Announcement

Collapse
No announcement yet.

Bengali Translation || আল্লাহকে ভয় করুন! গাযার মানুষের পাশে দাঁড়ান! || ২৫ মুহাররম, ১৪৪৭ হিজরি

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • Bengali Translation || আল্লাহকে ভয় করুন! গাযার মানুষের পাশে দাঁড়ান! || ২৫ মুহাররম, ১৪৪৭ হিজরি


    مؤسسة الحكمة
    আল হিকমাহ মিডিয়া
    Al Hikmah Media

    تـُــقدم
    পরিবেশিত
    Presents

    الترجمة البنغالية
    বাংলা অনুবাদ
    Bengali Translation

    بعنوان:
    শিরোনাম:
    Titled:



    بيان من المكتب الصحفي لحركة الشباب المجاهدين: الله الله في نجدة وإغاثة أهل غزة

    আল্লাহকে ভয় করুন! গাযার মানুষের পাশে দাঁড়ান!

    ২৫ মুহাররম, ১৪৪৭ হিজরি

    "Fear God! Stand with the people of Gaza!"




    روابط بي دي اف
    PDF (244 KB)
    পিডিএফ [২৪৪ কিলোবাইট]






    https://mega.nz/file/7cUmWJwR#ORQcm1etcVugv5Mf_VHTaTWkLZmTB257WCDqMFvza hc
    https://share.ue.internxt.com/d/sh/file/dd9aea68-684c-4825-be80-e4b965980a7b/eaca3c0b0d7b193e85746cfd448598c5f34ca7993aca80529d 034793c5eb9f5b


    روابط وورد
    Word (107 KB)
    ওয়ার্ড [১০৭ কিলোবাইট]







    https://secure.ue.internxt.com/d/sh/file/e885d16b-72ac-4005-ae3e-9837a15e9ffe/336a7c0ade8b60f442af95cc95d5ca25751886dbe280db2db5 8fcaee079daba0


    روابط البانر
    Banner (224 KB)
    ব্যানার [২২৪ কিলোবাইট]






    https://mega.nz/file/2AtxgR7C#hU9gYX_p66A6HkyVe729o4JFk055NgxMyTHcR4_yX n4
    https://secure.internxt.com/d/sh/file/7970a3cf-6150-47fe-80d5-b9b4c277ca03/513a5c6ac305940ac28bc64207c11600cce928c5704e8693fe 956bf822422820

