পরিস্থিতিতে আমাদের করনীয় ঃ
আমি আলোচনাটি তিনটি দাপে ভিবক্ত করব ইন...
১......নবী রাসূলদের উপর নির্যাতন ।
২......আল্লাহ তায়ালার কথা ।
৩.......আমাদের করণীয় ।
---
রাসূলে আকরাম (সঃ) যখন মক্কাতে দাওয়াহ দেন তখন প্রথম অবস্থাতে কোন কিছু হয়নি যখন কয়েক জন হল তখন কাফেররা সহ্য করতে পারলনা তারা সাহাবিদের উপর অত্যাচার শুরু করল, কাউকে বেত্রাঘাত, কাউকে পস্থর আঘাত, কাউকে উত্তপ্ত রোধে বেধে রাখা, আবার কাউকে পাথর চাপা, আবার এরকমও হয়েছে জ্বলন্ত আঙ্গার উপর বেধে রাখা।
এ হল রাসূলে আকরাম (সঃ) এর সময়ের ঘটনা, রাসূল কেউ কাফেররা নির্যাতন করেছিল। যাকে আল্লাহ্* (সুবঃ) বলেছেনঃ আপনাকে রহমাতাল্লিল আ’লামিন হিসেবে পেরন করেছি। সেই নবিকেও যদি তারা রেহায় না দেয়, বর্তমানে সেই কাফেরদেরই উত্তর সরি বর্তমান কুফফার, তাগুতেরা, এতে আমাদের অবাক হবার বিষয় নই । বিভিন্ন নবিয়ে রাসূল পর্যন্ত নির্যাতিত হয়েছেন ।
আল্লাহ্* তায়ালা পবিত্র কোরআনে বলেনঃ
أَمْ حَسِبْتُمْ أَنْ تَدْخُلُوا الْجَنَّةَ وَلَمَّا يَأْتِكُمْ مَثَلُ الَّذِينَ خَلَوْا مِنْ قَبْلِكُمْ مَسَّتْهُمُ الْبَأْسَاءُ وَالضَّرَّاءُ وَزُلْزِلُوا حَتَّى يَقُولَ الرَّسُولُ وَالَّذِينَ آَمَنُوا مَعَهُ مَتَى نَصْرُ اللَّهِ أَلا إِنَّ نَصْرَ اللَّهِ قَرِيبٌ
(অর্থাৎ-তোমাদের এই কি ধরনা যে, তোমরা জান্নাত চলে যাবে? অথচ সে লোকদের অবস্থা অতিক্রম করনি যারা তোমাদের পূরবে অতিক্রম করেছে । তাদের উপর এসেছে বিপদ ও কষ্ট। আর এমনি ভাবে শিহরিত হতে হয়েছে যাতে নবী ও তার প্রতি যারা ঈমান এনেছিল তাদেরকে পর্যন্ত একথা বলতে হয়েছে যে, কখন আসবে আল্লাহ্*র সাহায্য! তোমরা শুনে না, আল্লাহর সাহায্য একান্তই নিকটবর্তী।)
আমাদের অতিরিক্ত কোন আয়াতের দরকার নেই এটাই আমাদের জন্য যথেষ্ট ।
আমাদের করণীয়ঃ
আমাদের উপর নির্যাতন আসবেই এটা আল্লাহ্*র পক্ষ থেকে ।
আল্লাহ্*র রাসূল (সঃ) বলেছেন, আল্লাহ্* তায়ালা ততক্ষন পর্যন্ত তার শাস্তি তোলে নিবেন না যতক্ষন না তোমরা আল্লাহ্*র রাস্তায় জিহাদ করবে ।
সুরা বারাআ’ ২৪ নং আয়াতে বলেছেন।যতক্ষন না আমরা আল্লাহ্* ও তার রাসূলের রাহে জিহাদ না করি ততক্ষন পর্যন্ত আল্লাহ্* শাস্থি দিতে’ই থাকবেন ।
সুতরাং আমাদের বুযা গেল, বর্তমানে আমাদের করনীয় আল্লাহর রাহে সর্বাত্মক ভাবে জিহাদ করা, আল্লাহ্*র দ্বীন প্রতিষ্টা করা ।
আল্লাহ্* (সুবঃ) আমাদের সবাইকে তাওফিক দান করুন। আমিন!!
