Announcement

Collapse
No announcement yet.

Bengali Translation || আল-কায়েদার পক্ষ থেকে মুসলিম উম্মাহ এবং ফিলিস্তিনে বসবাসরত বীর জনগণের প্রতি বার্তা

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • Bengali Translation || আল-কায়েদার পক্ষ থেকে মুসলিম উম্মাহ এবং ফিলিস্তিনে বসবাসরত বীর জনগণের প্রতি বার্তা

    مؤسسة النصر
    আন নাসর মিডিয়া
    An Nasr Media


    تـُــقدم
    পরিবেশিত
    Presents


    الترجمة البنغالية
    বাংলা অনুবাদ
    Bengali Translation

    بعنوان:
    শিরোনাম:
    Titled

    رسالة من قاعدة الجهاد إلى أمتنا المسلمة وشعبنا البطل في فلسطين
    26 محرم 1423هـ الموافق 09 إبريل 2002م

    আল-কায়েদার পক্ষ থেকে
    মুসলিম উম্মাহ এবং ফিলিস্তিনে
    বসবাসরত বীর জনগণের প্রতি বার্তা
    ২৬ মুহাররম ১৪২৩হি, ০৯ এপ্রিল ২০০২ইং

    A message from Al-Qaeda to the Muslim Ummah and heroic palestinian people
    26 Muharram 1423H, 09 April 2002




