কট্টর বাতেনি এক ফেরকার নাম নুসাইরিয়া। হিজরি তৃতীয় শতাব্দীতে শিয়া দ্বাদশ ইমামিয়া থেকে তাদের উৎপত্তি। ইসলামি আকিদার অন্যান্য শত্রুদের ন্যায় নুসাইরিয়া সম্প্রদায় মুসলিমদের উপর বিপর্যয় ও অনিষ্টের চেষ্টায় লেগে আছে। মুসলিমদের ক্ষতি করার কোনো সুযোগ তারা হাতছাড়া করে না। তারা মুসলিমদের উপর নির্দয়ভাবে নির্যাতন করে। তারা বিশ্বাস করে যে এ জন্য তাদেরকে অধিক সাওয়াব দেয়া হবে। এ ক্ষেত্রে (নির্যাতনের) যার ভূমিকা বেশী, তার সওয়াবও বেশী। এটাই তাদের বিশ্বাস। যুগে যুগে মুসলিমদের প্রতি তাদের আচরণ ও বিদ্বেষ থেকে এসব বিষয় স্পষ্ট। বাসার আল-আসাদ ও তার গোষ্ঠীর লোকেরা নুসাইরি। এরা ইসনা আশারিয়া শিয়াদের একটি উপগোষ্ঠী।
নুসাইরি সম্প্রদায় সবচেয়ে খারাপ শিয়া সম্প্রদায়। পেশাগতভাবে এরা হচ্ছে গুপ্তঘাতক দল। এই গোষ্ঠীর ধর্মবিশ্বাসও বড়ো বৈচিত্রময়। তারা যে ধরনের নামাজ পড়ে তাতে সেজদা নেই। এরা মূর্তি, বন-প্রকৃতির পূজা করে। তাদের ধর্মের প্রবর্তক মুহাম্মদ ইবন নুসাইর আন-নুমাইরি ছিল অগ্নিপূজক। সে ইহূদি, নাসারা, হিন্দু ও অন্যান্য জড়বাদী ধর্মের পণ্ডিত ছিল। এসব ধর্মমতের সংমিশ্রণে সে একটি নতুন ধর্ম প্রবর্তন করে যার নাম ‘নুসাইরিয়্যাত’... আলি রাদিইয়াল্লাহু আনহু.-কে এরা ইলাহ মনে করে। আলি (রা) এর দিকে সম্পৃক্ত করে এদের ‘আলাবি’ও বলা হয়।
নুসাইরিদের আকিদা-বিশ্বাস অত্যন্ত জঘন্য পর্যায়ের। ইতিহাসে দেখা যায়, নুসাইরিরা তাতারি ও ক্রুসেডারদের সাহায্য করেছে, ইসলামি খেলাফত ব্যবস্থা ধ্বংসে ইন্ধন যুগিয়েছে এবং নির্বিচারে মুসলিম নারী-পুরুষ ও শিশু-বৃদ্ধকে হত্যা করেছে। বর্তমান কালে সিরিয়ায় যে যুদ্ধ চলছে তাও নুসাইরী (তথাকথিত আলাবী) ও আহলে সুন্নাতের মধ্যকার যুদ্ধ মধ্যকার একটি ভয়াবহ যুদ্ধক্ষেত্র।
এ যুদ্ধে ইরান শিয়া হওয়ার কারণে তার মিত্র বাশশারের পক্ষ নিয়ে তাকে সর্বোতভাবে সাহায্য করছে। এ পর্যন্ত বাশার প্রায় ৬০ লাখ লোককে হত্যা করেছে। তাদের বিরুদ্ধে যাবতীয় অস্ত্র ব্যবহার করছে। এমনকি নিষিদ্ধ ঘোষিত অস্ত্রগুলোও ব্যবহৃত হচ্ছে। তাদের হাত থেকে আবাল-বৃদ্ধ, বনিতা কেউই রেহাই পাচ্ছে না। তাদের দ্বারা মসজিদ, মাদরাসা সবই ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে। মানবিকতা যেন বর্তমান সিরীয় সেনাবাহিনীর কাছে অপরিচিত জিনিস।
এমতাবস্থায়, আসূন আমরা সবাই মিলে দো‘আ করি, আল্লাহ যেন আমাদের সুন্নী ভাইদেরকে যারা এ অত্যাচারি শাসকের বিরুদ্ধে জীবন-পণ করে লড়ছে এবং শহীদ হচ্ছে, তাদেরকে রহমত করুন, তাদের প্রতি সাহায্য নাযিল করুন। আমীন।! আর আমাদের উচিত তাদেরকে সার্বিক সাহায্য করা।
নুসাইরি সম্প্রদায় সবচেয়ে খারাপ শিয়া সম্প্রদায়। পেশাগতভাবে এরা হচ্ছে গুপ্তঘাতক দল। এই গোষ্ঠীর ধর্মবিশ্বাসও বড়ো বৈচিত্রময়। তারা যে ধরনের নামাজ পড়ে তাতে সেজদা নেই। এরা মূর্তি, বন-প্রকৃতির পূজা করে। তাদের ধর্মের প্রবর্তক মুহাম্মদ ইবন নুসাইর আন-নুমাইরি ছিল অগ্নিপূজক। সে ইহূদি, নাসারা, হিন্দু ও অন্যান্য জড়বাদী ধর্মের পণ্ডিত ছিল। এসব ধর্মমতের সংমিশ্রণে সে একটি নতুন ধর্ম প্রবর্তন করে যার নাম ‘নুসাইরিয়্যাত’... আলি রাদিইয়াল্লাহু আনহু.-কে এরা ইলাহ মনে করে। আলি (রা) এর দিকে সম্পৃক্ত করে এদের ‘আলাবি’ও বলা হয়।
নুসাইরিদের আকিদা-বিশ্বাস অত্যন্ত জঘন্য পর্যায়ের। ইতিহাসে দেখা যায়, নুসাইরিরা তাতারি ও ক্রুসেডারদের সাহায্য করেছে, ইসলামি খেলাফত ব্যবস্থা ধ্বংসে ইন্ধন যুগিয়েছে এবং নির্বিচারে মুসলিম নারী-পুরুষ ও শিশু-বৃদ্ধকে হত্যা করেছে। বর্তমান কালে সিরিয়ায় যে যুদ্ধ চলছে তাও নুসাইরী (তথাকথিত আলাবী) ও আহলে সুন্নাতের মধ্যকার যুদ্ধ মধ্যকার একটি ভয়াবহ যুদ্ধক্ষেত্র।
এ যুদ্ধে ইরান শিয়া হওয়ার কারণে তার মিত্র বাশশারের পক্ষ নিয়ে তাকে সর্বোতভাবে সাহায্য করছে। এ পর্যন্ত বাশার প্রায় ৬০ লাখ লোককে হত্যা করেছে। তাদের বিরুদ্ধে যাবতীয় অস্ত্র ব্যবহার করছে। এমনকি নিষিদ্ধ ঘোষিত অস্ত্রগুলোও ব্যবহৃত হচ্ছে। তাদের হাত থেকে আবাল-বৃদ্ধ, বনিতা কেউই রেহাই পাচ্ছে না। তাদের দ্বারা মসজিদ, মাদরাসা সবই ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে। মানবিকতা যেন বর্তমান সিরীয় সেনাবাহিনীর কাছে অপরিচিত জিনিস।
এমতাবস্থায়, আসূন আমরা সবাই মিলে দো‘আ করি, আল্লাহ যেন আমাদের সুন্নী ভাইদেরকে যারা এ অত্যাচারি শাসকের বিরুদ্ধে জীবন-পণ করে লড়ছে এবং শহীদ হচ্ছে, তাদেরকে রহমত করুন, তাদের প্রতি সাহায্য নাযিল করুন। আমীন।! আর আমাদের উচিত তাদেরকে সার্বিক সাহায্য করা।
Comment