সারা দেশে জঙ্গি ও সন্ত্রাস দমনে পুলিশের সক্ষমতা বাড়াতে বিশেষায়িত ‘অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট’ (এটিইউ) গঠন করছে সরকার। ইতিমধ্যে এই ইউনিট গঠনের প্রায় সব ধাপ সম্পন্ন হয়েছে। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার এটিইউ পরিচালনার জন্য বিধি অনুমোদন করা হয়। এ ছাড়া পুলিশের নতুন এ ইউনিটের লোগো প্রায় চূড়ান্ত করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ ও পুলিশ সদর দফতর সূত্র বলেছে, দেশের যে কোনো স্থানে নিজের ক্ষমতাবলে অপারেশন চালানো, গ্রেফতার ও তদন্তকাজ পরিচালনা করতে পারবে পুলিশের বিশেষায়িত এ ইউনিট। আপাতত এটিইউ’র সদর দফতর থাকছে ঢাকায়। পরবর্তীতে দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতে এর একটি করে আঞ্চলিক ইউনিট গঠিত হবে।
এন্টি টেররিজম ইউনিটের যে বিধিমালা করা হয়েছে তাতে উল্লেখ করা হয়েছে, ইউনিটের কার্যক্রম পরিচালনার সুবিধার্থে, প্রয়োজনে দেশের যে কোনো স্থানে শাখা কার্যালয় স্থাপন করা যাবে। বাংলাদেশ পুলিশের আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর ও গোয়েন্দা তথ্যভিত্তিক একটি স্বতন্ত্র ও স্বয়ংসম্পূর্ণ বিশেষায়িত ইউনিট হিসেবে পরিচালিত হবে এটিইউ। পুলিশের এই নতুন ইউনিট জঙ্গি সন্ত্রাসী, কোরআন ও হাদিসের ভুল ব্যাখ্যা, জঙ্গিবাদে জড়িয়ে পথভ্রষ্টদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনাসহ বেশকিছু বিষয় নিয়ে কাজ করবে উগ্রবাদ, সন্ত্রাসবাদ, সন্ত্রাসী কাজে এবং কাজের অর্থায়নে জড়িত ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করবে ও অনুসন্ধান করবে। সূত্র জানায়, ইতিমধ্যে ৫৮১ জনবল নিয়োগের অনুমোদন পেয়েছে বিশেষায়িত এ ইউনিট। ইউনিটের প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মো. আবুল কাশেম।
এ ছাড়া এ ইউনিটের ডিআইজি দিদার আহমেদ, হারুন অর রশীদ, এডিশনাল ডিআইজি মনিরুজ্জামান, এ ছাড়া ৯ জন পুলিশ সুপার দায়িত্ব পালন করছেন।
ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছাড়াও এ ইউনিটের মোট জনবল হচ্ছে ৫৮১ জন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, এন্টি টেররিজম ইউনিটের জন্য লোগো প্রায় চূড়ান্ত হয়েছে। ওই লোগোয় সুন্দরবন, সুন্দরবনের ঐতিহ্য গোলপাতা, জাতীয় পশু রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মুখ ও পুলিশের লোগোতে ব্যবহার হওয়া নৌকা প্রতীক থাকবে। বর্তমানে বারিধারায় সোহরাওয়ার্দী এভিনিউয়ে বহুতল বিশিষ্ট একটি ভাড়া বাড়িতে এই ইউনিটের সদর দফতরের কার্যক্রম চললেও নিজস্ব ভবনের জন্য ঢাকার পূর্বাচলে দশ একর জমি বরাদ্দ করেছে সরকার
আপাতত তারা পূর্বাচলে ঢাকা মহানগর পুলিশের যে পুলিশ লাইন আছে সেখানে অস্থায়ীভাবে কাজ করছে। কর্মকর্তারা জানান, বিধি প্রণয়ন আগেই প্রাথমিক ভাবে কাজ শুরু করে এন্টি টেররিজম ইউনিট। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি জঙ্গিবিরোধী বড় বড় অভিযান চালিয়ে সফলতা পাওয়া গেছে। কর্মকর্তারা বলেন, এই ইউনিট জঙ্গি দমনে যা যা করার দরকার সবটাই করবে। এর মধ্যে রয়েছে জঙ্গি দমনে অভিযান পরিচালনা, সাইবার ক্রাইম রোধ, টেররিস্ট ফাইন্যান্স ও জঙ্গি দমনে সচেতনতা বৃদ্ধি উল্লেখ যোগ্য। বাহিনীটির কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ১৬টি জিপ, দুটি সোয়াত ভ্যান, আটটি ডাবল কেবিন পিকআপ, একটি অ্যাম্বুলেন্স, একটি ট্রাক, একটি আর্মড পারসোনাল ক্যারিয়ার (এপিসি), একটি প্রিজন ভ্যান, একটি ওয়াটার ট্রেইলার ও ১০টি মোটরসাইকেল দেওয়ার অনুমোদন দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
