Announcement

Collapse
No announcement yet.

Bengali Translation || আমাদের মায়েরা আমাদের জন্য কান্না করুক, যদি আমরা নবীজীর ﷺ সম্মান রক্ষা না করি! হিন্দুস্তানে ‘I Love Muhammad’ ক্যাম্পেইনের প্রেক্ষাপটে নবী-অবমাননার বিষয়ে

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • Bengali Translation || আমাদের মায়েরা আমাদের জন্য কান্না করুক, যদি আমরা নবীজীর ﷺ সম্মান রক্ষা না করি! হিন্দুস্তানে ‘I Love Muhammad’ ক্যাম্পেইনের প্রেক্ষাপটে নবী-অবমাননার বিষয়ে


    اداره الحكمة
    আল হিকমাহ মিডিয়া
    Al Hikmah Media

    پیش کرتے ہیں
    পরিবেশিত
    Presents

    بنگالی ترجمہ
    বাংলা অনুবাদ
    Bengali Translation

    عنوان:
    শিরোনাম:
    Titled


    ہم پر ہماری مائیں روئیں اگر ہم آپ ﷺ کا دفاع نہ کریں

    আমাদের মায়েরা আমাদের জন্য কান্না করুক, যদি আমরা নবীজীর ﷺ সম্মান রক্ষা না করি!
    হিন্দুস্তানে ‘I Love Muhammad’ ক্যাম্পেইনের প্রেক্ষাপটে নবী-অবমাননার বিষয়ে

    "Our mothers should cry for us if we do not uphold the honor of Prophet Muhammad ﷺ!
    In the context of the 'I Love Muhammad' campaign in Hindustan, regarding the issue of disrespect towards the Prophet."







    پی ڈی ایف
    PDF (872 KB)
    পিডিএফ [৮৭২ কিলোবাইট]







    ورڈ
    Word (611 KB)
    ওয়ার্ড [৬১১ কিলোবাইট]




    https://mega.nz/file/fhR1mQ6Z#icJy7tUyreVCu1F9km1gMvS1zeiK0OVN35Cw1Zy_L eA

    غلاف
    Book Cover (865 KB)
    কভার [৮৬৫ কিলোবাইট]




    https://mega.nz/file/mxJjlBqT#NRFAK6M9ZCwdCoMLb1clz4kLOMxUknNHo5Wo0sALp Rk

    بينر
    Banner (3.5 MB)
    ব্যানার [৩.৫ মেগাবাইট]







    মূল পোস্ট
    pdf - 981 KB




    https://mega.nz/file/ah4lhCDT#ZSLh8M_SyRcbicHHRnW3xn2lLwGuvvdEjDQl1WE1h UE

    *****

    আমাদের মায়েরা আমাদের জন্য কান্না করুক, যদি আমরা নবীজীর সম্মান রক্ষা না করি!
    হিন্দুস্তানে ‘I Love Muhammad’ ক্যাম্পেইনের প্রেক্ষাপটে নবী-অবমাননার বিষয়ে
    • মূল : মুঈনুদ্দীন শামী



