যখন মুসলিম উম্মাহর রন্ধ্রে রন্ধ্রে জাহিলিয়াত মিশেগেছে।
উম্মাহর পরাজিত মানসিকতার লোকেরা পাশ্চাত্যের গোলামিকে কবুল করে নিয়েছে। তাগুতকে নিজেদের রব হিসেবে গ্রহণ করে নিয়েছে। মানবরচিত বিধানকে নিজেদের সংবিধান হিসেবে গ্রহণ করে, তা রক্ষার্থে নিজেদের জান-মাল বিলিয়ে দিচ্ছে। মুসলিম শাসকরা ইয়াহুদী-নাসারাদেরকে নিজেদের দোস্ত হিসেবে আপ্যায়ন করছে।
তখনও আল্লাহর কিছু প্রিয় বান্দা নিজেদের হাত গুটিয়ে বসে নেই।
তারা কালিমার ঝান্ডা হাতে নিয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেছে। আল্লাহর দ্বীনকে বিজয় করার জন্য জান্নাতের বিনিময়ে স্বীয় রবের কাছে জান-মাল বিক্রি করে দিয়েছে।
তাগুতি রাষ্ট্রব্যবস্থার তখত উলটে দিয়ে খেলাফত কায়েম করতে আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে।
আল্লাহর রাহের এই মুজাহিদদের বিরুদ্ধে শয়তানের বাহিনীরা যুদ্ধের মাঠে নেমেছে।
তাদেরকে ঠেকাতে তারা চেষ্টার কোন কমতি করছে না।
প্রতিনিয়ত মুজাহিদদের বিরুদ্ধে চক্রান্তের চক আকছে।
তবে তাদের এই চক্রান্তের দেয়াল তাদের উপরেই পতিত হয়। আল্লাহ তাআলা তাদের চক্রান্তকে নস্যাৎ করে দেন। যেমন আল্লাহ তাআলা বলেন,,,
ومكروا مكرا ومكرنا مكرا وهم لا يشعرون তারা এক চক্রান্ত করেছিল এবং আমিও এক কৌশল অবলম্বন করলাম; কিন্তু তারা বুঝতে পারেনি। ,,
(আন নমল-৫০)
قد مكر الذين من قبلهم
فأتى الله بنيانهم من القواعد فخر عليهم السقف من فوقهم وأتاهم العذاب من حيث لا يشعرون
নিশ্চয় চক্রান্ত করেছে তাদের পূর্ববর্তীরা, অতঃপর আল্লাহ তাদের ইমারতের ভিত্তিমূলে আঘাত করেছিলেন। এরপর উপর থেকে তাদের মাথায় ছাদ ধ্বসে পড়ে গেছে এবং তাদের উপর আযাব এসেছে এমন দিক থেকে যা ছিল তাদের ধারণাতীত।
(আন নাহল - ২৬)
সম্প্রতি জাতি দেখেছে নবীজির দুই সৈনিককে আমাদের কিছু ভাই তাগুতবাহীনির চক্রান্তকে নস্যাৎ করে, তাদের চোখের সম্মুখ দিয়ে জালিমের জিন্দানখানা থেকে বের করে নিয়ে এসেছেন। আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ (আল্লাহ তাআলা ভাইদেরকে হেফাজতের চাদরে আবৃত রাখুন। যে সমস্ত ভাই জালিমের জিন্দানখানায় আছেন আল্লাহ তাদের মুক্তিকে ত্বরান্বিত করুন। আমিন)
এভাবেই আমার রব তাদের চক্রান্তকে নষ্ট করে দেন। নিশ্চয়ই তিনি তাদেরকে সাহায্য করেছেন। নবীজি সাঃ বলেন, عن ابى هريرة رضى الله عنه أن رسول الله صلى الله عليه و سلم قال: ثلاثة حق على الله عونهم المكاتب الذي يريد الاداء والناكح الذي يريد العفاف والمجاهد في سبيل الله- # مشكوة. كتاب النكاح (হযরত আবু হুরায়রা রাযিঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, তিন ব্যক্তিকে সাহায্য করা আল্লাহ আবশ্যক মনে করেন। (১) ঐ মুকাতাব গোলাম- যে নিজ মুক্তিপণ আদায়ের ইচ্চে করে। (২) চারিত্রিক পবিত্রতা রক্ষা করার উদ্দেশ্যে বিবাহে আগ্রহী ব্যক্তি। (৩) আল্লাহর পথের মুজাহিদ।)
এই হাদিসে বলা হয়েছে তিন প্রকার লোককে আল্লাহ তাআলা সাহায্য করা আবশ্যক মনে করেন। তন্মধ্যে এক প্রকার লোক হচ্ছে আল্লাহর রাস্তার মুজাহিদ।
আমার রব তাদেরকে কেনইবা সাহায্য করবেন না,,?
