যারা সেই সৌভাগ্যবান
.................................
ইমাম ইবনে কাসির (রহিঃ) সূরা ঝুমারের ৬৮ নং আয়াতের তাফসির নকল করেন যে, নবী করিম সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিব্রাইল আলাইহিস সালামকে জিজ্ঞাসা করলেন।
ওরা কারা যাদেরকে কিয়ামতের দিন বিচলিত হওয়া থেকে রক্ষা করা হবে...?
জিব্রাইল আলাইহিস সালাম বলেন.....
(যখন শিঙ্গাই ফুক দেওয়া হবে) এরা হবে ঐ সকল ভাগ্যবান শহীদগন যারা নিজেদের তরবারি লটকিয়ে রেখে আরশের চারপাশে ঘুরাঘুরি করতে থাকবে। তাদের ইয়াকুতের বাহনে করে হাশরের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে। তার (বাহনের) জিন হবে রেশমের মত নরম তার (বাহনের) প্রত্যেক কদম মানুষের শেষ দৃষ্টি সীমানায় পড়বে। তারা জান্নাতে কিছুক্ষণ ঘুরাফেরা করবে অত:পর বলবে আমাদেরকে আমাদের রবের দিকে নিয়ে চলো। আমরা দেখতে চায় কিভাবে তিনি তার সৃষ্টির মাধ্য ফায়সালা করেন।
তাদের দেখে আল্লাহ তা,য়ালা মুচকি হাঁসবেন। আর যার দিকে তাকিয়ে আল্লাহ তা,য়ালা হাসবেন তার কোন হিসাব নেই।
(সুবহানাল্লাহ)
(তাফসিরে ইবনে কাসির ৭/১১৭)
.................................
ইমাম ইবনে কাসির (রহিঃ) সূরা ঝুমারের ৬৮ নং আয়াতের তাফসির নকল করেন যে, নবী করিম সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিব্রাইল আলাইহিস সালামকে জিজ্ঞাসা করলেন।
ওরা কারা যাদেরকে কিয়ামতের দিন বিচলিত হওয়া থেকে রক্ষা করা হবে...?
জিব্রাইল আলাইহিস সালাম বলেন.....
(যখন শিঙ্গাই ফুক দেওয়া হবে) এরা হবে ঐ সকল ভাগ্যবান শহীদগন যারা নিজেদের তরবারি লটকিয়ে রেখে আরশের চারপাশে ঘুরাঘুরি করতে থাকবে। তাদের ইয়াকুতের বাহনে করে হাশরের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে। তার (বাহনের) জিন হবে রেশমের মত নরম তার (বাহনের) প্রত্যেক কদম মানুষের শেষ দৃষ্টি সীমানায় পড়বে। তারা জান্নাতে কিছুক্ষণ ঘুরাফেরা করবে অত:পর বলবে আমাদেরকে আমাদের রবের দিকে নিয়ে চলো। আমরা দেখতে চায় কিভাবে তিনি তার সৃষ্টির মাধ্য ফায়সালা করেন।
তাদের দেখে আল্লাহ তা,য়ালা মুচকি হাঁসবেন। আর যার দিকে তাকিয়ে আল্লাহ তা,য়ালা হাসবেন তার কোন হিসাব নেই।
(সুবহানাল্লাহ)
(তাফসিরে ইবনে কাসির ৭/১১৭)
Comment