সুপ্রিম কোর্ডের সামনের থেকে মুর্তি অপসারণ এবং কোরআনের প্রতিক বসানো প্রসঙ্গে-
আলহামদুলিল্লাহ, ছুম্মা আলহামদুল্লিাহ, সুপ্রিম কোর্ডের সামনের থেকে সরানো হয়েছে, বাস্তবিক পক্ষে ৯০% মুসলিমদের দেশে সর্বোচ্ছ আদালতের সামনে মুর্তি স্থাপন করা এটা মুসলিমদের জন্য মানহানি কর একটি বিষয়, তা ছাড়া দ্বীন ইসলামকে বৃদ্দাঙ্গুলি দেখানোর সমতুল্য, যা মুমিনদের দীলে আঘাত করেছে,
আলহামদুলিল্লাহ, সেই গ্রিক মুর্তিটি রমজানের আগেই শরিয়ে ফেলা হয়েছে, আসলেই এটা মু‘মিনদের জন্য অনন্দের একটা বিষয়, কিন্তু এই আনন্দের পিছনে রয়েছে আরেকটি দুশ্চিন্তার বিষয়, তা হচ্ছে, এই মুর্তি সরানোর পিছনে সরকারের বড় একটি সড়যন্ত্র থাকতে পারে, কারণ,গত অল্প কয়েক মাস যাবৎ সরকার কওমি মাদরসার আলেমদের ভিভিন্ন দাবি দাওয়া পুরণের মাধ্যমে কওমি আলেমদেরকে সরকার হাত করতে চাচ্ছে, এই ক্ষেত্রে সরকার অনেকটা সফলও হয়েছে, আর এই ষড়যন্ত্র সবগুলোই শুরু হয়েছে ভারত থেকে আসার পর থেকে, সামরিক চুক্তির উদ্যেশ্যে ইন্ডিয়া গিয়েছিলো প্রধানমন্ত্রি শেখ হাসিনা সেখান থেকে এসেই প্রথমে আলেমদের অনেক বছরের চাওয়া পাওয়া, এবং দাবি কওমি স্বিকৃতি দিয়ে দিয়েছে এই সরকার, যা বিগত কোন সরকারই পারেনি, কিন্তু এই হাসিনা পেরেছে, এর কারণ কি?
ঠিক সেই সিকৃতি দেওয়ার সময় বঙ্গভবনে অালেমরা অরেকটি দাবি করেছিলো, তা হচ্ছে গ্রিক মুর্তি সরানো, হাসিনা নির্দিধায় তাও মেনে নিলো, এই যাবৎ আলেমদের কোন দাবিই এত সহজে মেনে নেয়নি সরকার কিন্তু এবার মেনে নিলো এর কারণ কি>?
অবশ্যই এর পিছনে বড় ধরণের কোন ষড়যন্ত্র রয়েছে, যা আলেমরা এখানো উপলোব্ধি করতে পারছে না,
মুহিব খান একটি উদাহরণ দিয়েছিলো এই সিকৃতি প্রসঙ্গে-
তিনি বলেছিলেন, কুরবানির গরুকে যেমন খুব আদর করে কাছে নিয়ে তারপর হুট করে ফেলে দিয়ে জবাই করে দেওয়া হয়, হয়তবা আলেমদেরকে এই সিকৃতির মাধ্যমে এমন কিছুর দিকেই নিয়ে যাচ্ছে সরকার,
এরই মধ্যদিয়ে বিশেষ করে মূর্তি সরানোর পর থেকে কিছু কিছু ভাইদের কে দেখা যাচ্ছে ফেবুতে বা অফলাইনে তারা বলতেছে যে, সুপ্রিম কোর্ডের সামনে কোরআনের প্রতিক বসানো দরকার, আসলে তারা একটুও ভাবে না যে, এখানে কোরআনের প্রতিক বসানোটা কতটা যুক্তি সঙ্গত?