    ******

    আল্লাহকে ভয় করুন! গাযার মানুষের পাশে দাঁড়ান!
    ২৫ মুহাররম, ১৪৪৭ হিজরি—
    আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি কুরআনে ঘোষণা করেছেন:
    لَتَجِدَنَّ أَشَدَّ النَّاسِ عَدَاوَةً لِّلَّذِينَ آمَنُوا الْيَهُودَ وَالَّذِينَ أَشْرَكُوا
    তুমি দেখবে, মুমিনদের প্রতি সবচেয়ে বেশি শত্রুতা পোষণ করে ইহুদি ও মুশরিকরা।” (সূরা মায়েদাহ, আয়াত ৮২)
    আর সালাম ও দরুদ বর্ষিত হোক আমাদের বিশ্বস্ত ও মুজাহিদ নবীর প্রতি, যিনি বলেছেন:
    مثل المؤمنين في توادهم وتراحمهم وتعاطفهم مثل الجسد؛ إذا اشتكى منه عضو تداعى له سائر الجسد بالسّهر والحمّىّ
    মুমিনরা একে অপরের প্রতি ভালোবাসা, দয়া ও সহানুভূতিতে একটি দেহের মতো; যখন দেহের কোন অঙ্গ পীড়িত হয়, তখন তার জন্য সারা দেহ অনিদ্রা ও জ্বরে আক্রান্ত হয়।” (সহীহ বুখারী, হাদীস: ৬০১১, সহীহ মুসলিম, হাদীস: ২৫৮৬)
    আমরা আজ অগ্নিদগ্ধ হৃদয়ে দেখতে পাচ্ছি—ইহুদি অভিশপ্ত জাতি ও তাদের পশ্চিমা কুফরি মিত্ররা গাযার অবরুদ্ধ মানুষদের ওপর কী ভয়াবহ অন্যায় ও বর্বরতা চালাচ্ছে। আমরা আমাদের চোখে ইহুদি, খ্রিষ্টান এবং তাদের মুরতাদ দোসরদের চেয়ে নিচু, নিকৃষ্ট ও কাপুরুষ শত্রু আর দেখিনি। নিজেদের যুদ্ধ-ব্যর্থতার লজ্জা ঢাকতে, শোচনীয় পরাজয় থেকে দৃষ্টি ঘোরাতে, তারা খাদ্য অবরোধকে করেছে প্রধান অস্ত্র। অথচ গাযার মুজাহিদরা সীমাহীন কষ্ট, সীমিত রসদ ও সংকুচিত যুদ্ধক্ষেত্রের মধ্যেও সাহসিকতার সাথে লড়াই করে যাচ্ছে। তারা কাপুরুষ ইহুদি বাহিনীকে এমনভাবে ঘায়েল করছে, যারা দূর থেকে দেওয়ালের আড়ালে দাঁড়িয়ে কেবল বোমাবর্ষণই জানে—আর দুর্ভাগ্যজনকভাবে, ক্ষুধার যন্ত্রণায় কাতর সাধারণ মানুষের ওপর নিষ্ঠুরতা চালিয়ে আত্মতৃপ্তি লাভ করে।
    ক্ষুধা, অপমান ও বঞ্চনার মাধ্যমে চালানো এই নিষ্ঠুর গণহত্যা হোয়াইট হাউসের সম্মতিতে ও বিশ্বজুড়ে অপরাধী জোটের মৌন সমর্থনে সংঘটিত হচ্ছে। তবে এই হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে সেই বিশ্বাসঘাতক মুরতাদ শাসকরা, যারা নিজেদের দেশকে পরিণত করেছে ইহুদিদের রক্ষাকবচে। তারাই দিয়েছে অপরাধের লাইসেন্স, নিরাপদে নির্বিচারে গাযার নিষ্পাপ শিশু, নারী ও বৃদ্ধদের হত্যা করার অনুমতি।
    এইসব শাসকরাই হচ্ছে প্রথম দেয়াল, যেটি না ভাঙা পর্যন্ত ইহুদি দখলদারিত্ব ভাঙবে না। যারা এখনো বুঝতে পারেনি, এইসব বিশ্বাসঘাতকদের কুটিলতা ও এই যুদ্ধব্যবস্থার টিকে থাকার পেছনে তাদের ঘৃণ্য ভূমিকা, তারা যেন চোখ মেলে গাযার সেই কঙ্কালসার শিশুদের দিকে তাকায়—যাদের মৃতদেহ দুনিয়ার পর্দায় ভেসে বেড়াচ্ছে, যাদের ক্ষুধামৃত্যুর সংবাদ ভিডিও ফুটেজে সংরক্ষিত হয়ে যাচ্ছে ইতিহাসের পাতায়। অথচ মুসলিম বিশ্বের স্বৈরাচারী শাসকরা তাদের সীমান্ত বন্ধ রেখেছে নিষ্ঠুরভাবে, সাহায্যের খাদ্যসামগ্রী গুদামে জমে একসময় মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গেছে—কিন্তু তারা কিছুতেই তা গাযার দিকে যেতে দিচ্ছে না। বরং তারা পাগলের মতো রক্ষা করছে ইহুদিদের বাণিজ্যিক স্বার্থ, দমন করছে এমন প্রতিটি স্বাধীন কণ্ঠ, যারা মুসলিমদেরকে ভাইদের সাহায্যে এগিয়ে আসার আহ্বানে জাগিয়ে তুলতে চায়।
    এ জন্যই আল-কুদস মুক্ত হবে না, যতক্ষণ না মুসলিম ভূমিগুলো মুক্ত হয় এই বিশ্বাসঘাতকদের কবল থেকে। প্রতিটি মুত্তাকী ব্যক্তি ও উম্মাহর স্বাধীনতাকামী কর্মীদের জন্যই এটি উপলব্ধি করা আবশ্যক।
    আর গাযায় আজ অবরুদ্ধ, অনাহারে, নির্যাতনে বিপর্যস্ত আমাদের সেই ভাইদের বলছি:
