প্রত্যেকটা জিনিসের পেছনে আল্লাহপাক একটা নিয়ম বেঁধে দিয়েছেন। দুইয়ে দুইয়ে চার হয়, দুইয়ে দুইয়ে দশ হয় না।
তাপগতিবিদ্যার একটা নিয়ম হচ্ছে যখন সিস্টেমের অভ্যন্তরের কোন পরিবর্তন, করতে হলে "বাইরে থেকে" কাজ করতে হবে। ভেতরের তাপমাত্রা কিংবা আয়তনের পরিবর্তন ঘটাতে হলে বাহির থেকে চাপ প্রয়োগ করতে হবে কিংবা তাপ দিতে হবে।
যে আল্লাহ পাক ভৌতবিজ্ঞানের নিয়ম ঠিক করেছেন সে আল্লাহ পাকই মানুষের ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় জীবনের সকল সূত্র গড়ে দিয়েছেন।
এরকম একটা নিয়ম হচ্ছে সশস্ত্র ব্যাটল ছাড়া কখনো কোন একটা শাসন বা তন্ত্রের পরিবর্তন ঘটেনা।
সিস্টেম এর ভিতরে ঢুকিয়ে সিস্টেমের পরিবর্তন এই ধারণা কতটুকু সফল তা বাস্তব দুনিয়ায় ভালো দৃষ্টিতে তাকালেই দেখা যায়। এই "সিস্টেমের ভিতরে ঢুকে সিস্টেমের পরিবর্তনের" করার চেষ্টা কম হয়নি।
দেখা যায় ভাইয়েরা যারা সিস্টেম এর ভিতরে ঢুকেন সিস্টেমের পরিবর্তনের নিয়তে তারা একটা ধাপ পর্যন্ত সফল হন। আশেপাশে কিছু লোককে নিজেদের আদর্শ দীক্ষিত করতে পারেন। যখন তারা সফলতায় আশপাশকে ছাড়িয়ে যেতে থাকেন তখন দেখা যায় ত্বাগুত তাদেরকে মার্ক করে ফেলে এবং তাদেরকে সাসপেন্ড করে। তাদের মেধা ও পরিশ্রম গচ্চা যায়।
এই পৃথিবীতে যত ক্ষমতার অদল বদল হয়েছে তা যুদ্ধের মাধ্যমে, সিস্টেমের ভিতরে ঢুকে কোন কৌশল বা হেকমতের মাধ্যমে হয়নি। এমনকি সিস্টেমের ভিতরে ঢুকে যে সামরিক অভ্যুত্থান ঘটানো হয় এটাও এক প্রকার যুদ্ধ কৌশলই, যদিও ইসলামের ক্ষেত্রে এমন অভ্যুথান পৃথিবীতে খুব কমই সফল হয়েছে।
ঠিক ইসলাম প্রতিষ্ঠার বেলায়ও একই নিয়ম কাজ করে। শুধু শান্তির বাণী প্রচারের মাধ্যমে ইসলামী সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটেনি। ইসলামী সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটেছে সশস্ত্র জিহাদের মাধ্যমেই।
আর ধার্মিক ভাইদের তাগুতি শাসন ব্যবস্থায় প্রবেশের মাধ্যমে তাগুতি সিস্টেমকে শক্তিশালীই করা হয়। জনগণের কাছে তাগুতের অপরাধের একটা নীরব বৈধতা দেওয়া হয়। জনগণের সাথে নিকৃষ্ট আচরণ করা ম্যাজিস্ট্রেটদের কাউকে যখন দেখা যায় টুপি দাড়িওয়ালা, তখন মানুষ তাদের অপরাধ ভুলে যায়। সন্ত্রাসী র্যাবের মধ্যে যখন দাড়িওয়ালা ব্যক্তিদের দেখা যায় তখন মানুষ র্যাবের অপরাধকে ছোট করে দেখে।
আর জজ সাহেবদের মধ্যে যখন তাবলীগী দেখা যায় তখন মানুষ মানব রচিত আইন দিয়ে বিচার করাকে জায়েজ মনে করে।
তাগুতের বিরুদ্ধে সশস্ত্র ব্যাটেলে গিয়েই তাগুতি শাসন এর মূলোৎপাটন করতে হবে, অন্য যে কোন পন্থায় একটা ধাপ পর্যন্ত সফলতা আসবে কিন্তু ওই ধাপটাই শেষ, তারপরে ক্র্যাকডাউন করে আবার সূচনার ধাপেই পৌঁছে দেওয়া হবে। জামায়াতে ইসলামী ও মিশরের ইখওয়ান এর সুন্দর উদাহরণ