    بِسْمِ اللّٰهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ
    الحمد لله رب العالمين والصلاة والسلام على المبعوث رحمة للعالمين نبي الرحمة ونبي الملحمة الضحوك القتال محمد بن عبد لله ومن تبعه بإحسان إلى يوم الدين
    সমস্ত প্রশংসা বিশ্বজাহানের রব আল্লাহর। দরূদ ও সালাম বর্ষিত হোক বিশ্বজগতের প্রতি প্রেরিত রহমতের নবী, মালহামার নবী মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর এবং কিয়ামত পর্যন্ত তাঁর পদাঙ্ক অনুসারীদের উপর। আল্লাহ তাআলা বলেন,
    وَلَا تَحْسَبَنَّ الَّذِينَ قُتِلُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ أَمْوَاتًا ۚ بَلْ أَحْيَاءٌ عِندَ رَبِّهِمْ يُرْزَقُونَ﴿١٦٩﴾‏ فَرِحِينَ بِمَا آتَاهُمُ اللَّهُ مِن فَضْلِهِ وَيَسْتَبْشِرُونَ بِالَّذِينَ لَمْ يَلْحَقُوا بِهِم مِّنْ خَلْفِهِمْ أَلَّا خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلَا هُمْ يَحْزَنُونَ﴿١٧٠﴾‏ ۞ يَسْتَبْشِرُونَ بِنِعْمَةٍ مِّنَ اللَّهِ وَفَضْلٍ وَأَنَّ اللَّهَ لَا يُضِيعُ أَجْرَ الْمُؤْمِنِينَ﴿١٧١﴾‏ الَّذِينَ اسْتَجَابُوا لِلَّهِ وَالرَّسُولِ مِن بَعْدِ مَا أَصَابَهُمُ الْقَرْحُ ۚ لِلَّذِينَ أَحْسَنُوا مِنْهُمْ وَاتَّقَوْا أَجْرٌ عَظِيمٌ﴿١٧٢﴾‏ الَّذِينَ قَالَ لَهُمُ النَّاسُ إِنَّ النَّاسَ قَدْ جَمَعُوا لَكُمْ فَاخْشَوْهُمْ فَزَادَهُمْ إِيمَانًا وَقَالُوا حَسْبُنَا اللَّهُ وَنِعْمَ الْوَكِيلُ﴿١٧٣﴾‏فَانقَلَبُوا بِنِعْمَةٍ مِّنَ اللَّهِ وَفَضْلٍ لَّمْ يَمْسَسْهُمْ سُوءٌ وَاتَّبَعُوا رِضْوَانَ اللَّهِ ۗ وَاللَّهُ ذُو فَضْلٍ عَظِيمٍ ﴿١٧٤﴾‏ إِنَّمَا ذَٰلِكُمُ الشَّيْطَانُ يُخَوِّفُ أَوْلِيَاءَهُ فَلَا تَخَافُوهُمْ وَخَافُونِ إِن كُنتُم مُّؤْمِنِينَ ﴿١٧٥﴾‏ وَلَا يَحْزُنكَ الَّذِينَ يُسَارِعُونَ فِي الْكُفْرِ ۚ إِنَّهُمْ لَن يَضُرُّوا اللَّهَ شَيْئًا ۗ يُرِيدُ اللَّهُ أَلَّا يَجْعَلَ لَهُمْ حَظًّا فِي الْآخِرَةِ ۖ وَلَهُمْ عَذَابٌ عَظِيمٌ ﴿١٧٦﴾‏ إِنَّ الَّذِينَ اشْتَرَوُا الْكُفْرَ بِالْإِيمَانِ لَن يَضُرُّوا اللَّهَ شَيْئًا وَلَهُمْ عَذَابٌ أَلِيمٌ ﴿١٧٧﴾‏ وَلَا يَحْسَبَنَّ الَّذِينَ كَفَرُوا أَنَّمَا نُمْلِي لَهُمْ خَيْرٌ لِّأَنفُسِهِمْ ۚ إِنَّمَا نُمْلِي لَهُمْ لِيَزْدَادُوا إِثْمًا ۚ وَلَهُمْ عَذَابٌ مُّهِينٌ ﴿١٧٨﴾‏ مَّا كَانَ اللَّهُ لِيَذَرَ الْمُؤْمِنِينَ عَلَىٰ مَا أَنتُمْ عَلَيْهِ حَتَّىٰ يَمِيزَ الْخَبِيثَ مِنَ الطَّيِّبِ ۗ وَمَا كَانَ اللَّهُ لِيُطْلِعَكُمْ عَلَى الْغَيْبِ وَلَٰكِنَّ اللَّهَ يَجْتَبِي مِن رُّسُلِهِ مَن يَشَاءُ ۖ فَآمِنُوا بِاللَّهِ وَرُسُلِهِ ۚ وَإِن تُؤْمِنُوا وَتَتَّقُوا فَلَكُمْ أَجْرٌ عَظِيمٌ ﴿١٧٩﴾‏
    অর্থঃ “আর যারা আল্লাহর রাহে নিহত হয়, তাদেরকে তুমি কখনো মৃত মনে করো না। বরং তারা নিজেদের পালনকর্তার নিকট জীবিত ও জীবিকাপ্রাপ্ত। (169) আল্লাহ নিজের অনুগ্রহ থেকে যা দান করেছেন তার প্রেক্ষিতে তারা আনন্দ উদযাপন করছে। আর যারা এখনও তাদের কাছে এসে পৌঁছেনি তাদের পেছনে তাদের জন্যে আনন্দ প্রকাশ করে। কারণ, তাদের কোন ভয় ভীতিও নেই এবং কোন চিন্তা ভাবনাও নেই। (170) আল্লাহর নেয়ামত ও অনুগ্রহের জন্যে তারা আনন্দ প্রকাশ করে এবং তা এভাবে যে, আল্লাহ, ঈমানদারদের শ্রমফল বিনষ্ট করেন না। (171) যারা আহত হয়ে পড়ার পরেও আল্লাহ এবং তাঁর রসূলের নির্দেশ মান্য করেছে, তাদের মধ্যে যারা সৎ ও পরহেযগার, তাদের জন্য রয়েছে মহান সওয়াব। (172) যাদেরকে লোকেরা বলেছে যে, তোমাদের সাথে মোকাবেলা করার জন্য লোকেরা সমাবেশ করেছে বহু সাজ-সরঞ্জাম; তাদের ভয় কর। তখন তাদের বিশ্বাস আরও দৃঢ়তর হয়ে যায় এবং তারা বলে, আমাদের জন্য আল্লাহই যথেষ্ট; কতই না চমৎকার কামিয়াবীদানকারী। (173) অতঃপর ফিরে এল মুসলমানরা আল্লাহর অনুগ্রহ নিয়ে, তদের কিছুই অনিষ্ট হলো না। তারপর তারা আল্লাহর ইচ্ছার অনুগত হল। বস্তুতঃ আল্লাহর অনুগ্রহ অতি বিরাট। (174) এরা যে রয়েছে, এরাই হলে শয়তান, এরা নিজেদের বন্ধুদের ব্যাপারে ভীতি প্রদর্শন করে। সুতরাং তোমরা তাদের ভয় করো না। আর তোমরা যদি ঈমানদার হয়ে