Announcement

Collapse
No announcement yet.

Important || মিডিয়া: গুরুত্ব ও অবদান || শাইখ হামদ আত-তামিমী হাফিযাহুল্লাহ || আল হিকমাহ মিডিয়া

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • Important || মিডিয়া: গুরুত্ব ও অবদান || শাইখ হামদ আত-তামিমী হাফিযাহুল্লাহ || আল হিকমাহ মিডিয়া


    مؤسسة الحكمة
    আল হিকমাহ মিডিয়া
    Al-Hikmah Media

    تـُــقدم
    পরিবেশিত
    Presents

    الترجمة البنغالية
    বাংলা অনুবাদ
    Bengali Translation

    بعنوان:
    শিরোনাম:
    Titled

    الإعلام أهميته ودوره

    মিডিয়া: গুরুত্ব ও অবদান

    Media: Its importance and contribution



    الشيخ حمد التميمي حفظه الله
    শাইখ হামদ আত-তামিমী হাফিযাহুল্লাহ
    Shaykh Hamd At-Tamimi Hafizahullah





    للقرائة المباشرة والتحميل
    সরাসরি পড়ুন ও ডাউনলোড করুন
    For Direct Reading and Downloading









    روابط بي دي اب
    PDF (656 KB)
    পিডিএফ ডাউনলোড করুন [৬৫৬ কিলোবাইট]





    https://mega.nz/file/sZcAXZZL#bhuhsV...4sYKWl1vqi5lWT ag



    روابط ورد
    Word (403 KB)
    ওয়ার্ড [৪০৩ কিলোবাইট]









    روابط الغلاف- ١
    book Banner [1.2 MB]
    বুক ব্যানার ডাউনলোড করুন [১.২ মেগাবাইট]





    https://mega.nz/file/JEMCFLBA#Gt7w7M...cZZMQuMeT7WTwk Uw



    روابط الغلاف- ٢
    Banner [1.2 MB]
    ব্যানার ডাউনলোড করুন [১.২ মেগাবাইট]





    https://mega.nz/file/ld9jxQTa#RDBgdR...kj9UInOiVkK_CK 7Y



    مع تحيّات إخوانكم
    في مؤسسة الحكمة للإنتاج الإعلامي
    قاعدة الجهاد في شبه القارة الهندية
    আপনাদের দোয়ায়
    আল হিকমাহ মিডিয়ার ভাইদের স্মরণ রাখবেন!
    আল কায়েদা উপমহাদেশ
    In your dua remember your brothers of
    Al Hikmah Media
    Al-Qaidah in the Subcontinent




  • #2
    মাশা আল্লাহ, আলহামদু লিল্লাহ। সময়োপযোগী গুরুত্বপূর্ণ প্রকাশনা। আল্লাহ পাক কবুল ও মাকবুল করুন।
    সকল মুসলিমের জন্য, বিশেষ করে মিডিয়া ভাইদের জন্য এটি আলোকবর্তিকা হতে পারে ইনশা আল্লাহ।
    আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা অনুবাদক, সম্পাদক ও সংশ্লিষ্ট সকলকে উত্তম বিনিময় দান করুন।
    মুহতারাম ভাইয়েরা- অনলাইনে ও অফলাইনে সর্বোচ্চ শেয়ার করুন। সকলের মাঝে ছড়িয়ে দিন।
    “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

    Comment


    • #3
      এই রিলিজটি আমাদের সবার পড়া উচিত। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন।
      বিশেষভাবে আল-হিকমাহ মিডিয়া টিমকে কবুল করুন। জাযায়ে খাইর দান করুন।
      ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

      Comment


      • #4
        আলহামদু লিল্লাহ, মাশা আল্লাহ, অনেক গুরুত্বপূর্ণ রিলিজ! আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তায়ালা এর সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে জাযায়ে খাইর দান করুন, আমীন।

        Comment


        • #5
          মা-শা-আল্ল-হ!, অসাধারণ রিলিজ!
          ঘুমন্ত ভাইরা যদি এইবার জাগার সুযোগ পান!
          হে আল্লাহ প্রথমে আমাকে তাওফিক দান করুন! সকল ফোরামের সাথীদেরকে তাওফিক দান করুন। পুরো উম্মাহকে তাওফিক দান করুন আমিন!
          অনেক অনেক অনেক জাযা-কুমুল্ল-হু খইরন আহসানাল জাযা আল-হিকমাহ মিডিয়া বৃন্দ!
          Last edited by Munshi Abdur Rahman; 05-16-2023, 05:13 AM.
          হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

