একজন বোনের গল্প, যে ছিল অনেক দ্বীনি, অনেক পরহেজগার।
গল্প হচ্ছে এরকম ......
মাগরিবের সালাতের আদায়ের পর সে সাজগুজ করলো, তার অত্যন্ত সুন্দর সাদা জামাটি পড়লো আর তার বিয়ের আসরের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করল।
এরপর সে এশার আযান শুনলো কিন্তু ইতোমধ্যে তার অযু নষ্ট হয়ে গেছে। সে তার মাকে বললো, আম্মু আমাকে এখন অযু করে ঈশার সালাত আদায় করতে হবে।
কথাটি শুনে তার মা বিস্মিত হয়ে গেলন। তিনি বললেন, তুমি কী পাগল হয়ে গেলে ? মেহমানরা তোমাকে দেখার জন্য অপেক্ষা করছেন।
আর তোমার এই সাজসজ্জা ? এগুলো সব অযুর পানিতে মুছে যাবে। আমি তোমার মা এবং আমি তোমাকে আদেশ দিচ্ছি তুমি এখন ঈশার নামাজ পড়বে না।
আল্লাহর কসম, তুমি যদি এখন অযু করো তাহলে আমি তোমার উপর রাগান্বিত হবো। মেয়েটি উত্তরে বললো, আল্লাহ কসম, ঈশার সালাত আদায় না করে আমি এখান থেকে যাব না।
মা আপনি হয়তো অবশ্যই জানেন, সৃষ্টির প্রতি কোনো আনুগত্য নেই, আনুগত্য আছে স্রষ্টার প্রতি যিনি হলেন আল্লাহ আজ্জা ওয়াজাল।
তারপর মা বললেন, মেহমানরা কী বললেন যখন তারা তোমাকে সাজসজ্জা ছাড়াই তোমার বিয়ের অনুষ্ঠানে দেখবেন ?
তোমাকে তাদের চোখে সুন্দর দেখাবে না আর তারা তোমাকে নিয়ে হাসাহাসি করবে। মেয়েটি হেসে তার মাকে জিঙ্গেস করলো, আম্মু....
তুমি কী এই নিয়ে চিন্তিত যে আমি কোন সৃষ্টির চোখে সুন্দর দেখাবো না ? আর আমার সৃষ্টিকর্তা ?
আমি তো চিন্তিত এই নিয়ে যে, আমি যদি ঈশার সালাত আদায় করতে না পারি তাহলে আমি তার চোখে সুন্দর দেখাবো না।
তারপর সে অযু করলো আর সব মেকাপ অযুর পানিতে ধুয়ে মুছে গেল কিন্তু সে পরোয়া করলো না । তারপর সে নামায পড়া শুরু করলো এবং যে মূহুর্ত সে সিজদায় গেল।
হায়!! মালিকুল মউত আসলো আর তার জান কবজ করলো। মালিকুল মউত এসেছিলেনে এবং জান কবজ করলেন যখন সে সিজদারত ছিল।
ইয়া আল্লাহ কী সুন্দর মৃত্যু!!আপনারা কী জানেন যখন আল্লাহ তার বান্দাকে ভালোবাসেন, তখন তার মৃত্যুকে সৌন্দর্য্যমন্ডিত করেন।
সংগৃহীত
গল্প হচ্ছে এরকম ......
মাগরিবের সালাতের আদায়ের পর সে সাজগুজ করলো, তার অত্যন্ত সুন্দর সাদা জামাটি পড়লো আর তার বিয়ের আসরের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করল।
এরপর সে এশার আযান শুনলো কিন্তু ইতোমধ্যে তার অযু নষ্ট হয়ে গেছে। সে তার মাকে বললো, আম্মু আমাকে এখন অযু করে ঈশার সালাত আদায় করতে হবে।
কথাটি শুনে তার মা বিস্মিত হয়ে গেলন। তিনি বললেন, তুমি কী পাগল হয়ে গেলে ? মেহমানরা তোমাকে দেখার জন্য অপেক্ষা করছেন।
আর তোমার এই সাজসজ্জা ? এগুলো সব অযুর পানিতে মুছে যাবে। আমি তোমার মা এবং আমি তোমাকে আদেশ দিচ্ছি তুমি এখন ঈশার নামাজ পড়বে না।
আল্লাহর কসম, তুমি যদি এখন অযু করো তাহলে আমি তোমার উপর রাগান্বিত হবো। মেয়েটি উত্তরে বললো, আল্লাহ কসম, ঈশার সালাত আদায় না করে আমি এখান থেকে যাব না।
মা আপনি হয়তো অবশ্যই জানেন, সৃষ্টির প্রতি কোনো আনুগত্য নেই, আনুগত্য আছে স্রষ্টার প্রতি যিনি হলেন আল্লাহ আজ্জা ওয়াজাল।
তারপর মা বললেন, মেহমানরা কী বললেন যখন তারা তোমাকে সাজসজ্জা ছাড়াই তোমার বিয়ের অনুষ্ঠানে দেখবেন ?
তোমাকে তাদের চোখে সুন্দর দেখাবে না আর তারা তোমাকে নিয়ে হাসাহাসি করবে। মেয়েটি হেসে তার মাকে জিঙ্গেস করলো, আম্মু....
তুমি কী এই নিয়ে চিন্তিত যে আমি কোন সৃষ্টির চোখে সুন্দর দেখাবো না ? আর আমার সৃষ্টিকর্তা ?
আমি তো চিন্তিত এই নিয়ে যে, আমি যদি ঈশার সালাত আদায় করতে না পারি তাহলে আমি তার চোখে সুন্দর দেখাবো না।
তারপর সে অযু করলো আর সব মেকাপ অযুর পানিতে ধুয়ে মুছে গেল কিন্তু সে পরোয়া করলো না । তারপর সে নামায পড়া শুরু করলো এবং যে মূহুর্ত সে সিজদায় গেল।
হায়!! মালিকুল মউত আসলো আর তার জান কবজ করলো। মালিকুল মউত এসেছিলেনে এবং জান কবজ করলেন যখন সে সিজদারত ছিল।
ইয়া আল্লাহ কী সুন্দর মৃত্যু!!আপনারা কী জানেন যখন আল্লাহ তার বান্দাকে ভালোবাসেন, তখন তার মৃত্যুকে সৌন্দর্য্যমন্ডিত করেন।
সংগৃহীত
Comment