থাক, তবে আমাকে ভয় কর। (175) আর যারা কুফরের দিকে ধাবিত হচ্ছে তারা যেন তোমাদিগকে চিন্তাম্বিত করে না তোলে। তারা আল্লাহ তা’আলার কোন কিছুই অনিষ্ট সাধন করতে পারবে না। আখেরাতে তাদেরকে কোন কল্যাণ দান না করাই আল্লাহর ইচ্ছা। বস্তুতঃ তাদের জন্যে রয়েছে মহা শাস্তি। (176) যারা ঈমানের পরিবর্তে কুফর ক্রয় করে নিয়েছে, তারা আল্লাহ তা’আলার কিছুই ক্ষতিসাধন করতে পারবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি। (177) কাফেররা যেন মনে না করে যে আমি যে, অবকাশ দান করি, তা তাদের পক্ষে কল্যাণকর। আমি তো তাদেরকে অবকাশ দেই যাতে করে তারা পাপে উন্নতি লাভ করতে পারে। বস্তুতঃ তাদের জন্য রয়েছে লাঞ্ছনাজনক শাস্তি। (178) নাপাককে পাক থেকে পৃথক করে দেয়া পর্যন্ত আল্লাহ এমন নন যে, ঈমানদারগণকে সে অবস্থাতেই রাখবেন যাতে তোমরা রয়েছ, আর আল্লাহ এমন নন যে, তোমাদিগকে গায়বের সংবাদ দেবেন। কিন্তু আল্লাহ স্বীয় রসূল গণের মধ্যে যাকে ইচ্ছা বাছাই করে নিয়েছেন। সুতরাং আল্লাহর ওপর এবং তাঁর রসূলগণের ওপর তোমরা প্রত্যয় স্থাপন কর। বস্তুতঃ তোমরা যদি বিশ্বাস ও পরহেযগারীর ওপর প্রতিষ্ঠিত থেকে থাক, তবে তোমাদের জন্যে রয়েছে বিরাট প্রতিদান (179) (সুরা আল ইমরান ৩:১৬৯-১৭৯)
    শুরুতেই আমরা পূর্ণ নিশ্চয়তার সাথে জানাচ্ছি যে, শায়খ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ (যখন এই বার্তা দেয়া হচ্ছে তখন তিনি নিরাপদ ও সুস্থ ছিলেন। অতঃপর তিনি ২০১১ সালে শহীদ হন) নিরাপদ ও সুস্থ আছেন। এবং পরবর্তী অপারেশনের জন্য মুজাহিদ ভাইদের সাথে নিজেকে প্রস্তুত করে নিচ্ছেন।
    ومن لم يشكر الناس لم يشكر الله
    যে মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ নয়, সে আল্লাহ তাআলার প্রতিও কৃতজ্ঞ নয়
    আল-কায়েদা’ কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছে ঐ ব্যক্তিদের প্রতি, যারা নিজেদের জান-মাল, দোয়া এবং বিবৃতির মাধ্যমে তাদের প্রতি সাহায্য-সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল। বিশেষ করে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি আফগানিস্তান এবং পাকিস্তানের জনগণের প্রতি। কেননা তারা আমাদের জন্য তাদের সীমান্ত এবং ঘর-বাড়ি উন্মুক্ত করে দিয়েছিল তাদের বাচ্চাদের আগে আমাদের খেতে দিয়েছিল। সেই সাথে আমাদের থাকা এবং পরিধেয় বস্ত্রেরও ব্যবস্থা করে দিয়েছিল। সুতরাং আল্লাহ তাআলা তাদেরকে মুজাহিদ ভাইদের সাহায্য-সহযোগিতা এবং তাদের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করার বদৌলতে উত্তম প্রতিদান দান করুন দুনিয়া এবং আখিরাতে সম্মানিত করুনএ সম্মান তাদের প্রাপ্য। আর কেনই বা তা হবে না?- তারা তো সেই উপজাতি, যাদের সুউচ্চ পাহাড়গুলোর পাথরের আঘাতে ইতিপূর্বে ব্রিটিশ সাম্রাজ্য টুকরো টুকরো হয়ে গিয়েছিল।
    হে প্রিয় উম্মাহ!
    আপনারা ব্যথিত হবেন না, প্রশান্ত চিত্তে থাকুন। কারণ আফগানে যা ঘটেছে সেটাতো সামান্য হোঁচটের ন্যায়, আল্লাহর অনুগ্রহে তা অচিরেই দূর হয়ে যাবে। জেনে রাখুন, আপনার সন্তানেরা তাদের প্রতিশ্রুতির ব্যাপারে ইস্পাত কঠিন। তারা তাদের তরবারিকে নতুন করে শানিয়ে নিচ্ছে, যাতে নিজের জীবনকে বাজি রেখে দুর্বার গতিতে এগিয়ে যেতে পারে তারা কেবল আল্লাহর কাছেই নির্ধারিত সাওয়াব প্রত্যাশী। তাদের স্লোগান;
    ركبنا الصعاب لبسنا الصمود ֍لنرفع لواءً يسود الوجود
    চড়াই উতরাই পেরিয়ে আমরা চলছি এগিয়ে; ধারি না কারো ধার।
    তাওহীদের ঝাণ্ডা উঁচিয়ে আলোকিত করব এ ধরা।
    সুতরাং যার সন্তানকে আল্লাহ এই বরকতময় কাজের জন্য নির্বাচন করেছেন এবং ক্রুসেড যুদ্ধে যিনি শাহাদাত এর সৌভাগ্য অর্জন করেছেন, তিনি সুসংবাদ গ্রহণ করুন। কেননা তাদের প্রত্যেকের জন্যই রয়েছে দু'জন শহীদের সমান পুরস্কার। বরকতময় তিনি, যার পুরো দেহ আঘাতে জর্জরিত হয়েছে কেননা এই আঘাতগুলো কেবলই মর্যাদা বুলন্দ করে এবং পাপ মোচন করেতবে যারা শত্রুর জিঞ্জিরে আবদ্ধ হয়ে আছে, আমরা তাদের জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি এবং তাদেরকে এই অঙ্গীকার দিচ্ছি যে, আমরা অবশ্যই তাদের উদ্ধারের ব্যাপারে অপারেশন অব্যাহত রাখবো। আর তা প্রত্যেক সামর্থ্যবান মুসলমানের উপর আবশ্যক। সুতরাং আপনারা এ বিষয়ে নিশ্চিন্ত থাকুন। আর সান্ত্বনা তো ওই সমস্ত ব্যক্তির জন্য, যারা শাহাদাতের বাজারে আত্মবিলীন হয়ে গিয়েছেন কিন্তু শাহাদাতের ছায়ায় এখনো যেতে পারেননি বিধায় অন্য বাজারে শাহাদাতের আশায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন।