আমি মনে করি এখানে কোরআনের মুর্তি বসানোটা তখনই যুক্তি সঙ্গত হবে যখন,এই কোর্ড কোরআন এর বিধান অনুযায়ি পরিচালিত হবে, কারণ, এই কোর্ড এখন পরিচালিত হচ্ছে গনতন্ত্র দিয়ে, যা একটি কুফুরি মতবাদ, এর সামনে কোরআনের প্রতিক রাখার উদাহরণটা অনেকটা এরকম হবে যে, কেউ মদের বোতলের উপর সরবতের সিল বা স্টিকার লাগিয়ে দিলো,
মদের বোতলের উপর সরবতের সিল/স্টিকার লাগানোটা যেমন ধোকাবাজি এবং প্রতারণার কাজ হবে, ঠিক যে কোর্ড কুফুরি তন্ত্র মন্ত্র দিয়ে পরিচালিত হচ্ছে তার সামনে কোরআনের প্রতিক বসানোটা দ্বীনে ইসলামের সাথে ধোকাবাজি ও প্রতারণার কাজ হবে, যা কোরআনকে নিয়ে ঠাট্টার সমতুল্য হবে, তেমনি ভাবে কুফুরি সংবিধানে বিসমিল্লাহ লেখা বা বিসমিল্লাহ লেখার মাধমে কুফুরি সংবিদান শুরু করা, এটাও দ্বীনকে নিয়ে টিটকারির শামিল হবে, যেমনি ভাবে কোন ব্যাক্তি বিসমিল্লাহ বলে মদ খাওয়া শুরু করলো,
যে সংবিদানের শুরু শেষ এবং মুলই কুফুরি, তার শুরুতে মিসমিল্লাহ রাখা এবং সেই সংবিদান দ্বারা পরিচালিত কোর্ডের সামনে কোরআনের প্রতিক কি লাভ?
আল্লাহ তা‘আলা আমাদের কে সঠিক বুঝ দান করুক এবং কাফিরদের ষড়যন্ত্র বুঝে তার থেকে সতর্ক থাকার তাওফিক দান করুক আমিন!!
আলহামদুলিল্লাহ, ছুম্মা আলহামদুল্লিাহ, সুপ্রিম কোর্ডের সামনের থেকে সরানো হয়েছে, বাস্তবিক পক্ষে ৯০% মুসলিমদের দেশে সর্বোচ্ছ আদালতের সামনে মুর্তি স্থাপন করা এটা মুসলিমদের জন্য মানহানি কর একটি বিষয়, তা ছাড়া দ্বীন ইসলামকে বৃদ্দাঙ্গুলি দেখানোর সমতুল্য, যা মুমিনদের দীলে আঘাত করেছে,
আলহামদুলিল্লাহ, সেই গ্রিক মুর্তিটি রমজানের আগেই শরিয়ে ফেলা হয়েছে, আসলেই এটা মু‘মিনদের জন্য অনন্দের একটা বিষয়, কিন্তু এই আনন্দের পিছনে রয়েছে আরেকটি দুশ্চিন্তার বিষয়, তা হচ্ছে, এই মুর্তি সরানোর পিছনে সরকারের বড় একটি সড়যন্ত্র থাকতে পারে, কারণ,গত অল্প কয়েক মাস যাবৎ সরকার কওমি মাদরসার আলেমদের ভিভিন্ন দাবি দাওয়া পুরণের মাধ্যমে কওমি আলেমদেরকে সরকার হাত করতে চাচ্ছে, এই ক্ষেত্রে সরকার অনেকটা সফলও হয়েছে, আর এই ষড়যন্ত্র সবগুলোই শুরু হয়েছে ভারত থেকে আসার পর থেকে, সামরিক চুক্তির উদ্যেশ্যে ইন্ডিয়া গিয়েছিলো প্রধানমন্ত্রি শেখ হাসিনা সেখান থেকে এসেই প্রথমে আলেমদের অনেক বছরের চাওয়া পাওয়া, এবং দাবি কওমি স্বিকৃতি দিয়ে দিয়েছে এই সরকার, যা বিগত কোন সরকারই পারেনি, কিন্তু এই হাসিনা পেরেছে, এর কারণ কি?
