একজন ব্যক্তি দ্বীন থেকে দূরে সরার অনেক কারন আছে। তার মধ্যে একটা বড় কারন হলো কোন ইসলামী দল বা আলেমের বিরুধীতা করা। ব্যক্তি গত অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি এমন অনেক ব্যক্তি বা বড় আলেম দ্বীন থেকে দূরে সরে গেছেন এবং তাদের দ্বারা ক্ষেত্র বিশেষ দ্বীনের অনেক ক্ষতিও হয়েছে। তাদের দ্বীন থেকে দূর সরার মূল কারন আল্লাহই ভালো জানেন। তবে তারা বিভিন্ন দল ও আলেমের প্রবল বিরুধীতা করতো। তাদের কাজই ছিলো বিরুধীতা করা।উম্মাহর মাঝে তারা ইসলাহ না করে বরং তারা উম্মাহের মাঝে বিরুধীতা মতানৈক্য উষ্কে দিয়েছে। অথচ এটা কি তাদের উচিত হয়েছে? একজন বিজ্ঞ আলেম যদি কোন আলেমের মাঝে বা দলের মাঝে কোন ভুল দেখেন তার উচিত ভুল কারীর কাছে গিয়ে সংশোধন করার ব্যাপারে নসীহাহ দেওয়া। আমাদের প্রিয় নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যদি আবু জাহেল,ওতবা, শাইবা এর মত নিকৃষ্ট কাফেরদের নিকট অত্যাচারিত হওয়া সত্ত্বেও তাদের নিকট বার বার গিয়ে দাওয়াত দিতে পারেন তাহলে একজন বিজ্ঞ আলেম কেন আরেকজন ভুলকারী আলেমের নিকট যেতে পারবে না? যার বিরুধীতা করা হচ্ছে সে আমাদেরই মুসলিম ভাই আর যিনি করছেন তার মার্যাদাতো তাবেইদের চেয়েও বেশি নয়।
অনেকেই ভালো নিয়তে অনেক আলেমের নাম ধরে ভুল ধরেন। আসলে এটাও উচিত নয়। কারন একজন অনুসরনীয় আলেম কোন আলেমের নাম ধরে হয়ত সংশোধনের উদ্দেশ্যে ভালো নিয়তে ভুল ধরলেন। কিন্তু এটা মনে রাখতে হবে যে অনুসরনীয় আলেমের অনুসারিদের সকলের ইমান, মেজাজ, তাকওয়া এক রকম নয়। হয়ত অনুসরনকারীদের মাঝে কোন ব্যক্তির ইমান আমল বা মেজাজ কড়া হওয়া দরুন সে ভুল কারী আলেমের চরম ভাবে বিরুধীতা করা শুরু করলো। ফলে তার ইমানের অবস্থা নাজেহাল হয়ে গেলে। এ জন্য কোন আলেমের নাম ধরে বিরুধীতা করা উচিত নয়।
শাইখ আব্দুল্লাহ আযযাম রহঃ এর বিরুধীতা যারা করতেন তিনি তাদের নিকট নিয়মিত কয়দিন হাদিয়া পাঠানোর পর তারা শাইখের বিরুধীতা ছেড়ে প্রশংসা করা শুরু করেছে।
আর আপনি কেন বিরুধীতা করেন? অনেকে গনতন্ত্রের কারনে অনেকের চরম বিরুধীতা করে। অথচ আজ থেকে বিশ ত্রিশ বছর আগে গনতন্ত্র নিয়ে এতো লেখালেখি এত বই, ভিডিও কি ছিলো? আর কেউ কোন ভুল করলে সেটাতে অনেক শিক্ষা থাকে। কিন্তু আমাদের সমস্যা আমরা ভুল থেকে শিক্ষা না নিয়ে বিরুধীতা নিয়ে পড়ে থাকি৷
আমাদের অবশ্যই এসব বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। কোন আলেমের ভুল দেখার পর যদি আমার সংশোধন করার মত যোগ্যতা থাকলে সংশোধন করার চেষ্টা করবো। আর না থাকলে আল্লাহর নিকট দোয়া করবো।
নবীরা ছাড়া বাকি সবাই ভুল করেন।বড় বড় আলিমদের ভুল মানুষের জন্য পরিক্ষা । অনেক সময় অনেক ত্যাগী আলেমও এমন অনেক ভুল কাজ বা ভুল কথা বলেন যেটা কল্পনাও করা যায় না। এটাতে আমাদের জন্য অনেক পরিক্ষা আছে। আল্লাহ হয়ত দেখতে চান তার বান্দারা কি এই আলেমকেই বেশি ভালোবাসে নাকি আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে বেশি ভালোবাসে। আল্লাহ হয়ত দেখতে চান মানুষ কি তাকে অন্ধ অনুসরন করেন নাকি সতর্কতার সাথে অনুসরন করেন। আল্লাহ হয়ত মানুষকে পরিক্ষা করেন যে,আলেমের ভুলের কারনে মানুষ কি তার পিছনে গীবত নিয়ে পড়ে থাকে নাকি সংশোধনের চেষ্টা করে।
আসলে আমাদের এ বিষয় অনেক সতর্ক থাকতে হয়। কারন এ রকম ব্যক্তিরা দ্বীন থেকে অনেকক্ষেত্রে দূরে সরে পড়ে। চোখ খুলে দেখুন এমন অনেক আলেম আছেন যারা এক সময় নাম নাম ধরে ধরে বিরুধীতা করতো আজ তারা দ্বীনেরও ক্ষতি করছে।
