Tweet
কারাবন্দী হাজার হাজার আলেমের জন্য আওয়াজ তুললেন নুরু😁
বাহ! কি সুমিষ্ট বচন! কারাবন্দী হাজার হাজার আলেমের জন্য আওয়াজ তুললেন নুরু!! আসুন এবার নুরুর জন্য খাটুনি দিই। তার জন্য প্রাণ দিই। দিনশেষে ইসলামপন্থীগুলো তাদের প্রাণ রাজপথে দিয়ে আসে।
এই সেক্যুলার প্রতারকদের ব্যাপারে সতর্ক হোন।
প্রতারকরা উপমহাদেশের এই একশো বছরে বিভিন্ন রূপ নিয়ে এসেছে। কখনো এসেছে গান্ধীর কিংবা জিন্নাহর রূপ নিয়ে, কখনো এসেছে মুজিবের রূপ নিয়ে কখনো পাকিস্তানের জিয়াউল হকের রূপ নিয়ে কিংবা এদেশের জিয়াউর রহমানের রূপ নিয়ে, কখনো হাসিনা কিংবা খালেদার রূপ নিয়ে। সর্বশেষ এই প্রতারকরা এখন আসছে নুরু, সাইফুর সাগর, পিনাকী, রেজা কিবরিয়া কিংবা জাফরুল্লাহদের বেশে।
প্রতারকরা যখন গান্ধীর রূপ নিয়ে এসেছিল এদেশের জাঁদরেল মুসলিম আলেমগণও তা ডিটেক্ট করতে সক্ষম হননি। ফলে হুসাইন আহমদ মাদানী সাহেবের মত জাদরেল আলেমগণ গান্ধীর প্রতারণায় পা দিয়ে বসেন।
তাদের মিষ্টি ভাষায় ভুলে তাদেরকে সাপোর্ট করে সফলতার দ্বারে পৌছে দেন। তাদেরকে সাপোর্ট দেয়া, "উপমহাদেশের মুসলিমদের জন্য জরুরি হয়ে পড়েছে" বলে ঘোষণা দেন। চিন্তা করলেন না, কোরআন হাদিসের সেই পবিত্র বিধানটির কথা। জিহা-দের কথা। পূর্ববর্তীদের ভুল পরবর্তীদের আদর্শ। পরবর্তী প্রজন্মও উনাদেরকে অনুসরণ করে। উনারা গান্ধীর প্রতারণা ধরতে না পারার কারণেই আজকে উপমহাদেশের কোটি কোটি মুসলিম গণহত্যার দ্বারপ্রান্তে।
ইসলামী রাষ্ট্র গঠনের প্রতিশ্রুতিতে জিন্নাহের ফাঁদে পা দিয়ে রক্ত দিয়ে পাকিস্তান গঠন করা মুসলিমরা আজও ইসলামী শরিয়াহ এর মুখ দেখেনি। বরং নিজেদের ভূখণ্ডেই বন্দী। একটা ভূখণ্ড তো ভারতের হাতে, আরেকটা আমেরিকার দুর্গ হিসেবে ইউজ হয়েছে ২০ বছর। ২০ বছরের যুদ্ধে পাকিস্তান মেইনল্যান্ডের মধ্য দিয়ে আমেরিকা তার সকল যুদ্ধাস্ত্র, রসদ সব পাঠিয়েছে আফগানে।
মিয়ানমারের মুসলিমরা যে প্রতারকদের প্রতারণার ফাঁদে পা দিয়ে তাদের ক্ষমতা দেওয়া সুযোগ করে দিয়েছিল এই প্রতারকরাই তাদেরকে মিয়ানমার থেকে উচ্ছেদ করেছে।
মুজিবরা এদেশের আলেম সমাজ এবং মুসলিমদেরকে ধোকা দিয়ে ক্ষমতায় এসে তাদের চোখ উল্টিয়ে ফেলেছে। বুভুক্ষু দেশের খাদ্য ও সম্পদ ভারতে পাচার করেছে। মুজিবের রক্ষী গুন্ডাবাহিনী হাজার হাজার লোককে হত্যা ও গুম করেছে নিজের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে।
হাসিনা এই ধরনের প্রতারণা করে ক্ষমতায় এসেছিল। পট্টি মাথায় বেঁধে, তসবি হাতে নিয়ে, বোরকা পরিধান করে, জনগণের কাছে মাফ চেয়ে, হজ্জ করে এদেশের মুসলিমদের মন জয় করতে সক্ষম হয়।
