সকল প্রশংসা আল্লহ রব্বুল ইজ্জত এর জন্য দুরূদ ও সালাম প্রিয় নাবী, তাঁর পরিবার ও সাহাবাদের প্রতি
আলহামদুলিল্লাহ, আমরা তো জিহাদ ফী সাবিলিল্লাহর তরে নিজেদের জান কে কোরবান করার আশা রাখি।
সেই আশা থেকে আমরা কি আমাদের তুলতুলে শরীরটাকে শক্ত করার চেষ্টা করতেছি,কিছু টাকা কি জমাইতেছি,তাহাজ্জুদে আল্লাহর কাছে কাকুতু-মিনতি করতেছি, আশা করি আমরা করতেছি।
যেই বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করতে চাই সেটা হলো ফিকির। হাদীসের কিতাবসমূহে ফিকির এর বহুত ফাজায়েল বর্নিত হয়েছে।
ভাই বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এর সাথে সম্পর্ক নাই এমন ব্যক্তি খুঁজে পাওয়া মুশকিল,তারা ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় হোক কোনো না কোনো তথ্য তাদের মাঝে ধারন করছে।
দ্বীনের উপর চলমান কোনো ভাইও যদি নাস্তিক, মুরতাদদের বাসি-পচাঁ লেখা পড়ে সেটা তার উপর কোনো না কোনো প্রভাব রেখে যায়।সেখানে আমরা যদি যার যার অবস্থান থেকে অল্প করে হলেও কিছু লেখালেখির অভ্যাস গড়ে তুলি তাহলে মন্দ হবে না ইনশাআল্লহ।
ওদের ওই বাসি-পচাঁ লেখা যদি প্রভাব রাখতে পারে, তাইলে আমরা তো লিখবো আরশে আজিম এর মালিকের কথা, এর প্রভাব কীরকম হবে?
আল্লাহ চাহে তো আমাদের এই আদো আদো লেখার দ্বারা হয়তোবা কাউকে পথের দিশা দিবেন, কাউকে চিন্তার খোরাক যোগাবেন, কারো কলিজা পুরিয়ে কয়লা করবেন সবচেয়ে বড় কথা আমাকে ওই বিষয় আমাল করার তৌফিক দিবেন।
আমি হয়তো বলবো ভাই আমার দ্বারা লেখালেখির কাজ হবে না, কেনো ভাই আল্লাহ আমাকে সুপার কম্পিউটার এর চাইতেও যে শক্তিশালী মস্তিষ্ক দান করেছেন সেটার উপর একটু চাপ প্রয়োগ করবো, একটু চিন্তা ফিকির করবো।বাকি আল্লাহই আমার মন মগজে কথা ঢালবেন
পারবো না ভাই ইনশাআল্লহ?
এবার কিছু উসূলি কথা বলিঃ
১. নিরাপত্তার বিষয়টা অবশ্যই মাথায় রাখবো।
২.এখানে লেখালেখি করা বলতে ফোরামে লেখালেখিকে বুঝানো হয়নি, অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে উদ্দেশ্য করা হয়েছে।
৩.মতভেদপূর্ন বিষয়গুলো এড়িয়ে লিখবো।
৪.লাইক, কমেন্ট পাওয়ার আশা করবোনা , এরকম আশা করলে আমার দ্বারা বেশিদিন লেখালেখি করা সম্ভব হবে না।
৫.বারসিসার ফেতনায় পতিত হওয়াকে মনে রাখবো।
(আল্লাহ আপনি আমাদের সহায় হোন,আমাদের জান,মালকে আপনার জান্নাতের বিনিময়ে খরিদ করে নেন...আমিন)
মুজাহিদ ভাই ও তাদের পরিবারকে আপ্নাদের দোয়ায় ভুলবেন না।
আলহামদুলিল্লাহ, আমরা তো জিহাদ ফী সাবিলিল্লাহর তরে নিজেদের জান কে কোরবান করার আশা রাখি।
সেই আশা থেকে আমরা কি আমাদের তুলতুলে শরীরটাকে শক্ত করার চেষ্টা করতেছি,কিছু টাকা কি জমাইতেছি,তাহাজ্জুদে আল্লাহর কাছে কাকুতু-মিনতি করতেছি, আশা করি আমরা করতেছি।
যেই বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করতে চাই সেটা হলো ফিকির। হাদীসের কিতাবসমূহে ফিকির এর বহুত ফাজায়েল বর্নিত হয়েছে।
ভাই বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এর সাথে সম্পর্ক নাই এমন ব্যক্তি খুঁজে পাওয়া মুশকিল,তারা ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় হোক কোনো না কোনো তথ্য তাদের মাঝে ধারন করছে।
দ্বীনের উপর চলমান কোনো ভাইও যদি নাস্তিক, মুরতাদদের বাসি-পচাঁ লেখা পড়ে সেটা তার উপর কোনো না কোনো প্রভাব রেখে যায়।সেখানে আমরা যদি যার যার অবস্থান থেকে অল্প করে হলেও কিছু লেখালেখির অভ্যাস গড়ে তুলি তাহলে মন্দ হবে না ইনশাআল্লহ।
ওদের ওই বাসি-পচাঁ লেখা যদি প্রভাব রাখতে পারে, তাইলে আমরা তো লিখবো আরশে আজিম এর মালিকের কথা, এর প্রভাব কীরকম হবে?
আল্লাহ চাহে তো আমাদের এই আদো আদো লেখার দ্বারা হয়তোবা কাউকে পথের দিশা দিবেন, কাউকে চিন্তার খোরাক যোগাবেন, কারো কলিজা পুরিয়ে কয়লা করবেন সবচেয়ে বড় কথা আমাকে ওই বিষয় আমাল করার তৌফিক দিবেন।
আমি হয়তো বলবো ভাই আমার দ্বারা লেখালেখির কাজ হবে না, কেনো ভাই আল্লাহ আমাকে সুপার কম্পিউটার এর চাইতেও যে শক্তিশালী মস্তিষ্ক দান করেছেন সেটার উপর একটু চাপ প্রয়োগ করবো, একটু চিন্তা ফিকির করবো।বাকি আল্লাহই আমার মন মগজে কথা ঢালবেন
পারবো না ভাই ইনশাআল্লহ?
এবার কিছু উসূলি কথা বলিঃ
১. নিরাপত্তার বিষয়টা অবশ্যই মাথায় রাখবো।
২.এখানে লেখালেখি করা বলতে ফোরামে লেখালেখিকে বুঝানো হয়নি, অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে উদ্দেশ্য করা হয়েছে।
৩.মতভেদপূর্ন বিষয়গুলো এড়িয়ে লিখবো।
৪.লাইক, কমেন্ট পাওয়ার আশা করবোনা , এরকম আশা করলে আমার দ্বারা বেশিদিন লেখালেখি করা সম্ভব হবে না।
৫.বারসিসার ফেতনায় পতিত হওয়াকে মনে রাখবো।
(আল্লাহ আপনি আমাদের সহায় হোন,আমাদের জান,মালকে আপনার জান্নাতের বিনিময়ে খরিদ করে নেন...আমিন)
মুজাহিদ ভাই ও তাদের পরিবারকে আপ্নাদের দোয়ায় ভুলবেন না।
Comment