজাহুল্লাহ

    হযরত আবু মাসউদ রাযি. তার গোলামকে শাস্তি দিচ্ছিছলেন। পিছন থেকে কেউ ডাক দিয়ে বললেন,
    الله اقدر منك عليه يا ابا مسعود
    “হে আবু মাসউদ! তুমি তার উপর যতটুকু ক্ষমতাবান, আল্লাহ তোমার উপর এর চেয়ে বেশী ক্ষমতাবান।” আল্লাহ তা‘য়ালা তোমার বিচারের সময় তার অপরাধ মাপবেন। তোমার জুলুম যদি তার অপরাধের চেয়ে বেশী হয়ে যায়, তাহলে হাশরের দিন সে অতিরিক্ত শাস্তি তোমাকে গ্রহন করতে হবে। হাশরের মাঠে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন সবল জানোয়ারগুলো থেকে দূর্বল জানোয়ারের উপর তাদের কৃত জুলুমের প্রতিশোধ গ্রহনের ব্যবস্থা করবেন।
    সুতরাং, কার কী হক্ব, তা জেনে আমল না করলে হাশরের মাঠে সমস্ত নেক আমল যার হক্ব নষ্ট করেছে, তাকে দিয়ে দিতে হবে। এবং তার বদ-আমলের বোঝা গ্রহন করতে হবে। বান্দাহর হক্ব আদায় করার হুকুম লঙ্ঘনের কারণে আযাবের মুখোমুখী হতে হবে।
    স্বামীর জন্য স্ত্রীর হক্ব, স্ত্রী‘র জন্য স্বামীর হক্ব, শশুর-শাশুরী, মাতা-পিতা, ননদ, জা, সম্পর্কীয় হুকুক্বগুলী অবহেলিত থাকার কারণে পরিবারগুলোতে আজ অশান্তি বিরাজ করছে। এবং পরিবারের সদস্যরা আল্লাহর এই হুকুম লঙ্ঘন করে জাহান্নামের শাস্তি সঞ্চয় করছে।
    মানুষ হিসেবে হক্ব, প্রতিবেশী হিসেবে হক্ব, আত্মীয় হিসেবে হক্ব, আমার উপরে অনুগ্রহকারীর হক্ব। পরিবারের প্রত্যেক সদস্য আমার পক্ষ থেকে সাধারন মুসলমানের তুলনায় বেশী সদাচারন , অধিকার ও হক্ব পাওনা। সাধারন মুসলমানের ক্ষেত্রেই আল্লাহ তা‘য়ালা বলেছেন,
    الراحمون يرحمهم الرحمن ارحموا من في الأرض يرحمكم من في السماء
    মানুষের উপর অনুগ্রহকারীগণ আল্লাহর অনুগ্রহ লাভ করে। তোমরা জমিনবাসীর উপর দয়া করো, তাহলে আকাশবাসী (আল্লাহ তা‘য়ালা) তোমাদের উপর দয়া করবেন।
    الرحم شجنة من الرحمن من وصله وصله الله ومن قطعه قطعه الله
    আত্মীয়তার সম্পর্ক রহমান (দয়াবান) নামের শাখা। যে এই সম্পর্ক ঠিক রাখবে, আল্লাহ তার সাথে সম্পর্ক ঠিক রাখবেন। আর যে এই সম্পর্ক নষ্ট করবে, আল্লাহ তাকে বি”িছন্ন করে দিবেন।
    হাশরের মাঠে শিরক-কুফরের বিচারের পরে দ্বিতীয় মাঠে বান্দার হক্বের ব্যাপারে ফায়সালা করা হবে । এখান থেকে নিষ্কৃতি লাভ করতে পারলে নফল হজ¦, নামাজ-রোজা ইত্যাদি কিছু উপকারে আসবে। আমরা অনেকেই বিভিন্ন দোয়া দুরূদ পড়ে থাকি বিপদ-আপদ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য। এগুলো তখনি ফলপ্রসু হবে, যদি কাউকে কষ্ট দিয়ে তার হক্ব নষ্ট করে শাস্তির উপযুক্ত হয়ে না থাকি। কিš‘ যদি অন্যের হক্ব নষ্ট করে শাস্তির উপযুক্ত হয়ে থাকি, তাহলে এসব জিকর-তদবীর, তাসবিহ-তাহলীল ইত্যাদি দ্বারা বিপদ- আপদ, বালা-মুসিবত দূর হওয়ার গ্যারান্টি নেই। বরং বান্দার হক্ব নষ্ট করার কারণে বান্দার কাছেও ধরা খেতে হবে, আর বান্দার হক্ব নষ্ট করার দ্বারা যেহেতু আল্লাহর হুকুমও লঙ্ঘন করা হয়েছে-কারণ, আল্লাহ তা‘য়ালা হুকুম করেছিলেন বান্দার