Tweet
যখন আমাদের ক্ষুধা লাগে তখন আমরা খাই। যখন আমরা পিপাসার্ত হই তখন আমরা পান করি। যখন আমাদের চোখে ঘুম আসে তখন আমরা ঘুমাই। যখন আমরা আনন্দিত হই তখন আমরা হাসি।
যখন আমরা দুঃখিত হই তখন আমরা কাঁদি। কিন্তু যখন আমাদের উপর অন্যায় হয় তখন আমরা কোনো এক সাহায্যকারীর অপেক্ষা করি! কোনো এক অভিভাবক আসার প্রহর গণনা করি! অথচ আমরা প্রত্যেকে শ্রেষ্ঠ নবীর এক একজন শ্রেষ্ঠ উম্মত। আমরা প্রত্যেকে আল্লাহ সুবহানু ওয়া তায়ালার এক একজন প্রতিনিধি। আমরা প্রত্যেকে নবীওয়ালা কাজ করার যোগ্যতা রাখি। আমরা প্রত্যেকে সাহায্যকারী হওয়ার যোগ্যতা রাখি। আমরা প্রত্যেকে অভিভাবক হওয়ার যোগ্যতা রাখি। কিন্তু আফসোস আজ আমরা আমাদের পরিচয় ভুলে গেছি! আজ আমরা মৃত্যুকে ভয় পাচ্ছি! আর ভাবছি কোনো এক সাহায্যকারী আসবেন, কোনো এক অভিভাবক আসবেন এবং আমাদের রক্ষা করবেন! হ্যাঁ অবশ্যই আসবেন, কোনো না কোনো এক সময় অবশ্যই আসবেন। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হল আমরা কখন আওয়ামিলীগকে আবার কখনও বিএনপি বা জামায়েতে ইসলামকে সাহায্যকারি ভেবেছি। এখন পিনাকি ভট্টাচার্য, ইলিয়াস হোসেন ইত্যাদি ব্যক্তিবর্গকে অভিভাবক ভাবছি অথচ এদের কথার পরতে পরতে কুফর প্রকাশ পায়।
আজ আমরা ভাসমান খড়কুটোর ন্যায়। না আছে জযবা, না আছে শক্তি, হিম্মত ও এগুলো ব্যবহার করার শিক্ষা। ৫ই মে বা এজাতীয় কাজে মাঝে মাঝে আমাদের জযবা উঁকি দেয়! কিন্তু এই জযবা দিয়ে তো লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব নয়। জযবার সাথে প্রয়োজন শক্তির (ইলমীশক্তি, আমলীশক্তি, শারীরিক শক্তি, মানসিক শক্তি, বিচক্ষণ ক্ষমতা, জনশক্তি, অর্থশক্তি, অস্ত্রশক্তি ইত্যাদির)। শক্তি থাকলেই কি সফল হওয়া সম্ভব? যদি তাই হত তবে আজ অ্যামেরিকার হাল এমন কেন? না শুধু শক্তি থাকলেই সম্ভব নয়! এর জন্য প্রয়োজন হিম্মত এর। জযবা হল, শক্তি হল, হিম্মত হল এবার আক্রমণ!? না বিষয়টি এমন নয় এখন প্রয়োজন সঠিক জায়গায় এই জযবা, শক্তি ও হিম্মতকে ব্যবহার করা। কৌশল অবলম্বন করা। এমন জায়গায় এমন কৌশল অবলম্বন করতে হবে যা দিয়ে শরিয়তের সাথে অখন্ড পৃথিবী গড়া যায়। আল্লাহর যমিনে আল্লাহর আঈন পরিপূর্ণরূপে বাস্তবায়ন করা যায়।
সুতরাং
জযবা লাগবে।
ইলমিশক্তি লাগবে।
আমলিশক্তি লাগবে। বলা-কওয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখলে হবে না, কাজ করে দেখানোর শক্তি যোগাতে হবে।
শারীরিক শক্তি লাগবে এমনকি শরীরকেই অস্ত্র বানিয়ে ফলতে হবে।
মানসিক শক্তি লাগবে।
বিচক্ষণ ক্ষমতা লাগবে।
জনশক্তি লাগবে।
অর্থশক্তি লাগবে।
অস্ত্রশক্তি লাগবে। ইত্যাদি।
হিম্মত লাগবে।
ব্যবহারিক জ্ঞান লাগবে।
কৌশল লাগবে।
হ্যাঁ... না কম আবেগে চলবে, আর না অতিরিক্ত আবেগে চলবে, কেননা কম আবেগ ও অতিরিক্ত আবেগ উভয়েই পথ চলার শক্তির বিপরীত। আসুন আমরা মধ্যমপন্থা অবলম্বন করে আগ্রসর হই। নিজের ভিতরের জযবা, বহুমুখী শক্তি, হিম্মত ও কৌশলকে জাগিয়ে তুলি ও আল্লাহকে সন্তুষ্ট করি।