    بِسمِ اللَّهِ الرَّحْمنِ الرَّحِيمِ
    الحمد لله نحمده ونستعينه ونستغفره ونتوكل عليه ونعوذ بالله من شرور أنفسنا ومن سيئات أعمالنا، من يهده الله فلا مضل له، ومن يضلله فلا هادي له ، ونشهد أن لا إله إلا الله ونشهد أن محمدًا عبده و رسوله رب اشرح لي صدري ويسر لي أمري واحلل عقدة من لساني يفقهوا قولي
    আম্মা বাদ!
    প্রিয় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যদি না হতেন, তবে আমরাও হতাম না। এই বিশ্বজগতে হেদায়াতের ধারা থাকত না, সবাই চতুষ্পদ জন্তুর মতো জীবন যাপন করত। জান্নাত ও জাহান্নামের বিভাজনই বা কীভাবে হতো? মহান মালিক (আল্লাহ) তাঁর নামের সাথে নবীজীর নাম যুক্ত করেছেন। কমবেশি সোয়া লক্ষ নবী-রাসূল (আলাইহিমুস সালাম) কে তাঁর পরিচয় করিয়েছেন। তাঁকে সমগ্র সৃষ্টির সেরা ইমাম বানিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা তাঁর সত্তার পর নবীজীকেই সর্বোচ্চ মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের আসন দিয়েছেন। তাঁর পবিত্র পায়ের ধূলি সিদরাতুল মুনতাহার চেয়েও মর্যাদাবান। হাশরের ময়দানে সকল নবী বলবেন, “শাফায়াতের জন্য তাঁর কাছে যাও।” সুতরাং, যে তাঁর ওপর ঈমান এনেছে, সে-ই জান্নাতী, সৌভাগ্যবান ও সফল বলে গণ্য হয়েছে। আর যে তাঁকে অস্বীকার করেছে, সে রাব্বুল আলামীনের কাছে ঘৃণিত ও অভিশপ্ত, জাহান্নামী, দুর্ভাগা, ব্যর্থ ও হতাশ বলে সাব্যস্ত হয়েছে!
    আমাদের সামনেই হিন্দুস্তানে গত এক মাস ধরে মুহাম্মাদ মুস্তফা, আহমাদ মুজতাবা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুমহান ও পবিত্র শান-মর্যাদার বিষয়ে ধৃষ্টতাপূর্ণ বক্তব্যের ধারা চলছে। সে কী ধৃষ্টতা, কী জঘন্য অবমাননা! এমন সব নোংরা শব্দ, যা পড়লে কিংবা শুনলে শুধু আত্মাই কেঁপে ওঠে না, শরীর থেকেও অনিচ্ছাকৃতভাবে অশ্রু, চিৎকার ও দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে আসে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন!
    হিন্দুস্তানে আজ প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অবমাননার যে অপবিত্র ধারা চলছে, সে বিষয়ে আমরা দুই ধরনের সম্বোধিত ব্যক্তির সামনে দুটি পয়েন্ট তুলে ধরছি:
    আরব ও অনারব, সাদা ও কালো, হিন্দুস্তানি ও হেজাযি—প্রত্যেক মুসলমানের ওপর অবশ্য কর্তব্য হলো নিজ নবীজীর অবমাননার প্রতিশোধ নেওয়া এবং এই অবমাননাকর ধারাকে অবিলম্বে বন্ধ করা। বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের ওপর ওয়াজিব হলো রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অবমাননাকারীদের হত্যা করা। এই প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য যে ছুরি, চাকু, কুড়াল কিংবা দা-বঁটি সহজলভ্য হয়, যে লাঠি অথবা হাতুড়ি হাতের কাছে রয়েছে, তা-ই ব্যবহার করা হোক। আমাদের মুসলমানদের উচিত এই অবমাননাকারীদের হোতাদের খুঁজে বের করা। সেই সব উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা এবং আরএসএসের মতো হিন্দু সংগঠনগুলোর নেতারা আমাদের প্রথম লক্ষ হওয়া উচিত, যারা এই অবমাননার প্রচারণায় পর্দার আড়ালে ও সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। বাস্তবতা হলো, কেবল কয়েকটি অবমাননাকারীর মাথা তাদের ধড় থেকে আলাদা হওয়ার অপেক্ষা। (এমনটি ঘটলেই) এই অবমাননাকারী প্রজন্ম নিজেদের ঘরে লুকিয়ে পড়তে বাধ্য হবে। মহান