সূত্র- বাংলাদেশ প্রতিদিন ২১/১১/২০১৯
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ ও পুলিশ সদর দফতর সূত্র বলেছে, দেশের যে কোনো স্থানে নিজের ক্ষমতাবলে অপারেশন চালানো, গ্রেফতার ও তদন্তকাজ পরিচালনা করতে পারবে পুলিশের বিশেষায়িত এ ইউনিট। আপাতত এটিইউ’র সদর দফতর থাকছে ঢাকায়। পরবর্তীতে দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতে এর একটি করে আঞ্চলিক ইউনিট গঠিত হবে।
এন্টি টেররিজম ইউনিটের যে বিধিমালা করা হয়েছে তাতে উল্লেখ করা হয়েছে, ইউনিটের কার্যক্রম পরিচালনার সুবিধার্থে, প্রয়োজনে দেশের যে কোনো স্থানে শাখা কার্যালয় স্থাপন করা যাবে। বাংলাদেশ পুলিশের আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর ও গোয়েন্দা তথ্যভিত্তিক একটি স্বতন্ত্র ও স্বয়ংসম্পূর্ণ বিশেষায়িত ইউনিট হিসেবে পরিচালিত হবে এটিইউ। পুলিশের এই নতুন ইউনিট জঙ্গি সন্ত্রাসী, কোরআন ও হাদিসের ভুল ব্যাখ্যা, জঙ্গিবাদে জড়িয়ে পথভ্রষ্টদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনাসহ বেশকিছু বিষয় নিয়ে কাজ করবে উগ্রবাদ, সন্ত্রাসবাদ, সন্ত্রাসী কাজে এবং কাজের অর্থায়নে জড়িত ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করবে ও অনুসন্ধান করবে। সূত্র জানায়, ইতিমধ্যে ৫৮১ জনবল নিয়োগের অনুমোদন পেয়েছে বিশেষায়িত এ ইউনিট। ইউনিটের প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মো. আবুল কাশেম।
এ ছাড়া এ ইউনিটের ডিআইজি দিদার আহমেদ, হারুন অর রশীদ, এডিশনাল ডিআইজি মনিরুজ্জামান, এ ছাড়া ৯ জন পুলিশ সুপার দায়িত্ব পালন করছেন।
ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছাড়াও এ ইউনিটের মোট জনবল হচ্ছে ৫৮১ জন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, এন্টি টেররিজম ইউনিটের জন্য লোগো প্রায় চূড়ান্ত হয়েছে। ওই লোগোয় সুন্দরবন, সুন্দরবনের ঐতিহ্য গোলপাতা, জাতীয় পশু রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মুখ ও পুলিশের লোগোতে ব্যবহার হওয়া নৌকা প্রতীক থাকবে। বর্তমানে বারিধারায় সোহরাওয়ার্দী এভিনিউয়ে বহুতল বিশিষ্ট একটি ভাড়া বাড়িতে এই ইউনিটের সদর দফতরের কার্যক্রম চললেও নিজস্ব ভবনের জন্য ঢাকার পূর্বাচলে দশ একর জমি বরাদ্দ করেছে সরকার
আপাতত তারা পূর্বাচলে ঢাকা মহানগর পুলিশের যে পুলিশ লাইন আছে সেখানে অস্থায়ীভাবে কাজ করছে। কর্মকর্তারা জানান, বিধি প্রণয়ন আগেই প্রাথমিক ভাবে কাজ শুরু করে এন্টি টেররিজম ইউনিট। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি জঙ্গিবিরোধী বড় বড় অভিযান চালিয়ে সফলতা পাওয়া গেছে। কর্মকর্তারা বলেন, এই ইউনিট জঙ্গি দমনে যা যা করার দরকার সবটাই করবে। এর মধ্যে রয়েছে জঙ্গি দমনে অভিযান পরিচালনা, সাইবার ক্রাইম রোধ, টেররিস্ট ফাইন্যান্স ও জঙ্গি দমনে সচেতনতা বৃদ্ধি উল্লেখ যোগ্য। বাহিনীটির কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ১৬টি জিপ, দুটি সোয়াত ভ্যান, আটটি ডাবল কেবিন পিকআপ, একটি অ্যাম্বুলেন্স, একটি ট্রাক, একটি আর্মড পারসোনাল ক্যারিয়ার (এপিসি), একটি প্রিজন ভ্যান, একটি ওয়াটার ট্রেইলার ও ১০টি মোটরসাইকেল দেওয়ার অনুমোদন দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
সূত্র- বাংলাদেশ প্রতিদিন ২১/১১/২০১৯
Comment