২১শে ফেব্রুয়ারী’ কথিত ভাষা দিবস পালনের নামে মুর্তিপুজার উৎসবকে প্রত্যাখ্যান করুন।
ইমান না থাকা ব্যক্তি পরিষ্কার কাফের।
আমি এটা বলছিলোনা যে, যে বা যারা ২১শে ফেব্রুয়ারিতে' কথিত দিবস নামক মূর্তিপূজায় যাবে তারা সবাই কাফের।
বরং আমি বলছি তারা কাফের হোক বা না হোক কাজটি যে নিশ্চিত কুফর ও শিরক তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই।
ভাষার জন্য মুসলিম মুসলিম লড়াই করা অবশ্যই না জায়েজ। এটা জাতীয়তাবাদী লড়াই। আল্লাহর নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জাতীয়তাবাদীর উপর লা'নত করেছেন।
তাই তা প্রত্যাখ্যান করুন। জবানে ও কর্মে এর প্রত্যাখ্যান প্রমাণ করুন।
—————————————————————
নোটঃ
'কুফর ও কাফের' দুটির মধ্যে শরীয়াহর দৃষ্টিতে পার্থক্য রয়েছে, ওলামাগন কোন কাজকে কুফর বলতেন কিন্তু কোন মুসলিম থেকে এমনটি প্রকাশ পেলে তাকে সাথে সাথেই কাফের বলতেননা। কারণ কাউকে কাফের বলতে গেলে কিছু প্রতিবন্ধক ও শর্ত রয়েছে যাকে পরিভাষায় 'মাওয়ানি আত-তাকফির- শুরুতুত তাকফির' বলা হয়।
ইমান না থাকা ব্যক্তি পরিষ্কার কাফের।
আমি এটা বলছিলোনা যে, যে বা যারা ২১শে ফেব্রুয়ারিতে' কথিত দিবস নামক মূর্তিপূজায় যাবে তারা সবাই কাফের।
বরং আমি বলছি তারা কাফের হোক বা না হোক কাজটি যে নিশ্চিত কুফর ও শিরক তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই।
ভাষার জন্য মুসলিম মুসলিম লড়াই করা অবশ্যই না জায়েজ। এটা জাতীয়তাবাদী লড়াই। আল্লাহর নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জাতীয়তাবাদীর উপর লা'নত করেছেন।
তাই তা প্রত্যাখ্যান করুন। জবানে ও কর্মে এর প্রত্যাখ্যান প্রমাণ করুন।
—————————————————————
নোটঃ
'কুফর ও কাফের' দুটির মধ্যে শরীয়াহর দৃষ্টিতে পার্থক্য রয়েছে, ওলামাগন কোন কাজকে কুফর বলতেন কিন্তু কোন মুসলিম থেকে এমনটি প্রকাশ পেলে তাকে সাথে সাথেই কাফের বলতেননা। কারণ কাউকে কাফের বলতে গেলে কিছু প্রতিবন্ধক ও শর্ত রয়েছে যাকে পরিভাষায় 'মাওয়ানি আত-তাকফির- শুরুতুত তাকফির' বলা হয়।
Comment