এ দেশের হতাশ ও ভুক্তভোগী তৌহিদী জনতার প্রশ্ন : দায় কার এবং উপায় কী?
- কবি মুহিব খান
-----------------------------
* আদালত প্রাঙ্গণে মূর্তি, এক চুলও নড়েনি।
* বাধ্যতামূলক মঙ্গল শোভাযাত্রা, একবার হয়ে গেলে থামানো কঠিন। রঙের হোলি তো শুরু হয়েই গেলো।
* খতীবদের বয়ান নিয়ন্ত্রণ, ওরা মসজিদে ঢুকে অপদস্ত করতেও তৈরি।
* কওমি স্বীকৃতির কৌশলী ফাঁদ, যা পরে বুঝলেও কিছু করার থাকবে না।
* কওমি মাদরাসা ও আলেমদের ইনকামটেক্সের জালে বন্দির নকশা, একদম গলায় এসে উঠা আইনী দড়ি।
* ভারতের সাথে গোলামী চুক্তি, সামনের বিপদ তো কল্পনাও করা কঠিন।
এ দিকে রমজানের আছে মাত্র কিছুদিন।
লক্ষ লক্ষ নেতা কর্মী সমর্থক নিয়ে বিশাল বিশাল ইসলামী শক্তিগুলোর ভূমিকা ও কার্যকারিতা তাহলে এখন কী? ( যাদের ঢাকায় একটি রাত নিরাপদে অবস্থানের সুযোগ নেই, নেই ঢাকা থেকে সর্বশক্তি নিয়ে দুই কদম বের হওয়ারও সামর্থ বা সাহস। অথচ সংখ্যায় কেউ কারও চেয়ে কম মানতে রাজি নয়। নিজ নিজ সংখ্যা, শান-শওকত ও দেশি বিদেশি রওনক নিয়ে গর্ব ও উল্লাসেরও অন্ত নেই।)
ইসলামী রাজনীতিকদের রাজনৈতিক জ্ঞান ও কর্মকৌশল আজ এখানে এসে ব্যার্থ ও অকার্যকর হয়ে থাকলে; এতোদিন ধরে দেশের ইসলাম ও মুসলমানদের এ অবস্থা পর্যন্ত টেনে আনার দায় কার এবং উপায় কী?
( এ প্রশ্নটা সরাসরি আমি তুললেও এটা আমার একার নয়, কোনো নির্দিষ্ট দল বা সংগঠনের প্রতিও নয়, এটি এ দেশের হতাশ ও ভুক্তভোগী তৌহিদী জনতার মনের প্রশ্ন।
সুতরাং 'আপনি নিজে কী করলেন' বা 'আপনার দল (যার বয়স মাত্র ৩ মাস এবং ইসলামি দল নয়) কী করলো' বা 'ঘরে বসে বড় বড় কথা বলা সহজ'- এ জাতীয় ব্যক্তিগত অপ্রাসঙ্গিক অবান্তর সস্তা পুরান ও অচল মন্তব্য করে কেউ শাক দিয়ে আসল মাছটি ঢাকার হাস্যকর চেষ্টা করবেন না।
দয়া করে বাস্তব ভেবে দেখুন, বাস্তব সংকটময় পরিস্থিতি বোঝার ন্যুনতম জ্ঞানটুকু যাদের আছে, তারা একগুঁয়েমি অহমিকা ও দলান্ধতার বাইরে এসে যৌক্তিক কিছু বলার থাকলে বলুন।
নতুবা ইয়ার্কি ঠাট্টা করতে করতেই চূড়ান্ত সংকট ও পতন ঘিরে ধরবে, বেশি দেরি নেই। ইতিহাসও তাই বলে। )
- কবি মুহিব খান
-----------------------------
* আদালত প্রাঙ্গণে মূর্তি, এক চুলও নড়েনি।
* বাধ্যতামূলক মঙ্গল শোভাযাত্রা, একবার হয়ে গেলে থামানো কঠিন। রঙের হোলি তো শুরু হয়েই গেলো।
* খতীবদের বয়ান নিয়ন্ত্রণ, ওরা মসজিদে ঢুকে অপদস্ত করতেও তৈরি।
* কওমি স্বীকৃতির কৌশলী ফাঁদ, যা পরে বুঝলেও কিছু করার থাকবে না।
* কওমি মাদরাসা ও আলেমদের ইনকামটেক্সের জালে বন্দির নকশা, একদম গলায় এসে উঠা আইনী দড়ি।
* ভারতের সাথে গোলামী চুক্তি, সামনের বিপদ তো কল্পনাও করা কঠিন।
এ দিকে রমজানের আছে মাত্র কিছুদিন।
লক্ষ লক্ষ নেতা কর্মী সমর্থক নিয়ে বিশাল বিশাল ইসলামী শক্তিগুলোর ভূমিকা ও কার্যকারিতা তাহলে এখন কী? ( যাদের ঢাকায় একটি রাত নিরাপদে অবস্থানের সুযোগ নেই, নেই ঢাকা থেকে সর্বশক্তি নিয়ে দুই কদম বের হওয়ারও সামর্থ বা সাহস। অথচ সংখ্যায় কেউ কারও চেয়ে কম মানতে রাজি নয়। নিজ নিজ সংখ্যা, শান-শওকত ও দেশি বিদেশি রওনক নিয়ে গর্ব ও উল্লাসেরও অন্ত নেই।)
ইসলামী রাজনীতিকদের রাজনৈতিক জ্ঞান ও কর্মকৌশল আজ এখানে এসে ব্যার্থ ও অকার্যকর হয়ে থাকলে; এতোদিন ধরে দেশের ইসলাম ও মুসলমানদের এ অবস্থা পর্যন্ত টেনে আনার দায় কার এবং উপায় কী?
( এ প্রশ্নটা সরাসরি আমি তুললেও এটা আমার একার নয়, কোনো নির্দিষ্ট দল বা সংগঠনের প্রতিও নয়, এটি এ দেশের হতাশ ও ভুক্তভোগী তৌহিদী জনতার মনের প্রশ্ন।
সুতরাং 'আপনি নিজে কী করলেন' বা 'আপনার দল (যার বয়স মাত্র ৩ মাস এবং ইসলামি দল নয়) কী করলো' বা 'ঘরে বসে বড় বড় কথা বলা সহজ'- এ জাতীয় ব্যক্তিগত অপ্রাসঙ্গিক অবান্তর সস্তা পুরান ও অচল মন্তব্য করে কেউ শাক দিয়ে আসল মাছটি ঢাকার হাস্যকর চেষ্টা করবেন না।
দয়া করে বাস্তব ভেবে দেখুন, বাস্তব সংকটময় পরিস্থিতি বোঝার ন্যুনতম জ্ঞানটুকু যাদের আছে, তারা একগুঁয়েমি অহমিকা ও দলান্ধতার বাইরে এসে যৌক্তিক কিছু বলার থাকলে বলুন।
নতুবা ইয়ার্কি ঠাট্টা করতে করতেই চূড়ান্ত সংকট ও পতন ঘিরে ধরবে, বেশি দেরি নেই। ইতিহাসও তাই বলে। )
Comment