জনগন ভুলে গেলো ১৯৯৬-২০০১ পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকাঅবস্থায় হাসিনার ধৃষ্টতার কথা। যখন নাকি মুজিবকেও আল্লাহর সাথে তুলনা করে ফেলেছিলো। শায়খুল হাদীস আল্লামা আজিজুল হক সাহেবকে দড়ি দিয়ে বেঁধে রেখেছিলো। এক মাস ওযু গোসলের পানি দেয়নি। ২৭ হাজার আলেম গ্রেফতার করেছিলো ২০০১ সালে।
নির্যাতিত আলেমগণ নিজেদের কোনো পদ্ধতির কথা চিন্তা করলেন না। এদেশে আল্লাহর আইনের কথা চিন্তা করলেন না। আলেমগণ পাশ করিয়ে দিলেন আরেক প্রতারক সেক্যুলার বিএনপিকে।
এদিকে বিএনপির মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে এদেশের মুসলিমরা আবার হাসিনার ফাঁদে পা দিল। ২০০১ সালের নির্বাচনে সারাদেশে মাত্র ৪টি আসন(আব্বুর কাছ থেকে শোনা) পাওয়া হাসিনা ২০০৯ সালে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন নিয়ে পার্লামেন্টে গেল।
এই নতুন প্রতারকরা ইসলামপন্থীদের মার্কেট নষ্ট করছে। এরা হচ্ছে নুরু, জাফরুল্লাহ, পিনাকী, রেজা কিবরিয়া প্রমুখরা। এই নুরুর মিছিল থেকেই গ্রেফতার হয় শিশু বক্তা রফিকুল ইসলাম মাদানী। সে না অনেক বড় আলেম? সেখানে নুরুর মত সেকুলারের মিছিলে যোগ দিতে গেল?
পিনাকীদের ও অন্যান্য "উদারপন্থী" সেক্যুলারদের সঙ্গে দেখবেন মামুনুল হক সাহেবদের বেশ ভালো মহরম। এসব দেখলে মনটা ভারাক্রান্ত হয়ে যায়। প্রতারক হিন্দুদের ছলনায় মন ভুলে যাওয়া এই মানুষগুলো আবার কিভাবে তাদের অনুসারীদের গাজ-ওয়ায়ে হিন্দের কথা বলেন🥲
এভাবেই বাঙালিকে দেওয়া হাজারো আশ্বাসের পর এই সেকুলাররা ক্ষমতায় এসে তাদের চোখ উল্টিয়ে ফেলে। বিশ্বাস করেন, নূরু-রেজারা এর চেয়ে বেশি কিছু না।
প্রিয় বিশুদ্ধ তাওহিদবাদী ভাইয়েরা😓😓 শতবছরে নানা রঙের প্রতারকদের ফাঁদে পা দিয়ে তাদের পিছনে খাটুনি দিয়ে আমরা কয়েকটা প্রজন্ম ব্যয় করেছি। আর প্রতারণায় পড়তে চাইনা। আমাদের আব্বু-দাদুরা তাদের মিথ্যা আশ্বাসের অপেক্ষায় থেকে বৃদ্ধ হয়েছেন।
তরুণদেহের চামড়ায় তাদের দেয়া আশ্বাসের প্রতীক্ষায় থেকে ভাঁজ খাওয়াতে চাই না।
উজ্জ্বল কালো চুল সাদা হয়ে যাবে, টান টান কপালে বলিরেখা পড়বে, চেহারায় দাড়ি উঠে এক পর্যায়ে পাক ধরতে শুরু করবে অথচ দেখবো এদেশে আল্লাহর আইন নেই, বরং সেক্যুলার নূরু-রেজারা আরামে গদিতে বসে মুসলিম পিটাচ্ছে, তা হবে না।
[প্রতারকদের ব্যাপারে দুই-এক কলম হলেও লিখুন। নিজের সার্কেলের লোকদের সতর্ক করুন। আবেগীদের আবেগকে নববী পথে ব্যয় করতে বলুন। আমাদের কাছে তেমন কিছু নেই, আছে সীমিত স্বাধীনতার সোশ্যাল মিডিয়া। যা আছে তাই ইউটিলাইজ করে সেক্যুলারদের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলুন]
