এই ডাকাত বাহিনীর প্রতিষ্ঠাই হয়েছিলো মুজাহিদদের দমনের জন্য। এই সন্ত্রাসী দলের প্রতিষ্ঠার পরে মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী সাহেব বলেন, "মাননীয় প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া র্যাব তৈরি করেছেন। আলহামদুলিল্লাহ। জেএমবির সদস্যদের গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মেরুদন্ড ভেংগে চুরমার করে দেওয়া হয়েছে। র্যাব এই জাতির গৌরব।" অথচ এই র্যাবের নির্যাতনে সাঈদী সাহেবের কোমরের কিছু পেশী অবশ হয়ে গেছে।
মুজাহিদদের পরে এই কুখ্যাত বাহিনী সবচেয়ে বেশি নির্যাতন চালিয়েছে জামায়াতে ইসলামীর ওপর। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এই বাহিনী খুন, গুম, ধর্ষণ এমন কোনো কাজ নেই যা করেনি। মুজাহিদদের ধরে নিয়ে লোমহর্ষক নির্যাতন চালাত এরা। বন্দুকযুদ্ধের নামে মুজাহিদ ভাইদের বুকে চালাতো গুলি।
নোংরা পঁচা পানি দিয়ে ওয়াটারবোর্ডিং, দাড়ি টেনে ছিড়ে ফেলা, নখ উপড়ে ফেলা, স্পর্শকাতর অংগে সুই ঢুকানো, জননাংগে ভারী ওজন ঝুলিয়ে দেয়া, শিংমাছ ভর্তি ট্যাংকে ফেলে দেয়া, নলের মতো চিপায় ঢুকিয়ে 2000w পাওয়ারের লাইট জ্বালিয়ে দেয়া সহ ভয়াবহ সব নির্যাতন করতো।
মুজাহিদদের স্ত্রী ও বোনদের ধরে নিয়ে মুজাহিদদের সামনে ধর্ষণ করতো। পৃথিবীতে এর চেয়ে ভয়াবহ দৃশ্য আর নেই। মানুষ এসব দেখার বদলে মরে যেতে চায়।
মুজাহিদদের বাবা ও বড়ভাইদের দিয়ে জোরপূর্বক বলাৎকার করানোর হুমকি দিতো তথ্য না দিলে।
তারপরের অপকর্ম ছিলো অল্পবয়সী(১৪/১৬ বছর বয়সী) মুজাহিদ ভাইদের বা অন্য মুজাহিদ ভাইদের ছোটভাই যারা মুজাহিদদের কাজে সহযোগিতা করেছিলো তাদের ধরে নিয়ে বলাৎকার। তাদের শুইতে দিতো দাগী আসামী ও সন্ত্রাসীদের সাথে। এই যৌনপিশাচদের হাত থেকে বাঁচতে কিশোর ভাইয়েরা ভয়ে সারারাত জাগ্রত অবস্থায় কাটাত। টুঁ শব্দ করলে শুরু হতো লাটিপেটা।
মুজাহিদদের সংগে কি যে করেছে তা বলে শেষ করা যাবে না। শুধু মুজাহিদ নয়, এদেশের সাধারণ মানুষও এই র্যাবের হাতে কম নির্যাতিত হচ্ছে না। আমরা দেখেছি টাকার বিময়ে নারায়নগঞ্জের সাতজন লোককে খুন করতে। আরো অনেক কলংকে ভরপুর এই তাগুত বাহিনীর ১৭ বছরের ইতিহাস।
সম্প্রতি তাগুতের এই বাহিনীর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ক্রুসেডার আমেরিকা। জানি না এটা চীনের বিরুদ্ধে কোয়াডে যোগ দেয়ার জন্য চাপ সৃষ্টির জন্য নাকি সত্যিই মানবাধিকার লঙ্ঘনের কারণে যেটা ম্যারিকা বলছে। যে কারণেই হোক আল্লাহর কাছে দোয়া করি আল্লাহ যেনো জালেমকে দিয়ে জালেমকে শায়েস্তা করেন। কারণ আমেরিকার নিষেধাজ্ঞা আরোপ হলে ইউরোপসহ সকল মিত্রদের কাছ থেকে সন্ত্রাসী দল আর নাপাক ঘুষ পাবে না। আমেরিকা ও তাদের মিত্রদের ভুমিতে তাদের জায়গাও হবে না। দিনশেষে জাহিলিয়াতের বাহিনী বিলুপ্ত হবে এবং আল্লাহর দ্বীনেরই জয় হবে......বি ইয নিল্লাহ