    আপনারা হতাশ হবেন না, কারণ আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মাদ -ও একসময় অনাহার ও অবরোধের পরীক্ষার মধ্যে পড়েছিলেন, অথচ তিনিই তো সমগ্র সৃষ্টির সর্দার, শ্রেষ্ঠ মানব। তাই আপনারাও আল্লাহর কাছে সওয়াবের নিয়তে ধৈর্য ধরুন; কারণ আল্লাহর কাছে যা আছে — তাই চিরন্তন, সেটিই উত্তম। নুমান ইবন বাশীর (রহিমাহুল্লাহ) থেকে বর্ণিত — তিনি বলেন: আমি উমর ইবনুল খাত্তাব (রাদিআল্লাহু আনহু)-কে খুতবা দিতে শুনেছিলাম, তিনি বলছিলেন:
    لَقَدْ رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَلْتَوِي يَوْمَهُ مِنَ الْجُوعِ مَا يَجِدُ مِنَ الدَّقَلِ مَا يَمْلَأُ بِهِ بَطْنَهُ
    আমি নিজ চোখে দেখেছি, রাসূলুল্লাহ ক্ষুধার কষ্টে পেট মোচড়াতে মোচড়াতে দিন কাটাতেন। এমনকি এমন শুকনো খেজুরও খুঁজে পেতেন না, যা দিয়ে পেট কিছুটা ভরানো যায়।” (সহীহ মুসলিম, হাদীস নম্বর: ২৯৭৮)
    আর তিনি যে সময় সবচেয়ে তীব্র ক্ষুধায় ছিলেন—তা ছিল শিয়াবে আবি তালিবে, যেখানে তিনি ও তাঁর অনুসারীরা তিন বছর মুশরিকদের পুরো বয়কটের মধ্যে কাটিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি ছিলেন অটল, ঈমানদার, নিজের দায়িত্ব পালনে অবিচল; আর তাঁর ধৈর্যই খুলে দিয়েছিল বিজয়ের দরজা, ইসলামকে এনে দিয়েছিল এমন মর্যাদা যা শত্রুরাও মেনে নিতে বাধ্য হয়েছিল।
    আমরা আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করি—
    তিনি যেন গাযার মানুষদের রিজিকের ব্যবস্থা করে দেন, তাঁদের জন্য তাঁর অশেষ অনুগ্রহের দরজা খুলে দেন, তাঁদের দুঃখ-কষ্ট দূর করেন, এই বিপন্ন উম্মাহর অবস্থা পরিবর্তন করে দেন।
    গাযা আজ বুঝিয়ে দিয়েছে—শুধু ফিলিস্তিন নয়, বরং গোটা উম্মাহই রয়েছে ইহুদি-খ্রিষ্টান জোটের দখলে। এই মানচিত্রে একমাত্র মুক্ত সেই ভূমিই, যা জিহাদের বরকতে শত্রুর কবল থেকে স্বাধীন হয়েছে, যেখানে আল্লাহর শরিয়াহ কায়েম হয়েছে, এবং সেখানে অহঙ্কারী কাফিরদের মুখের ওপর উড়ছে তাওহীদের পতাকা।
    হে মুসলমানগণ!
    আজ গাযার সন্তানদের রক্ত ঝরছে আমাদের চোখের সামনে, পুরো দুনিয়ার দৃষ্টির সামনে। এই কলঙ্ক—এই লজ্জা—ইতিহাস কখনো ভুলবে না। এ কলঙ্ক মুছে যাবে না, যতক্ষণ না একটি দীর্ঘস্থায়ী জিহাদ শুরু হয়—যে জিহাদ মুসলমানদের ক্ষুদ্রতম অধিকারকেও অবহেলা করে না, যে জিহাদ প্রস্তুতি ও সংহতির কোনো বিরতি জানে না, যতক্ষণ না তাওহীদের পতাকা আকসার মিনারে পতপত করে উড়তে থাকে। যে ব্যক্তি এই লজ্জা থেকে মুক্তি পেতে চায়—তার সামনে রয়েছে প্রশিক্ষণ শিবির, হিজরতের ডাক, প্রস্তুতির আহ্বান ও নিরলস কর্মযজ্ঞ। তাই আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে, কাজ করতে হবে, যতক্ষণ না আমরা ইসলামের ভূমি থেকে মুরতাদ ও কাফিরদের অপবিত্র অস্তিত্ব মুছে ফেলতে পারি, আর আল্লাহর শরিয়াহ অনুযায়ী স্বাধীন ও মর্যাদাবান একটি মুসলিম সমাজ গড়ে তুলতে পারি।
    আমরা দোয়া করি— হে সমস্ত সম্পদের অধিকারী, প্রশংসিত আল্লাহ! আপনি গাযার ভাইদের দুঃখ লাঘব করুন, তাদের বিপদ দূর করুন। হে আল্লাহ! আপনি তাদের খাওয়ান, তাদের পানি দিন, তাদের আপনার দয়ায় অভাবমুক্ত করুন, এবং তাদের শত্রুদের ওপর বিজয় দিন। হে আল্লাহ! আমরা আপনার কাছে ক্ষমা চাই এবং আপনারই দিকে প্রত্যাবর্তন করি।
    সমাপ্তিতে, সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য—যিনি সমগ্র সৃষ্টিজগতের প্রতিপালক। দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ও তাঁর পরিবার-সাহাবাদের ওপর।



