দুর্ভিক্ষ কেন আসে? তা থেকে বাঁচার উপায় কি?
পবিত্র মক্কা নগরীতে রাসূল সাঃ যখন দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া আরম্ব করলেন তখন কাফেররা রাসূল সাঃ ও সাহাবীদের অসহনীয় নির্যাতন করতে। এক পর্যায়ে কাফেররা রাসূল সাঃ ও সাহাবীদের তিনটি বছর জ্বেল খানায় আবদ্ব করে রাখে। এই তিন বছর রাসূল সাঃ ও উনার সঙ্গীদের এমন অবস্থা হয়েছিলো যে, গাছের লতাপাতা, পশুর ছামড়া খেতে হয়েছিলো। এরপরে যখন সাহাবীরা হিজরত করে মদীনায়ে চলে গেলেন। তখন মহান আল্লাহ মক্কার কাফেরদের উপর চাপিয়ে দিলেন এক ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ, তাও এই দুর্ভিক্ষ একটানা সাত বছর ছিলো। তাফসীরে আছে দুর্ভিক্ষ এতো ভয়ংকর ছিলো যে কাফেররা ক্ষুধার্ত পেট নিয়ে আকাশে তাকালো ধোঁয়া দেখতো। গাছের ছাল, লতা, পাতা খেয়ে তারা বাচতো। এক পর্যায়ে আবু সুফিয়ান রাসূল সাঃ এর নিকট গিয়ে আত্নীয়তার দোহাই দিয়ে দোয়া চায়। যাতে রাসূল সাঃ আল্লাহর নিকট দোয়া করেন যে, আল্লাহ যেন দুর্ভিক্ষ তুলে নেন।
এক পর্যায়ে মহান আল্লাহ কাফেরদের থেকে দুর্ভিক্ষ উঠিয়ে নেন। এবার যদি আমরা আরো অতিতে যাই তাহলে দেখবো যে, মিশরের মানুষ দুর্ভিক্ষ থেকে বাঁচতে পেরেছিলো, যখন মিশরের বাদশাহ ইউসুফ আঃ কে মুক্তি দেন এবং তার থেকে পরামর্শ চান।
আজও বাংলার বুকে বহু বড় বড় বয়োবৃদ্ধ আলেম জ্বেল খানায় অনাহারে অর্ধাহারে দিন কাটাচ্ছেন। কয়েকজন যুবক ভাই দিনের পর দিন জ্বেল খাটতেছেন এই অপরাধে যে, তারা প্রিয় নবী রাসূল সাঃ এর গালিদাতা বাংলার সবচেয়ে নিকৃষ্ট কিছু কুলাঙ্গারকে হত্যা করে জমিনকে পবিত্র করেছিলো। যেখানে এই যুবকরা সবচেয়ে বড় সম্মান লাভের যোগ্য ছিলো সেখানে তাদের জ্বেল খানায় আবদ্ব করে, কিছু খেলোয়াড়, নায়ক, নায়িকা গায়ক গায়িকাকে সম্মান দেওয়া হচ্ছে ।
মনে রাখবেন যতদিন এই মাজলুমরা জ্বেলে বন্দি থাকবে ততদিন যত কৌশলই অবলম্বন করা হোক না কেন এই দুর্ভিক্ষ বাড়তেই থাকবে। ইতিহাস এটাই সাক্ষী দেয়। তাই দুর্ভিক্ষ থেকে মুক্তি পেতে হলে প্রথমত আল্লাহর জমিনে আল্লাহর আইন চালু করতে হবে, সকল মাজলুমদের মুক্তি দিতে হবে৷
পবিত্র মক্কা নগরীতে রাসূল সাঃ যখন দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া আরম্ব করলেন তখন কাফেররা রাসূল সাঃ ও সাহাবীদের অসহনীয় নির্যাতন করতে। এক পর্যায়ে কাফেররা রাসূল সাঃ ও সাহাবীদের তিনটি বছর জ্বেল খানায় আবদ্ব করে রাখে। এই তিন বছর রাসূল সাঃ ও উনার সঙ্গীদের এমন অবস্থা হয়েছিলো যে, গাছের লতাপাতা, পশুর ছামড়া খেতে হয়েছিলো। এরপরে যখন সাহাবীরা হিজরত করে মদীনায়ে চলে গেলেন। তখন মহান আল্লাহ মক্কার কাফেরদের উপর চাপিয়ে দিলেন এক ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ, তাও এই দুর্ভিক্ষ একটানা সাত বছর ছিলো। তাফসীরে আছে দুর্ভিক্ষ এতো ভয়ংকর ছিলো যে কাফেররা ক্ষুধার্ত পেট নিয়ে আকাশে তাকালো ধোঁয়া দেখতো। গাছের ছাল, লতা, পাতা খেয়ে তারা বাচতো। এক পর্যায়ে আবু সুফিয়ান রাসূল সাঃ এর নিকট গিয়ে আত্নীয়তার দোহাই দিয়ে দোয়া চায়। যাতে রাসূল সাঃ আল্লাহর নিকট দোয়া করেন যে, আল্লাহ যেন দুর্ভিক্ষ তুলে নেন।
এক পর্যায়ে মহান আল্লাহ কাফেরদের থেকে দুর্ভিক্ষ উঠিয়ে নেন। এবার যদি আমরা আরো অতিতে যাই তাহলে দেখবো যে, মিশরের মানুষ দুর্ভিক্ষ থেকে বাঁচতে পেরেছিলো, যখন মিশরের বাদশাহ ইউসুফ আঃ কে মুক্তি দেন এবং তার থেকে পরামর্শ চান।
আজও বাংলার বুকে বহু বড় বড় বয়োবৃদ্ধ আলেম জ্বেল খানায় অনাহারে অর্ধাহারে দিন কাটাচ্ছেন। কয়েকজন যুবক ভাই দিনের পর দিন জ্বেল খাটতেছেন এই অপরাধে যে, তারা প্রিয় নবী রাসূল সাঃ এর গালিদাতা বাংলার সবচেয়ে নিকৃষ্ট কিছু কুলাঙ্গারকে হত্যা করে জমিনকে পবিত্র করেছিলো। যেখানে এই যুবকরা সবচেয়ে বড় সম্মান লাভের যোগ্য ছিলো সেখানে তাদের জ্বেল খানায় আবদ্ব করে, কিছু খেলোয়াড়, নায়ক, নায়িকা গায়ক গায়িকাকে সম্মান দেওয়া হচ্ছে ।
মনে রাখবেন যতদিন এই মাজলুমরা জ্বেলে বন্দি থাকবে ততদিন যত কৌশলই অবলম্বন করা হোক না কেন এই দুর্ভিক্ষ বাড়তেই থাকবে। ইতিহাস এটাই সাক্ষী দেয়। তাই দুর্ভিক্ষ থেকে মুক্তি পেতে হলে প্রথমত আল্লাহর জমিনে আল্লাহর আইন চালু করতে হবে, সকল মাজলুমদের মুক্তি দিতে হবে৷
Comment