তানজিম আল কায়দার জন্মটাই মূলত বৈশ্বিক নেতৃত্ব দেয়ার প্লান মাথায় নিয়ে।
আব্দুল্লাহ আল আযযাম রাহিঃ এর সাথে শাইখ ওসামা বিন লাদেন রাহিঃ এর নিবিড় সম্পর্ক। তা সত্বেও এই প্রশ্নে এসে দুই শাইখের মাঝে মতভিন্নতা দেখা যায়। এটা অবশ্য মানহাজগত মতানৈক্যই বলা চলে।
শাইখ আল-আজ্জম চাইলেন দ্বিতীয় কোন দল গঠন না করে আফগান মুজাহিদদের সাথে একই দলভুক্ত থাকা।
শাইখ ওসামা রাহিঃ চাইলেন বৈশ্বিক কুফরি শক্তিকে ধ্বংস করতে। তার অর্থ এটা নয় যে তিনি খোরাসানের মুজাহিদ বাহিনীর উপর আস্থা রাখতেননা বা খোরাসানের মুজাহিদ বাহিনীর সাথে থাকতে ইচ্ছুক ছিলেননা।
বরং মূল কথা হলো খোরাসানকে মূল কেন্দ্র করে এখান থেকেই বৈশ্বিক জিহাদের নেতৃত্বের দৃষ্টিভঙ্গি রাখতেন শাইখ ও সা মা রাহিঃ। তাইতো আমিরুল মুমিনি মোল্লা ওমর রাহিঃ এর হাতে তিনি বয়াতবদ্ধ হন এবং তখন থেকেই তানজিম আল কায়দা তালিবদের হাতে বায়াবদ্ধ রয়েছে।
জাজিরাতুল আরবে শাইখদের নিকট গমন ও তাদেরকে বাস্তবতা বুঝানো, কুফরি শক্তির বিরুদ্ধে গ্লোবালি ফতওয়া প্রকাশ, কুফরি শক্তির মূলে হামলা করে তার স্তম্ভ নাড়িয়ে দেয়া, পাকিস্তানের ওলামাদের নিকট বার্তা সহ বিভিন্ন এক্টিভিটি এটাই প্রমাণ করে তানজিম বৈশ্বিক কুফরি শক্তির বিরুদ্ধে শুধু লড়াইকেই কেন্দ্র বানিয়েছে বিষয়টি এমন নয় বরং গ্লোবালি খিলাফাহ পূনরুজ্জীবিত করায় আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
এরই ধারাবাহিকতায়- সোমালিয়া, মালি, নাইজেরিয়া, ইয়েমেন, ইরাক, সিরিয়া, বোর্ক-নাফিসো, ইথিওপিয়া, পাকিস্তান, কাশ্মির ও বাংলাদেশে তাদের শাখা সম্প্রসারিত করতে সক্ষম হয়েছিলো।
তাদের কতেক ময়দানে সশস্ত্র একটিভি আবার অনেকেই দাওয়াহর ময়দানে রয়েছে।
ইরাক-সিরিয়াতে অবশ্য এখন তাদের হয়তো ভিন্ন কোন অবস্থা থাকতো যদি ভেতরগত একটি দল খিলাফাহ ঘোষনার নামে ধোঁকা না দিতো।
আর তাদের কর্মকৌশলটি খুবই নিপুণ ও কার্যকর। এর প্রমাণ আপনারাই স্ব চোখে দেখে থাকবেন। আর এটা হলো “দাওয়াহ-ইদাদ-জিহাদ”।
সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা, তা বাস্তবায়নের সুনিপুন, কার্যকরি ও নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা, ধৈর্য দৃঢ়তা ও স্থিরতা এবং আল্লাহর উপর দৃঢ়বিশ্বাস তাদের মূল হাতিয়ার।
এই হলো তাদের কর্মকৌশল নিয়ে কিঞ্চিৎ আলোচনা।
আর তাদের আকিদা নিঃসন্দেহে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের আকিদা যা সর্বপ্রকার বাড়াবাড়ি ও ছাড়াছাড়ি তথা খারেজিয়্যাত ও ইরজাইয়্যাত থেকে মুক্ত।
তাই আমরা এটা বলে থাকি যদি কারো নসিব হয় তানজিমের সহায়তা করার তাহলে তার জন্য এই সুযোগ হাতছাড়া করা কখনোই যৌক্তিক নয়।
অনলাইনে নিরাপত্তা বজায় রেখে তাদের আলিমদের লেকচার ও বিভিন্ন বার্তা প্রচার করা সহ বিভিন্নভাবে আমরা তাদের সহোযোগিতা করতে পারি।
আল্লাহর রাস্তায় নিয়জিত মুজাহিদ'গকে সহোযোগিতা করা, এর চাইতে বড় পদওনা চর কী হতে পারে...????
