[CENTER]রুখে দাঁড়াও মুসলমান[/CENTER]
বিগত ষাট বছরের দীর্ঘসময়ে কত গর্ভধারিণী তার সন্তান হারিয়েছেন, কতো মা অশ্রুজলে বুক ভাসিয়েছেন, কত মা হারা শিশু মা মা বলে চিৎকার করে বুলেটের আঘাতে তবিত হয়েছে। কতো বাবা সন্তানের লাশ দাফন করতে করতে নিজেই সমাধিস্থ হয়েছেন, কত স্ত্রী যে প্রিয়তম স্বামী হারিয়ে পাগলপারা হয়েছেন, ফিলিস্তিনিদের কত রক্ত যে গড়িয়ে সাগরের সচ্ছ জলকে ঘোলাটে লাল বর্ণে রূপান্তরিত করেছে, আর কতবার যে শিশু কিশোর যুবক যুবতী নারী পুরুষের রক্তে বালুকাময় মরুভূমিতেই সাগরের সৃষ্টি হয়েছে তা কি কোনো ইতিহাস লিপিবদ্ধ করে রাখতে পেরেছে?
ফিলিস্তিনিদের লাশের দাফনে সহায়তার জন্য কেউ এগিয়ে এসেছেন বলেও কোন সংবাদ কেউ কি শুনেছেন? বোমার আঘাতে জর্জরিত পিতাই তার পুত্রের লাশ, ভাই তার বোনের লাশ, স্বামীই তার স্ত্রীর লাশ দাফন করে আসছেন । তাদের সহযোগিতার প্রয়োজনে কেউ কখনো এগোয়নি । উল্টো এই ইসরায়েলি দানবদের হিংস্র নিমর্মতায় প্রকাশ্য গোপনে বাহবা জানাচ্ছে গোটা বিশ্ব । আর আমি আপনিও জেনে বা অজান্তেই আর্থিক সহায়তা করে যাচ্ছি এই হায়েনাদের । এইতো আমরা প্রতিনিয়ত তাদের কোনো না কোনো পণ্য খরিদ করছি । আর সেই সুবাদে একটি পয়সা হলেও আমার আপনার কাছ থেকে সহযোগিতা পাচ্ছে এই ভয়ঙ্কর ইসরায়েলি দানবেরা । আর সেই পয়সায় কিনা বুলেট দিয়েই প্রতিনিয়ত রক্তের সাগর প্রবাহিত করা হচ্ছে ফিলিস্তিনে ।
প্রিয় মুসলিম বন্ধু! আসুননা একটু রুখে দাড়াই । আমরা কমপক্ষে ঐ মানুষ খেকো মানবতার দুশমনদের পণ্যগুলো বর্জন করি । এমন কোনো কথা নেই যে আমরা দুয়েকজন ওদের পণ্য বর্জন করলে কীইবা হবে ? মনে রাখা দরকার ফোটা ফোটা জলেই কিন্তু সাগরের সৃষ্টি হয় । বিশ্বাস করুন, আমি আপনি সকলেই যদি তাদের পণ্য বর্জন করি তাহলে একদিন এই ইসরায়েলি দানবেরা পুরোপুরি নিঃস্ব হয়ে পরবে। আর যদি এত কিছু নাই হয় তবুতো কমপক্ষে এতটুকু হবে যে কিয়ামতের দিন আল্লাহর কাঠগড়ায় দাড়িয়ে বলতে পারবো যে আল্লাহ আমরা আমাদের সামার্থ অনুযায়ী তাদের পণ্য বর্জন করেছি ।
অবশেষে মুসলিম উম্মার পক্ষ হয়ে আমরা আপনার পায়ে ধরছি, আপনার কপালে চুমুখেয়ে আপনার কাছে আবদার করছি প্লিজ! আসুন আমরা বর্জন করি ইয়াহুদীদের সকল পণ্য ।
বিঃ দ্রঃ
কওমী মাদ্রাসা মুফতি পরিষদ থেকে সংগৃহীত
বিগত ষাট বছরের দীর্ঘসময়ে কত গর্ভধারিণী তার সন্তান হারিয়েছেন, কতো মা অশ্রুজলে বুক ভাসিয়েছেন, কত মা হারা শিশু মা মা বলে চিৎকার করে বুলেটের আঘাতে তবিত হয়েছে। কতো বাবা সন্তানের লাশ দাফন করতে করতে নিজেই সমাধিস্থ হয়েছেন, কত স্ত্রী যে প্রিয়তম স্বামী হারিয়ে পাগলপারা হয়েছেন, ফিলিস্তিনিদের কত রক্ত যে গড়িয়ে সাগরের সচ্ছ জলকে ঘোলাটে লাল বর্ণে রূপান্তরিত করেছে, আর কতবার যে শিশু কিশোর যুবক যুবতী নারী পুরুষের রক্তে বালুকাময় মরুভূমিতেই সাগরের সৃষ্টি হয়েছে তা কি কোনো ইতিহাস লিপিবদ্ধ করে রাখতে পেরেছে?
ফিলিস্তিনিদের লাশের দাফনে সহায়তার জন্য কেউ এগিয়ে এসেছেন বলেও কোন সংবাদ কেউ কি শুনেছেন? বোমার আঘাতে জর্জরিত পিতাই তার পুত্রের লাশ, ভাই তার বোনের লাশ, স্বামীই তার স্ত্রীর লাশ দাফন করে আসছেন । তাদের সহযোগিতার প্রয়োজনে কেউ কখনো এগোয়নি । উল্টো এই ইসরায়েলি দানবদের হিংস্র নিমর্মতায় প্রকাশ্য গোপনে বাহবা জানাচ্ছে গোটা বিশ্ব । আর আমি আপনিও জেনে বা অজান্তেই আর্থিক সহায়তা করে যাচ্ছি এই হায়েনাদের । এইতো আমরা প্রতিনিয়ত তাদের কোনো না কোনো পণ্য খরিদ করছি । আর সেই সুবাদে একটি পয়সা হলেও আমার আপনার কাছ থেকে সহযোগিতা পাচ্ছে এই ভয়ঙ্কর ইসরায়েলি দানবেরা । আর সেই পয়সায় কিনা বুলেট দিয়েই প্রতিনিয়ত রক্তের সাগর প্রবাহিত করা হচ্ছে ফিলিস্তিনে ।
প্রিয় মুসলিম বন্ধু! আসুননা একটু রুখে দাড়াই । আমরা কমপক্ষে ঐ মানুষ খেকো মানবতার দুশমনদের পণ্যগুলো বর্জন করি । এমন কোনো কথা নেই যে আমরা দুয়েকজন ওদের পণ্য বর্জন করলে কীইবা হবে ? মনে রাখা দরকার ফোটা ফোটা জলেই কিন্তু সাগরের সৃষ্টি হয় । বিশ্বাস করুন, আমি আপনি সকলেই যদি তাদের পণ্য বর্জন করি তাহলে একদিন এই ইসরায়েলি দানবেরা পুরোপুরি নিঃস্ব হয়ে পরবে। আর যদি এত কিছু নাই হয় তবুতো কমপক্ষে এতটুকু হবে যে কিয়ামতের দিন আল্লাহর কাঠগড়ায় দাড়িয়ে বলতে পারবো যে আল্লাহ আমরা আমাদের সামার্থ অনুযায়ী তাদের পণ্য বর্জন করেছি ।
অবশেষে মুসলিম উম্মার পক্ষ হয়ে আমরা আপনার পায়ে ধরছি, আপনার কপালে চুমুখেয়ে আপনার কাছে আবদার করছি প্লিজ! আসুন আমরা বর্জন করি ইয়াহুদীদের সকল পণ্য ।
বিঃ দ্রঃ
কওমী মাদ্রাসা মুফতি পরিষদ থেকে সংগৃহীত
Comment