১. সরকারঃ বাংলাদেশ সরকার পুরাই বাতিল, এটা আমরা সবাই জানি। আমরা সবাই বলি যে, যদি ক্বলব নষ্ট হয়ে যায় তো পুরা শরীরের কাজও নষ্ট হয়ে যায়। ঠিক তেমনি সরকার একটা দেশের ক্বলবের মত। সরকার বাতিল তো দেশের কাজ-কারবারও এক এক করে বাতিল হতে থাকে। বাংলাদেশের মোট সম্পদের প্রায় ৪৮ শতাংশ সম্পদ বিশ্ব ব্যাংক, এশিয়া ব্যাংক, চীন, রাশিয়া, ভারত ইত্যাদি থেকে ঋণ নেওয়া।(যেহেতু সরকার ঋণ নিয়েছে সেহেতু সরকার সুদও দেয়) সরকার বিভিন্ন কাজ করার সময় দেশীয় ব্যাংকগুলো থেকেও ঋণ নিয়ে থাকে। এবার যদি আমরা চিন্তা করি, বিশ্ব ব্যাংক, এশিয়া ব্যাংক, চীন, রাশিয়া, ভারত, দেশীয় ব্যাংক, বাংলাদেশ ব্যাংক; এগুলোর লেনদেন কি সুদি অর্থ ব্যবস্থার অন্তর্ভূক্ত নয়? আমরা কি প্রত্যেকেই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে এই সুদি অর্থ ব্যবস্থার সাথে যুক্ত নই কেননা আমরা যে সরকারের সাথে কোনো না কোনো ভাবে যুক্ত? এমতাবস্থায় কীভাবে দীলে সুখ অনুভূত হতে পারে? উক্ত ব্যাংকগুলো সুদি লেনদেনের সাথে আবার বিভিন্ন অনৈতিক ও অগ্রহণযোগ্য শর্ত জুড়ে দেয়। যা বাস্তবায়নে বাতিল সরকার আরও বাতিল হতেই থেকে।
২. ইন্ডাস্ট্রিয়ালিষ্ট তথা শিল্পপতিঃ খাদ্য দ্রব্যের কথাই বলা যাক, আমরা যদি ইন্টারনেটে বিভিন্ন খাটি খাদ্য (organic food) সার্চ করি তবে দেখবো সেগুলোর মূল্য আকাশ ছোঁয়া। কিন্তু আমরা তো বলতে গেলে অনেক কম দামেই উক্ত পণ্যগুলো পাচ্ছি। কীভাবে সম্ভব? আপনার কাছে প্রশ্ন, আমরা প্রত্যেকেই কি খাটি পণ্য পাওয়ার হক্বদার নই? খাটি চাল, খাটি ডাল, খাটি সয়াবিন তেল, খাটি আটা, খাটি ময়দা ইত্যাদি লিখে সার্চ করুন, দেখবেন সেগুলোর দাম অনেক। আমরা কম দামে কীভাবে সেগুলো পাচ্ছি? ইন্ডাস্ট্রিগুলোতে কি কোনো সমস্যা নেই? সমস্যা করা ছাড়া কি পণ্যের দাম কমেছে? যেহেতু ওগুলো খাটি তার মানে এগুলো ভেজাল, আপনি আগের দিনের যেকোন পণ্য দেখুন সেগুলো এখনও কত ভাল ও বর্তমানের নতুন পণ্যগুলোও সেগুলোর সামনে বাচ্চা বলে মনে হবে। একটা কথাই তো আছে যে Old is gold। আপনি পুরাতন পণ্যের দাম দেখবেন সেগুলো অনেক দামি। বর্তমানেও সেগুলো পাওয়া যায় তবে দাম আকাশচুম্বী, কেননা সেগুলো খাটি। আমরা সবাই কি খাটি পণ্য পাওয়ার হক্বদার নই? ইন্ডাস্ট্রিগুলো সরকারের ছত্রছায়ায় আমাদের ভেজাল পণ্য সার্ভ করছে। এমতাবস্থায় কীভাবে দীলে সুখ অনুভূত হতে পারে? এ বিষয়ে সামনে আরও কথা আসছে।
৩. দোকানদারঃ দোকানে যে সব পণ্য পাওয়া যায়, সেসব পণ্যের ভাল-মন্দ বিচার করে কয়জন দোকানদার মাল বিক্রি করে থাকে? কয়জন দোকানদার কাস্টমারকে সব জানিয়ে-শুনিয়ে লেনদেন করে? এমতাবস্থায় কীভাবে দীলে সুখ অনুভূত হতে পারে?
