করোনা ভাইরাস সংক্রান্ত কারণে ক্বাওমী মাদরাসাগুলো বন্ধ হবে ;নাকি সরকারের নির্দেশনা কে আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করে তারা তাদের পরীক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাবে?
তেমনিভাবে ক্বাওমী শিক্ষা বোর্ড বেফাক ও হাইয়াত নির্ধারিত তারিখের পরীক্ষা স্থগিত করবে;নাকি সবকিছুকে উপেক্ষা করে যথা সময়েই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত করবে?
বিষয়গুলো নিয়ে বেফাক ও হাইয়াতের কর্ণধারগণ, তেমনি প্রত্যেক মাদরাসার আসাতিযা হযরাতগণ কয়েক দফায় মিটিং করেছেন। যেখানে বেফাক ও হাইয়াতের প্রাথমিক সিন্ধান্ত ছিলো, পরীক্ষা যথা সময়েই হবে। তদ্রুপ মাদরাসার আসাতিযাদের সিন্ধান্তও অভিন্ন ছিলো।বাকী সরকারকে দেখানোর জন্য মাদরাসার অফিসিয়ালি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।এবং ছাত্ররা মাদরাসার বাহিরে বের হবে না।
তারপর অবস্থা যখন আরো খারাপ হতে দেখা গেলো তখন বাধ্য হয়ে বেফাক পরীক্ষাও নির্ধারিত তারিখ হতে সরে গেলো, সেই মাদরাসাগুলোও বন্ধ হয়ে গেলো।
ঘটনা এ পর্যন্তই।
কিন্তু আমরা এখান থেকে কী শিক্ষা গ্রহণ করলাম?
আমরা দেখতে পেলাম যে, সুস্পষ্ট একটি বিষয় পুরো পৃথিবীতে যা আলোচিত, এবং তা দিন দিন বাড়বে এটাই স্বাভাবিক ও দৃশ্যমান। এমন স্থুলকায় একটি বষয়েও আমাদের কর্ণধারগণের কয়েক দফায় মিটিং করে তারপর একরকম বাধ্য হয়েই চূড়ান্ত একটি সিন্ধান্তে পৌঁছতে হলো!
অথচ অবস্থা যে ধীরে ধীরে খারাপের দিকে যাবে এটা কে বুঝতে পারছিলো না ?
তাহলে আমাদের আরেকবার ভেবে দেখতে হবে আমরা কাদের হাতে নিজেদের দায়িত্বভার অর্পণ করে রেখেছি?
আমাদের ভবিষ্যত আমরা কাদের হাতে সোপর্দ করে রেখেছি??
যাদের দূরদর্শিতার অবস্থা এই তাদের থেকে আমরা কীভাবে এই আশা করতে পারি যে, অত্যাসন্ন হিন্দুত্ববাদি আগ্রাসন থেকে তাদের নেতৃত্বে আমাদের শেষ রক্ষাটুকু করতে পারবো??
এটাই বা কীভাবে ভাবতে পারি যে, হিন্দুত্ববাদি আগ্রাসন রুখতে তারা কোনো না কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছেন??
আসলে এ ধরণের ভাবনা আত্মতৃপ্তি ও আত্মপ্রবঞ্চনার খোরাক ছাড়া আর কোন সুফলই বয়ে আনতে পারবে না! মাঝে মাঝে খুবই অবাক হতে হয় যে, উলামায়ে উম্মত বা উম্মতের কর্ণধারগণ এতটা উদাসীন কোনো যুগে কি হয়েছিলে? এর কোনো দৃষ্টান্ত কি ইতিহাসের পাতায় খুঁজে পাওয়া যাবে?? অথচ বাস্তবতা কি এখনো পরিষ্কার হওয়ার বাকি আছে? জেগে জেগে আর কত ঘুমাবো আমরা?
রাসূলে আরাবী সা. যে সমস্ত হাদীসগুলো বলে গেছেন আমাদের দরদে দরদী হয়ে ; আমাদের সুরক্ষার জন্য? আমাদের কল্যাণের জন্য? সেই হাদীসগুলোকেই পুঁজি করে আজ মালাউনের বাচ্চারা তাদের প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্নই করে ফেলেছে;অথচ রাসূলের পিয়ারা উম্মত আজও ঘুমাচ্ছে?
আজও তারা দিবাস্বপ্ন দেখছে যে, পরিবেশ যখন সৃষ্টি হবে তখন এমনি এমনি সব হয়ে যাবে!
হায়রে উম্মত!
এই দিবাস্বপ্নের বাস্তবতা কি আরাকানে পরিষ্কার হয়নি? কাশ্মিরে, দিল্লীতে কি এর অসাড়তা চোখে পড়েনি? আল্লাহ তা'আলার পক্ষ থেকে এতবার সতর্ক করার পরও আমাদের আর কী অযুহাত থাকতে পারে?
