ফেসবুকের একটি আইডিতে দেখতে পেলাম। সেখানে বাংলাদেশের পতাকা বহনকেও কুফরের প্রতি সমর্থনের পরিচায়ক বলা হয়েছে। সতর্কতার জন্য এমনটা বলার উপযুক্ততা আমিও স্বীকার করি। কিন্তু বাস্তব ক্ষেত্রে কি এতোটুকু দ্বারা কারো উপর কাফের হবার হুকুম প্রয়োগ করা যাবে?
জিজ্ঞেস করছি কারণ আছে। আমাদের মসজিদের ইমাম সাহেব রাষ্ট্রীয় আইন মান্য করার আহ্বান জানিয়েছেন। এমতাবস্থায় তার পেছনে কি আমি ফরজ সালাত আদায় করবো?! এ ধরনের মাসআলা শাইখ আবু মুহাম্মাদ হাসেম হাফিজাহুল্লাহ এর ফতোয়ায়ে পড়েছি। মুসলমানদের বিরুদ্ধে কুফরি শক্তির পক্ষে দোয়া করাতে তিনি এমন ইমামকে কাফের মনে করে তার পেছনে নামাজ বর্জন করার ফতোয়া দিয়েছিলেন। এখানে ব্যাপারটা তো একটু অন্যরকম। রাষ্ট্রীয় আইনের ভেতর অনেক কিছু আছে যেগুলো ইসলাম বিরোধী নয়। আমাদের মসজিদের ইমাম সাহেব হয়তো সেগুলোই বুঝিয়েছেন। জিজ্ঞেস করলে তো আরো কত ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ বের হয়ে আসবে। এসব বিষয়ে খুঁটিনাটির তো অভাব নেই। কথা হল, শায়খ আবু মোহাম্মদ আসেম হাফিজাহুল্লাহ এর ফতোয়া পড়ে যদিও দায়সারাভাবে এ বিষয়ে মাসআলা জেনেছি, কিন্তু এখন নিজে বাস্তব ক্ষেত্রে পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়ে থমকে দাঁড়িয়েছি।
কি করতে পারি কেউ কি জানাবেন?!
জিজ্ঞেস করছি কারণ আছে। আমাদের মসজিদের ইমাম সাহেব রাষ্ট্রীয় আইন মান্য করার আহ্বান জানিয়েছেন। এমতাবস্থায় তার পেছনে কি আমি ফরজ সালাত আদায় করবো?! এ ধরনের মাসআলা শাইখ আবু মুহাম্মাদ হাসেম হাফিজাহুল্লাহ এর ফতোয়ায়ে পড়েছি। মুসলমানদের বিরুদ্ধে কুফরি শক্তির পক্ষে দোয়া করাতে তিনি এমন ইমামকে কাফের মনে করে তার পেছনে নামাজ বর্জন করার ফতোয়া দিয়েছিলেন। এখানে ব্যাপারটা তো একটু অন্যরকম। রাষ্ট্রীয় আইনের ভেতর অনেক কিছু আছে যেগুলো ইসলাম বিরোধী নয়। আমাদের মসজিদের ইমাম সাহেব হয়তো সেগুলোই বুঝিয়েছেন। জিজ্ঞেস করলে তো আরো কত ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ বের হয়ে আসবে। এসব বিষয়ে খুঁটিনাটির তো অভাব নেই। কথা হল, শায়খ আবু মোহাম্মদ আসেম হাফিজাহুল্লাহ এর ফতোয়া পড়ে যদিও দায়সারাভাবে এ বিষয়ে মাসআলা জেনেছি, কিন্তু এখন নিজে বাস্তব ক্ষেত্রে পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়ে থমকে দাঁড়িয়েছি।
কি করতে পারি কেউ কি জানাবেন?!
Comment