৪. পুল্ট্রি চাষীঃ মাছ, হাঁস, মুরগী, গরু, ছাগল ইত্যাদিকে যেসকল খাবার খাওয়ানো হয় তাতে উচ্চ প্রোটিন থাকে, যার ফলে মাছ, হাঁস, মুরগী, গরু, ছাগল ইত্যাদি খুব দ্রুত বড় হয় কিন্তু এই উচ্চ প্রোটিন মানব দেহের মারাত্মক ক্ষতি করে থাকে, সবচেয়ে ক্ষতি করে লিভারের। এই খাবারগুলো সরকারের ছত্রছায়ায় ইন্ডাস্ট্রি থেকে আসছে, বিক্রি হচ্ছে। বলুন তো কয়জন চাষী এই বিষয়টি নিয়ে ভাবে? কোনো চাষীকে এই বিষয়টি বললে বলবে আমার কি করার আছে? এমতাবস্থায় কীভাবে দীলে সুখ অনুভূত হতে পারে?
৫. শিক্ষকঃ সহশিক্ষা যে হারাম সেটা আমরা সবাই জানি কিন্তু কয়জন শিক্ষক তা থেকে সরে এসেছেন? যেসব স্কুলে শুধু ছেলে সেখানে কি মহিলা শিক্ষক নেই? যেসব স্কুলে শুধু মেয়ে সেখানে কি পুরুষ শিক্ষক নেই? সেকুলার স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কি হারাম পড়ানো হয় না? সেকুলার স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষকরা কি বিভিন্ন শিরকি-হারামি কাজে লিপ্ত নন? তারা কি শিক্ষার্থীদেরকে বিভিন্ন দিবসে হারাম ও শিরকি কাজে নেতৃত্ব দেয় না? প্রাইভেটে ছেলে-মেয়ে একসাথে পড়ছে, একসাথে না পড়লে এক ব্যাচ ছেলে পরের ব্যাচ মেয়ে একে অপরকে দেখে দেখে বের হচ্ছে , বাহির হচ্ছে। বাকীগুলোর সূক্ষবিষয়গুলো আজ থাক। এমতাবস্থায় কীভাবে দীলে সুখ অনুভূত হতে পারে?
৬. ডাক্তারঃ কয়জন ডাক্তার জেনে-শুনে চিকিতসা দেয়? ডা জাহাঙ্গীর সাহেবের বদৌলতে আমরা এই বিষয়টি আরও ক্লিয়ার হয়েছি। বিশ্বের অনেক ডাক্তার করোনো ভেক্সিনের বিরুধীতা করেছে। আবার অনেকেই বলেছেন যাদের করোনা হয়নি অন্তত তাদেরকে ভ্যাক্সিন দিতে মানা করেছে। আমরা কম বেশি এসব জানি। কয়জন ডাক্তার ঔষধের ভাল-মন্দ জানে ও চিকিতসা করে আপনিই বলুন এমতাবস্থায় কীভাবে দীলে সুখ অনুভূত হতে পারে?
৭. আর সমরিক চাকুরীজীবির ব্যাপারে তো আমরা সবাই জানিই তা আর উল্লেখ নাই বা করলাম।
৮. সহকর্মীঃ সহশিক্ষকা হারাম হলে সহকর্মও কি হারাম হবে না? বলুন এমতাবস্থায় কীভাবে দীলে সুখ অনুভূত হতে পারে?