আল্লাহ তা'আলা আমাদের সকলকেই বুঝার তাওফীক দান করেন।
আমীন! ইয়া রাব্বাল আলামীন!!
তেমনিভাবে ক্বাওমী শিক্ষা বোর্ড বেফাক ও হাইয়াত নির্ধারিত তারিখের পরীক্ষা স্থগিত করবে;নাকি সবকিছুকে উপেক্ষা করে যথা সময়েই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত করবে?
বিষয়গুলো নিয়ে বেফাক ও হাইয়াতের কর্ণধারগণ, তেমনি প্রত্যেক মাদরাসার আসাতিযা হযরাতগণ কয়েক দফায় মিটিং করেছেন। যেখানে বেফাক ও হাইয়াতের প্রাথমিক সিন্ধান্ত ছিলো, পরীক্ষা যথা সময়েই হবে। তদ্রুপ মাদরাসার আসাতিযাদের সিন্ধান্তও অভিন্ন ছিলো।বাকী সরকারকে দেখানোর জন্য মাদরাসার অফিসিয়ালি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।এবং ছাত্ররা মাদরাসার বাহিরে বের হবে না।
তারপর অবস্থা যখন আরো খারাপ হতে দেখা গেলো তখন বাধ্য হয়ে বেফাক পরীক্ষাও নির্ধারিত তারিখ হতে সরে গেলো, সেই মাদরাসাগুলোও বন্ধ হয়ে গেলো।
ঘটনা এ পর্যন্তই।
কিন্তু আমরা এখান থেকে কী শিক্ষা গ্রহণ করলাম?
আমরা দেখতে পেলাম যে, সুস্পষ্ট একটি বিষয় পুরো পৃথিবীতে যা আলোচিত, এবং তা দিন দিন বাড়বে এটাই স্বাভাবিক ও দৃশ্যমান। এমন স্থুলকায় একটি বষয়েও আমাদের কর্ণধারগণের কয়েক দফায় মিটিং করে তারপর একরকম বাধ্য হয়েই চূড়ান্ত একটি সিন্ধান্তে পৌঁছতে হলো!
অথচ অবস্থা যে ধীরে ধীরে খারাপের দিকে যাবে এটা কে বুঝতে পারছিলো না ?
তাহলে আমাদের আরেকবার ভেবে দেখতে হবে আমরা কাদের হাতে নিজেদের দায়িত্বভার অর্পণ করে রেখেছি?
আমাদের ভবিষ্যত আমরা কাদের হাতে সোপর্দ করে রেখেছি??
যাদের দূরদর্শিতার অবস্থা এই তাদের থেকে আমরা কীভাবে এই আশা করতে পারি যে, অত্যাসন্ন হিন্দুত্ববাদি আগ্রাসন থেকে তাদের নেতৃত্বে আমাদের শেষ রক্ষাটুকু করতে পারবো??
এটাই বা কীভাবে ভাবতে পারি যে, হিন্দুত্ববাদি আগ্রাসন রুখতে তারা কোনো না কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছেন??
আসলে এ ধরণের ভাবনা আত্মতৃপ্তি ও আত্মপ্রবঞ্চনার খোরাক ছাড়া আর কোন সুফলই বয়ে আনতে পারবে না! মাঝে মাঝে খুবই অবাক হতে হয় যে, উলামায়ে উম্মত বা উম্মতের কর্ণধারগণ এতটা উদাসীন কোনো যুগে কি হয়েছিলে? এর কোনো দৃষ্টান্ত কি ইতিহাসের পাতায় খুঁজে পাওয়া যাবে?? অথচ বাস্তবতা কি এখনো পরিষ্কার হওয়ার বাকি আছে? জেগে জেগে আর কত ঘুমাবো আমরা?
রাসূলে আরাবী সা. যে সমস্ত হাদীসগুলো বলে গেছেন আমাদের দরদে দরদী হয়ে ; আমাদের সুরক্ষার জন্য? আমাদের কল্যাণের জন্য? সেই হাদীসগুলোকেই পুঁজি করে আজ মালাউনের বাচ্চারা তাদের প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্নই করে ফেলেছে;অথচ রাসূলের পিয়ারা উম্মত আজও ঘুমাচ্ছে?
আজও তারা দিবাস্বপ্ন দেখছে যে, পরিবেশ যখন সৃষ্টি হবে তখন এমনি এমনি সব হয়ে যাবে!
হায়রে উম্মত!
এই দিবাস্বপ্নের বাস্তবতা কি আরাকানে পরিষ্কার হয়নি? কাশ্মিরে, দিল্লীতে কি এর অসাড়তা চোখে পড়েনি? আল্লাহ তা'আলার পক্ষ থেকে এতবার সতর্ক করার পরও আমাদের আর কী অযুহাত থাকতে পারে?
আল্লাহ তা'আলা আমাদের সকলকেই বুঝার তাওফীক দান করেন।
আমীন! ইয়া রাব্বাল আলামীন!!
Comment