এটাই দুনিয়া!
আজ আমি বা আপনি যে জমিনের উপর দিয়ে হাটতেছি, খেলতেছি সেই জমিনের উপর দিয়ে আপনার আমার পূর্বে কত মানুষ হেঁটে ছিলো, কত আনন্দ করেছিলো, কেউ রবের গোলামি করেছিলো আর কেউ নাফারমানি করেছিলো।আজ সেই জমিন আছে, সেই সূর্য আজও আলো দেয়, সেই আসমান আজও আছে, কিন্তু সেই মানুষগুলো আজ নেই।
আজ আমি যেই বিছানায় ঘুমিয়ে ফজর কাযা করি, একদিন সেই বিজানায় আমি ঘুমাবো না। অন্য কেউ এসে ঘুমাবে।কিন্তু আমি হারিয়ে যাবো কালের গর্ভে।
আজ আমি যদি যুবতী স্ত্রী রেখে মারা যাই সেই স্ত্রী কয়েক দিন আমাকে মনে রাখবে। এরপর হয়ত সে অন্য স্বামীর সাথে সংসার করবে।হয়ত সে স্বামী আমার চেয়ে উত্তম হবে, আমার স্ত্রী আপসোস করে হয়ত পরের স্বামীকে বলবে, আরো আগে যদি তোমাকে পেতাম।
কত মানুষের লাশ কবরে রাখার পর রাতের কোন এক প্রানী এসে কবর খুড়ে লাশের রক্ত মাংস খেয়ে এরপর রাস্তা বা জঙ্গলের কোন এক জায়গায় পায়খানা করে চলে যায়। আহ! যে মানুষটা কত অহংকার করলো সে মানুষটা আজ একটা নিকৃষ্ট প্রানীর পায়খানা হয়ে গেলো। কত মানুষ পায়ে হেটে টাকার জন্য দূর দূরান্তে পাড়ি দিতে গিয়ে মারা যায়, কত শকুন এসে তার মাংস গুলো ছিড়ে ছিড়ে খায়, যে হাত দিয়ে সে নাফরমানি করতো সে হাত দিয়ে বাধা দিতে পারে না।এক সময় শকুন গুলো মরুভুমিতে পায়খানা করে চলে যায়। যে মানুষটা হাটতে পারতো, চলতে পারতো সে মানুষ আজ কিসে পরিনত হলো!কত মানুষ সমুদ্রের বুকে হারিয়ে যায়, বড় বড় মাছের খাদ্যে পরিনত হয়।
একটু চিন্তুা করুন, যদি কেই আপনাকে কোন একটা জ্বেলে অন্ধকার কুঠুরির মাঝে আটকিয়ে চার পাচটা বিষধর সাপ ছেড়ে দেয় তখন আপনি কি করবেন? এক ফোটা ঘুমাতে পারবেন? অথচ কবরের সাপগুলো নিয়ে কখনও চিন্তা করেছেন?
মনে করুন, ঘুমিয়ে আছেন আপনি বিছানায়।হঠাৎ হাতে বা পায়ে ঠান্ডা কিছু অনুভব করলেন, বাতি জ্বালিয়ে দেখেন বিষধর সাপ। কি করবেন আপনি?
কতটা ভয় পাবেন!
আপসোস কবরের সাপগুলোর কথা চিন্তা করে কয়দিন ভয় পেয়েছেন?
আজ যে মা আপনার সবচেয়ে বেশি আপন,আপনি তাদের আগে মরলে, মরার কিছুদিন পর তারাও আপনাকে ভুলে যাবে।আজ যে মা থেকে আপনি দূরে গেলে কিছুক্ষণ পরপর খবর নেয়,সে মায়ের আগে আপনি মারা গেলে কিছুদিন পর আপনাকে এমন ভাবে ভুলবে যে, চিন্তা করবে না আপনার কবরে এখন কি অবস্থা।আপনি কি কবরে শান্তিতে আছেন নাকি অশান্তিতে আছেন তা নিয়েও চিন্তা করবে না। ইচ্ছে থাকার পরেও কিছুদিন পর দোয়া করতে ভুলে যাবে। এটাই দুনিয়া।
আজ আপনি বাতি ছাড়া ঘুমাতে পারেন না, রাস্তায় চলতে পারেন না, কিন্তু কবরকে আলোকিত করার জন্য কি করছেন? আজ ভুতের ভয়ে কবরে যেতে ভয় পান, কিন্তু পাপের বোঝা নিয়ে কবরে গেলে তখন অন্ধকারে কিভাবে রাত দিন কাটাবেন?
আপসোস আমরা দুনিয়ার মোহে পড়ে সব ভুলে যাই, দুনিয়াকে সব মনে করি অথচ একদিন দুনিয়া ছেড়ে চলে যাবো।
আজ আমি বা আপনি যে জমিনের উপর দিয়ে হাটতেছি, খেলতেছি সেই জমিনের উপর দিয়ে আপনার আমার পূর্বে কত মানুষ হেঁটে ছিলো, কত আনন্দ করেছিলো, কেউ রবের গোলামি করেছিলো আর কেউ নাফারমানি করেছিলো।আজ সেই জমিন আছে, সেই সূর্য আজও আলো দেয়, সেই আসমান আজও আছে, কিন্তু সেই মানুষগুলো আজ নেই।
আজ আমি যেই বিছানায় ঘুমিয়ে ফজর কাযা করি, একদিন সেই বিজানায় আমি ঘুমাবো না। অন্য কেউ এসে ঘুমাবে।কিন্তু আমি হারিয়ে যাবো কালের গর্ভে।
আজ আমি যদি যুবতী স্ত্রী রেখে মারা যাই সেই স্ত্রী কয়েক দিন আমাকে মনে রাখবে। এরপর হয়ত সে অন্য স্বামীর সাথে সংসার করবে।হয়ত সে স্বামী আমার চেয়ে উত্তম হবে, আমার স্ত্রী আপসোস করে হয়ত পরের স্বামীকে বলবে, আরো আগে যদি তোমাকে পেতাম।
কত মানুষের লাশ কবরে রাখার পর রাতের কোন এক প্রানী এসে কবর খুড়ে লাশের রক্ত মাংস খেয়ে এরপর রাস্তা বা জঙ্গলের কোন এক জায়গায় পায়খানা করে চলে যায়। আহ! যে মানুষটা কত অহংকার করলো সে মানুষটা আজ একটা নিকৃষ্ট প্রানীর পায়খানা হয়ে গেলো। কত মানুষ পায়ে হেটে টাকার জন্য দূর দূরান্তে পাড়ি দিতে গিয়ে মারা যায়, কত শকুন এসে তার মাংস গুলো ছিড়ে ছিড়ে খায়, যে হাত দিয়ে সে নাফরমানি করতো সে হাত দিয়ে বাধা দিতে পারে না।এক সময় শকুন গুলো মরুভুমিতে পায়খানা করে চলে যায়। যে মানুষটা হাটতে পারতো, চলতে পারতো সে মানুষ আজ কিসে পরিনত হলো!কত মানুষ সমুদ্রের বুকে হারিয়ে যায়, বড় বড় মাছের খাদ্যে পরিনত হয়।
একটু চিন্তুা করুন, যদি কেই আপনাকে কোন একটা জ্বেলে অন্ধকার কুঠুরির মাঝে আটকিয়ে চার পাচটা বিষধর সাপ ছেড়ে দেয় তখন আপনি কি করবেন? এক ফোটা ঘুমাতে পারবেন? অথচ কবরের সাপগুলো নিয়ে কখনও চিন্তা করেছেন?
মনে করুন, ঘুমিয়ে আছেন আপনি বিছানায়।হঠাৎ হাতে বা পায়ে ঠান্ডা কিছু অনুভব করলেন, বাতি জ্বালিয়ে দেখেন বিষধর সাপ। কি করবেন আপনি?
কতটা ভয় পাবেন!
আপসোস কবরের সাপগুলোর কথা চিন্তা করে কয়দিন ভয় পেয়েছেন?
আজ যে মা আপনার সবচেয়ে বেশি আপন,আপনি তাদের আগে মরলে, মরার কিছুদিন পর তারাও আপনাকে ভুলে যাবে।আজ যে মা থেকে আপনি দূরে গেলে কিছুক্ষণ পরপর খবর নেয়,সে মায়ের আগে আপনি মারা গেলে কিছুদিন পর আপনাকে এমন ভাবে ভুলবে যে, চিন্তা করবে না আপনার কবরে এখন কি অবস্থা।আপনি কি কবরে শান্তিতে আছেন নাকি অশান্তিতে আছেন তা নিয়েও চিন্তা করবে না। ইচ্ছে থাকার পরেও কিছুদিন পর দোয়া করতে ভুলে যাবে। এটাই দুনিয়া।
আজ আপনি বাতি ছাড়া ঘুমাতে পারেন না, রাস্তায় চলতে পারেন না, কিন্তু কবরকে আলোকিত করার জন্য কি করছেন? আজ ভুতের ভয়ে কবরে যেতে ভয় পান, কিন্তু পাপের বোঝা নিয়ে কবরে গেলে তখন অন্ধকারে কিভাবে রাত দিন কাটাবেন?
আপসোস আমরা দুনিয়ার মোহে পড়ে সব ভুলে যাই, দুনিয়াকে সব মনে করি অথচ একদিন দুনিয়া ছেড়ে চলে যাবো।
Comment