আমি আলোচনাটি তিনটি দাপে ভিবক্ত করব ইন...
১......নবী রাসূলদের উপর নির্যাতন ।
২......আল্লাহ তায়ালার কথা ।
৩.......আমাদের করণীয় ।
---
রাসূলে আকরাম (সঃ) যখন মক্কাতে দাওয়াহ দেন তখন প্রথম অবস্থাতে কোন কিছু হয়নি যখন কয়েক জন হল তখন কাফেররা সহ্য করতে পারলনা তারা সাহাবিদের উপর অত্যাচার শুরু করল, কাউকে বেত্রাঘাত, কাউকে পস্থর আঘাত, কাউকে উত্তপ্ত রোধে বেধে রাখা, আবার কাউকে পাথর চাপা, আবার এরকমও হয়েছে জ্বলন্ত আঙ্গার উপর বেধে রাখা।
এ হল রাসূলে আকরাম (সঃ) এর সময়ের ঘটনা, রাসূল কেউ কাফেররা নির্যাতন করেছিল। যাকে আল্লাহ্* (সুবঃ) বলেছেনঃ আপনাকে রহমাতাল্লিল আ’লামিন হিসেবে পেরন করেছি। সেই নবিকেও যদি তারা রেহায় না দেয়, বর্তমানে সেই কাফেরদেরই উত্তর সরি বর্তমান কুফফার, তাগুতেরা, এতে আমাদের অবাক হবার বিষয় নই । বিভিন্ন নবিয়ে রাসূল পর্যন্ত নির্যাতিত হয়েছেন ।
আল্লাহ্* তায়ালা পবিত্র কোরআনে বলেনঃ
أَمْ حَسِبْتُمْ أَنْ تَدْخُلُوا الْجَنَّةَ وَلَمَّا يَأْتِكُمْ مَثَلُ الَّذِينَ خَلَوْا مِنْ قَبْلِكُمْ مَسَّتْهُمُ الْبَأْسَاءُ وَالضَّرَّاءُ وَزُلْزِلُوا حَتَّى يَقُولَ الرَّسُولُ وَالَّذِينَ آَمَنُوا مَعَهُ مَتَى نَصْرُ اللَّهِ أَلا إِنَّ نَصْرَ اللَّهِ قَرِيبٌ
(অর্থাৎ-তোমাদের এই কি ধরনা যে, তোমরা জান্নাত চলে যাবে? অথচ সে লোকদের অবস্থা অতিক্রম করনি যারা তোমাদের পূরবে অতিক্রম করেছে । তাদের উপর এসেছে বিপদ ও কষ্ট। আর এমনি ভাবে শিহরিত হতে হয়েছে যাতে নবী ও তার প্রতি যারা ঈমান এনেছিল তাদেরকে পর্যন্ত একথা বলতে হয়েছে যে, কখন আসবে আল্লাহ্*র সাহায্য! তোমরা শুনে না, আল্লাহর সাহায্য একান্তই নিকটবর্তী।)
আমাদের অতিরিক্ত কোন আয়াতের দরকার নেই এটাই আমাদের জন্য যথেষ্ট ।
আমাদের করণীয়ঃ
আমাদের উপর নির্যাতন আসবেই এটা আল্লাহ্*র পক্ষ থেকে ।
আল্লাহ্*র রাসূল (সঃ) বলেছেন, আল্লাহ্* তায়ালা ততক্ষন পর্যন্ত তার শাস্তি তোলে নিবেন না যতক্ষন না তোমরা আল্লাহ্*র রাস্তায় জিহাদ করবে ।
সুরা বারাআ’ ২৪ নং আয়াতে বলেছেন।যতক্ষন না আমরা আল্লাহ্* ও তার রাসূলের রাহে জিহাদ না করি ততক্ষন পর্যন্ত আল্লাহ্* শাস্থি দিতে’ই থাকবেন ।
সুতরাং আমাদের বুযা গেল, বর্তমানে আমাদের করনীয় আল্লাহর রাহে সর্বাত্মক ভাবে জিহাদ করা, আল্লাহ্*র দ্বীন প্রতিষ্টা করা ।
আল্লাহ্* (সুবঃ) আমাদের সবাইকে তাওফিক দান করুন। আমিন!!
Comment