এভাবে এক এক করে সব বলা যাবে, এক কথায় বর্তমান সরকারে নিচে থেকে আপনি ইনকাম করে সুখ পাবেন না। প্রথম তো হারাম হবার আশংকা থাকে অনেকাংশে, পরে রয়েছে অনেক ইনকামে সন্দেহ আর যাই করুন আর যেভাবেই করুন আপনি সরকারের সুদি অর্থ ব্যবস্থার সাথে কোনো না কোনো ভাবে যুক্ত হয়েই যাবেন! বলুন এমতাবস্থায় কীভাবে দীলে সুখ অনুভূত হতে পারে?
আমার কাছে মনে হয় বর্তমান সময়ে একমাত্র সন্দেহ ছাড়া, সংশয় ছাড়া, দীলের সুখ পাওয়া যাবে এমন ইনকাম হল গনিমতের মাল। আমার কাছে সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তাকে হত্যা করে তার মাল ও অস্ত্র ছিনিয়ে নেওয়া ও এভাবে জীবনযাপন করা বর্তমান সময়ে নিরাপদ ইনকাম হিসেবে মনে হয়। লোন উলফ হওয়াই উত্তম বলে মনে হয়।
আজ এই সরকার ব্যবস্থা যদি না থেকে ইসলামিক শরীয়ত থাকতো তবে আমার এত চিন্তা ছিল না, আরামে কাজ করতাম বেতন পেতাম, স্ত্রী-সন্তান,বাবা-মা,আত্মীয়-স্বজন নিয়ে সুখে দিন কাটাতাম । আপনারা কি জানেন? আমি আফ্রিদির কত সপ্ন ছিল, আমি অন্তত্য দুইটা বিবি রাখতে পারবো, দুই বিবির অন্তত 4-10 জন সন্তান হত। তাদেরকে নিয়ে খেলতাম, তাদেরকে পড়তাম, আহ কত সপ্ন ছিল, আমার সপ্নগুলো সেগুলিই যেগুলো আমাদের সাধারণত হয়ে থাকে। এছাড়া এই সরকার আমার কত কিছু কেড়ে নিয়েছে ও নিচ্ছে। আমার এত এত সুখ কেড়ে নিয়েছে যা বলে, ব্যাখ্যা করে শেষ করা যাবে না। এই সরকার আমার অসংখ্য সুখ কেড়ে নিয়েছে। আমি আফ্রিদিও ওদের সুখে থাকতে দিব না। আল্লাহর কসম আমি ওদের কামড়াবো। এমন কামড়ানো কামড়াবো যে যার ভ্যাক্সিন নাই । ইংশাআল্লাহ।
কিছু অগোছালো কথা বললাম, হালাম-হারামের ফতোয়া আমি দিচ্ছি না বরং আমাদের যে মৌলিক ইলম আছে তার সাথে দীলের সুখের কথা বলার চেষ্টা করেছি।
ভুল-ত্রুটি মাফ করে দিবেন।
২. ইন্ডাস্ট্রিয়ালিষ্ট তথা শিল্পপতিঃ খাদ্য দ্রব্যের কথাই বলা যাক, আমরা যদি ইন্টারনেটে বিভিন্ন খাটি খাদ্য (organic food) সার্চ করি তবে দেখবো সেগুলোর মূল্য আকাশ ছোঁয়া। কিন্তু আমরা তো বলতে গেলে অনেক কম দামেই উক্ত পণ্যগুলো পাচ্ছি। কীভাবে সম্ভব? আপনার কাছে প্রশ্ন, আমরা প্রত্যেকেই কি খাটি পণ্য পাওয়ার হক্বদার নই? খাটি চাল, খাটি ডাল, খাটি সয়াবিন তেল, খাটি আটা, খাটি ময়দা ইত্যাদি লিখে সার্চ করুন, দেখবেন সেগুলোর দাম অনেক। আমরা কম দামে কীভাবে