তাপগতিবিদ্যার একটা নিয়ম হচ্ছে যখন সিস্টেমের অভ্যন্তরের কোন পরিবর্তন, করতে হলে "বাইরে থেকে" কাজ করতে হবে। ভেতরের তাপমাত্রা কিংবা আয়তনের পরিবর্তন ঘটাতে হলে বাহির থেকে চাপ প্রয়োগ করতে হবে কিংবা তাপ দিতে হবে।
যে আল্লাহ পাক ভৌতবিজ্ঞানের নিয়ম ঠিক করেছেন সে আল্লাহ পাকই মানুষের ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় জীবনের সকল সূত্র গড়ে দিয়েছেন।
এরকম একটা নিয়ম হচ্ছে সশস্ত্র ব্যাটল ছাড়া কখনো কোন একটা শাসন বা তন্ত্রের পরিবর্তন ঘটেনা।
সিস্টেম এর ভিতরে ঢুকিয়ে সিস্টেমের পরিবর্তন এই ধারণা কতটুকু সফল তা বাস্তব দুনিয়ায় ভালো দৃষ্টিতে তাকালেই দেখা যায়। এই "সিস্টেমের ভিতরে ঢুকে সিস্টেমের পরিবর্তনের" করার চেষ্টা কম হয়নি।
দেখা যায় ভাইয়েরা যারা সিস্টেম এর ভিতরে ঢুকেন সিস্টেমের পরিবর্তনের নিয়তে তারা একটা ধাপ পর্যন্ত সফল হন। আশেপাশে কিছু লোককে নিজেদের আদর্শ দীক্ষিত করতে পারেন। যখন তারা সফলতায় আশপাশকে ছাড়িয়ে যেতে থাকেন তখন দেখা যায় ত্বাগুত তাদেরকে মার্ক করে ফেলে এবং তাদেরকে সাসপেন্ড করে। তাদের মেধা ও পরিশ্রম গচ্চা যায়।
এই পৃথিবীতে যত ক্ষমতার অদল বদল হয়েছে তা যুদ্ধের মাধ্যমে, সিস্টেমের ভিতরে ঢুকে কোন কৌশল বা হেকমতের মাধ্যমে হয়নি। এমনকি সিস্টেমের ভিতরে ঢুকে যে সামরিক অভ্যুত্থান ঘটানো হয় এটাও এক প্রকার যুদ্ধ কৌশলই, যদিও ইসলামের ক্ষেত্রে এমন অভ্যুথান পৃথিবীতে খুব কমই সফল হয়েছে।
ঠিক ইসলাম প্রতিষ্ঠার বেলায়ও একই নিয়ম কাজ করে। শুধু শান্তির বাণী প্রচারের মাধ্যমে ইসলামী সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটেনি। ইসলামী সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটেছে সশস্ত্র জিহাদের মাধ্যমেই।
আর ধার্মিক ভাইদের তাগুতি শাসন ব্যবস্থায় প্রবেশের মাধ্যমে তাগুতি সিস্টেমকে শক্তিশালীই করা হয়। জনগণের কাছে তাগুতের অপরাধের একটা নীরব বৈধতা দেওয়া হয়। জনগণের সাথে নিকৃষ্ট আচরণ করা ম্যাজিস্ট্রেটদের কাউকে যখন দেখা যায় টুপি দাড়িওয়ালা, তখন মানুষ তাদের অপরাধ ভুলে যায়। সন্ত্রাসী র্যাবের মধ্যে যখন দাড়িওয়ালা ব্যক্তিদের দেখা যায় তখন মানুষ র্যাবের অপরাধকে ছোট করে দেখে।
আর জজ সাহেবদের মধ্যে যখন তাবলীগী দেখা যায় তখন মানুষ মানব রচিত আইন দিয়ে বিচার করাকে জায়েজ মনে করে।
তাগুতের বিরুদ্ধে সশস্ত্র ব্যাটেলে গিয়েই তাগুতি শাসন এর মূলোৎপাটন করতে হবে, অন্য যে কোন পন্থায় একটা ধাপ পর্যন্ত সফলতা আসবে কিন্তু ওই ধাপটাই শেষ, তারপরে ক্র্যাকডাউন করে আবার সূচনার ধাপেই পৌঁছে দেওয়া হবে। জামায়াতে ইসলামী ও মিশরের ইখওয়ান এর সুন্দর উদাহরণ
Comment