          Comment


          • #6
            সিরাতে নববীর আলোকে জিহাদি কাজে মিডিয়ার গুরুত্ব:

            প্রথমত: মিডিয়ার কাজ নিঃসন্দহে সশস্ত্র জিহাদের মতই:
            এক কুরাইশ ব্যবসায়ী কাফেলাকে ধাওয়া করার উদ্দেশ্যে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আব্দুল্লাহ বিন জাহাশ রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু’র নেতৃত্বে একটি বাহিনী প্রেরণ করেন, যা সারিয়্যাতুন নাখলাহ নামে প্রসিদ্ধ। এই সারিয়্যাতে আব্দুল্লাহ বিন জাহাশ রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু’র নেতৃত্বে মুসলিমরা কাফেলার সকল কুরাইশ মুশরিককে হত্যা করে মালে গনীমত নিয়ে মদীনায় ফিরে আসেন। কিন্তু ভুলবশত এই যুদ্ধটা সংঘটিত হয়েছিলো হারাম হারাম মাস তথা রজবে। কেননা আব্দুল্লাহ বিন জাহাশ রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু আশংকা করছিলেন যে, যদি হারাম মাস শেষ হওয়ার অপেক্ষা করা হয়, তাহলে কাফেলা তাঁর নাগাল থেকে বের হয়ে মক্কার হারামের সীমানায় প্রবেশ করে ফেলবে, আর হারামের সীমানায় যেহেতু যুদ্ধ নিষিদ্ধ, তাই তখন তাদেরকে আর কিছু করার সুযোগ থাকবে না। ফলে হারাম মাসেই তিনি আক্রমণ পরিচালনা করেন।

            উপরোক্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে কুরাইশের মুশরিকরা পুরো আরব জুড়ে প্রচারণা শুরু করে যে, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাহ এবং তাঁর সাথীরা হারাম মাসেও যুদ্ধ করে। কাফেলা আক্রমণ করে। অথচ আরবের লোকেরা পূর্ব থেকেই হারাম মাসে যুদ্ধ থেকে বিরত থাকতো; এটাই ছিলো আরবদের রীতি ও নীতি। কিন্তু যখন তারা তাদের এই 'প্রচারণা ও হৈচৈ-হামলার' মাধ্যমে মুসলিমদের দুর্নাম করতে শুরু করলো, তখন আল্লাহ তায়ালা নাযিল করলেন-

            ﴿وَلَا يَزَالُونَ يُقَاتِلُونَكُمْ حَتَّى يَرُدُّوكُمْ عَنْ دِينِكُمْ إِنِ اسْتَطَاعُوا﴾ [البقرة: 217]

            “তারা সর্বদা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতেই থাকবে, যতক্ষণ না ফিরিয়ে নিচ্ছে তোমাদেরকে তারা তোমাদের আপন ধর্ম থেকে; যদি তারা এতে সক্ষম হয়।” [সূরা বাকারাহ: ২১৭]

            কুরাইশদের প্রচারণা-আক্রমণ ও দাবীর পরিপ্রেক্ষিতে নাজিল করা এই আয়াতে আল্লাহ তায়ালা তাদের উপরোক্ত কর্মকে সশস্ত্র লড়াই বলে আখ্যায়িত করেছেন; অথচ বাস্তবে মুসলিমদের বিরুদ্ধে তাদের এই প্রচারণা-আক্রমণ ছাড়া তারা মুসলিমদের বিরুদ্ধে অন্য কোন সশস্ত্র যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়নি। উপরোক্ত আলোচনা থেকে প্রতিভাত হয় যে, শত্রুর মাঝে প্রচারণা বা মিডিয়ার কাজ করা সশস্ত্র লড়াইয়ের অন্তর্ভুক্ত।

            এই আলোচনাটি শাইখ আবু কাতাদাহ ফিলিস্তিনী হাফিযাহুল্লাহ তাঁর এক রেকর্ডে করেছেন।



            সূরা বাকারার ২১৭ নাম্বার আয়াতের শানে নুযূল:
            হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কাফেরদের বিরুদ্ধে জেহাদ করার জন্য মুসলমানদের একটি জামাত পাঠিয়েছিলেন। তাঁরা কাফেরদের হত্যা করে ধনসম্পদ ছিনিয়ে আনলেন। মুসলমানদের জানা মতে তা জুমাদাছ ছানীর শেষ দিন ছিল। আসলে তা ছিল রজবের পহেলা তারিখ। আর রজব মাস সম্মানিত মাসসমূহের অন্তর্ভুক্ত। তাই কাফেররা দোষারোপ করে বলতে লাগল, মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হারাম মাসকেও হালাল করে দিলেন এবং স্বীয় অনুসারীদের হারাম মাসে লুটতরাজের অনুমতি দিয়ে দিলেন। মুসলমানরা খেদমতে হাযির হয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, অজানা অবস্থায় আমাদের দ্বারা এ কাজ হয়ে গেছে, এখন কী করনীয়? এতে বর্তমান আয়াত তথা সূরা বাকারার ২১৭ নাম্বার আয়াত নাযিল হয়। (তাফসীরে তবারী ৩/৬৫০-৬৫৩)
            হে পরাক্রমশালী শক্তিধর! কৃপণতা আর কাপুরুষতা থেকে আশ্রয় চাই সর্বক্ষণ।