সেগুলো পাচ্ছি? ইন্ডাস্ট্রিগুলোতে কি কোনো সমস্যা নেই? সমস্যা করা ছাড়া কি পণ্যের দাম কমেছে? যেহেতু ওগুলো খাটি তার মানে এগুলো ভেজাল, আপনি আগের দিনের যেকোন পণ্য দেখুন সেগুলো এখনও কত ভাল ও বর্তমানের নতুন পণ্যগুলোও সেগুলোর সামনে বাচ্চা বলে মনে হবে। একটা কথাই তো আছে যে Old is gold। আপনি পুরাতন পণ্যের দাম দেখবেন সেগুলো অনেক দামি। বর্তমানেও সেগুলো পাওয়া যায় তবে দাম আকাশচুম্বী, কেননা সেগুলো খাটি। আমরা সবাই কি খাটি পণ্য পাওয়ার হক্বদার নই? ইন্ডাস্ট্রিগুলো সরকারের ছত্রছায়ায় আমাদের ভেজাল পণ্য সার্ভ করছে। এমতাবস্থায় কীভাবে দীলে সুখ অনুভূত হতে পারে? এ বিষয়ে সামনে আরও কথা আসছে।
৩. দোকানদারঃ দোকানে যে সব পণ্য পাওয়া যায়, সেসব পণ্যের ভাল-মন্দ বিচার করে কয়জন দোকানদার মাল বিক্রি করে থাকে? কয়জন দোকানদার কাস্টমারকে সব জানিয়ে-শুনিয়ে লেনদেন করে? এমতাবস্থায় কীভাবে দীলে সুখ অনুভূত হতে পারে?
৪. পুল্ট্রি চাষীঃ মাছ, হাঁস, মুরগী, গরু, ছাগল ইত্যাদিকে যেসকল খাবার খাওয়ানো হয় তাতে উচ্চ প্রোটিন থাকে, যার ফলে মাছ, হাঁস, মুরগী, গরু, ছাগল ইত্যাদি খুব দ্রুত বড় হয় কিন্তু এই উচ্চ প্রোটিন মানব দেহের মারাত্মক ক্ষতি করে থাকে, সবচেয়ে ক্ষতি করে লিভারের। এই খাবারগুলো সরকারের ছত্রছায়ায় ইন্ডাস্ট্রি থেকে আসছে, বিক্রি হচ্ছে। বলুন তো কয়জন চাষী এই বিষয়টি নিয়ে ভাবে? কোনো চাষীকে এই বিষয়টি বললে বলবে আমার কি করার আছে? এমতাবস্থায় কীভাবে দীলে সুখ অনুভূত হতে পারে?
৫. শিক্ষকঃ সহশিক্ষা যে হারাম সেটা আমরা সবাই জানি কিন্তু কয়জন শিক্ষক তা থেকে সরে এসেছেন? যেসব স্কুলে শুধু ছেলে সেখানে কি মহিলা শিক্ষক নেই? যেসব স্কুলে শুধু মেয়ে সেখানে কি পুরুষ শিক্ষক নেই? সেকুলার স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কি হারাম পড়ানো হয় না? সেকুলার স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষকরা কি বিভিন্ন শিরকি-হারামি কাজে লিপ্ত নন? তারা কি শিক্ষার্থীদেরকে বিভিন্ন দিবসে হারাম ও শিরকি কাজে নেতৃত্ব দেয় না? প্রাইভেটে ছেলে-মেয়ে একসাথে পড়ছে, একসাথে না পড়লে এক ব্যাচ ছেলে পরের ব্যাচ মেয়ে একে অপরকে দেখে দেখে বের হচ্ছে , বাহির হচ্ছে। বাকীগুলোর সূক্ষবিষয়গুলো আজ থাক। এমতাবস্থায় কীভাবে দীলে সুখ অনুভূত হতে পারে?
