আজ চারদিকে বলা হয় অমুসলিমরাই বড় জ্ঞানী, তারা অনেক শিক্ষিত, তারাই হয় বড় বড় বিজ্ঞানী। অথচ আসলেই কি তারা জ্ঞানী নাকি তারা জ্ঞান চোর?
আচ্ছা বলুন তো মদ খেলে ক্ষতি হয় নাকি উপকার? অবশ্যই ক্ষতি হয়, শারীরিক, মানসিক উভয় ক্ষতি হয়। এরপর যিনা করলে কি ক্ষতি না উপকার? তাও উত্তর হবে ক্ষতি। এবার বলুন শুকুরের মাংস, কুকুরের মাংস খেলে কি ক্ষতি না উপকার? তাও উত্তর হবে ক্ষতি।
তাহলে এবার বলুন কারা মদ, যিনা, হারাম খাবার সহ সব অনৈতিক ও অশ্লিল কাজের সাথে জড়িত? কাদের কাছে এসব খুব সাধারন বিষয়?অবশ্যই উত্তর দিবেন অমুসলিমরাই এসবের সাথে জড়িত, তাদের কাছে এসব খুব স্বাভাবিক বিষয়।
অপরদিকে মুসলিমরা এসব থেকে অনেক দূরে, কেউ কেউ করলেও অনুশোচনা করে এবং তাদের তুলনায় অনেক কম করে।
এখন প্রশ্ন হলো যাহা শরীরের, মনের,ব্রেনের ক্ষতি করে তাহা অমুসলিম হরদম করেও কিভাবে তারা আজ এত জ্ঞানী হয়? কিভাবে তারা এতো কিছু আবিষ্কার করে? তারা কিভাবে এতো এগিয়ে যায়? আসলেই কি তারা জ্ঞানী নাকি জ্ঞান চুরি করে?
আসুন এই প্রশ্নের উত্তর জানবো ইতিহাস থেকে। ইতিহাসটি হলো বনী ইসরাইলের, তাদের কাছে তাবুত নামে একটা সিন্দুক ছিলো, সেই সিন্দুক নিয়ে যখন তারা জিহাদের ময়দানে অবতীর্ণ হতো তারা বিজয়ী হতো।কিন্তু তারা যখন দ্বীন থেকে দূরে সরে গেলো, পাপাচার অশ্লিলতায় জড়িয়ে গেলো তখন তাদের সিন্দুক টি হাতছাড়া হয়ে গেলো। সেই সিন্দুক চলে গেলো জালুত নামের জালিমের হাতে। দেখুন, আল্লাহ কিন্তু সিন্দুক টি বনী ইসরাইল থেকে উঠিয়ে নেন নি। বরং তা জালুতের হাতে চলে গেলো অতঃপর বনী ইসরাইলের উপর চলে আসলো জালুতের অসহনীয় জুলুম নির্যাতন। এক পর্যায়ে বনী ইসরাইল তারা নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে তাওবা করে আবার দ্বীনের দিকে ফিরে আসলো।
এবার আমরা নিকট অতিতের দিকে যদি তাকাই তাহলে দেখবো, মুসলিমরাই ছিলো বড় বড় বিজ্ঞানী, বড় বড় চিকিৎসক।তারাই বড় বড় আবিষ্কার করতো। সুলতান মুহাম্মদ আল ফাতিহ কনস্টান্টিনোপল জয় করার আগে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কামান তৈরী করেছিলো। স্পেন, বাগদাদ,ইস্তানবুল ইত্যাদি ছিলো জ্ঞান বিজ্ঞানের ভুমি। কিন্তু যখন মুসলিমরা পাপ অশ্লিলতায় জড়িয়ে গেলো, অপরাধ যখন বেড়ে গেলে তখনই মুসলিমদের উপর জালিমরা চেপে বসলো। স্পেনের মুসলিমরা হাজার বছর কষ্ট করে যত তথ্য উপাত্ত লিখে গেলো তা অমুসলিমদের হাতে চলে গেলো, খ্রিষ্টানরা ইসলামি বইগুলো পুড়ে ফেলল আর বিজ্ঞানের তথ্য উপাত্ত সংক্রান্ত বই গুলো তারা নিয়ে গেলো। বাগদাদেও প্রায় একই অবস্থাই হয়েছিলো।
দেখুন মুসলিমদের হাজার বছরের কষ্টের তথ্য উপাত্ত গুলো তারা চুরি করে নিয়ে গেলো আর আজ সেগুলো দিয়ে সব আবিষ্কার করে মুসলিমদের বিরুদ্ধে কাজে লাগাচ্ছে। মুসলিমদের আবিষ্কার দিয়ে তারা মুসলিমদের শেষ করছে।
আচ্ছা বলুন তো মদ খেলে ক্ষতি হয় নাকি উপকার? অবশ্যই ক্ষতি হয়, শারীরিক, মানসিক উভয় ক্ষতি হয়। এরপর যিনা করলে কি ক্ষতি না উপকার? তাও উত্তর হবে ক্ষতি। এবার বলুন শুকুরের মাংস, কুকুরের মাংস খেলে কি ক্ষতি না উপকার? তাও উত্তর হবে ক্ষতি।
তাহলে এবার বলুন কারা মদ, যিনা, হারাম খাবার সহ সব অনৈতিক ও অশ্লিল কাজের সাথে জড়িত? কাদের কাছে এসব খুব সাধারন বিষয়?অবশ্যই উত্তর দিবেন অমুসলিমরাই এসবের সাথে জড়িত, তাদের কাছে এসব খুব স্বাভাবিক বিষয়।
অপরদিকে মুসলিমরা এসব থেকে অনেক দূরে, কেউ কেউ করলেও অনুশোচনা করে এবং তাদের তুলনায় অনেক কম করে।
এখন প্রশ্ন হলো যাহা শরীরের, মনের,ব্রেনের ক্ষতি করে তাহা অমুসলিম হরদম করেও কিভাবে তারা আজ এত জ্ঞানী হয়? কিভাবে তারা এতো কিছু আবিষ্কার করে? তারা কিভাবে এতো এগিয়ে যায়? আসলেই কি তারা জ্ঞানী নাকি জ্ঞান চুরি করে?
আসুন এই প্রশ্নের উত্তর জানবো ইতিহাস থেকে। ইতিহাসটি হলো বনী ইসরাইলের, তাদের কাছে তাবুত নামে একটা সিন্দুক ছিলো, সেই সিন্দুক নিয়ে যখন তারা জিহাদের ময়দানে অবতীর্ণ হতো তারা বিজয়ী হতো।কিন্তু তারা যখন দ্বীন থেকে দূরে সরে গেলো, পাপাচার অশ্লিলতায় জড়িয়ে গেলো তখন তাদের সিন্দুক টি হাতছাড়া হয়ে গেলো। সেই সিন্দুক চলে গেলো জালুত নামের জালিমের হাতে। দেখুন, আল্লাহ কিন্তু সিন্দুক টি বনী ইসরাইল থেকে উঠিয়ে নেন নি। বরং তা জালুতের হাতে চলে গেলো অতঃপর বনী ইসরাইলের উপর চলে আসলো জালুতের অসহনীয় জুলুম নির্যাতন। এক পর্যায়ে বনী ইসরাইল তারা নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে তাওবা করে আবার দ্বীনের দিকে ফিরে আসলো।
এবার আমরা নিকট অতিতের দিকে যদি তাকাই তাহলে দেখবো, মুসলিমরাই ছিলো বড় বড় বিজ্ঞানী, বড় বড় চিকিৎসক।তারাই বড় বড় আবিষ্কার করতো। সুলতান মুহাম্মদ আল ফাতিহ কনস্টান্টিনোপল জয় করার আগে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কামান তৈরী করেছিলো। স্পেন, বাগদাদ,ইস্তানবুল ইত্যাদি ছিলো জ্ঞান বিজ্ঞানের ভুমি। কিন্তু যখন মুসলিমরা পাপ অশ্লিলতায় জড়িয়ে গেলো, অপরাধ যখন বেড়ে গেলে তখনই মুসলিমদের উপর জালিমরা চেপে বসলো। স্পেনের মুসলিমরা হাজার বছর কষ্ট করে যত তথ্য উপাত্ত লিখে গেলো তা অমুসলিমদের হাতে চলে গেলো, খ্রিষ্টানরা ইসলামি বইগুলো পুড়ে ফেলল আর বিজ্ঞানের তথ্য উপাত্ত সংক্রান্ত বই গুলো তারা নিয়ে গেলো। বাগদাদেও প্রায় একই অবস্থাই হয়েছিলো।
দেখুন মুসলিমদের হাজার বছরের কষ্টের তথ্য উপাত্ত গুলো তারা চুরি করে নিয়ে গেলো আর আজ সেগুলো দিয়ে সব আবিষ্কার করে মুসলিমদের বিরুদ্ধে কাজে লাগাচ্ছে। মুসলিমদের আবিষ্কার দিয়ে তারা মুসলিমদের শেষ করছে।