ঠিক সেই সিকৃতি দেওয়ার সময় বঙ্গভবনে অালেমরা অরেকটি দাবি করেছিলো, তা হচ্ছে গ্রিক মুর্তি সরানো, হাসিনা নির্দিধায় তাও মেনে নিলো, এই যাবৎ আলেমদের কোন দাবিই এত সহজে মেনে নেয়নি সরকার কিন্তু এবার মেনে নিলো এর কারণ কি>?
অবশ্যই এর পিছনে বড় ধরণের কোন ষড়যন্ত্র রয়েছে, যা আলেমরা এখানো উপলোব্ধি করতে পারছে না,
মুহিব খান একটি উদাহরণ দিয়েছিলো এই সিকৃতি প্রসঙ্গে-
তিনি বলেছিলেন, কুরবানির গরুকে যেমন খুব আদর করে কাছে নিয়ে তারপর হুট করে ফেলে দিয়ে জবাই করে দেওয়া হয়, হয়তবা আলেমদেরকে এই সিকৃতির মাধ্যমে এমন কিছুর দিকেই নিয়ে যাচ্ছে সরকার,
এরই মধ্যদিয়ে বিশেষ করে মূর্তি সরানোর পর থেকে কিছু কিছু ভাইদের কে দেখা যাচ্ছে ফেবুতে বা অফলাইনে তারা বলতেছে যে, সুপ্রিম কোর্ডের সামনে কোরআনের প্রতিক বসানো দরকার, আসলে তারা একটুও ভাবে না যে, এখানে কোরআনের প্রতিক বসানোটা কতটা যুক্তি সঙ্গত?
আমি মনে করি এখানে কোরআনের মুর্তি বসানোটা তখনই যুক্তি সঙ্গত হবে যখন,এই কোর্ড কোরআন এর বিধান অনুযায়ি পরিচালিত হবে, কারণ, এই কোর্ড এখন পরিচালিত হচ্ছে গনতন্ত্র দিয়ে, যা একটি কুফুরি মতবাদ, এর সামনে কোরআনের প্রতিক রাখার উদাহরণটা অনেকটা এরকম হবে যে, কেউ মদের বোতলের উপর সরবতের সিল বা স্টিকার লাগিয়ে দিলো,
মদের বোতলের উপর সরবতের সিল/স্টিকার লাগানোটা যেমন ধোকাবাজি এবং প্রতারণার কাজ হবে, ঠিক যে কোর্ড কুফুরি তন্ত্র মন্ত্র দিয়ে পরিচালিত হচ্ছে তার সামনে কোরআনের প্রতিক বসানোটা দ্বীনে ইসলামের সাথে ধোকাবাজি ও প্রতারণার কাজ হবে, যা কোরআনকে নিয়ে ঠাট্টার সমতুল্য হবে, তেমনি ভাবে কুফুরি সংবিধানে বিসমিল্লাহ লেখা বা বিসমিল্লাহ লেখার মাধমে কুফুরি সংবিদান শুরু করা, এটাও দ্বীনকে নিয়ে টিটকারির শামিল হবে, যেমনি ভাবে কোন ব্যাক্তি বিসমিল্লাহ বলে মদ খাওয়া শুরু করলো,
যে সংবিদানের শুরু শেষ এবং মুলই কুফুরি, তার শুরুতে মিসমিল্লাহ রাখা এবং সেই সংবিদান দ্বারা পরিচালিত কোর্ডের সামনে কোরআনের প্রতিক কি লাভ?
আল্লাহ তা‘আলা আমাদের কে সঠিক বুঝ দান করুক এবং কাফিরদের ষড়যন্ত্র বুঝে তার থেকে সতর্ক থাকার তাওফিক দান করুক আমিন!!
Comment