Collected
আব্দুল্লাহ আল আযযাম রাহিঃ এর সাথে শাইখ ওসামা বিন লাদেন রাহিঃ এর নিবিড় সম্পর্ক। তা সত্বেও এই প্রশ্নে এসে দুই শাইখের মাঝে মতভিন্নতা দেখা যায়। এটা অবশ্য মানহাজগত মতানৈক্যই বলা চলে।
শাইখ আল-আজ্জম চাইলেন দ্বিতীয় কোন দল গঠন না করে আফগান মুজাহিদদের সাথে একই দলভুক্ত থাকা।
শাইখ ওসামা রাহিঃ চাইলেন বৈশ্বিক কুফরি শক্তিকে ধ্বংস করতে। তার অর্থ এটা নয় যে তিনি খোরাসানের মুজাহিদ বাহিনীর উপর আস্থা রাখতেননা বা খোরাসানের মুজাহিদ বাহিনীর সাথে থাকতে ইচ্ছুক ছিলেননা।
বরং মূল কথা হলো খোরাসানকে মূল কেন্দ্র করে এখান থেকেই বৈশ্বিক জিহাদের নেতৃত্বের দৃষ্টিভঙ্গি রাখতেন শাইখ ও সা মা রাহিঃ। তাইতো আমিরুল মুমিনি মোল্লা ওমর রাহিঃ এর হাতে তিনি বয়াতবদ্ধ হন এবং তখন থেকেই তানজিম আল কায়দা তালিবদের হাতে বায়াবদ্ধ রয়েছে।
জাজিরাতুল আরবে শাইখদের নিকট গমন ও তাদেরকে বাস্তবতা বুঝানো, কুফরি শক্তির বিরুদ্ধে গ্লোবালি ফতওয়া প্রকাশ, কুফরি শক্তির মূলে হামলা করে তার স্তম্ভ নাড়িয়ে দেয়া, পাকিস্তানের ওলামাদের নিকট বার্তা সহ বিভিন্ন এক্টিভিটি এটাই প্রমাণ করে তানজিম বৈশ্বিক কুফরি শক্তির বিরুদ্ধে শুধু লড়াইকেই কেন্দ্র বানিয়েছে বিষয়টি এমন নয় বরং গ্লোবালি খিলাফাহ পূনরুজ্জীবিত করায় আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
এরই ধারাবাহিকতায়- সোমালিয়া, মালি, নাইজেরিয়া, ইয়েমেন, ইরাক, সিরিয়া, বোর্ক-নাফিসো, ইথিওপিয়া, পাকিস্তান, কাশ্মির ও বাংলাদেশে তাদের শাখা সম্প্রসারিত করতে সক্ষম হয়েছিলো।
তাদের কতেক ময়দানে সশস্ত্র একটিভি আবার অনেকেই দাওয়াহর ময়দানে রয়েছে।
ইরাক-সিরিয়াতে অবশ্য এখন তাদের হয়তো ভিন্ন কোন অবস্থা থাকতো যদি ভেতরগত একটি দল খিলাফাহ ঘোষনার নামে ধোঁকা না দিতো।
আর তাদের কর্মকৌশলটি খুবই নিপুণ ও কার্যকর। এর প্রমাণ আপনারাই স্ব চোখে দেখে থাকবেন। আর এটা হলো “দাওয়াহ-ইদাদ-জিহাদ”।
সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা, তা বাস্তবায়নের সুনিপুন, কার্যকরি ও নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা, ধৈর্য দৃঢ়তা ও স্থিরতা এবং আল্লাহর উপর দৃঢ়বিশ্বাস তাদের মূল হাতিয়ার।
এই হলো তাদের কর্মকৌশল নিয়ে কিঞ্চিৎ আলোচনা।
আর তাদের আকিদা নিঃসন্দেহে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের আকিদা যা সর্বপ্রকার বাড়াবাড়ি ও ছাড়াছাড়ি তথা খারেজিয়্যাত ও ইরজাইয়্যাত থেকে মুক্ত।
তাই আমরা এটা বলে থাকি যদি কারো নসিব হয় তানজিমের সহায়তা করার তাহলে তার জন্য এই সুযোগ হাতছাড়া করা কখনোই যৌক্তিক নয়।
অনলাইনে নিরাপত্তা বজায় রেখে তাদের আলিমদের লেকচার ও বিভিন্ন বার্তা প্রচার করা সহ বিভিন্নভাবে আমরা তাদের সহোযোগিতা করতে পারি।
আল্লাহর রাস্তায় নিয়জিত মুজাহিদ'গকে সহোযোগিতা করা, এর চাইতে বড় পদওনা চর কী হতে পারে...????
Collected
Comment