    হে মুসলিম উম্মাহ!
    আপনারা শুনে খুশি হবেন যে, আল্লাহ তাআলার অশেষ মেহেরবানিতে বর্তমান পরিস্থিতি এবং প্রেক্ষাপটের সাথে খাপ খায় এমন একটি সুশৃঙ্খল জিহাদী কার্যক্রম প্রস্তুত করতে আমরা সক্ষম হয়েছি। তবে আমরা আফগানিস্তানে যে বিপর্যয়ের শিকার হয়েছি, তা কখনোই আমাদেরকে আমাদের লক্ষ্যবস্তু থেকে এক চুলও সরাতে পারবেনা। আপনাদের সন্তানেরা আল-কায়েদার (কায়িদাতুল জিহাদ) সন্তান। তারা সামনের দিনগুলোর মোকাবেলার জন্য নিজেদেরকে প্রস্তুত করে রেখেছে। তারা যতক্ষণ পর্যন্ত না বিজয় অর্জন করে অথবা শাহাদাতের অমীয় সুধা পান করে, ততক্ষণ পর্যন্ত তারা যতই আঘাতপ্রাপ্ত হোক, পরিস্থিতি তাদেরকে যতই চাপে ফেলুক, তারা কোন বিষয়ে সুস্থির সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না।
    وَمَا هَٰذِهِ الْحَيَاةُ الدُّنْيَا إِلَّا لَهْوٌ وَلَعِبٌ ۚ وَإِنَّ الدَّارَ الْآخِرَةَ لَهِيَ الْحَيَوَانُ ۚ لَوْ كَانُوا يَعْلَمُونَ﴿٦٤﴾
    অর্থঃ “এই পার্থিব জীবন ক্রীড়া-কৌতুক বৈ তো কিছুই নয়। পরকালের গৃহই প্রকৃত জীবন; যদি তারা জানত।” (সূরা আনকাবুত ২৯:৬৪)
    এ বার্তায় আরেকটা বিষয় স্পষ্ট করে দিতে চাচ্ছি; সেটা হল, আমেরিকার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী আমাদের বিপর্যয় এবং তাদের বিজয় সম্পর্কে যে ঘোষণা দিয়েছে তা ৯০% ই মিথ্যা এবং বানোয়াট। এ বিষয়টিও জানা থাকা দরকার যে, ক্রুসেড যুদ্ধে যে সমস্ত মুজাহিদ অংশগ্রহণ করেছেন, তাদের সংখ্যা ক্রুসেডারদের ঘোষণার চেয়েও অনেক কম। কারণ এ অপারেশনে বেশি সংখ্যক মুজাহিদের প্রয়োজন ছিল না! কিন্তু আমাদের সংখ্যা তাদের চর্মচক্ষুতে আল্লাহর অনুগ্রহে অধিক হারে প্রকাশ পেয়েছে।
    হে উম্মাহ!
    জেনে রাখুন, আমাদের শহীদ মুজাহিদ ভাইয়েরা (তাদের ব্যাপারে আমাদের এমনই ধারণা তবে আমরা তাদেরকে আল্লাহর কাছে সোপর্দ করলাম) ক্রুসেডার এবং মুরতাদের সংখ্যার চার ভাগের এক ভাগও হবে না। আল্লাহ তাআলার অশেষ মেহেরবানিতে যুদ্ধের সূচনাতেই আমরা তাদের উভয়পক্ষের প্রায় ছয় হাজারের মতো জাহান্নামে পাঠিয়েছি। কিন্তু আল্লাহর শুকরিয়া তারা মুজাহিদদের এই পরিমাণের চার ভাগের একভাগও শহীদ করতে পারেনি এদের মধ্যে আরবদের সংখ্যা এক-দশমাংশ অথবা এর চেয়েও সামান্য কিছু বেশি। যদিও আমাদের আর শত্রুদের মাঝে সক্ষমতা, সরঞ্জাম, সমর্থন, এবং সমন্বয় এর ক্ষেত্রে ছিল বড় ধরনের ব্যবধান। তবে আমরা এখনো যুদ্ধের সূচনা লগ্নেই রয়েছি এবং আমাদের সামনে অনেক চড়াই-উৎরাই এখনো বাকি রয়েছে।
    وَسَيَعْلَمُ الَّذِينَ ظَلَمُوا أَيَّ مُنقَلَبٍ يَنقَلِبُونَ
    অর্থঃ “নিপীড়নকারীরা শীঘ্রই জানতে পারবে তাদের গন্তব্যস্থল কিরূপ।” (সূরা শুআরা ২৬:২২৭)
    হে হোয়াইট হাউস সরকার!
    তোমাদের ভুলে গেলে চলবে না- তোমাদের সৈন্যরা আদন থেকে জান নিয়ে পালিয়েছে সোমালিয়ায় তারা পরাজয় বরণ করেছে এমনকি কেনিয়া ও তানজানিয়ায় তাদেরকে পায়ের আঘাতে পিষ্ট করা হয়েছে
    তোমরা আদনে বড় ধরনের বিপর্যয়ের শিকার হয়েছিলে। এমনকি তোমাদের ঘর খোদ নিউইয়র্ক এবং ওয়াশিংটনেই তোমাদেরকে বিপর্যয়ের গ্লানি বইতে হয়েছে। আর এই সকল কিছুই একমাত্র আল্লাহর অনুগ্রহে মুসলিম উম্মাহর বীরপুরুষদের পক্ষ থেকে। আর কল্যাণের এই বারিধারা উম্মতের মাঝে অব্যাহত থাকবে। সামনের দিনগুলো অবশ্যই প্রমাণ করবে যে, তোমরা কখনোই মুসলিম উম্মাহর এই বীরপুরুষদের হাত থেকে পলায়ন করতে পারবে না; তোমাদের স্বেচ্ছাচার যতই দীর্ঘ হোক না কেন এবং তোমাদের অপকর্ম যতই ভারী হোক না কেন।
    তোমাদের জনগণের সাথে তোমাদের আচার-আচরণ, আল্লাহ তাআলার এই কথারই প্রতিচ্ছবি,
    فَاسْتَخَفَّ قَوْمَهُ فَأَطَاعُوهُ ۚ إِنَّهُمْ كَانُوا قَوْمًا فَاسِقِينَ﴿٥٤﴾‏