এই সেক্যুলার প্রতারকদের ব্যাপারে সতর্ক হোন।
প্রতারকরা উপমহাদেশের এই একশো বছরে বিভিন্ন রূপ নিয়ে এসেছে। কখনো এসেছে গান্ধীর কিংবা জিন্নাহর রূপ নিয়ে, কখনো এসেছে মুজিবের রূপ নিয়ে কখনো পাকিস্তানের জিয়াউল হকের রূপ নিয়ে কিংবা এদেশের জিয়াউর রহমানের রূপ নিয়ে, কখনো হাসিনা কিংবা খালেদার রূপ নিয়ে। সর্বশেষ এই প্রতারকরা এখন আসছে নুরু, সাইফুর সাগর, পিনাকী, রেজা কিবরিয়া কিংবা জাফরুল্লাহদের বেশে।
প্রতারকরা যখন গান্ধীর রূপ নিয়ে এসেছিল এদেশের জাঁদরেল মুসলিম আলেমগণও তা ডিটেক্ট করতে সক্ষম হননি। ফলে হুসাইন আহমদ মাদানী সাহেবের মত জাদরেল আলেমগণ গান্ধীর প্রতারণায় পা দিয়ে বসেন।
তাদের মিষ্টি ভাষায় ভুলে তাদেরকে সাপোর্ট করে সফলতার দ্বারে পৌছে দেন। তাদেরকে সাপোর্ট দেয়া, "উপমহাদেশের মুসলিমদের জন্য জরুরি হয়ে পড়েছে" বলে ঘোষণা দেন। চিন্তা করলেন না, কোরআন হাদিসের সেই পবিত্র বিধানটির কথা। জিহা-দের কথা। পূর্ববর্তীদের ভুল পরবর্তীদের আদর্শ। পরবর্তী প্রজন্মও উনাদেরকে অনুসরণ করে। উনারা গান্ধীর প্রতারণা ধরতে না পারার কারণেই আজকে উপমহাদেশের কোটি কোটি মুসলিম গণহত্যার দ্বারপ্রান্তে।
ইসলামী রাষ্ট্র গঠনের প্রতিশ্রুতিতে জিন্নাহের ফাঁদে পা দিয়ে রক্ত দিয়ে পাকিস্তান গঠন করা মুসলিমরা আজও ইসলামী শরিয়াহ এর মুখ দেখেনি। বরং নিজেদের ভূখণ্ডেই বন্দী। একটা ভূখণ্ড তো ভারতের হাতে, আরেকটা আমেরিকার দুর্গ হিসেবে ইউজ হয়েছে ২০ বছর। ২০ বছরের যুদ্ধে পাকিস্তান মেইনল্যান্ডের মধ্য দিয়ে আমেরিকা তার সকল যুদ্ধাস্ত্র, রসদ সব পাঠিয়েছে আফগানে।
মিয়ানমারের মুসলিমরা যে প্রতারকদের প্রতারণার ফাঁদে পা দিয়ে তাদের ক্ষমতা দেওয়া সুযোগ করে দিয়েছিল এই প্রতারকরাই তাদেরকে মিয়ানমার থেকে উচ্ছেদ করেছে।
মুজিবরা এদেশের আলেম সমাজ এবং মুসলিমদেরকে ধোকা দিয়ে ক্ষমতায় এসে তাদের চোখ উল্টিয়ে ফেলেছে। বুভুক্ষু দেশের খাদ্য ও সম্পদ ভারতে পাচার করেছে। মুজিবের রক্ষী গুন্ডাবাহিনী হাজার হাজার লোককে হত্যা ও গুম করেছে নিজের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে।
হাসিনা এই ধরনের প্রতারণা করে ক্ষমতায় এসেছিল। পট্টি মাথায় বেঁধে, তসবি হাতে নিয়ে, বোরকা পরিধান করে, জনগণের কাছে মাফ চেয়ে, হজ্জ করে এদেশের মুসলিমদের মন জয় করতে সক্ষম হয়।