৬. ডাক্তারঃ কয়জন ডাক্তার জেনে-শুনে চিকিতসা দেয়? ডা জাহাঙ্গীর সাহেবের বদৌলতে আমরা এই বিষয়টি আরও ক্লিয়ার হয়েছি। বিশ্বের অনেক ডাক্তার করোনো ভেক্সিনের বিরুধীতা করেছে। আবার অনেকেই বলেছেন যাদের করোনা হয়নি অন্তত তাদেরকে ভ্যাক্সিন দিতে মানা করেছে। আমরা কম বেশি এসব জানি। কয়জন ডাক্তার ঔষধের ভাল-মন্দ জানে ও চিকিতসা করে আপনিই বলুন এমতাবস্থায় কীভাবে দীলে সুখ অনুভূত হতে পারে?
৭. আর সমরিক চাকুরীজীবির ব্যাপারে তো আমরা সবাই জানিই তা আর উল্লেখ নাই বা করলাম।
৮. সহকর্মীঃ সহশিক্ষকা হারাম হলে সহকর্মও কি হারাম হবে না? বলুন এমতাবস্থায় কীভাবে দীলে সুখ অনুভূত হতে পারে?
এভাবে এক এক করে সব বলা যাবে, এক কথায় বর্তমান সরকারে নিচে থেকে আপনি ইনকাম করে সুখ পাবেন না। প্রথম তো হারাম হবার আশংকা থাকে অনেকাংশে, পরে রয়েছে অনেক ইনকামে সন্দেহ আর যাই করুন আর যেভাবেই করুন আপনি সরকারের সুদি অর্থ ব্যবস্থার সাথে কোনো না কোনো ভাবে যুক্ত হয়েই যাবেন! বলুন এমতাবস্থায় কীভাবে দীলে সুখ অনুভূত হতে পারে?
আমার কাছে মনে হয় বর্তমান সময়ে একমাত্র সন্দেহ ছাড়া, সংশয় ছাড়া, দীলের সুখ পাওয়া যাবে এমন ইনকাম হল গনিমতের মাল। আমার কাছে সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তাকে হত্যা করে তার মাল ও অস্ত্র ছিনিয়ে নেওয়া ও এভাবে জীবনযাপন করা বর্তমান সময়ে নিরাপদ ইনকাম হিসেবে মনে হয়। লোন উলফ হওয়াই উত্তম বলে মনে হয়।
আজ এই সরকার ব্যবস্থা যদি না থেকে ইসলামিক শরীয়ত থাকতো তবে আমার এত চিন্তা ছিল না, আরামে কাজ করতাম বেতন পেতাম, স্ত্রী-সন্তান,বাবা-মা,আত্মীয়-স্বজন নিয়ে সুখে দিন কাটাতাম । আপনারা কি জানেন? আমি আফ্রিদির কত সপ্ন ছিল, আমি অন্তত্য দুইটা বিবি রাখতে পারবো, দুই বিবির অন্তত 4-10 জন সন্তান হত। তাদেরকে নিয়ে খেলতাম, তাদেরকে পড়তাম, আহ কত সপ্ন ছিল, আমার সপ্নগুলো সেগুলিই যেগুলো আমাদের সাধারণত হয়ে থাকে। এছাড়া এই সরকার আমার কত কিছু কেড়ে নিয়েছে ও নিচ্ছে। আমার এত এত সুখ কেড়ে নিয়েছে যা বলে, ব্যাখ্যা করে শেষ করা যাবে না। এই সরকার আমার অসংখ্য সুখ কেড়ে নিয়েছে। আমি আফ্রিদিও ওদের সুখে থাকতে দিব না। আল্লাহর কসম আমি ওদের কামড়াবো। এমন কামড়ানো কামড়াবো যে যার ভ্যাক্সিন নাই । ইংশাআল্লাহ।
কিছু অগোছালো কথা বললাম, হালাম-হারামের ফতোয়া আমি দিচ্ছি না বরং আমাদের যে মৌলিক ইলম আছে তার সাথে দীলের সুখের কথা বলার চেষ্টা করেছি।
ভুল-ত্রুটি মাফ করে দিবেন।
Comment