    অর্থঃ “অতঃপর সে তার সম্প্রদায়কে বোকা বানিয়ে দিল, ফলে তারা তার কথা মেনে নিল। নিশ্চয় তারা ছিল পাপাচারী সম্প্রদায়।” (সূরা যুখরুফ ৪৩:৫৪)
    আমেরিকার জনগণ এটা ভালো করে জেনে রাখুক এবং তারা নিশ্চিত থাকুক যে, আমরা তাদের জন্য ওঁৎ পেতে আছি। আর আমেরিকার সরকার কাঠামো, তা তো আমেরিকার জনগণের সৃষ্টি এবং সে তাদের থেকেই এবং তাদের জন্যই কাজ করে যাচ্ছে। এমনিভাবে ফিলিস্তিনেও ইহুদী সম্প্রদায়েরা। আমরাও আমাদের প্রতিশ্রুতির উপর অটল-অবিচল রয়েছি, যা আমরা এবং শায়খ উসামা রহিমাহুল্লাহ আল্লাহর সাথে করেছেন এই প্রতিশ্রুতি কোনো মানুষের সাথে নয়।
    “যতক্ষণ না আমরা ফিলিস্তিনে শান্তি এবং নিরাপত্তার সাথে বসবাস করতে পারি, সমস্ত কাফের বাহিনী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ভূমি থেকে বের না হবে, আমাদের সকল সন্তানেরা আমেরিকা এবং কুবা জেলখানা থেকে বের না হয়ে আসবে, মুসলিম উম্মাহ তার পরিপূর্ণ সম্মান গৌরব ফিরে না পাবে এবং তাওহীদের ঝাণ্ডা পুরো বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত হবে এবং বিশ্বকে শাসন না করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত আমেরিকা এবং আমেরিকাতে বসবাসরত জনগণ কখনোই শান্তি এবং সুখের কল্পনা করতে পারে না
    কেবল লাঞ্ছিত এবং ধিকৃত ব্যক্তিই এর বিরোধিতা করবে।
    আর যে সমস্ত ব্যক্তিবর্গ, দল, শাসক ক্রুসেডারদের পতাকার অধীনে থেকে তাদেরকে সাহায্য করছে, তাদের তাবেদারি করছে, তারা জেনে রাখুক তাদের পরাজয়ের ঘণ্টা অচিরেই বেজে উঠবে। সুতরাং তারা যেন কেবল নিজেদেরকেই দোষারোপ করে। তারা এমন জাতি যারা দুনিয়ার বিনিময়ে তাদের আখিরাতকে বিক্রি করে দিয়েছে তারা তাদের জাতির সাথে প্রতারণা করেছে এই জাতি এ সকল দল বা ব্যক্তি থেকে মুক্ত।
    ফিলিস্তিন জিহাদের বীরপুরুষেরা ইহুদীদেরকে নাকে খত দিতে বাধ্য করেছে পরিস্থিতি বেগতিক দেখে ইহুদীরা সন্ধি চুক্তিতে বাধ্য হয়েছে। জেনে রাখুন, আরব শাসকেরা সাম্প্রতিককালে বৈরুতে যে সম্মেলন করেছে, তা কেবল তাদের ব্যর্থতারই ইঙ্গিত বহন করে তাদের ঘুণে ধরা ক্ষমতার প্রতিচ্ছবি উন্মোচন করে। এই শীর্ষ সম্মেলনের মাধ্যমে তারা শ্যারন এবং বামপন্থিদের জন্য বীর ফিলিস্তিনি জনগণকে ছুরিকাঘাত করার রাস্তা আরও খুলে দিয়েছেআর এভাবেই মুসলিম সম্প্রদায়ের চেতনা উদ্দীপনাকে নিঃশেষ করে দিতে চাচ্ছে এবং তাদের সাহায্যে অন্তরাল হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
    এই ভূখণ্ডে ইহুদীদের ভবিষ্যৎকে তারা পাকাপোক্ত করছে। আজ মুসলিমদের ভূখণ্ডগুলোতে ইহুদীদের পতাকাগুলো পতপত করে উড়ছে। আমাদের মুজাহিদ ভাইয়েরা জিহাদের ওই উপত্যকায় থেকে কাজ করে যাচ্ছেন, যার দিগন্তগুলো শহীদের পবিত্র রক্তে সুবাসিত হয়ে আছে। নিশ্চয়ই ফিলিস্তিনি জনগণ এই বীর পুরুষদেরকে তৈরি করেছেনপক্ষান্তরে আরব শাসকরা আমেরিকা এবং ইহুদীদের হয়ে কাজ করছে যেন নিজেদের মসনদ এবং কর্তৃত্ব টিকিয়ে রাখতে পারে। যারা নিজেদের রাজত্বকে টিকিয়ে রাখতে কেবল আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করে তাদের পক্ষ থেকে ইহুদী এবং আমেরিকার কপালে কেবল তরবারিই রয়েছে। নিশ্চয়ই এই বীর জনগোষ্ঠী এবং তার প্রতি সমর্থিত মুসলিম জনগোষ্ঠীরাই ফিলিস্তিনের জিহাদের প্রতিনিধিত্ব করে।
    যারা শহীদানের রক্তকে সামান্য মূল্যের বিনিময়ে অদল বদল করতে চায় এবং এর দ্বারা মোখলেছানা হৃদয়গুলোকে ক্ষতিপূরণের নামে অনুভূতিহীন করে দিতে চায় তাদেরকে আপনারা জানিয়ে দিন, শহীদানের রক্ত এবং রূহ কখনো ক্রয়-বিক্রয় করা হয় না এগুলো দরদামের অনেক ঊর্ধ্বে। তাদের রক্তের বিনিময় হবে তো শুধু ইহুদীদের আত্মসমর্পণ অথবা তারা এবং তাদের মিত্রদের ধ্বংস।
    তাবেদার শাসকেরা নিজ জনগণকে শ্বাসরুদ্ধ করে রেখেছে এবং তাদেরকে নির্মূল করার জন্য তাদের গুণ্ডা বাহিনীকে লেলিয়ে দিয়েছেঅথচ এ শাসকদের জন্য করণীয় ছিল নিজেদের সৈন্য বাহিনীকে নতুন করে গঠন করা এবং উম্মাহর এই দুর্দিনে তাদেরকে প্রস্তুত করে রাখা। অথচ তারাই নিজেদের রাজত্বকে টিকিয়ে রাখার জন্য, উম্মাহর সম্পদকে অকাতরে নষ্ট করে যাচ্ছে। জনগণকে তাদের শরীয়ত বিধিবদ্ধ হক এবং স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত করছে।



    সুতরাং হে প্রিয় উম্মাহ!
    আমরা আপনাদেরকে অনুরোধ করছি, ফিলিস্তিনে এই বরকতময় জিহাদ অব্যাহত রাখার জন্য আপনারা আপনাদের ধন-সম্পদ, অস্ত্র-শস্ত্র এবং বীরপুরুষদেরকে দিয়ে পরিপূর্ণ সমর্থনে এগিয়ে আসুন। এই বিষয়টা মাথায় রাখবেন যে, জিহাদ ফিলিস্তিনের আশেপাশে সকলের উপরই ফরযে আইন। তারা যদি দখলদার শত্রুকে প্রতিহত করতে না পারে এবং তাদের সীমানা রক্ষায় ব্যর্থ হয়, তাহলে অন্য সকল উম্মাহর ঘাড়ে এই দায়িত্ব অর্পিত হবে।
    হে মুসলিম উম্মাহ!
    ভুলে যান কে আপনার শাসক! পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙ্গে ফেলুন। কাঁটাতারের সীমানাগুলো গুড়িয়ে দিন। সামনের দিকে এগিয়ে চলুন। একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির প্রত্যাশা করুন। আল্লাহর অসন্তুষ্টি এবং প্রতিশোধের ব্যাপারে ভয় করুন।
    প্রকৃত বীর তো সেই মুজাহিদ, যে আল্লাহর রাস্তায় পাহারায় নিয়োজিত। আল্লাহ তাআলা তাঁর ব্যাপারে এবং মুমিনদের ব্যাপারে বলেন,
    يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا اصْبِرُوا وَصَابِرُوا وَرَابِطُوا وَاتَّقُوا اللَّهَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ﴿٢٠٠﴾‏
    অর্থঃ “হে ঈমানদানগণ! ধৈর্য্য ধারণ কর এবং মোকাবেলায় দৃঢ়তা অবলম্বন কর। আর আল্লাহকে ভয় করতে থাক যাতে তোমরা তোমাদের উদ্দেশ্য লাভে সমর্থ হতে পার।” (সূরা আলে ইমরান ০৩:২০০)
    ফিলিস্তিনের সম্মানিত ভূখণ্ডে আবার দেখা হবে।


    আল-কায়েদা
    ২৬ মুহাররম ১৪২৩ হি, ০৯ এপ্রিল ২০০২ ইং,

    ***


    للقرائة المباشرة والتحميل
    সরাসরি পড়ুন ও ডাউনলোড করুন
    For Direct Reading and Downloading









    روابط بي دي اب
    PDF (420 KB)
    পিডিএফ ডাউনলোড করুন [৪২০ কিলোবাইট]



    https://drive.internxt.com/sh/file/98b6f551-3bb6-4acd-9f0a-7801682a02f2/8234f798af5b0bc70130cd901cf00aebb62716aa301ab5dffa e0bd8d4b9a1702





    https://mega.nz/file/ES8znYpK#IVeQPPilgMOeaAyNQ5GbyeyBIctBG2Vl8y8DyiFYL 2E


    روابط ورد
    Word (366 KB)
    ওয়ার্ড [৩৬৬ কিলোবাইট]



    https://drive.internxt.com/sh/file/1290e93a-a0af-4bf2-a23e-9d73d26c3293/15fd22716241e53dac75cd5577de79086bd9cf4d109520c47a 61abd7151193ea








    روابط الغلاف- ١
    book cover [312 KB]
    বুক কভার ডাউনলোড করুন [৩১২ কিলোবাইট]



    https://drive.internxt.com/sh/file/918b74d0-7129-4caf-9d01-7f912d6221b8/d8c79479ed808d607a1f344b63cb9940727397c4f3f51600c2 3156b5a679f07e








    روابط الغلاف- ٢
    Banner [448 KB]
    ব্যানার ডাউনলোড করুন [৪৪৮ কিলোবাইট]



    https://drive.internxt.com/sh/file/da639693-3b2a-47a4-994f-f3dd1b1b41fa/2536c42f20e4893b60b2addaabb0f3745183997a14ee5a7db0 6968c29e66484d





    https://mega.nz/file/0P0Dya4R#nP1jxqW11ISYVrxGu3jS_8NcTDzOsAtbiCdoS9sV2 pY


    مع تحيّات إخوانكم
    في مؤسسة النصر للإنتاج الإعلامي
    قاعدة الجهاد في شبه القارة الهندية
    আপনাদের দোয়ায় মুজাহিদ ভাইদের ভুলবেন না!
    আন নাসর মিডিয়া
    আল কায়েদা উপমহাদেশ
    In your dua remember your brothers of
    An Nasr Media
    Al-Qaidah in the Subcontinent



    আপনাদের দোয়ায় মুজাহিদ ভাইদের ভুলবেন না!

  • #2
    হে মুসলিম উম্মাহ!
    ভুলে যান কে আপনার শাসক! পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙ্গে ফেলুন। কাঁটাতারের সীমানাগুলো গুড়িয়ে দিন। সামনের দিকে এগিয়ে চলুন। একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির প্রত্যাশা করুন। আল্লাহর অসন্তুষ্টি এবং প্রতিশোধের ব্যাপারে ভয় করুন।
    মুহতারাম ভাইয়েরা, আমরা নিজ নিজ অবস্থান থেকে সামর্থ্যানুযায়ী এই বার্তাগুলো ছড়িয়ে দিতে সচেষ্ট হই ইনশাআল্লাহ
    জিহাদি মানহাজের হেফাযত, মুজাহিদদের হেফাযত থেকেও বেশি গুরত্বপূর্ণ

    কারণ মুজাহিদদের দৌড়-ঝাপ, কুরবানির উদ্দেশ্যই হলো হকের দাওয়াত ও পয়গাম বিজয়ী হোক। কিন্তু মানহাজ যদি খারাপ হয়, সফরের রাস্তা যদি ভুল হয়ে যায়, তখন মুসাফির যতই উদ্দীপনা ও ইখলাসের সাথে পথ চলুক, সে কখনও মনযিলে পৌঁছতে পারবে না। (দাওয়াতের পদ্ধতি ও জিহাদি মানহাজের হেফাযত - উস্তাদ উসামা মাহমুদ হাফিজাহুল্লাহ)