তারা তো ঐ সমস্ত লোকা যারা নিজের জান-মাল আল্লাহর রাস্তায় বিলিয়ে দেওয়ার শপথ করেছে।
যারা আল্লাহর জমিনে আল্লাহর হুকুমকে কায়েম করার জন্য প্রতিনিয়ত লড়ছে।
যারা দুনিয়ার মায়াজালে না আটকে, নিজের জান-মালের বিনিময়ে স্বীয় রবের কাছ থেকে জান্নাত কিনে নিয়েছে।
যারা নবীজির দুশমন জাহান্নামের কীট শাতিমে রাসুলকে তাদের উচিত পাওনা বুঝিয়ে দিয়েছে।
ইনশাআল্লাহ এভাবে-ই আল্লাহর কিছু প্রিয় বান্দারা নবীজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লম) এর ইজ্জাত কে রক্ষা করার জন্য জালিমদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে।
তাগুতরা যতই ষড়যন্ত্রের জাল পাতুক না কেন! আমার রব তা তাদের-ই উপর পতিত করবেন।
শেষ হাসি মুসলমানরা-ই হাসবে।
বিজয় তো হকের পথের মুজাহিদদের হবে।
একদিন এই দেশের আকাশেও কালিমার পতাকা পতপত করে উড়বে। ইনশাআল্লাহ
উম্মাহর পরাজিত মানসিকতার লোকেরা পাশ্চাত্যের গোলামিকে কবুল করে নিয়েছে। তাগুতকে নিজেদের রব হিসেবে গ্রহণ করে নিয়েছে। মানবরচিত বিধানকে নিজেদের সংবিধান হিসেবে গ্রহণ করে, তা রক্ষার্থে নিজেদের জান-মাল বিলিয়ে দিচ্ছে। মুসলিম শাসকরা ইয়াহুদী-নাসারাদেরকে নিজেদের দোস্ত হিসেবে আপ্যায়ন করছে।
তখনও আল্লাহর কিছু প্রিয় বান্দা নিজেদের হাত গুটিয়ে বসে নেই।
তারা কালিমার ঝান্ডা হাতে নিয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেছে। আল্লাহর দ্বীনকে বিজয় করার জন্য জান্নাতের বিনিময়ে স্বীয় রবের কাছে জান-মাল বিক্রি করে দিয়েছে।
তাগুতি রাষ্ট্রব্যবস্থার তখত উলটে দিয়ে খেলাফত কায়েম করতে আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে।
আল্লাহর রাহের এই মুজাহিদদের বিরুদ্ধে শয়তানের বাহিনীরা যুদ্ধের মাঠে নেমেছে।
তাদেরকে ঠেকাতে তারা চেষ্টার কোন কমতি করছে না।
প্রতিনিয়ত মুজাহিদদের বিরুদ্ধে চক্রান্তের চক আকছে।
তবে তাদের এই চক্রান্তের দেয়াল তাদের উপরেই পতিত হয়। আল্লাহ তাআলা তাদের চক্রান্তকে নস্যাৎ করে দেন। যেমন আল্লাহ তাআলা বলেন,,,
ومكروا مكرا ومكرنا مكرا وهم لا يشعرون তারা এক চক্রান্ত করেছিল এবং আমিও এক কৌশল অবলম্বন করলাম; কিন্তু তারা বুঝতে পারেনি। ,,
(আন নমল-৫০)
قد مكر الذين من قبلهم
فأتى الله بنيانهم من القواعد فخر عليهم السقف من فوقهم وأتاهم العذاب من حيث لا يشعرون
