Announcement

Collapse
No announcement yet.

ওমর আল জাবির ভাই এর রেফারেন্সঃ হিসাম কাব্বানী সমাচার

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ওমর আল জাবির ভাই এর রেফারেন্সঃ হিসাম কাব্বানী সমাচার

    ওমর আল জাবির ভাই এর রেফারেন্সঃ হিসাম কাব্বানী সমাচার
    Muhammad Ata·
    Thursday, August 25, 2016
    ওমর আল জাবির ভাই,
    আমি ভেবেছিলাম, আপনি ‘কুরআনের কথা’ নামে একটা ব্লগ চালাচ্ছেন, সেখানে বিভিন্ন আয়াতের তাফসীর উল্লেখ করে কুরআন থেকে বিভিন্ন শিক্ষা আলোচনা করতেছেন - তাই নিশ্চয় বেশ যাচাই-বাছাই করে বিভিন্ন পোষ্ট দেন। সাম্প্রতিক সময়ে আপনার পোষ্টে কমেন্টের পর আপনি আমার অনেকগুলো কমেন্ট এর উত্তর দেন নি। এর বদলে ব্যক্তিগত মেসেজের মাধ্যমে যে পেইজটা রেফার করেছেন, সেটাতে নাকি আমার উত্থাপিত প্রশ্নগুলোর জবাব পেয়ে যাবো।
    আপনার দেয়া পেইজটি দেখলাম। এটা হিসাম কাব্বানী নামক এক ‘আমেরিকান সুফীর’ (উইকিপিডিয়া অনুসারে) পেইজ। এই পেইজে ভদ্রলোক জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহর ব্যাপারে আলোচনা করেছেন। ‘মোটা কাপড়’ পড়া পূর্ববর্তী সুফীদের উত্তরসূরী কেউ আমেরিকায় থেকে কিভাবে ‘জুহুদ’ / দুনিয়া পরিত্যাগ অবলম্বন করতে পারবে – তা আল্লাহই ভালো জানেন।
    তবে দেখলাম, এই লোক ক্রুসেডার আমেরিকার জন্য তাদের উপযোগী করে জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহর উপর ফতোয়া দিয়েছে। সেটা এমন ফতোয়া যার উপর খুশী হয়ে কাফির-আমেরিকান-ক্রুসেডাররা সেটা আরবীতে অনুবাদ করে ইরাকে বিলি করেছে!!
    “Shaykh Kabbani has also written a fatwa on the principles of jihad, which was translated into Arabic and distributed by the US military in Iraq.” – উইকিপিডিয়া।
    বুঝেন তাহলে তার দ্বীনের কি অবস্থা!! এই লোকটা কুফফারদের সাথে এমন ওয়ালা করেছে, যে আমেরিকান ষ্টেট ডিপার্টমেন্টে গিয়েও সে বিভিন্ন ধরনের বয়ান দেয়।
    “In his remarks at the State Department that year, Kabbani had claimed that 80 percent of the Muslim American population have been introduced to extremist ideology”. – উইকিপিডিয়া।
    অর্থাৎ আমেরিকান কাফিররা এর দ্বীন নিয়ে খুবই সন্তুষ্ট। তাকে তাদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় কথা বলার সুযোগ দিচ্ছে। অথচ আল্লাহ বলেছেনঃ
    “And they will never cease fighting you until they turn you back from your religion (Islamic Monotheism) if they can”
    “Never will the Jews nor the Christians be pleased with you ll you follow their religion”.
    যাই হোক এই লোকের জিহাদ সম্পর্কিত লেখা আপনি আমাকে পড়তে দেয়ায় আমি খুবই আশ্চর্য্য হয়েছি!! নূন্যতম কমনসেন্স থাকলেও কুফফারদের কাছে বিক্রি হয়ে যাওয়া একটা লোকের কাছ থেকে কেউ দ্বীন শিখতে চাইবে না। তাও আমেরিকান ক্রুসেডারদের সাথে যার এই রকম দহরম-মহরম রয়েছে – তার থেকে!!! হয়তো আপনি লোকটার প্রোফাইল আগে খুঁজে দেখেন নি। আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক বুঝ দান করুন।
    যাই হোক, এই লোকের শুধু দুই/ তিনটা ইলমী খেয়ানত দেখিয়ে এই পোষ্ট শেষ করবো ইনশাআল্লাহ। আশা করি এই লোকের ব্যাপারে এর থেকে বেশী কিছু বলা জরুরী নয়।
    ১। এই লোকের পুরো লেখাতে অনেক জায়গায় আপত্তিকর অথবা ভুল আছে। আমরা শুধু দেখবো সালাফদের ক্বওল উল্লেখ করার ভান করে সে কি রকম ঠকবাজি করেছে। আলোচনার এক পর্যায়ে সে উল্লেখ করেছেঃ
    “Ibn Rushd’s Categorization of Jihad
    Ibn Rushd, in his Muqaddimah, divides Jihād into four kinds:
    1. Jihād of the heart
    2. Jihād of the tongue
    3. Jihād of the hand
    4. Jihād of the sword.
    Jihad of the Heart – the Struggle against the Self
    The Jihād of the heart is the struggle of the individual with his or her own desires, whims, erroneous ideas and false understandings. This includes the struggle to purify the heart, to rectify one’s actions and to observe the rights and responsibilities of all other human beings.”

