মুসলিম উম্মাহ সবকিছু হারিয়ে আল্লাহ, তার দ্বীন
ও তার প্রিয় রাসূলের (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর ভালোবাসা বুকে ধারণ করে আজো বেঁচে আছে নিভু নিভু প্রদীপ হয়ে,এটাই তাদের শেষ সম্বল, বেঁচে থাকার অবলম্বন।একে পূঁজি করে তারা আবারো জেগে উঠেছে পৃথিবীর প্রান্তে প্রান্তে।যা কুফফারদের গাত্রদাহের কারন হয়ে দেখা দিয়েছে।কুফফরা চায় এইগুলোর প্রতি আবেগ অনুভূতিকে নষ্ট করে দিতে,কারন তারা জানে এগুলো উম্মাহর অস্তিত্বের শেকড়। এগুলো যদি ধ্বংস করা যায় তাহলে কেল্লা ফতেহ।তাই তারা বার বার আল্লাহ , রাসূল,কিতাবুল্লাহ নিয়ে কটাক্ষ করে । তাদের জেনে রাখা দরকার উম্মাহর সন্তানেরা বীর্যহীন হয়ে যাই নি,তারা আসবে ঝড় হয়ে , তুফান হয়ে ,কাসিম ,তারিক,শামিল বেশে তারা আবারো আসবে। ইতিহাস সাক্ষী আল্লাহ, রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ),কোরআনকে অবমাননা করার কারণে দিক দিগন্তে উম্মাহর সিংহরা ধূলি উড়িয়েছে, খুন জড়িয়েছে ,জিবন উৎসর্গ করেছে কিন্তু ভূলন্ঠিত হতে দেয়নি তাদের ইজ্জত- সম্মান ।যখন ই কুফফাররা আল্লাহ , রাসূল (দ.)কিতাবুল্লাহর অবমাননা করেছে , তখনই যুগের মুহাম্মদ বিন মাসলামা ,আবদুল্লাহ বিন আত্বীক , ইবনে তাইমিয়ারা জেগে উঠেছে ,শাতীমদের পাওনা মিটিয়ে দিয়েছে পরিপূর্ণ ভাবে।যুগে যুগে কতো দূর্গ কত জনপদ উম্মাহর বীরেরা গুড়িয়ে দিয়েছে শুধু রাসূলের ভালোবাসায় এর কোন হিশেব নেই,বাংলার মাসলামারা ও কিন্তু বসে থাকেনি ,মুকুল রানারা ঠিকই নিজেদের স্থান করে নিয়েছেন মহান সে কাফেলায়।হে প্রিয় উম্মাহ! আপনারা জানেন ভারতে নুপুর শর্মারা তাদের পূর্বসূরী দের অনুসরণ করে আবারও রাসূলে আকরাম ও উম্মুল মোমেনীন আয়েশা( রা.)এর শানে গোস্তাখি করার মত দুঃসাহস দেখিয়েছে। মুসলিম উম্মাহর হ্রদয়কে ক্ষতবিক্ষত করেছে।তাই আবারো সময় এসেছে উম্মাহর সিংহদের জেগে উঠার ,তাদের পাওনা বুঝিয়ে দেওয়ার । মুহাম্মদ বিন মাসলামার কাফেলায় যোগ দেওয়ার, কে আছে এমন?যে উম্মাহর বিদগ্ধ অন্তরকে প্রশান্ত করবে । মিটাবে শাতীমদের পাওনা।ফাসিঁর রশ্মি গলায় নিয়ে হাস্সোজ্জল চেহারায় বলবে :ফুজতো বি রাব্বিল ক্বাবা , কেউ আছে যোগ দিবে কাফেলায়ে মাসলামায়?
ও তার প্রিয় রাসূলের (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর ভালোবাসা বুকে ধারণ করে আজো বেঁচে আছে নিভু নিভু প্রদীপ হয়ে,এটাই তাদের শেষ সম্বল, বেঁচে থাকার অবলম্বন।একে পূঁজি করে তারা আবারো জেগে উঠেছে পৃথিবীর প্রান্তে প্রান্তে।যা কুফফারদের গাত্রদাহের কারন হয়ে দেখা দিয়েছে।কুফফরা চায় এইগুলোর প্রতি আবেগ অনুভূতিকে নষ্ট করে দিতে,কারন তারা জানে এগুলো উম্মাহর অস্তিত্বের শেকড়। এগুলো যদি ধ্বংস করা যায় তাহলে কেল্লা ফতেহ।তাই তারা বার বার আল্লাহ , রাসূল,কিতাবুল্লাহ নিয়ে কটাক্ষ করে । তাদের জেনে রাখা দরকার উম্মাহর সন্তানেরা বীর্যহীন হয়ে যাই নি,তারা আসবে ঝড় হয়ে , তুফান হয়ে ,কাসিম ,তারিক,শামিল বেশে তারা আবারো আসবে। ইতিহাস সাক্ষী আল্লাহ, রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ),কোরআনকে অবমাননা করার কারণে দিক দিগন্তে উম্মাহর সিংহরা ধূলি উড়িয়েছে, খুন জড়িয়েছে ,জিবন উৎসর্গ করেছে কিন্তু ভূলন্ঠিত হতে দেয়নি তাদের ইজ্জত- সম্মান ।যখন ই কুফফাররা আল্লাহ , রাসূল (দ.)কিতাবুল্লাহর অবমাননা করেছে , তখনই যুগের মুহাম্মদ বিন মাসলামা ,আবদুল্লাহ বিন আত্বীক , ইবনে তাইমিয়ারা জেগে উঠেছে ,শাতীমদের পাওনা মিটিয়ে দিয়েছে পরিপূর্ণ ভাবে।যুগে যুগে কতো দূর্গ কত জনপদ উম্মাহর বীরেরা গুড়িয়ে দিয়েছে শুধু রাসূলের ভালোবাসায় এর কোন হিশেব নেই,বাংলার মাসলামারা ও কিন্তু বসে থাকেনি ,মুকুল রানারা ঠিকই নিজেদের স্থান করে নিয়েছেন মহান সে কাফেলায়।হে প্রিয় উম্মাহ! আপনারা জানেন ভারতে নুপুর শর্মারা তাদের পূর্বসূরী দের অনুসরণ করে আবারও রাসূলে আকরাম ও উম্মুল মোমেনীন আয়েশা( রা.)এর শানে গোস্তাখি করার মত দুঃসাহস দেখিয়েছে। মুসলিম উম্মাহর হ্রদয়কে ক্ষতবিক্ষত করেছে।তাই আবারো সময় এসেছে উম্মাহর সিংহদের জেগে উঠার ,তাদের পাওনা বুঝিয়ে দেওয়ার । মুহাম্মদ বিন মাসলামার কাফেলায় যোগ দেওয়ার, কে আছে এমন?যে উম্মাহর বিদগ্ধ অন্তরকে প্রশান্ত করবে । মিটাবে শাতীমদের পাওনা।ফাসিঁর রশ্মি গলায় নিয়ে হাস্সোজ্জল চেহারায় বলবে :ফুজতো বি রাব্বিল ক্বাবা , কেউ আছে যোগ দিবে কাফেলায়ে মাসলামায়?
Comment