    Comment


    • #3
      হে হোয়াইট হাউস সরকার!
      তোমাদের ভুলে গেলে চলবে না- তোমাদের সৈন্যরা আদন থেকে জান নিয়ে পালিয়েছে সোমালিয়ায় তারা পরাজয় বরণ করেছে এমনকি কেনিয়া ও তানজানিয়ায় তাদেরকে পায়ের আঘাতে পিষ্ট করা হয়েছে
      তোমরা আদনে বড় ধরনের বিপর্যয়ের শিকার হয়েছিলে। এমনকি তোমাদের ঘর খোদ নিউইয়র্ক এবং ওয়াশিংটনেই তোমাদেরকে বিপর্যয়ের গ্লানি বইতে হয়েছে। আর এই সকল কিছুই একমাত্র আল্লাহর অনুগ্রহে মুসলিম উম্মাহর বীরপুরুষদের পক্ষ থেকে। আর কল্যাণের এই বারিধারা উম্মতের মাঝে অব্যাহত থাকবে। সামনের দিনগুলো অবশ্যই প্রমাণ করবে যে, তোমরা কখনোই মুসলিম উম্মাহর এই বীরপুরুষদের হাত থেকে পলায়ন করতে পারবে না; তোমাদের স্বেচ্ছাচার যতই দীর্ঘ হোক না কেন এবং তোমাদের অপকর্ম যতই ভারী হোক না কেন।
      তোমাদের জনগণের সাথে তোমাদের আচার-আচরণ, আল্লাহ তাআলার এই কথারই প্রতিচ্ছবি,
      فَاسْتَخَفَّ قَوْمَهُ فَأَطَاعُوهُ ۚ إِنَّهُمْ كَانُوا قَوْمًا فَاسِقِينَ﴿٥٤﴾‏
      অর্থঃ “অতঃপর সে তার সম্প্রদায়কে বোকা বানিয়ে দিল, ফলে তারা তার কথা মেনে নিল। নিশ্চয় তারা ছিল পাপাচারী সম্প্রদায়।” (সূরা যুখরুফ ৪৩:৫৪)
      ইনশা আল্লাহ, এই খিনযিরগুলো মুজাহিদীন এর আক্রমণ থেকে বাঁচতে পারবে না ।

      Comment


      • #4
        তাবেদার শাসকেরা নিজ জনগণকে শ্বাসরুদ্ধ করে রেখেছে এবং তাদেরকে নির্মূল করার জন্য তাদের গুণ্ডা বাহিনীকে লেলিয়ে দিয়েছেঅথচ এ শাসকদের জন্য করণীয় ছিল নিজেদের সৈন্য বাহিনীকে নতুন করে গঠন করা এবং উম্মাহর এই দুর্দিনে তাদেরকে প্রস্তুত করে রাখা। অথচ তারাই নিজেদের রাজত্বকে টিকিয়ে রাখার জন্য, উম্মাহর সম্পদকে অকাতরে নষ্ট করে যাচ্ছে। জনগণকে তাদের শরীয়ত বিধিবদ্ধ হক এবং স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত করছে।
        ২০০২ সাল থেকে ২০২৪ সাল, এই ২২ বছরে কি পরিবর্তন এলো? এই তাবেদার শাসকদের মধ্যে?

        Comment


        • #5
          আমেরিকার জনগণ এটা ভালো করে জেনে রাখুক এবং তারা নিশ্চিত থাকুক যে, আমরা তাদের জন্য ওঁৎ পেতে আছি। আর আমেরিকার সরকার কাঠামো, তা তো আমেরিকার জনগণের সৃষ্টি এবং সে তাদের থেকেই এবং তাদের জন্যই কাজ করে যাচ্ছে। এমনিভাবে ফিলিস্তিনেও ইহুদী সম্প্রদায়েরা। আমরাও আমাদের প্রতিশ্রুতির উপর অটল-অবিচল রয়েছি, যা আমরা এবং শায়খ উসামা রহিমাহুল্লাহ আল্লাহর সাথে করেছেন এই প্রতিশ্রুতি কোনো মানুষের সাথে নয়।
          “যতক্ষণ না আমরা ফিলিস্তিনে শান্তি এবং নিরাপত্তার সাথে বসবাস করতে পারি, সমস্ত কাফের বাহিনী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ভূমি থেকে বের না হবে, আমাদের সকল সন্তানেরা আমেরিকা এবং কুবা জেলখানা থেকে বের না হয়ে আসবে, মুসলিম উম্মাহ তার পরিপূর্ণ সম্মান গৌরব ফিরে না পাবে এবং তাওহীদের ঝাণ্ডা পুরো বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত হবে এবং বিশ্বকে শাসন না করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত আমেরিকা এবং আমেরিকাতে বসবাসরত জনগণ কখনোই শান্তি এবং সুখের কল্পনা করতে পারে না
          আল্লাহ্‌ তাআলা আমাদের শাইখ উসামা রহিমাহুল্লাহ'র সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের তাওফিক দিন, আমীন

          Comment

          Working...
          X