আল্লাহর কসম! রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতিরক্ষায় যদি আমরা নিজেরা শহীদ হয়ে যাই, তবে (আমাদের জন্য) এর চেয়ে উত্তম মৃত্যু আর কিছু হতে পারে না। কারণ, যে নবীর কালিমা আমরা প্রতিটি শ্বাসের সাথে পাঠ করি, তাঁর খাতিরেই জীবন উৎসর্গ করা (সর্বোত্তম)। আমরা তো মুহাম্মাদ বিন মাসলামা, আব্দুল্লাহ বিন আতিক এবং সেই অন্ধ অথচ সকল চক্ষুষ্মানের চেয়ে বেশি দর্শনকারী উমাইর বিন আদি (রাযিয়াল্লাহু আনহুম)-এর উত্তরসূরি। আমরা সেই সব সাহাবায়ে কেরামের উত্তরাধিকারী, যারা অবমাননাকারীদের হত্যা করেছিলেন এবং আফলাহাতিল উজূহ’ (এই চেহারাগুলো সর্বদা সফল থাকুক) বলে সম্মান ও মর্যাদা লাভ করেছিলেন।
    সুতরাং, আমাদের অন্তরে ও মস্তিষ্কে এই মাসআলাটি স্পষ্ট থাকা উচিত যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সম্মান রক্ষার স্বার্থে অবমাননাকারীদের হত্যা করা আল্লাহর দ্বীনে এমন এক সুস্পষ্ট বিধান, যে বিষয়ে স্বয়ং রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন:
    لَا يَنْتَطِحُ فِيهَا عَنْزَانِ
    “এ বিষয়ে দুটি ছাগলও পরস্পর দ্বিমত করবে না।” [1]
    ইমাম মালেক (রহিমাহুল্লাহ)-এর একটি বিখ্যাত উক্তি রয়েছে: “সেই উম্মতের টিকে থাকার কী যৌক্তিকতা থাকতে পারে, যার নবীর অবমাননা করা হয়?”[2]
    অতএব, দুনিয়া ও আখিরাতের সফলতা এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সন্তুষ্টি সেই ব্যক্তিরই প্রাপ্য, যে তার নবীর সম্মান রক্ষা করে এবং আপনার (নবীর) এই ফরমান পালন করে:
    مَنْ سَبَّ نَبِيًّا فَاقْتُلُوهُ
    “যে কোনো নবীর অবমাননা করবে, তাকে হত্যা করো!”[3]
    اللهم انصر من نصر دين محمد صلى الله عليه وسلم واجعلنا منهم واخذل من خذل دين محمد صلى الله عليه وسلم ولا تجعلنا منهم، آمين يا رب العالمين
    হে আল্লাহ! যে ব্যক্তি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দ্বীনের সাহায্য করে, আপনি তাকে সাহায্য করুন এবং আমাদের তাদের অন্তর্ভুক্ত করুন। আর যে ব্যক্তি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দ্বীনকে অপমানিত করে, আপনি তাকে অপমানিত করুন এবং আমাদের তাদের অন্তর্ভুক্ত করবেন না। আমীন, ইয়া রাব্বাল আলামীন।
    আমাদের দ্বিতীয় সম্বোধিত গোষ্ঠী হলো হিন্দুস্তানের হিন্দুরা। প্রতিটি জাতির মধ্যেই কিছু সমঝদার এবং বিবেকবান লোক থাকে। হিন্দুস্তানে বসবাসকারী হিন্দুরাও নিশ্চয়ই এমন বিবেকবান মানুষ শূন্য নয়। এমন লোকদেরকেই আমরা বলছি যে, বিশ্বের ইতিহাস সাক্ষী, যে-ই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অবমাননার অপরাধ করেছে, তাকে কখনো ক্ষমা করা হয়নি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অবমাননা করা মানে সমগ্র মুসলিম উম্মাহকে চ্যালেঞ্জ করা, এবং তারও আগে, এক ও অদ্বিতীয় আল্লাহর গজবকে আমন্ত্রণ জানানো। সুতরাং, হে হিন্দুস্তানে বসবাসকারী বিবেকবান হিন্দুরা! তোমাদের বোকা লোকদের এমন অপরাধ থেকে বিরত রাখো। অন্যথায়, আজ হিন্দুস্তানের অলিতে-গলিতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অবমাননার যে আগুন লাগানো হচ্ছে, তাতে পুরো ভারত জ্বলেপুড়ে ছাই হয়ে যাবে।
    وما ذلک علی اللہ بعزیز!
    “আর এমনটি করা আল্লাহর জন্য মোটেই কঠিন নয়!” (সূরা ইবরাহীম, ১৪:২০)
    وآخر دعوانا أن الحمد لله رب العالمين وصلى الله على النبي