আমি ইদাদ গ্রহণ করা শুরু করেছি, আপনি করছেন তো? মনে রাখতে হবে, শুরুর পথটা কখনই সহজ হয় না।
যখন আমরা দুঃখিত হই তখন আমরা কাঁদি। কিন্তু যখন আমাদের উপর অন্যায় হয় তখন আমরা কোনো এক সাহায্যকারীর অপেক্ষা করি! কোনো এক অভিভাবক আসার প্রহর গণনা করি! অথচ আমরা প্রত্যেকে শ্রেষ্ঠ নবীর এক একজন শ্রেষ্ঠ উম্মত। আমরা প্রত্যেকে আল্লাহ সুবহানু ওয়া তায়ালার এক একজন প্রতিনিধি। আমরা প্রত্যেকে নবীওয়ালা কাজ করার যোগ্যতা রাখি। আমরা প্রত্যেকে সাহায্যকারী হওয়ার যোগ্যতা রাখি। আমরা প্রত্যেকে অভিভাবক হওয়ার যোগ্যতা রাখি। কিন্তু আফসোস আজ আমরা আমাদের পরিচয় ভুলে গেছি! আজ আমরা মৃত্যুকে ভয় পাচ্ছি! আর ভাবছি কোনো এক সাহায্যকারী আসবেন, কোনো এক অভিভাবক আসবেন এবং আমাদের রক্ষা করবেন! হ্যাঁ অবশ্যই আসবেন, কোনো না কোনো এক সময় অবশ্যই আসবেন। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হল আমরা কখন আওয়ামিলীগকে আবার কখনও বিএনপি বা জামায়েতে ইসলামকে সাহায্যকারি ভেবেছি। এখন পিনাকি ভট্টাচার্য, ইলিয়াস হোসেন ইত্যাদি ব্যক্তিবর্গকে অভিভাবক ভাবছি অথচ এদের কথার পরতে পরতে কুফর প্রকাশ পায়।
আজ আমরা ভাসমান খড়কুটোর ন্যায়। না আছে জযবা, না আছে শক্তি, হিম্মত ও এগুলো ব্যবহার করার শিক্ষা। ৫ই মে বা এজাতীয় কাজে মাঝে মাঝে আমাদের জযবা উঁকি দেয়! কিন্তু এই জযবা দিয়ে তো লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব নয়। জযবার সাথে প্রয়োজন শক্তির (ইলমীশক্তি, আমলীশক্তি, শারীরিক শক্তি, মানসিক শক্তি, বিচক্ষণ ক্ষমতা, জনশক্তি, অর্থশক্তি, অস্ত্রশক্তি ইত্যাদির)। শক্তি থাকলেই কি সফল হওয়া সম্ভব? যদি তাই হত তবে আজ অ্যামেরিকার হাল এমন কেন? না শুধু শক্তি থাকলেই সম্ভব নয়! এর জন্য প্রয়োজন হিম্মত এর। জযবা হল, শক্তি হল, হিম্মত হল এবার আক্রমণ!? না বিষয়টি এমন নয় এখন প্রয়োজন সঠিক জায়গায় এই জযবা, শক্তি ও হিম্মতকে ব্যবহার করা। কৌশল অবলম্বন করা। এমন জায়গায় এমন কৌশল অবলম্বন করতে হবে যা দিয়ে শরিয়তের সাথে অখন্ড পৃথিবী গড়া যায়। আল্লাহর যমিনে আল্লাহর আঈন পরিপূর্ণরূপে বাস্তবায়ন করা যায়।
সুতরাং
জযবা লাগবে।
ইলমিশক্তি লাগবে।
আমলিশক্তি লাগবে। বলা-কওয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখলে হবে না, কাজ করে দেখানোর শক্তি যোগাতে হবে।
শারীরিক শক্তি লাগবে এমনকি শরীরকেই অস্ত্র বানিয়ে ফলতে হবে।
মানসিক শক্তি লাগবে।
বিচক্ষণ ক্ষমতা লাগবে।
জনশক্তি লাগবে।
অর্থশক্তি লাগবে।
অস্ত্রশক্তি লাগবে। ইত্যাদি।
হিম্মত লাগবে।
ব্যবহারিক জ্ঞান লাগবে।
কৌশল লাগবে।
হ্যাঁ... না কম আবেগে চলবে, আর না অতিরিক্ত আবেগে চলবে, কেননা কম আবেগ ও অতিরিক্ত আবেগ উভয়েই পথ চলার শক্তির বিপরীত। আসুন আমরা মধ্যমপন্থা অবলম্বন করে আগ্রসর হই। নিজের ভিতরের জযবা, বহুমুখী শক্তি, হিম্মত ও কৌশলকে জাগিয়ে তুলি ও আল্লাহকে সন্তুষ্ট করি।
-------
আমি ইদাদ গ্রহণ করা শুরু করেছি, আপনি করছেন তো? মনে রাখতে হবে, শুরুর পথটা কখনই সহজ হয় না।
Comment