            Comment


            • #7
              কাফের-মুশরিকদের কুৎসা ও নিন্দা বর্ণনা করা প্রসঙ্গে আমার একটি মশোয়ারাঃ

              এই পিডিএফটি পড়লে বুঝা যায় যে, মুসলিমদের পক্ষ থেকে কাফের-মুশরিকদের কুৎসা ও নিন্দা বর্ণনা করা তখন শুরু হয়েছে, যখন মুসলিমগণ বেশ শক্তিশালী। মুসলিমগণ অন্তত এমন শক্তিশালী যে, তারা আক্রমণ করতে সমর্থ। তাই আমি মনে করি, কাফের-মুশরিকদের কুৎসা ও নিন্দা বর্ণনা তখনই করা উচিত, যখন মুসলিমগণ আক্রমণ করতে সমর্থ থাকবে। আর নয়ত ভিন্ন এক অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে।

              যেমন- আজ যদি আমি কাফের-মুশরিকদের কুৎসা বর্ণনা করি ও তাদের নিন্দা বর্ণনা করি, তবে এর বিপরীতে তারাও আমাদেরকে নিয়ে কুৎসা বর্ণনা করবে ও নিন্দা বর্ণনা করবে, আর এটা খুবই স্বাভাবিক। তাই না? কিন্তু যদি তারা কুৎসা ও নিন্দা বর্ণনা করতে করতে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের কুৎসা ও নিন্দা বর্ণনা করা শুরু করে, তবে এর জন্য কি আমিই দায়ী নই ? কেননা-


              وَ لَا تَسُبُّوا الَّذِیۡنَ یَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ فَیَسُبُّوا اللّٰهَ عَدۡوًۢا بِغَیۡرِ عِلۡمٍ ؕ کَذٰلِکَ زَیَّنَّا لِکُلِّ اُمَّۃٍ عَمَلَهُمۡ ۪ ثُمَّ اِلٰی رَبِّهِمۡ مَّرۡجِعُهُمۡ فَیُنَبِّئُهُمۡ بِمَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ ﴿۱۰۸﴾
              (ওহে মুমিনগণ!) আল্লাহকে বাদ দিয়ে যাদেরকে তারা ডাকে তোমরা তাদেরকে গালি দিও না, কেননা তারা তাদের অজ্ঞতাপ্রসূত শত্রুতার বশবর্তী হয়ে আল্লাহকে গালি দেবে। আর এভাবেই আমি প্রত্যেক জাতির জন্য তাদের কার্যকলাপকে তাদের দৃষ্টিতে চাকচিক্যময় করে দিয়েছি, অতঃপর তাদের প্রত্যাবর্তন (ঘটবে) তাদের প্রতিপালকের নিকট, তখন তিনি তাদেরকে জানিয়ে দিবেন যা কিছু তারা করতো।
              সূরা আল-আন'আম ১০৮


              حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا اللَّيْثُ، عَنِ ابْنِ الْهَادِ، عَنْ سَعْدِ بْنِ إِبْرَاهِيمَ، عَنْ حُمَيْدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرِو بْنِ الْعَاصِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏"‏ مِنَ الْكَبَائِرِ شَتْمُ الرَّجُلِ وَالِدَيْهِ ‏"‏ ‏.‏ قَالُوا يَا رَسُولَ اللَّهِ هَلْ يَشْتِمُ الرَّجُلُ وَالِدَيْهِ قَالَ ‏"‏ نَعَمْ يَسُبُّ أَبَا الرَّجُلِ فَيَسُبُّ أَبَاهُ وَيَسُبُّ أُمَّهُ فَيَسُبُّ أُمَّهُ ‏"‏ ‏.‏


              কুতায়বা ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... আবদুল্লাহ ইবনু আমর ইবনু আল আস (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ পিতামাতাকে গালমন্দ করা কবীরা গুনাহ। সাহাবা কিরাম আরয করলেন, হে আল্লাহর রাসুল! কেউ কি তার পিতামাতাকে গালমন্দ করতে পারে? বললেন, হ্যাঁ। কোন ব্যাক্তি অন্যের পিতাকে গালি দেয়, প্রতি উত্তরে সেও তার পিতাকে গালি দেয়। কেউবা অন্যের মাকে গালি দেয়, জবাবে সেও তার মাকে গালি দেয়। (সহীহ বুখারী)


              তাই আমি মনে করি, কাফের-মুশরিকদের কুৎসা ও নিন্দা বর্ণনা তখনই করা উচিত, যখন মুসলিমগণ আক্রমণ করতে সমর্থ থাকবে। এতে হবে কি, যখন আমি কাফের-মুশরিকদের কুৎসা ও নিন্দা বর্ণনা করবো, তখন যদি ওরা উল্টা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের কুৎসা ও নিন্দা বর্ণনা করে, তবে আমি এর প্রতিশোধ নিতে পারবো। অথবা তারা আমাদের পক্ষ থেকে প্রতিশোধ নেওয়া হবে এই ভয়ে হয়তবা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের নিন্দা বর্ণনা করতে সাহস করবে না বা করলেও তাদের কুৎসা ও নিন্দা বর্ণনাকারীর সংখ্যা কমে যাবে। আর নয়ত, যদি আমার প্রতিশোধ নেওয়ার শক্তি না থাকে, তবে যখন আমি কাফের-মুশরিকদের কুৎসা ও নিন্দা বর্ণনা করবো, তখন যদি ওরা উল্টা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের কুৎসা ও নিন্দা বর্ণনা করে, তবে আমাদের উপর এর প্রতিশোধ নেওয়া ওয়াজিব হয়ে মাথার উপর সোয়ার হয়ে থাকবে, কিন্তু আমরা কিছুই করতে পারবো না। যেখানে আমরা কত কত ফরজ ও ওয়াজিব আমল থেকেই উদাসীন, সেখানে আমরা নিজেরাই আরও কিছু ওয়াজিব আমল নিজেদের জন্য সাব্যস্ত করে বসবো। তাছাড়া আমি তাদের কুৎসা ও নিন্দা কতটুকু বর্ণনা করতে পারবো, এর এর বিপরীতে তারা আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও মুহম্মদের উম্মতের কুৎসা ও নিন্দা বর্ণনা করবে বহুগুণে, কেননা এখন পর্যন্ত মিডিয়াগুলো তাদের কাছেই রয়ে গেছে। কেউ যদি ওদের প্রশ্ন করে যে, আপনি কেন ইসলামের পিছনে লেগেছেন? তখন সে বললে- মুসলিমরাই তো এটা শুরু করেছে! যদিও প্রকৃত পক্ষে কাফেররাই এটা শুরু করেছে।

              তাছাড়া ইউটিউব-ফেইসবুকের গাইড লাইন আছে যে, কারও নামে কুৎসা ও নিন্দা বর্ণনা করা তাদের গাইড লাইনের পরিপন্থী। যদিও তারা তাদের গাইড লাইন ইসলাম ও মুসলিমদের সময় ভুলে যায়। এই তো কয়েকদিনের ভিতরে কতগুলো ইসলামিক ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করে দেওয়া হল। আমি যখন কাফের-মুশরিকদের কুৎসা ও নিন্দা বর্ণনা করবো তখন আমার মুখ ফেইসবুক-ইউটিউব চেঁপে ধরবে, আর যখন ওরা আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও মুহম্মদের উম্মতের কুৎসা ও নিন্দা বর্ণনা করবে তখন এটা হবে তাদের বাকস্বাধীনতার অংশ। আমাদের কথাগুলো অনলাইন থেকে সরিয়ে দেওয়া হবে, কিন্তু ওদের কথাগুলোকে ট্রেন্ডিঙ্গে রাখা হবে। এতে করে সাধারণ মুসলিম জনগণ আরও বিপাকে পড়বে ও তারা আমাদের ভুল বুঝে দূরে সরে যাবে। এছাড়াও আরও কত অজানা কিছু ঘটবে যে তার কোন ইয়ত্তা নেই।

              ক্লিয়ার করার জন্য আমি আবারও বলি, আমি কাফের-মুশরিকদের কুৎসা বর্ণনা করা ও তাদের নিন্দা করার বিরোধী নই, তবে এর জন্য আমি মনে করি, কাফের-মুশরিকদের কুৎসা ও নিন্দা তখনই বর্ণনা করা উচিত যখন মুসলিমগণ আক্রমণ করতে সমর্থ থাকবে। আবারও বলি, আমি কিন্তু এটাকে একটি শর্ত হিসেবে দাঁড় করাচ্ছি না বরং উচিত বলেছি, যা কিনা আমার পক্ষ থেকে একটি মশোয়ারা মাত্র।