হক্ব আদায় করতে- আর এ হুকুম পালন না করার কারণে আল্লাহ ই”ছা করলে বিভিন্ন বালা-মুসিবতের মাধ্যমে নগদ শাস্তি দিবেন । এই নগদ শাস্তি, বালা-মুসিবত যে যত বেশী আল্লাহর নিকটের লোক, নেককার হবে, তার উপর ততো তাড়াতাড়ি আসবে। আর যে যত কম নেককার হবে, তার উপর ততো দেরী করে আসবে। ততো বড় আকারে আসবে। কারো আসবে অসুখ-বিসুখের আকারে, কারো মৃত্যু যন্ত্রনা দ্বারা, কারো কবরের আযাবের মাধ্যমে, কারো হাশরের মাঠে কষ্টের রূপে, আবার কারো কিছুদিন জাহান্নামের শাস্তি ভোগ করার দ্বারা এ বিপদ বাস্তবায়িত হবে।
    এজন্য পরিবার পরিজন, সন্তানাদি,আপনজন নিয়ে সুখে শান্তিতে বিপদ-আপদ থেকে হেফাজত থাকতে হলে মানুষের হক্বসমূহ নষ্ট করা থেকে বিরত থাকতে হবে। যত কষ্টই হোক, সবার হক্ব আদায় করতে হবে। ছোট এই কষ্টের মাঝেই আরো বড় কষ্ট থেকে মুক্তির ব্যবস্থা নিহিত রয়েছে।
    আর যদি কেউ অতিরিক্ত বরকত, সুখ-সমৃদ্ধি পেতে চায়, তার জন্য রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ব্যবস্থাপত্র দিয়েছেন,
    من شاء ان ينشأ له في عمره .......رزقه
    যে চায়, তার জীবন দীর্ঘ হতে, রিযিকে বরকত লাভ করতে, সে যেন তার আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখে। অর্থাৎ, আত্মীয়-স্বজন দূর্ব্যবহার করলেও সে যেন তাদের সাথে সদাচারণ করে। আর যে এমন উদারতা দেখাতে পারবে, সে দয়াময় আল্লাহর পক্ষ থেকে বে-হিসাব বরকত দেখতে পারবে ইনশাআল্লাহ। (এটা অনেকটা পরিক্ষিত। আপনিও পরীক্ষা করে দেখুন)
    হযরত মিছতাহ রাযি. হযরত আবু বকর রাযি. এর আত্মীয় ছিলেন। তিনি হযরত আয়েশা সিদ্দিকা রাযি. এর উপর অপবাদ দানকারীদের মধ্যে শামিল ছিলেন। এ কারণে আবু বকর রাযি. তার উপর অনুগ্রহ করবেন না বলে কছম করেছিলেন। আল্লাহ তা‘য়ালা হযরত আবু বকর রাযি. কে আয়াত নাযিল করে বলে দিলেন যে,
    وَلَا يَأْتَلِ أُولُو الْفَضْلِ مِنْكُمْ وَالسَّعَةِ أَنْ يُؤْتُوا أُولِي الْقُرْبَى وَالْمَسَاكِينَ وَالْمُهَاجِرِينَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَلْيَعْفُوا وَلْيَصْفَحُوا أَلَا تُحِبُّونَ أَنْ يَغْفِرَ اللَّهُ لَكُمْ وَاللَّهُ غَفُورٌ رَحِيمٌ
    তোমাদের মধ্যে যারা দ্বীনী মর্যাদা ও পার্থিব ঐশ্ব্যর্যের অধিকারী, তারা যেন কখনো এই মর্মে শপথ না করে যে, তারা তাদের গরীব আত্মীয়-স্বজন, অভাবগ্রস্ত এবং যারা আল্লাহর রাস্তায় হিজরত করেছে, তাদের কোনরূপ সাহায্য করবে না। বরং তাদের উচিৎ, তাদের ক্ষমা করে দেয়া, এবং দোষ-ত্রুটি উপেক্ষা করা। তোমরা কি এটা চাওনা যে, আল্লাহ তোমাদের ক্ষমা করে দিন?( অতএব তোমরাও ক্ষমা করে দাও) আল্লাহ ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু।
    এ আয়াত নাযিল হওয়ার পর হযরত আবু বকর রাযি. বলেন, হ্যা; আমি চাই যে, আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করে দিন। তারপরে আবার মিছতাহ রাযি. এর উপর পূর্বের ন্যায় ভাতা চালু করে দিলেন। আর বললেন, এটা আর কখনো বন্ধ করবো না।