নিশ্চয় চক্রান্ত করেছে তাদের পূর্ববর্তীরা, অতঃপর আল্লাহ তাদের ইমারতের ভিত্তিমূলে আঘাত করেছিলেন। এরপর উপর থেকে তাদের মাথায় ছাদ ধ্বসে পড়ে গেছে এবং তাদের উপর আযাব এসেছে এমন দিক থেকে যা ছিল তাদের ধারণাতীত।
(আন নাহল - ২৬)
সম্প্রতি জাতি দেখেছে নবীজির দুই সৈনিককে আমাদের কিছু ভাই তাগুতবাহীনির চক্রান্তকে নস্যাৎ করে, তাদের চোখের সম্মুখ দিয়ে জালিমের জিন্দানখানা থেকে বের করে নিয়ে এসেছেন। আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ (আল্লাহ তাআলা ভাইদেরকে হেফাজতের চাদরে আবৃত রাখুন। যে সমস্ত ভাই জালিমের জিন্দানখানায় আছেন আল্লাহ তাদের মুক্তিকে ত্বরান্বিত করুন। আমিন)
এভাবেই আমার রব তাদের চক্রান্তকে নষ্ট করে দেন। নিশ্চয়ই তিনি তাদেরকে সাহায্য করেছেন। নবীজি সাঃ বলেন, عن ابى هريرة رضى الله عنه أن رسول الله صلى الله عليه و سلم قال: ثلاثة حق على الله عونهم المكاتب الذي يريد الاداء والناكح الذي يريد العفاف والمجاهد في سبيل الله- # مشكوة. كتاب النكاح (হযরত আবু হুরায়রা রাযিঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, তিন ব্যক্তিকে সাহায্য করা আল্লাহ আবশ্যক মনে করেন। (১) ঐ মুকাতাব গোলাম- যে নিজ মুক্তিপণ আদায়ের ইচ্চে করে। (২) চারিত্রিক পবিত্রতা রক্ষা করার উদ্দেশ্যে বিবাহে আগ্রহী ব্যক্তি। (৩) আল্লাহর পথের মুজাহিদ।)
এই হাদিসে বলা হয়েছে তিন প্রকার লোককে আল্লাহ তাআলা সাহায্য করা আবশ্যক মনে করেন। তন্মধ্যে এক প্রকার লোক হচ্ছে আল্লাহর রাস্তার মুজাহিদ।
আমার রব তাদেরকে কেনইবা সাহায্য করবেন না,,?
তারা তো ঐ সমস্ত লোকা যারা নিজের জান-মাল আল্লাহর রাস্তায় বিলিয়ে দেওয়ার শপথ করেছে।
যারা আল্লাহর জমিনে আল্লাহর হুকুমকে কায়েম করার জন্য প্রতিনিয়ত লড়ছে।
যারা দুনিয়ার মায়াজালে না আটকে, নিজের জান-মালের বিনিময়ে স্বীয় রবের কাছ থেকে জান্নাত কিনে নিয়েছে।
যারা নবীজির দুশমন জাহান্নামের কীট শাতিমে রাসুলকে তাদের উচিত পাওনা বুঝিয়ে দিয়েছে।
ইনশাআল্লাহ এভাবে-ই আল্লাহর কিছু প্রিয় বান্দারা নবীজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লম) এর ইজ্জাত কে রক্ষা করার জন্য জালিমদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে।
তাগুতরা যতই ষড়যন্ত্রের জাল পাতুক না কেন! আমার রব তা তাদের-ই উপর পতিত করবেন।
শেষ হাসি মুসলমানরা-ই হাসবে।
বিজয় তো হকের পথের মুজাহিদদের হবে।
একদিন এই দেশের আকাশেও কালিমার পতাকা পতপত করে উড়বে। ইনশাআল্লাহ
Comment