              [এটা একান্তই একজন ভাইয়ের মতামত। তবে আমরা এই পয়েন্টটিকে আরও ব্যাখ্যাসাপেক্ষ মনে করি। তাই কারো যদি কোন বিষয়ে প্রশ্ন/সংশয় থাকে, তাহলে কমেন্ট করে জানাতে পারি।-মডারেটর]
              Last edited by Munshi Abdur Rahman; 05-17-2023, 03:34 PM.
              হে পরাক্রমশালী শক্তিধর! কৃপণতা আর কাপুরুষতা থেকে আশ্রয় চাই সর্বক্ষণ।

              Comment


              • #8
                অনেক উপকারী একটি কিতাব। সবার পড়া দরকার।
                জাঝাকুমুল্লাহ।
                اللهم تقبل منا صالح أعمالنا
                Last edited by Munshi Abdur Rahman; 05-18-2023, 05:22 AM.
                আমরা গড়তে চাই, ধ্বংস নয়; আমরা ঐক্যবদ্ধ হতে চাই, বিভক্তি নয়; আমরা সামনে এগিয়ে যেতে চাই, পিছনে নয়! শাইখুনা আবু মোহাম্মাদ আইমান হাফিঃ

                Comment


                • #9
                  আসসালামু আলাইকুম,, প্রিয় ভাইয়েরা,, (( জেসমিন)) একজন নারী,, ত্বাগুতের জালিম বাহিনী র‍্যাবের হাতে গ্রেফতার হয়ে মৃত্যু হয়েছে। এই বিষয়টিকে সামিনে নিয়ে আসার জন্য মিডিয়া ভাইদের প্রতি বিনীত অনুরোধ করছি।

                  Comment


                  • #10
                    মাশা আল্লাহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বই ।
                    এই বইয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট সবাইকে আল্লাহ তায়ালা দ্বীনের জন্য কবুল করেন। আমিন।

                    Comment


                    • #11
                      মাশা আল্লাহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বই! জিহাদের সাথে জড়িত সকল ভাইদের পড়া উচিত!

                      Comment


                      • #12
                        আল্লাহ আমদের গুরুত্ব বুঝার তাফিক দান করেন

                        Comment


                        • #13
                          Originally posted by আফ্রিদি View Post
                          কাফের-মুশরিকদের কুৎসা ও নিন্দা বর্ণনা করা প্রসঙ্গে আমার একটি মশোয়ারাঃ
                          মুহতারাম! কিতাবটি আমি পড়ে যা বুঝালাম তা হলে, এই কুৎসা রটানোটা একটা সিস্টেমে হয়েছে যেটা মিডিয়া সিস্টেম। কিতাবটির এ আলোচনায় আমাদেরকে নববী যুগের মিডিয়া সম্পর্কে বুঝানো হয়েছে। আর হিকমাহ এর আলোচনা সাথে যুক্ত করলেই আপনার বিষয়টি ক্লিয়ার হয়ে যাবে। আমরা এখন কিভাবে কাজ করব? ময়দানের নিউজ গুলো প্রচারণা, অমুসলিমদের জুলুমের প্রচারণা। উমারাদের বিবৃতি। ইত্যাদি। এতে করে তারা পাল্লটা আমার জীবনের চেয়ে বহু গুনে মূল্যবান আল্লাহ ও রাসূল সল্লাল্ল-হু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিয়ে কথ বলার সুযোগ পাবেনা। আশা করি বুঝতে পেরেছি। আপনার কথাটিও ঠিক আছে। আর এ কিতাবের উল্লেখিত বিষয়গুলো আনার কারণ হিসেবে এ হাদিস গুলো আনাও ঠিক আছে। সাথে হিকমাহ এড করে নিলেই সব ঠিক আছে আলহামদুলিল্লাহ।
                          হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

                          Comment


                          • #14
                            আলহামদুলিল্লাহ।
                            সময়োপযোগী গুরুত্বপূর্ণ প্রকাশনা।
                            আল্লাহ তায়ালা কবুল করুন।
                            আমীন ।

                            Comment


                            • #15
                              Originally posted by ali haidar View Post
                              মাশা আল্লাহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বই ।
                              এই বইয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট সবাইকে আল্লাহ তায়ালা দ্বীনের জন্য কবুল করেন। আমিন।
                              আমীন, ইয়া রব্বাল আলামীন ।

                              Comment

                              Working...
                              X