    সাহাবায়ে কিরাম হলেন আমাদের জন্য হিদায়াতের মানদন্ড। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাদের মতো মুমিন হওয়ার জন্য আমাদেরকে হুকুম করেছেন। তাদের আচরন ছিল ايثار এর। অর্থাৎ, নিজের উপর অন্যকে অগ্রাধিকার দেয়া। নিজে ঠকে অন্যকে জিতিয়ে দিন। শুধু ধন-সম্পদের বেলায় নয়; মান-সম্মানের ক্ষেত্রেও অপর মুসলমানকে আগে বাড়িয়ে রাখুন। সাহাবায়ে কিরামের ايثار (নিজের উপর অন্যকে অগ্রাধিকার দেয়া) এর ঘটনাগুলো স্বরণ করুন। এর দ্বারা তারা কি ঠকেছেন? নাকি আল্লাহর থেকে বে-হিসাব বরকত লাভ করেছেন?? আজও আল্লাহ তা‘য়ালার নিয়মে পরিবর্তন হয়নি।
    সাহাবায়ে কিরাম পরস্পরের সম্পর্কের ক্ষেত্রে ছিলেন কোমল আর কাফিরদের ব্যাপারে ছিলেন কঠোর। আল্লাহ তা‘য়ালা “কোমলতা ও কঠোরতা” এই দুইটি গুণ প্রত্যেকের মধ্যে সৃষ্টি করেছেন। এগুলো প্রকাশের জায়গা নির্ধারন করে দিয়েছেন। আল্লাহর নির্ধারিত জায়গামতো এগুলো প্রকাশ করা হলো আল্লাহর মানশা’ (ইচ্ছা)। সঠিক স্থানে প্রকাশ না করা হলে বিপরীত জায়গায় এগুলো প্রকাশ পাবে। তখন দেখা যাবে আত্মীয়-স্বজনদের সাথে মনোমালিন্য হচ্ছে আর অন্যান্যদের সাথে সু-সম্পর্ক হচ্ছে। এটা ক্বিয়ামতের একটি আলামত। তার অবস্থা ধীরে ধীরে এমন হয়ে যায় যে, আল্লাহর শত্রুদের সাথে বন্ধুত্বের আচরণ করছে, আর আল্লাহর বন্ধুদের সাথে শত্রুতা পোষণ করছে। দেখা যায় নিজ শ্বাশুরীর প্রতি বিরক্তি ভাব, আর অন্য মহিলার সাথে প্রীতির ভাব। নোনদ, ভাবি, জাল, জেঠস এদের সাথে কর্কশ ভাষায় কথা বলে আর অন্যদের সাথে মিষ্টি ভাষায় কথা বলে। এদের সাথে রূঢ় আচরণ করে আর অন্যদের সাথে কোমল আচরণ করে। এগুলো দ্বীন নয়; খাঁটি বদ-দ্বীনী। নফল ইবাদত, আজকার, তাসবিহ-তাহলীল, তিলাওয়াত, দোয়া, কান্নাকাটি দ্বারা এসব অপরাধের ক্ষতি পূরণ হবেনা।
    হাদীসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
    ترزقون بضعفائكم
    তোমরা তোমাদের দুর্বলদের (মাজলুমদের) উছীলায় রিযকপ্রাপ্ত হও।
    বর্তমানে দেখা যায়, পরিবারের মধ্যে যে দুর্বল, তার উপর জুলুম বেশী হয়। আর যে শক্তিশালী, তার প্রতি সমীহ করা হয়। আত্মীয়দের মধ্যে স্ত্রীর মাতা-পিতার উপর স্বামীর মাতা-পিতা ছড়ি ঘোরায়। এটা একটা মারাত্মক অনৈসলামিক জুলুমতান্ত্রিক কু-প্রথা। যে বধুর বাপের বাড়ির লোকজন ক্ষমতাশীল, সম্পদশালী, তাকে সমীহ করা হয়। আর যার বাপের বাড়ির লোকজন দুর্বল, দরীদ্র, তার প্রতি তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা হয়। এটা জঘন্য জাহিলিয়্যাত ও শয়তানী মনোবৃত্তি। এদের জন্য প্রতাপশালী ক্বাহহার আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কঠিন বিচার অপেক্ষা করছে। এ অবস্থায় এরা কখনোই দ্বীনদ্বার, বুযূর্গ হতে পারবে না। এই দুর্বলরা সেদিন সবল হয়ে যাবে।
    الْأَخِلَّاءُ يَوْمَئِذٍ بَعْضُهُمْ لِبَعْضٍ عَدُوٌّ إِلَّا الْمُتَّقِينَ
    সেদিন দুনিয়ার বন্ধুরা একে অপরের শত্রুতে পরিনত হবে। একমাত্র মুত্তকী বন্ধুরা ব্যতীত।
    দুনিয়াতে যত প্রকার ঘনিষ্ঠতা আছে, এগুলো হাশরের মাঠে শত্রুতায় পরিনত হবে। তবে আল্লাহর ভয় নিয়ে যে সম্পর্ক গড়ে উঠবে, সেগুলো সেদিন কাজে আসবে। আল্লাহ তা‘য়ালা চান যে, মুসলমানগণ মিল মুহাব্বতের সাথে বসবাস করবে। এজন্য নিজের হক্ব দমন করে হলেও অন্যকে প্রাধান্য দিবে। তাহলেই আল্লাহর ভালবাসা পাবে।
    وَالْكَاظِمِينَ الْغَيْظَ وَالْعَافِينَ عَنِ النَّاسِ وَاللَّهُ يُحِبُّ الْمُحْسِنِينَ
    যারা নিজেদের ক্রোধ দমন করে এবং লোকদের ক্ষমা করে। আল্লাহ তা‘য়ালা (এমন ভাল) অনুগ্রহশীলদের ভালবাসেন।
    و صاحبهما في الدنيا معروفا
    মাতা-পিতা কাফের হলেও দুনিয়াতে তাদের সাথে সদাচারণ করো।
    মাতা-পিতা কাফের হলেও তাদের সাথে দুনিয়াতে নেক আচরণ করার নির্দেশ দিয়েছেন। হাশরের মাঠে উত্তম আখলাক্বের ওজন নামাজ রোজার চেয়েও বেশী হবে। “তুমি অপর মুসলমানের জন্য তাই পসন্দ করো, যা তুমি নিজের জন্য পসন্দ করো”। (হাদীস)
    الخلق عيال الله فأحب الخلق......
    সৃষ্টিজগত আল্লাহ তা‘য়ালার পরিবারের অন্তর্গত।
    যারা আল্লাহর পরিবারের প্রতি যত বেশী সদয় হবে, তারা আল্লাহর ততো বেশী মুহাব্বত পাবে। দান-খয়রাত শুধু টাকা-পয়সার মধ্যে সীমিত নয়। নিজের সুখ-সুবিধা, মান-সম্মান অন্যের জন্য কুরবান করা; এগুলোও সাদাকার অন্তর্ভুক্ত। হাসিমুখে কারো সাথে কথা বলাও সাদাক্বাহ।
    নিজের জীবনে শরীয়তের হুকুমগুলো বাস্তবায়ন করলে সমাজে শরীয়তের হুকুম বাস্তবায়নের চেষ্টা ইনশাআল্লাহ ফলদায়ক হবে।
    ادخلوا في السلم كافة
    তোমরা ইসলামে পূর্ণরূপে প্রবেশ করো।
    ولا تموتن الا وأنتم مسلمون
    তোমরা মুসলিম না হয়ে মৃত্যুবরণ করো না।
    {সমাপ্ত}
    اللهم اغفر لي ولوالدي و لمن سعا فيه
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না।।
    শত্রু অভিমুখী যুদ্ধা।

    Comment


    • #3
      জাযাকুমুল্লাহ খাইরান।
      আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
      আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

      Comment


      • #4
        জাযাকাল্লাহ।
        ফিরে এসো দ্বীনের পথে।

        Comment


        • #5
          sendspace এ ডাউনলোড লিংক দেয়ায় ১ম বারের মতো সতর্ক করা হল।

          Originally posted by Ahlos sogor View Post
          ডাউনলোড:
          https://www.sendspace.com..
          কথা ও কাজের পূর্বে ইলম

          Comment


          • #6
            Originally posted by Taalibul ilm View Post
            sendspace এ ডাউনলোড লিংক দেয়ায় ১ম বারের মতো সতর্ক করা হল।
            কেন ভাই! কোন সমস্যা হয়েছে কি? কোন সাইটে লিংক দিলে ভাল?
            শত্রু অভিমুখী যুদ্ধা।

            Comment

            Working...
            X