গ্লোবাল মানহাজ সাপোর্টার ভাইদের মধ্যে ফ্যান্টাসি লক্ষ্য করা যায় ভীষণভাবে। ফেসবুকে বেশ আবেগময় পোস্ট দেয় জিহাদ নিয়ে। শাহাদাতের তামান্না পোষণ করে। কেউ আবার খবর প্রচার করে। তারা অপেক্ষায় ভারত হঠাৎ আক্রমণ করবে, গাজওয়াতুল হিন্দ শুরু হবে এরপর তারপর তারা জি-হাদে নামবে।
অথচ খেয়ে দেয়ে চর্বি জমে যাওয়া বডিকে এখনও প্রস্তুত করতে পারেননি ভারি কোন কাজের জন্য। যুদ্ধ শুরু হলে ইদাদ নেবে, আর এখন বসে বসে কাটাবে।
১০/১৫ কেজি ওজনের বস্তুও হাতে করে নিয়ে যেতে চায় না। রিক্সা ভাড়া করে। এক কিলোমিটার এলাকা হেঁটে যেতে ইচ্ছে করে না। সিএনজিতে চেপে বসে।
অনেকেই না জানে সাঁতার, না জানে গাছে উঠতে। একটু ভালো শারীরিক পরিশ্রম করতে পারে না। পারে না কয়েক মিনিট দৌড়াতে।
শীত পড়া শুরু হয়েছে। ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করার সাহস নেই। হিটার বা চুলা দিয়ে গরম করে এই পানি ছুড়ে মারে চর্বিযুক্ত চামড়ার উপর। অথচ ঠাণ্ডা পানি দিয়ে গোসল করার ফলে তার তরুণ দেহের কোনো ক্ষতি হবার কথা না।
যুদ্ধ করা কি এতই সোজা? ইউটিউবে কি দেখেন, কোন দেশের সেনাবাহিনীকে কতটা "নির্যাতন করে" যুদ্ধের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়!
আচ্ছা এত কঠিন হতে নাই গেলেন, অন্তত রান্না-বান্না শিখেন, সাঁতার শিখেন, ভারী বস্তু টেনে নেওয়া, দ্রুত হাঁটা, দৌড়ানোর অভ্যাস করেন। এগুলোও তো ইদাদের অন্তর্ভুক্ত।
আধুনিক মিলিটারি ওয়্যাপনগুলোর ধ্বংসক্ষমতা যেমন বেশি তেমনি এগুলো অনেক ভারী। টেনে নিয়ে যেতে হলে প্রচুর শক্তি এবং কর্মক্ষমতার প্রয়োজন হয়।
আসুন কয়েকটা মিলিটারি ইকুইপমেন্ট এর ওজন পরিমাপ করি।
১. একে - ৪৭ : ম্যাগাজিন সহ ওজন ৫ কেজি ++
২. রকেট লাঞ্চার(লোডেড): ১০ কেজি।
৩. মর্টার: ৪০+ কেজি
৪. একটা মর্টার শেল: ৮ কেজি।
৫. আর্টিলারি কামান: ১২০০ কেজি থেকে শুরু।
৬. আর্টিলারি গোলা: ৪০+ কেজি
বুঝতেই পারছেন তো কতটা কর্মক্ষম দেহের প্রয়োজন যুদ্ধের মিলিটারি ইকুইপমেন্ট গুলো বহন করা, টেনে নেয়া ও পরিচালনা করতে।
এই কারনে শুধু ফেসবুকে এসে আবেগময় পোস্ট দেয়া আর ফ্যান্টাসিতে ডুবে না থেকে দেহে জমা হতে থাকা চর্বির স্তরগুলোকেও পুড়িয়ে শক্তি উৎপাদনের অভ্যাস করা প্রয়োজন।
এটার জন্য নিয়মিত শরীরচর্চা এর বিকল্প নেই।
অথচ খেয়ে দেয়ে চর্বি জমে যাওয়া বডিকে এখনও প্রস্তুত করতে পারেননি ভারি কোন কাজের জন্য। যুদ্ধ শুরু হলে ইদাদ নেবে, আর এখন বসে বসে কাটাবে।
১০/১৫ কেজি ওজনের বস্তুও হাতে করে নিয়ে যেতে চায় না। রিক্সা ভাড়া করে। এক কিলোমিটার এলাকা হেঁটে যেতে ইচ্ছে করে না। সিএনজিতে চেপে বসে।
অনেকেই না জানে সাঁতার, না জানে গাছে উঠতে। একটু ভালো শারীরিক পরিশ্রম করতে পারে না। পারে না কয়েক মিনিট দৌড়াতে।
শীত পড়া শুরু হয়েছে। ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করার সাহস নেই। হিটার বা চুলা দিয়ে গরম করে এই পানি ছুড়ে মারে চর্বিযুক্ত চামড়ার উপর। অথচ ঠাণ্ডা পানি দিয়ে গোসল করার ফলে তার তরুণ দেহের কোনো ক্ষতি হবার কথা না।
যুদ্ধ করা কি এতই সোজা? ইউটিউবে কি দেখেন, কোন দেশের সেনাবাহিনীকে কতটা "নির্যাতন করে" যুদ্ধের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়!
আচ্ছা এত কঠিন হতে নাই গেলেন, অন্তত রান্না-বান্না শিখেন, সাঁতার শিখেন, ভারী বস্তু টেনে নেওয়া, দ্রুত হাঁটা, দৌড়ানোর অভ্যাস করেন। এগুলোও তো ইদাদের অন্তর্ভুক্ত।
আধুনিক মিলিটারি ওয়্যাপনগুলোর ধ্বংসক্ষমতা যেমন বেশি তেমনি এগুলো অনেক ভারী। টেনে নিয়ে যেতে হলে প্রচুর শক্তি এবং কর্মক্ষমতার প্রয়োজন হয়।
আসুন কয়েকটা মিলিটারি ইকুইপমেন্ট এর ওজন পরিমাপ করি।
১. একে - ৪৭ : ম্যাগাজিন সহ ওজন ৫ কেজি ++
২. রকেট লাঞ্চার(লোডেড): ১০ কেজি।
৩. মর্টার: ৪০+ কেজি
৪. একটা মর্টার শেল: ৮ কেজি।
৫. আর্টিলারি কামান: ১২০০ কেজি থেকে শুরু।
৬. আর্টিলারি গোলা: ৪০+ কেজি
বুঝতেই পারছেন তো কতটা কর্মক্ষম দেহের প্রয়োজন যুদ্ধের মিলিটারি ইকুইপমেন্ট গুলো বহন করা, টেনে নেয়া ও পরিচালনা করতে।
এই কারনে শুধু ফেসবুকে এসে আবেগময় পোস্ট দেয়া আর ফ্যান্টাসিতে ডুবে না থেকে দেহে জমা হতে থাকা চর্বির স্তরগুলোকেও পুড়িয়ে শক্তি উৎপাদনের অভ্যাস করা প্রয়োজন।
এটার জন্য নিয়মিত শরীরচর্চা এর বিকল্প নেই।
Comment