জনগন ভুলে গেলো ১৯৯৬-২০০১ পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকাঅবস্থায় হাসিনার ধৃষ্টতার কথা। যখন নাকি মুজিবকেও আল্লাহর সাথে তুলনা করে ফেলেছিলো। শায়খুল হাদীস আল্লামা আজিজুল হক সাহেবকে দড়ি দিয়ে বেঁধে রেখেছিলো। এক মাস ওযু গোসলের পানি দেয়নি। ২৭ হাজার আলেম গ্রেফতার করেছিলো ২০০১ সালে।
নির্যাতিত আলেমগণ নিজেদের কোনো পদ্ধতির কথা চিন্তা করলেন না। এদেশে আল্লাহর আইনের কথা চিন্তা করলেন না। আলেমগণ পাশ করিয়ে দিলেন আরেক প্রতারক সেক্যুলার বিএনপিকে।
এদিকে বিএনপির মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে এদেশের মুসলিমরা আবার হাসিনার ফাঁদে পা দিল। ২০০১ সালের নির্বাচনে সারাদেশে মাত্র ৪টি আসন(আব্বুর কাছ থেকে শোনা) পাওয়া হাসিনা ২০০৯ সালে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন নিয়ে পার্লামেন্টে গেল।
এই নতুন প্রতারকরা ইসলামপন্থীদের মার্কেট নষ্ট করছে। এরা হচ্ছে নুরু, জাফরুল্লাহ, পিনাকী, রেজা কিবরিয়া প্রমুখরা। এই নুরুর মিছিল থেকেই গ্রেফতার হয় শিশু বক্তা রফিকুল ইসলাম মাদানী। সে না অনেক বড় আলেম? সেখানে নুরুর মত সেকুলারের মিছিলে যোগ দিতে গেল?
পিনাকীদের ও অন্যান্য "উদারপন্থী" সেক্যুলারদের সঙ্গে দেখবেন মামুনুল হক সাহেবদের বেশ ভালো মহরম। এসব দেখলে মনটা ভারাক্রান্ত হয়ে যায়। প্রতারক হিন্দুদের ছলনায় মন ভুলে যাওয়া এই মানুষগুলো আবার কিভাবে তাদের অনুসারীদের গাজ-ওয়ায়ে হিন্দের কথা বলেন🥲
এভাবেই বাঙালিকে দেওয়া হাজারো আশ্বাসের পর এই সেকুলাররা ক্ষমতায় এসে তাদের চোখ উল্টিয়ে ফেলে। বিশ্বাস করেন, নূরু-রেজারা এর চেয়ে বেশি কিছু না।
প্রিয় বিশুদ্ধ তাওহিদবাদী ভাইয়েরা😓😓 শতবছরে নানা রঙের প্রতারকদের ফাঁদে পা দিয়ে তাদের পিছনে খাটুনি দিয়ে আমরা কয়েকটা প্রজন্ম ব্যয় করেছি। আর প্রতারণায় পড়তে চাইনা। আমাদের আব্বু-দাদুরা তাদের মিথ্যা আশ্বাসের অপেক্ষায় থেকে বৃদ্ধ হয়েছেন।
তরুণদেহের চামড়ায় তাদের দেয়া আশ্বাসের প্রতীক্ষায় থেকে ভাঁজ খাওয়াতে চাই না।
উজ্জ্বল কালো চুল সাদা হয়ে যাবে, টান টান কপালে বলিরেখা পড়বে, চেহারায় দাড়ি উঠে এক পর্যায়ে পাক ধরতে শুরু করবে অথচ দেখবো এদেশে আল্লাহর আইন নেই, বরং সেক্যুলার নূরু-রেজারা আরামে গদিতে বসে মুসলিম পিটাচ্ছে, তা হবে না।
[প্রতারকদের ব্যাপারে দুই-এক কলম হলেও লিখুন। নিজের সার্কেলের লোকদের সতর্ক করুন। আবেগীদের আবেগকে নববী পথে ব্যয় করতে বলুন। আমাদের কাছে তেমন কিছু নেই, আছে সীমিত স্বাধীনতার সোশ্যাল মিডিয়া। যা আছে তাই ইউটিলাইজ করে সেক্যুলারদের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলুন]