♣♣♣==♦♦♦শত্রুদের চক্রান্ত ও জুলুম থেকে বেচে থাকার জন্য কুরআনে বর্নিত মাধ্যমসমূহ!♦♦==♠♠♠
কিছু জিনিস আছে যা আমাদেরকে ভাল করে লক্ষ্য রাখতে হবে শত্রুর আক্রমন থেকে বেচে থাকার জন্য। এটা আমাদের জন্য আবশ্যক কেননা মাধ্যম গ্রহন করা ছাড়া তাওয়াক্কুল করাকে শরিয়তে নিষেধ করা হয়েছে। মাধ্যম সমূহঃ
১/ জামাতের সাথে ফজরের সালাতঃ সহীহ হাদিসে এসেছে, সেই ব্যক্তি আল্লাহর জিম্মায় থাকে অর্থাৎ আল্লাহর হেফাজত ও নিরাপত্তার মধ্যে।
২/ সকাল-সন্ধ্যার আজকারঃ আজকার হচ্ছে মুসলিমের জন্য দুর্গ, মানে তার জন্য বর্ম ও সমস্ত ক্ষতি থেকে হেফাজতকারী।
৩/ আল্লাহর আদেশ সমূহ পালন করাঃ সহীহ হাদিসে এসেছে; আল্লাহর হুকুমকে হেফাজত কর আল্লাহ তোমাকে হেফাজত করবে, আল্লাহর হুকুমকে হেফাজত কর তাঁকে তোমার সামনে পাবে।
৪/ ছোট-বড় সব গুনাহ থেকে বেচে থাকাঃ এক সাহাবী বলেনঃ গুনাহ করা ছাড়া কারো উপর বিপদ নেমে আসে না।
৫/ তাওবাঃ তাওবা ছাড়া বিপদ দূর হয় না। (আসার)
৬/ কথা ও কাজের সুনান সমূহ বাস্তবায়ন করাঃ ” আল্লাহ কখনই তাদের উপর আযাব নাযিল করবেন না যতক্ষণ আপনি তাদের মাঝে অবস্থান করবেন” (আনফাল-৩৩)
৭/ অধিক ইস্তিগফার বা ক্ষমা প্রাথনাঃ ” তারা যতক্ষণ ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকবে আল্লাহ কখনও তাদের উপর আযাব দেবেন না ” (আনফাল-৩৩)
৮/ ভাল কাজের আদেশ ও খারাপ কাজের নিষেধঃ ” তোমরা অবশ্যই ভাল কাজে আদেশ ও খারাপ কাজ থেকে নিষেধ করবে অন্যথায় আল্লাহ তোমাদের উপর এমন আজাব নাজিল করবেন যার পরে তোমরা তার কাছে দুয়া করবে কিন্তু কবুল করা হবে না ” (সহীহ হাদিস)
৯/ দান-সাদাকাঃ সাদাকা বিপদ দূর করে, মৃত থেকে আজাব সরিয়ে দেয় ও গুনাহকে মুছে দেয়। (সাহীহ হাদিস)
১০/ জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহঃ ” যদি বের না হও, তবে আল্লাহ তোমাদের মর্মন্তুদ আযাব দেবেন এবং অপর জাতিকে তোমাদের স্থলাভিষিক্ত করবেন। তোমরা তাঁর কোন ক্ষতি করতে পারবে না, আর আল্লাহ সর্ববিষয়ে শক্তিমান ” (তাওবা-৩৯)
১১/ অগনিত নেয়ামতের শুকরিয়া আদায় করাঃ ” অতঃপর তারা আল্লাহর নেয়ামতের প্রতি অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করল। তখন আল্লাহ তাদেরকে তাদের কৃতকর্মের কারণে স্বাদ আস্বাদন করালেন, ক্ষুধা ও ভীতির ” (নামল-১১২)
১২/ ইসলাহ বা দ্বীনের সংশোধন করাঃ ” তোমার পালনকর্তা এমন নন যে, জনবসতিগুলোকে অন্যায়ভাবে ধ্বংস করে দেবেন, সেখানকার লোকেরা ইসলাহকারী হওয়া সত্ত্বেও ” (হুদ-১১৭)
১৩/ আল্লাহর সাহায্য আসে তার নবী ও দ্বীনকে সাহায্যের মাধ্যমে অর্থাৎ আল্লাহ ও রাসূলের আনুগত্যকেঃ ” হে বিশ্বাসীগণ! যদি তোমরা আল্লাহকে সাহায্য কর, আল্লাহ তোমাদেরকে সাহায্য করবেন এবং তোমাদের পা দৃঢ়প্রতিষ্ঠ করবেন ” (মুহাম্মাদ-৭)
১৪/ দুর্বল ও ছোটদের উপর দয়া করাঃ সহীহ হাদিসে এসেছেঃ তোমরা রিজিক ও সাহায্য প্রাপ্ত হও দুর্বলদের মাধ্যমে।
১৫/ দুয়া ও সাহায্য কামনাঃ ” তোমরা যখন ফরিয়াদ করতে আরম্ভ করেছিলে স্বীয় পরওয়ারদেগারের নিকট, তখন তিনি তোমাদের ফরিয়াদের মঞ্জুরী দান করলেন ” ( আনফাল-৯)
১৬/ মানুষের উপর জুলুম না করাঃ তোমরা মাজলুমের দুয়া থেকে বেচে থাক কেননা তা মেঘের উপর বহন করানো হয় , আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ আমার ইজ্জত ও বরত্বের কসম; আবশ্যই তোমাকে সাহায্য করব যদি কিছুটা দেরি হয়। (সহীহ হাদিস)
আল্লাহর কাছে দুয়া করছি তিনি যাতে আমাদেরকে এবং আপনাদেরকে উত্তমভাবে মাধ্যম গ্রহন করার তাওউফিক দান করেন।
কিছু জিনিস আছে যা আমাদেরকে ভাল করে লক্ষ্য রাখতে হবে শত্রুর আক্রমন থেকে বেচে থাকার জন্য। এটা আমাদের জন্য আবশ্যক কেননা মাধ্যম গ্রহন করা ছাড়া তাওয়াক্কুল করাকে শরিয়তে নিষেধ করা হয়েছে। মাধ্যম সমূহঃ
১/ জামাতের সাথে ফজরের সালাতঃ সহীহ হাদিসে এসেছে, সেই ব্যক্তি আল্লাহর জিম্মায় থাকে অর্থাৎ আল্লাহর হেফাজত ও নিরাপত্তার মধ্যে।
২/ সকাল-সন্ধ্যার আজকারঃ আজকার হচ্ছে মুসলিমের জন্য দুর্গ, মানে তার জন্য বর্ম ও সমস্ত ক্ষতি থেকে হেফাজতকারী।
৩/ আল্লাহর আদেশ সমূহ পালন করাঃ সহীহ হাদিসে এসেছে; আল্লাহর হুকুমকে হেফাজত কর আল্লাহ তোমাকে হেফাজত করবে, আল্লাহর হুকুমকে হেফাজত কর তাঁকে তোমার সামনে পাবে।
৪/ ছোট-বড় সব গুনাহ থেকে বেচে থাকাঃ এক সাহাবী বলেনঃ গুনাহ করা ছাড়া কারো উপর বিপদ নেমে আসে না।
৫/ তাওবাঃ তাওবা ছাড়া বিপদ দূর হয় না। (আসার)
৬/ কথা ও কাজের সুনান সমূহ বাস্তবায়ন করাঃ ” আল্লাহ কখনই তাদের উপর আযাব নাযিল করবেন না যতক্ষণ আপনি তাদের মাঝে অবস্থান করবেন” (আনফাল-৩৩)
৭/ অধিক ইস্তিগফার বা ক্ষমা প্রাথনাঃ ” তারা যতক্ষণ ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকবে আল্লাহ কখনও তাদের উপর আযাব দেবেন না ” (আনফাল-৩৩)
৮/ ভাল কাজের আদেশ ও খারাপ কাজের নিষেধঃ ” তোমরা অবশ্যই ভাল কাজে আদেশ ও খারাপ কাজ থেকে নিষেধ করবে অন্যথায় আল্লাহ তোমাদের উপর এমন আজাব নাজিল করবেন যার পরে তোমরা তার কাছে দুয়া করবে কিন্তু কবুল করা হবে না ” (সহীহ হাদিস)
৯/ দান-সাদাকাঃ সাদাকা বিপদ দূর করে, মৃত থেকে আজাব সরিয়ে দেয় ও গুনাহকে মুছে দেয়। (সাহীহ হাদিস)
১০/ জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহঃ ” যদি বের না হও, তবে আল্লাহ তোমাদের মর্মন্তুদ আযাব দেবেন এবং অপর জাতিকে তোমাদের স্থলাভিষিক্ত করবেন। তোমরা তাঁর কোন ক্ষতি করতে পারবে না, আর আল্লাহ সর্ববিষয়ে শক্তিমান ” (তাওবা-৩৯)
১১/ অগনিত নেয়ামতের শুকরিয়া আদায় করাঃ ” অতঃপর তারা আল্লাহর নেয়ামতের প্রতি অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করল। তখন আল্লাহ তাদেরকে তাদের কৃতকর্মের কারণে স্বাদ আস্বাদন করালেন, ক্ষুধা ও ভীতির ” (নামল-১১২)
১২/ ইসলাহ বা দ্বীনের সংশোধন করাঃ ” তোমার পালনকর্তা এমন নন যে, জনবসতিগুলোকে অন্যায়ভাবে ধ্বংস করে দেবেন, সেখানকার লোকেরা ইসলাহকারী হওয়া সত্ত্বেও ” (হুদ-১১৭)
১৩/ আল্লাহর সাহায্য আসে তার নবী ও দ্বীনকে সাহায্যের মাধ্যমে অর্থাৎ আল্লাহ ও রাসূলের আনুগত্যকেঃ ” হে বিশ্বাসীগণ! যদি তোমরা আল্লাহকে সাহায্য কর, আল্লাহ তোমাদেরকে সাহায্য করবেন এবং তোমাদের পা দৃঢ়প্রতিষ্ঠ করবেন ” (মুহাম্মাদ-৭)
১৪/ দুর্বল ও ছোটদের উপর দয়া করাঃ সহীহ হাদিসে এসেছেঃ তোমরা রিজিক ও সাহায্য প্রাপ্ত হও দুর্বলদের মাধ্যমে।
১৫/ দুয়া ও সাহায্য কামনাঃ ” তোমরা যখন ফরিয়াদ করতে আরম্ভ করেছিলে স্বীয় পরওয়ারদেগারের নিকট, তখন তিনি তোমাদের ফরিয়াদের মঞ্জুরী দান করলেন ” ( আনফাল-৯)
১৬/ মানুষের উপর জুলুম না করাঃ তোমরা মাজলুমের দুয়া থেকে বেচে থাক কেননা তা মেঘের উপর বহন করানো হয় , আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ আমার ইজ্জত ও বরত্বের কসম; আবশ্যই তোমাকে সাহায্য করব যদি কিছুটা দেরি হয়। (সহীহ হাদিস)
আল্লাহর কাছে দুয়া করছি তিনি যাতে আমাদেরকে এবং আপনাদেরকে উত্তমভাবে মাধ্যম গ্রহন করার তাওউফিক দান করেন।
Comment