১৬/১২/২০২১
মুজাহিদদের পরে এই কুখ্যাত বাহিনী সবচেয়ে বেশি নির্যাতন চালিয়েছে জামায়াতে ইসলামীর ওপর। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এই বাহিনী খুন, গুম, ধর্ষণ এমন কোনো কাজ নেই যা করেনি। মুজাহিদদের ধরে নিয়ে লোমহর্ষক নির্যাতন চালাত এরা। বন্দুকযুদ্ধের নামে মুজাহিদ ভাইদের বুকে চালাতো গুলি।
নোংরা পঁচা পানি দিয়ে ওয়াটারবোর্ডিং, দাড়ি টেনে ছিড়ে ফেলা, নখ উপড়ে ফেলা, স্পর্শকাতর অংগে সুই ঢুকানো, জননাংগে ভারী ওজন ঝুলিয়ে দেয়া, শিংমাছ ভর্তি ট্যাংকে ফেলে দেয়া, নলের মতো চিপায় ঢুকিয়ে 2000w পাওয়ারের লাইট জ্বালিয়ে দেয়া সহ ভয়াবহ সব নির্যাতন করতো।
মুজাহিদদের স্ত্রী ও বোনদের ধরে নিয়ে মুজাহিদদের সামনে ধর্ষণ করতো। পৃথিবীতে এর চেয়ে ভয়াবহ দৃশ্য আর নেই। মানুষ এসব দেখার বদলে মরে যেতে চায়।
মুজাহিদদের বাবা ও বড়ভাইদের দিয়ে জোরপূর্বক বলাৎকার করানোর হুমকি দিতো তথ্য না দিলে।
তারপরের অপকর্ম ছিলো অল্পবয়সী(১৪/১৬ বছর বয়সী) মুজাহিদ ভাইদের বা অন্য মুজাহিদ ভাইদের ছোটভাই যারা মুজাহিদদের কাজে সহযোগিতা করেছিলো তাদের ধরে নিয়ে বলাৎকার। তাদের শুইতে দিতো দাগী আসামী ও সন্ত্রাসীদের সাথে। এই যৌনপিশাচদের হাত থেকে বাঁচতে কিশোর ভাইয়েরা ভয়ে সারারাত জাগ্রত অবস্থায় কাটাত। টুঁ শব্দ করলে শুরু হতো লাটিপেটা।
মুজাহিদদের সংগে কি যে করেছে তা বলে শেষ করা যাবে না। শুধু মুজাহিদ নয়, এদেশের সাধারণ মানুষও এই র্যাবের হাতে কম নির্যাতিত হচ্ছে না। আমরা দেখেছি টাকার বিময়ে নারায়নগঞ্জের সাতজন লোককে খুন করতে। আরো অনেক কলংকে ভরপুর এই তাগুত বাহিনীর ১৭ বছরের ইতিহাস।
সম্প্রতি তাগুতের এই বাহিনীর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ক্রুসেডার আমেরিকা। জানি না এটা চীনের বিরুদ্ধে কোয়াডে যোগ দেয়ার জন্য চাপ সৃষ্টির জন্য নাকি সত্যিই মানবাধিকার লঙ্ঘনের কারণে যেটা ম্যারিকা বলছে। যে কারণেই হোক আল্লাহর কাছে দোয়া করি আল্লাহ যেনো জালেমকে দিয়ে জালেমকে শায়েস্তা করেন। কারণ আমেরিকার নিষেধাজ্ঞা আরোপ হলে ইউরোপসহ সকল মিত্রদের কাছ থেকে সন্ত্রাসী দল আর নাপাক ঘুষ পাবে না। আমেরিকা ও তাদের মিত্রদের ভুমিতে তাদের জায়গাও হবে না। দিনশেষে জাহিলিয়াতের বাহিনী বিলুপ্ত হবে এবং আল্লাহর দ্বীনেরই জয় হবে......বি ইয নিল্লাহ
১৬/১২/২০২১
Comment