    আল কাতায়িব মিডিয়া ফাউন্ডেশন
    ২৫ মুহাররম, ১৪৪৭ হিজরি।

    ﴿وَلِلَّهِ الْعِزَّةُ وَلِرَسُولِهِ وَلِلْمُؤْمِنِينَ وَلَٰكِنَّ الْمُنَافِقِينَ لَا يَعْلَمُونَ﴾
    সম্মান তো একমাত্র আল্লাহ, তাঁর রাসুল এবং মুমিনদের জন্যই, তবে মুনাফিকরা তা বুঝতে পারে না।” —[সূরা মুনাফিকুন, আয়াত: ৮]

    ​*****

    مع تحيّات إخوانكم
    في مؤسسة الحكمة للإنتاج الإعلامي
    قاعدة الجهاد في شبه القارة الهندية
    আপনাদের দোয়ায়
    আল হিকমাহ মিডিয়ার ভাইদের স্মরণ রাখবেন!
    আল কায়েদা উপমহাদেশ
    In your dua remember your brothers of
    Al Hikmah Media
    Al-Qaidah in the Subcontinent


  • #2
    এ জন্যই আল-কুদস মুক্ত হবে না, যতক্ষণ না মুসলিম ভূমিগুলো মুক্ত হয় এই বিশ্বাসঘাতকদের কবল থেকে। প্রতিটি মুত্তাকী ব্যক্তি ও উম্মাহর স্বাধীনতাকামী কর্মীদের জন্যই এটি উপলব্ধি করা আবশ্যক।
    আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে বিষয়টি যথাযথভাবে উপলব্ধি করার ও সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়ার তাওফীক দান করুন।
    “ধৈর্যশীল, সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”
    -শাইখ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ

    Comment


    • #3
      যে ব্যক্তি এই লজ্জা থেকে মুক্তি পেতে চায়—তার সামনে রয়েছে প্রশিক্ষণ শিবির, হিজরতের ডাক, প্রস্তুতির আহ্বান ও নিরলস কর্মযজ্ঞ। তাই আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে, কাজ করতে হবে, যতক্ষণ না আমরা ইসলামের ভূমি থেকে মুরতাদ ও কাফিরদের অপবিত্র অস্তিত্ব মুছে ফেলতে পারি, আর আল্লাহর শরিয়াহ অনুযায়ী স্বাধীন ও মর্যাদাবান একটি মুসলিম সমাজ গড়ে তুলতে পারি।
      আল্লাহ তা'য়ালা আমাদেরকে জানার এবং বুঝার পর মুহূর্ত থেকেই সর্বোচ্চ আমল করার তাওফিক দিন, আমীন

      আজকে মিডিয়ার মাধ্যমে আমরা অনেক কিছুই দেখার সুযোগ পাচ্ছি, জানতে পারছি, কিন্তু.. আমরা তো আমাদের সামর্থের সব টুকু উজাড় করে দিচ্ছি না, এর জন্যও আমরা পাকড়াও এর শিকার হবো​! উম্মাহ থেকে আমরা সেই মুহূর্তেও মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছি যখন আমাদের সকল ব্যস্ততা ছেড়ে নিজেদের জান-মাল বিলিয়ে দেয়ার প্রতিযোগিতা হওয়ার কথা ছিল, অন্তত নূন্যতম দায়িত্ববোধের মানসিকতা থেকে হলেও.. কিন্তু আফসোস! আমাদের কী হলো?

      "হে গাযযাবাসী শুনে রাখো! আমরা --তোমাদের কিছু ভাই-- এখনো জীবিত আছি, আমরা তোমাদের সাহায্যের জন্য যথাসম্ভব প্রস্তুত, আমাদের হৃদয়গুলো তোমাদের সাথেই আছে কিন্তু আমাদের দেহ - জাতীয়তাবাদ, কুফুরী রাষ্ট্রের সীমানা এবং আমাদের মধ্য হতেই উঠে আসা কিছু নিকৃষ্ট মুরতাদ, মুনাফিক এবং ত্বাগুতদের হাতে বন্দি!!

      ইনশাআল্লাহ অচিরেই আমরা এই সকল মাকড়সার জাল ছিন্ন করে বেরিয়ে আসবো এবং জায়নবাদী, কুফ্ফার সংঘের সকল সৈনিক এবং ক্রুসেডার দের দেহ থেকে মাথা, হাত, পা আলাদা করে ফেলবো​​ আর তাদেরকে পাঠিয়ে দিবো তাদের চিরস্থায়ী আবাসস্থলে.. বি ইজনিল্লাহ!! অতঃপর তারা উপভোগ করবে.. তাদের জন্য হাজার-হাজার বছর ধরে অপেক্ষমান সেই সকল আজাবের, যেগুলো সহ্য করার ক্ষমতা কখনোই কারো ছিল না, হবেও না​​"


      قادمون يا أقصى..
      ..نحن الذين بايعوا محمدا ﷺ على الجهاد ما بقينا أبدا

      Comment


      • #4
        আল্লাহ্‌ তাআলা আমাদের মুজাহিদ ভাইদের জন্য আল-কুদসের পথগুলো উন্মুক্ত করে দিন, খোরাসানের দিক থেকে যাওয়া পথ, সিরিয়া থেকে আসা পথ, ইয়ামান থেকে, পূর্ব ও পশ্চিম আফ্রিকা থেকে মেঘমালার ন্যায় বিরাট বিরাট মুজাহিদ দলের আল-কুদস মুখী কাফেলা আগমনের রাস্তা উন্মুক্ত করে দিন, আমীন
        বছর ফুরিয়ে যাবে এতো রিসোর্স আছে https://gazwah.net সাইটে

        Comment

        Working...
        X