    ১৬ রবিউস সানি ১৪৪৭ হিজরী | ১৯ অক্টোবর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

    ☆☆☆☆☆
    [1]. ইবনে আব্দুল বার এটি দুর্বল সনদে উল্লেখ করেছেন, তবে এর অর্থ সাব্যস্ত (সঠিক)।
    [2]. আশ-শিফা বিতারিফি হুকুকিল মুস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
    [3]. তাবারানি ও ইবনে আসাকির।



    *****
    اپنی دعاؤں میں ہمیں یاد رکھيں
    اداره الحکمہ براۓ نشر و اشاعت
    القاعدہ برِّ صغیر
    আপনাদের দোয়ায়
    আল হিকমাহ মিডিয়ার ভাইদের স্মরণ রাখবেন!
    আল কায়েদা উপমহাদেশ
    In your dua remember your brothers of
    Al Hikmah Media
    Al-Qaidah in the Subcontinent

  • #2
    সেই উম্মতের টিকে থাকার কী যৌক্তিকতা থাকতে পারে, যার নবীর অবমাননা করা হয়?
    রব্বুল 'আলামিন আমাদের তাওফিক দিন, অক্ষমতা ক্ষমা করুন।
    জিহাদি মানহাজের হেফাযত, মুজাহিদদের হেফাযত থেকেও বেশি গুরত্বপূর্ণ

    কারণ মুজাহিদদের দৌড়-ঝাপ, কুরবানির উদ্দেশ্যই হলো হকের দাওয়াত ও পয়গাম বিজয়ী হোক। কিন্তু মানহাজ যদি খারাপ হয়, সফরের রাস্তা যদি ভুল হয়ে যায়, তখন মুসাফির যতই উদ্দীপনা ও ইখলাসের সাথে পথ চলুক, সে কখনও মনযিলে পৌঁছতে পারবে না। (দাওয়াতের পদ্ধতি ও জিহাদি মানহাজের হেফাযত - উস্তাদ উসামা মাহমুদ হাফিজাহুল্লাহ)

    Comment


    • #3
      মহান আল্লাহর কসম! রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতিরক্ষায় যদি আমরা নিজেরা শহীদ হয়ে যাই, তবে (আমাদের জন্য) এর চেয়ে উত্তম মৃত্যু আর কিছু হতে পারে না। কারণ, যে নবীর কালিমা আমরা প্রতিটি শ্বাসের সাথে পাঠ করি, তাঁর খাতিরেই জীবন উৎসর্গ করা (সর্বোত্তম)।
      ইয়া রব্ব! আমাদেরকে মুহাম্মাদ বিন মাসলামা, আব্দুল্লাহ বিন আতিক​ রাযিয়াল্লাহু আনহুমা দের মত কবুল করুন।
      সারা বিশ্বের সকল গোস্তাখে রাসূলদেরকে দুনিয়া থেকে চিরবিদায় জানানোর তাওফীক এনায়েত করুন।
      “ধৈর্যশীল, সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”
      -শাইখ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ

      Comment


      • #4
        যেই উম্মাত তাঁর পেয়ারা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইজ্জতের হেফাযত করতে পারে না, তাদের তো দুনিয়াতে বেঁচে থাকার কোনো স্বার্থকতা নেই, থাকতে পারে না!​ হে আল্লাহ, আপনার দ্বীন ও নবীর ইজ্জত রক্ষার্থে জীবন বিলাতে আমরা পিছপা হবো ইনশাআল্লাহ। আপনি আমাদের জান ও মালকে কবুল করে নিন। মাকবুল শাহাদাত নসীব করুন। আমীন
        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

        Comment

        Working...
        X