পেক্ষাপট, পরিস্থিতির কারনে বা আবেগের বশে অনেক ত্যাগী আলেমরাও অনেক ভুল করেন।এমন অনেক ভুল আছে যে ভুলগুলো অনেক আলেম বা দল ভালো নিয়তে করে। কিন্তু আমাদের উচিত এমন ভাবে ভুল সংশোধন করার চেষ্টা করা যাতে সাপও মরে লাঠিও না ভাঙ্গে।
শুনেছি একবার এক ব্যক্তির ঘরে চোর ঢুকছে। কিন্তু যার ঘরে চোর ঢুকছে সে সকাল বেলা খুব খুশি ও শুকরিয়া আদায় করছে এ কারনে যে, আল্লাহ চাইলে তাকেও চোরের জায়গায় রাখতে পারতেন আর চোরকে বাড়ির ওয়ালার জায়গায় রাখতে পারতেন।
আমরা অনেকের ভুল দেখার পর এজন্য শুকরিয়া আদায় করা উচিত যে,আল্লাহ আমাকে এ ভুল থেকে রক্ষা করেছেন। আল্লাহ আমাদের সঠিক বুজ দান করুন।
অনেকেই ভালো নিয়তে অনেক আলেমের নাম ধরে ভুল ধরেন। আসলে এটাও উচিত নয়। কারন একজন অনুসরনীয় আলেম কোন আলেমের নাম ধরে হয়ত সংশোধনের উদ্দেশ্যে ভালো নিয়তে ভুল ধরলেন। কিন্তু এটা মনে রাখতে হবে যে অনুসরনীয় আলেমের অনুসারিদের সকলের ইমান, মেজাজ, তাকওয়া এক রকম নয়। হয়ত অনুসরনকারীদের মাঝে কোন ব্যক্তির ইমান আমল বা মেজাজ কড়া হওয়া দরুন সে ভুল কারী আলেমের চরম ভাবে বিরুধীতা করা শুরু করলো। ফলে তার ইমানের অবস্থা নাজেহাল হয়ে গেলে। এ জন্য কোন আলেমের নাম ধরে বিরুধীতা করা উচিত নয়।
শাইখ আব্দুল্লাহ আযযাম রহঃ এর বিরুধীতা যারা করতেন তিনি তাদের নিকট নিয়মিত কয়দিন হাদিয়া পাঠানোর পর তারা শাইখের বিরুধীতা ছেড়ে প্রশংসা করা শুরু করেছে।
আর আপনি কেন বিরুধীতা করেন? অনেকে গনতন্ত্রের কারনে অনেকের চরম বিরুধীতা করে। অথচ আজ থেকে বিশ ত্রিশ বছর আগে গনতন্ত্র নিয়ে এতো লেখালেখি এত বই, ভিডিও কি ছিলো? আর কেউ কোন ভুল করলে সেটাতে অনেক শিক্ষা থাকে। কিন্তু আমাদের সমস্যা আমরা ভুল থেকে শিক্ষা না নিয়ে বিরুধীতা নিয়ে পড়ে থাকি৷
আমাদের অবশ্যই এসব বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। কোন আলেমের ভুল দেখার পর যদি আমার সংশোধন করার মত যোগ্যতা থাকলে সংশোধন করার চেষ্টা করবো। আর না থাকলে আল্লাহর নিকট দোয়া করবো।
নবীরা ছাড়া বাকি সবাই ভুল করেন।বড় বড় আলিমদের ভুল মানুষের জন্য পরিক্ষা । অনেক সময় অনেক ত্যাগী আলেমও এমন অনেক ভুল কাজ বা ভুল কথা বলেন যেটা কল্পনাও করা যায় না। এটাতে আমাদের জন্য অনেক পরিক্ষা আছে। আল্লাহ হয়ত দেখতে চান তার বান্দারা কি এই আলেমকেই বেশি ভালোবাসে নাকি আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে বেশি ভালোবাসে। আল্লাহ হয়ত দেখতে চান মানুষ কি তাকে অন্ধ অনুসরন করেন নাকি সতর্কতার সাথে অনুসরন করেন। আল্লাহ হয়ত মানুষকে পরিক্ষা করেন যে,আলেমের ভুলের কারনে মানুষ কি তার পিছনে গীবত নিয়ে পড়ে থাকে নাকি সংশোধনের চেষ্টা করে।
আসলে আমাদের এ বিষয় অনেক সতর্ক থাকতে হয়। কারন এ রকম ব্যক্তিরা দ্বীন থেকে অনেকক্ষেত্রে দূরে সরে পড়ে। চোখ খুলে দেখুন এমন অনেক আলেম আছেন যারা এক সময় নাম নাম ধরে ধরে বিরুধীতা করতো আজ তারা দ্বীনেরও ক্ষতি করছে।
পেক্ষাপট, পরিস্থিতির কারনে বা আবেগের বশে অনেক ত্যাগী আলেমরাও অনেক ভুল করেন।এমন অনেক ভুল আছে যে ভুলগুলো অনেক আলেম বা দল ভালো নিয়তে করে। কিন্তু আমাদের উচিত এমন ভাবে ভুল সংশোধন করার চেষ্টা করা যাতে সাপও মরে লাঠিও না ভাঙ্গে।
শুনেছি একবার এক ব্যক্তির ঘরে চোর ঢুকছে। কিন্তু যার ঘরে চোর ঢুকছে সে সকাল বেলা খুব খুশি ও শুকরিয়া আদায় করছে এ কারনে যে, আল্লাহ চাইলে তাকেও চোরের জায়গায় রাখতে পারতেন আর চোরকে বাড়ির ওয়ালার জায়গায় রাখতে পারতেন।
আমরা অনেকের ভুল দেখার পর এজন্য শুকরিয়া আদায় করা উচিত যে,আল্লাহ আমাকে এ ভুল থেকে রক্ষা করেছেন। আল্লাহ আমাদের সঠিক বুজ দান করুন।
Comment