    হ্যাঁ, ইবনে রুশদ (রঃ) জিহাদকে চার প্রকার বলে উল্লেখ করেছেন। এটা ঠিকই আছে। কিন্তু এরপর ‘অন্তরের জিহাদ’ এর যে বর্ণনা সে দিয়েছে, সেটা ইবনে রুশদ (রঃ) দেন নি। সে নিজে নিজে মন-খুশী একটা বর্ণনা লিখে দিয়েছে। বরং ইবনে রুশদ (রঃ) ‘অন্তরের জিহাদ’ এর ব্যাপারে লিখেছেনঃ
    فجهاد القلب جهاد الشيطان ومجاهدة النفس عن الشهوات المحرمات. قال الله عز وجل: {وَأَمَّا مَنْ خَافَ مَقَامَ رَبِّهِ وَنَهَى النَّفْسَ عَنِ الْهَوَى} [النازعات: 40] {فَإِنَّ الْجَنَّةَ هِيَ الْمَأْوَى} [النازعات: 41].
    ‘অন্তরের জিহাদ হচ্ছে শয়তানের বিরুদ্ধে জিহাদ এবং হারাম কাজ করার ইচ্ছার বিরুদ্ধে নফসের মুজাহাদা’। এরপর তিনি আয়াত উল্লেখ করেছেন।
    কিন্তু এই লোক কোথা থেকে আমেরিকান প্রভুদেরকে খুশী করার এই জিহাদ (!!) - to observe the rights and responsibilities of all other human beings বা ‘সকল মানুষের অধিকার ও তাদের প্রতি দায়িত্ব-কর্তব্য পালন’ – এই কথা সে কোথায় পেল? সালাফদের মধ্যে কেউ কি এই ধরনের কাজকে ‘অন্তরের জিহাদ’ বলে উল্লেখ করেছেন? আপনার কাছে জানার ইচ্ছা রইলো।
    ২। এরপর সে লিখেছেঃ
    “Jihad of the Tongue – Education and Counsel
    He defines Jihād of the tongue as: To commend good conduct and forbid the wrong, like the type of Jihād Allah ordered us to fulfill against the hypocrites in His Words, “O Prophet! Strive hard against the unbelievers and the hypocrites” . يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ جَاهِدِ الْكُفَّارَ وَالْمُنَافِقِينَ وَاغْلُظْ عَلَيْهِمْ
    O Prophet! strive hard [jāhid] against the unbelievers and the Hypocrites, and be firm against them”.
    সে শুরু করেছে ইবনে রুশদ (রঃ) এর দেয়া সংজ্ঞা আলোচনা করে। কিন্তু আমেরিকান-কাফির-ক্রুসেডাররা মন খারাপ করবে বলে ইবনে রুশদ (রঃ) এর উল্লেখিত আয়াতের অর্ধেক তুলে দিয়েছে, আর বাকী অর্ধেক বাদ দিয়েছে। অথচ এখানে ইবনে রুশদ (রঃ) লিখেছেনঃ
    وجهاد اللسان الأمر بالمعروف والنهي عن المنكر. ومن ذلك ما أمر الله به نبيه - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - من جهاد المنافقين، لأنه عز وجل قال: {يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ جَاهِدِ الْكُفَّارَ وَالْمُنَافِقِينَ وَاغْلُظْ عَلَيْهِمْ وَمَأْوَاهُمْ جَهَنَّمُ وَبِئْسَ الْمَصِيرُ} [التوبة: 73]
    অর্থাৎ, ‘হে নবী, কাফির ও মুনাফিকদের বিরুদ্ধে আপনি জিহাদ করুন, তাদের উপর কঠোর হোন। এবং তাদের স্থান হচ্ছে জাহান্নাম, কতই নিকৃষ্ট আবাসস্থল”।
    “এবং তাদের স্থান হচ্ছে জাহান্নাম, কতই নিকৃষ্ট আবাসস্থল” – এই অংশটা এই লোক কেন বাদ দিলো? ষ্টেট ডিপার্টমেন্টে আর ইরাকের আমেরিকান ক্রুসেডাররা মেনে নিবে না, মন খারাপ করবে এজন্য কি?
