অন্য দেশে সংখ্যালঘু, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু
এ লেখাটা লেখার প্রসঙ্গটা হলো ঈদের ছুটি। সম্প্রতি ঈদের ছুটির প্রসঙ্গ আসতে বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মুসলমানদের ঈদের ছুটি বৃদ্ধি করলে, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানদেরও ধর্মীয় উতসবের ছুটি বৃদ্ধি করে ৩ দিন করতে হবে।
এ কথাটা শুনেই আমার শেখ হাসিনা পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের একটা স্ট্যাটাস মনে পড়লো। সম্ভবত গত বছর কোরবানীর ঈদের সময় জয় একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলো আমেরিকা থেকে। তিনি বলেছিলেন- আজ এখানে ঈদের দিন, আর আমার মেয়ের স্কুল খোলা। এখানে ঈদের ছুটি দেয়া হয় না। বলাবাহুল্য বাংলাদেশে যত খ্রিস্টান আছে তার বহুগুন বেশি মুসলমান আছে আমেরিকায়, কিন্তু তারপরও সেখানে সংখ্যালঘু বলে মূল্যায়ন করা হয় না মুসলমানদের। আবশ্যিক ছুটি তো দূরের কথা, ঐচ্ছিক ছুটিও দেয়া হয় না। গত কয়েকদিন আগে ভারতের উত্তর প্রদেশে মূখ্যমন্ত্রী হয়েছে সন্ত্রাসী আদিত্যনাথ। উত্তর প্রদেশের বিরাজ জনগোষ্ঠী মুসলমান, অথচ ক্ষমতা পেয়েই মিলাদুন্নবী, জুমাতুল বিদা সহ ১৭ সরকারি ছুটি বাতিল করে আদিত্যনাত। (http://bit.ly/2tmXY0N) ২০১৫ সালে কোরবানীর ঈদের দিন পশ্চিমবঙ্গের কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন ৪৯টি প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষার শিডিউল ফেলানো হয়।
চীন, মায়ানমার, জাপান, থাইল্যান্ডে অনেক মুসলমান থাকলেও সেখানে ছুটি (আবশ্যিক বা ঐচ্ছিক) তালিকায় মুসলমানদের একটি দিবসও রাখা হয়নি।
আপনি কথিত উন্নত দেশের কথা বলেন, বড় গণতান্ত্রিক দেশের কথা বলেন, সব জায়গায় ঐ একই গান- ``এমন দেশটি কোথাও খুজে পাবে না নাকো তুমি‘‘---- মানে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দু-খ্রিস্টান-বৌদ্ধদের ৩ দিন করে সরকারি ছুটি দিতে হবে, কিন্তু অন্যদেশগুলোতে সংখ্যালঘু অধিকারের ছিটেফোটাও দেখা যাবে না। আরো সহজভাষায় বলতে- বাংলাদেশ হচ্ছে সংখ্যালঘুদের স্বর্গরাজ্য, আর সংখ্যাগুরুতের নরক, সংখ্যাগুরুরা এখানে নিয়মিত অত্যাচারিত হয়ে থাকে।
এ লেখাটা লেখার প্রসঙ্গটা হলো ঈদের ছুটি। সম্প্রতি ঈদের ছুটির প্রসঙ্গ আসতে বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মুসলমানদের ঈদের ছুটি বৃদ্ধি করলে, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানদেরও ধর্মীয় উতসবের ছুটি বৃদ্ধি করে ৩ দিন করতে হবে।
এ কথাটা শুনেই আমার শেখ হাসিনা পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের একটা স্ট্যাটাস মনে পড়লো। সম্ভবত গত বছর কোরবানীর ঈদের সময় জয় একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলো আমেরিকা থেকে। তিনি বলেছিলেন- আজ এখানে ঈদের দিন, আর আমার মেয়ের স্কুল খোলা। এখানে ঈদের ছুটি দেয়া হয় না। বলাবাহুল্য বাংলাদেশে যত খ্রিস্টান আছে তার বহুগুন বেশি মুসলমান আছে আমেরিকায়, কিন্তু তারপরও সেখানে সংখ্যালঘু বলে মূল্যায়ন করা হয় না মুসলমানদের। আবশ্যিক ছুটি তো দূরের কথা, ঐচ্ছিক ছুটিও দেয়া হয় না। গত কয়েকদিন আগে ভারতের উত্তর প্রদেশে মূখ্যমন্ত্রী হয়েছে সন্ত্রাসী আদিত্যনাথ। উত্তর প্রদেশের বিরাজ জনগোষ্ঠী মুসলমান, অথচ ক্ষমতা পেয়েই মিলাদুন্নবী, জুমাতুল বিদা সহ ১৭ সরকারি ছুটি বাতিল করে আদিত্যনাত। (http://bit.ly/2tmXY0N) ২০১৫ সালে কোরবানীর ঈদের দিন পশ্চিমবঙ্গের কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন ৪৯টি প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষার শিডিউল ফেলানো হয়।
চীন, মায়ানমার, জাপান, থাইল্যান্ডে অনেক মুসলমান থাকলেও সেখানে ছুটি (আবশ্যিক বা ঐচ্ছিক) তালিকায় মুসলমানদের একটি দিবসও রাখা হয়নি।
আপনি কথিত উন্নত দেশের কথা বলেন, বড় গণতান্ত্রিক দেশের কথা বলেন, সব জায়গায় ঐ একই গান- ``এমন দেশটি কোথাও খুজে পাবে না নাকো তুমি‘‘---- মানে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দু-খ্রিস্টান-বৌদ্ধদের ৩ দিন করে সরকারি ছুটি দিতে হবে, কিন্তু অন্যদেশগুলোতে সংখ্যালঘু অধিকারের ছিটেফোটাও দেখা যাবে না। আরো সহজভাষায় বলতে- বাংলাদেশ হচ্ছে সংখ্যালঘুদের স্বর্গরাজ্য, আর সংখ্যাগুরুতের নরক, সংখ্যাগুরুরা এখানে নিয়মিত অত্যাচারিত হয়ে থাকে।
Comment