    এরপর সে লিখেছেনঃ
    “This is the Jihād the Prophet waged in struggling to teach his people. It means to speak about one’s cause and one’s religion. This is known as the Jihād of Education and Counsel. Allah first revealed: اقْرَأْ بِاسْمِ رَبِّكَ
    Read in the name of Thy Lord! The first aspect of Jihād of Education is through reading. Reading originates with the tongue”.
    এই কথাগুলো এই লোকের একান্ত নিজস্ব। সে এই কথাগুলো কোথায় পেয়েছে? “the Jihād of Education and Counsel” বলে কোন জিহাদ আছে নাকি? কোন সালাফ কি এই প্রকারের কোন জিহাদ আলোচনা করেছেন?
    কুরআনের যে আয়াতে শাব্দিক অর্থে ‘জিহাদ’ শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে, সেই আয়াতের কিছু তাফসীর উল্লেখ করে দিয়ে সে ‘শিক্ষাক্ষেত্রে জিহাদ’ নামক এক আজগুবী জিহাদ আবিষ্কার করেছে!!
    ‘শিক্ষা ক্ষেত্রে জিহাদ’ – এটা সত্য হলেও তো আমাদের দেশে শিক্ষামন্ত্রী হয়ে যাবে ‘জিহাদ বিষয়ক মন্ত্রী’। বিশিষ্ট নাস্তিক নূরুল ইসলাম নাহিদ – জাতীয় জিহাদ বিষয়ক মন্ত্রী!!
    আসলে আমেরিকান প্রভূদেরকে খুশী করার জন্যই এই লোক এই রকম নতুন নতুন জিহাদ আবিষ্কার করেছে। আল্লাহ এই রকম আলেম নামধারী দাজ্জাল থেকে আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন।
    যদিও ‘জিহবার দ্বারা জিহাদ’ এর আলোচনায় ইবনে রুশদ (রঃ) আরো কিছু কথা উল্লেখ করেছেন – কিন্তু আমেরিকান ক্রুসেডারদের সামনে লজ্জা পাবে মনে করে এই লোক সেই কথাগুলো সামনে আনে নি। তিনি লিখেছেনঃ
    فجاهد - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - الكفار بالسيف، وجاهد المنافقين باللسان، لأن الله تعالى نهاه أن يعمل علمه فيهم فيقيم الحدود عليهم لئلا يتحدث عنه أنه يقتل أصحابه على ما روي عنه - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ -. وكذلك جاهد - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - المشركين قبل أن يؤمر بقتالهم بالقول خاصة.
    অর্থাৎ, “তাই রাসুল (সাঃ) কাফিরদের বিরুদ্ধে তলোয়ার দিয়ে জিহাদ করেছেন, আর মুনাফিকদের বিরুদ্ধে জিহবা দিয়ে জিহাদ করেছেন। কারণ আল্লাহ তায়ালা তা করতে নিষেধ করেছেন। তাই তিনি তাদের উপরে হুদুদ কায়েম করেছেন যাতে তাঁর ব্যাপারে এটা বলা না হয় যে, তিনি তাঁর সাথীদেরকে হত্যা করেছেন। তেমনিভাবে তিনি (সাঃ) মুশরিকদের বিরুদ্ধে ক্বিতালের অনুমতি আসার আগ পর্যন্ত কথার দ্বারা জিহাদ করেছেন”।
    কেন, এই লোক ইবনে রুশদ (রঃ) এর বাকী কথাগুলো এড়িয়ে গেলোঃ
    - মুনাফিকদের বিরুদ্ধে হুদুদ প্রতিষ্ঠার কথা আছে বলে?
    - মুশরিকদের বিরুদ্ধে কথার জিহাদ আছে বলে।

    ৩। এরপর এই লোক লিখেছেঃ
    “Jihad of the Hand – Development of Civil Society and Material Progress
    Jihād of the hand includes the struggle to build the nation through material development and progress, including building up civil society, acquiring and improving every aspect of technology and societal progress in general. This form of Jihād includes scientific discovery, development of medicine, clinics and hospitals, communication, transportation, and all necessary underlying infrastructure for societal progress and advancement, including educational institutions. Building also means to open opportunities to the poor through economic programs and self empowerment.
    Another aspect of Jihād by Hand is through writing, for Allah said:
    الَّذِي عَلَّمَ بِالْقَلَمِ عَلَّمَ الْإِنسَانَ مَا لَمْ يَعْلَمْ
    He taught by means of the pen, taught mankind what he did not know The meaning writing includes the use of computers and all other forms of publication”.
    এই কথাগুলো ইবনে রুশদ (রঃ) এর কথা কিংবা কোন সালাফ এর কথার সাথে কোন মিল নেই। সে নিজে নিজে যা ইচ্ছা লিখে গেছে...
    - জাতি পুনঃর্গঠনের কাজ নাকি ‘হাতের দ্বারা জিহাদ’।
    - বস্তুগত উন্নতির জিহাদ (!!) নাকি ‘হাতের দ্বারা জিহাদ’।
    - প্রযুক্তির উন্নয়ন নাকি ‘হাতের দ্বারা জিহাদ’ (!!!)
    - ঔষধ, হাসপাতাল, ক্লিনিক ইত্যাদির উন্নতি নাকি ‘হাতের দ্বারা জিহাদ’ (!!!)
    - যোগাযোগ ব্যবস্থা, যান-বাহনের ও সামাজিক অবকাঠামোর উন্নয়ন নাকি ‘হাতের দ্বারা জিহাদ’ (!!!)
    অর্থাৎ কুফফার সমাজে তথাকথিত যত ভাল কাজের কনসেপ্ট প্রচলিত আছে, সবকিছুকেই এই লোক জিহাদের মধ্যে সামিল করেছে। এমন দাজ্জাল, কাযযাব এর ফিতনা থেকে আল্লাহ সবাইকে হেফাজত রাখুন।
    কোন সালাফ কি এ রকম কাজকে ‘হাতের দ্বারা জিহাদ’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন?? আপনার কাছে প্রশ্ন রইল।
    অথচ ইবনে রুশদ (রঃ) ‘হাতের দ্বারা জিহাদের’ আলোচনায় যা বলেছেন, তা হচ্ছেঃ
    وجهاد اليد زجر ذوي الأمر أهل المناكر عن المناكر والأباطيل والمعاصي المحرمات، وعن تعطيل الفرائض الواجبات، بالأدب والضرب على ما يؤدي إليه الاجتهاد في ذلك. ومن ذلك إقامتهم الحدود على القذفة والزناة وشربة الخمر.
    সংক্ষেপেঃ
    - ক্ষমতাধর ব্যক্তি কর্তৃৃক মন্দ লোকদেরকে মন্দ কাজ, বাতিল কর্মকান্ড, হারাম পর্যায়ের গুনাহর কাজ থেকে বিরত রাখা।
    - ফরজ- ওয়াজিব বিনষ্ট করা থেকে বিরত রাখা।
    - নমনীয়তার মাধ্যমে ও যার জন্য প্রয়োজন আঘাতের মাধ্যমে।
    - মদপানকারী, জ্বিনাকারীদের ইত্যাদির উপর হুদুদ প্রতিষ্টাও এর অংশ।
    কোথায় ইবনে রুশদ (রঃ) আলোচনা আর কোথায় এই ভন্ড-আমেরিকান-সুফী-গোলামের আলোচনা???

    ৪। এরপর সে লিখেছেঃ
    “Jihad of the Sword – Combative War
    Finally Jihād of the hand includes struggle by the sword (Jihādun bis-sayf), as when one fights the aggressor who attack you in combative war”.
    অর্থাৎ ‘হাতের জিহাদ এর মধ্যে তলোয়ারের সংগ্রামও সামিল - যখন কোন আক্রমণকারী তোমাকে যুদ্ধে আক্রমণ করবে”।
    তার কথার ধরন এমন যে, জিহাদ শুধুই প্রতিরক্ষামূলক। আক্রমণাত্বক জিহাদ বলতে কিছু নেই। ইবনে রুশদ মনে হয় এ রকমই লিখেছেন। অথচ ইবনে রুশদ (রঃ) লিখেছেনঃ
    وجهاد السيف قتال المشركين على الدين.
    অর্থাৎ, “তলোয়ারের জিহাদ হচ্ছে – দ্বীনের জন্য মুশরিকদের বিরুদ্ধে ক্বিতাল করা”।
    সুবহানাল্লাহ!! এই হলো হাসিম কাব্বানী নামক আমেরিকান এই সুফীর অবস্থা!!

    ওমর আল জাবির ভাই এর মতো বিজ্ঞ কেউ যখন এ রকম এক ভন্ড লোকের কাছ থেকে জিহাদ শিখতে চান, সেটা দেখে খুবই আশ্চর্য্য হতে হয়।
    ওমর আল জাবির ভাই, আপনি জিহাদের ব্যাপারে নীচে উল্লেখিত বইগুলো পড়েন। ইনশাআল্লাহ জিহাদের ব্যাপারে সঠিক ধারনা পাবেন। না হলে সারা জীবন আমেরিকান-ব্রিটিশদের দালাল কর্তৃক লিখিত বই পড়ে বিভ্রান্তির মধ্যে হাবুডুবু খাবেন।
    ভাই, ‘মর্ডানিষ্ট’ নামক অদ্ভুত প্রাণী - যারা দ্বীন ইসলামকে কুফফারদের লাইফ-ষ্টাইলের সাথে মানানসই করে উপস্থাপন করার চেষ্টা করে একটা লেজে-গোবরে পরিস্থিতি তৈরী করে ফেলে, তাদের থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখবেন, নতুবা একটার পর একটা ফিতনা আপনাকে পেয়ে বসবে।
    ১। কিতাবুল জিহাদ – ইবনে নুহাস আল দামিস্কি (রঃ), মৃত্যুঃ https://archive.org/download/TheBoo...
    ২। কিতাবুল জিহাদ – আবুদল্লাহ ইবনে মোবারক (রঃ), মৃত্যুঃ
    https://archive.org/download/Kitabu...
    ৩। Defense of the Muslim Lands – Abdullah Azzam (rah).
    https://archive.org/download/Defens...

    আশা করি এই বইগুলো মনযোগ দিয়ে পড়লে জিহাদের ব্যাপারে অধিকাংশ বিভ্রান্তি কেটে যাবে ইনশাআল্লাহ। বইগুলো লিংক কমেন্টে আছে।

    https://www.facebook.com/notes/muham...95874734160156

  • #2
    আমার কাছে মাঝে মাঝে হটকা লাগে, তারা তাদের মুরিদ দের তাজকিয়ার সবক দেয়, অথচ কোন মাজলুম মুসলিমদের পক্ষে কিছুই বলেনা, এরকি মুসলিম! নাকি দান্দাবাজ

    Comment


    • #3
      ‘শিক্ষা ক্ষেত্রে জিহাদ’ – এটা সত্য হলেও তো আমাদের দেশে শিক্ষামন্ত্রী হয়ে যাবে ‘জিহাদ বিষয়ক মন্ত্রী’। বিশিষ্ট নাস্তিক নূরুল ইসলাম নাহিদ – জাতীয় জিহাদ বিষয়ক মন্ত্রী!!

      Comment


      • #4
        জাযাকাল্লাহ ভাই আপনের সাথে এক মত
        “মাছের জন্য যেমন পানি প্রয়োজন
        তেমনি মুজাহিদিনের জন্য জনগণের সমর্থন প্রয়োজন'

        Comment

        Working...
        X